বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছি। ব্লগের সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমাদের সাথে যোগ দেয়ার জন্য।
১৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় – গানের মিছিল (স্বাধীন বাংলা বেতারের গান )
ডাকসু ক্যাফেটেরিয়ার সামনে থেকে শুরু হয়ে টি এস সি – শহীদ মিনার হয়ে ভিসির বাসার সামনে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতি স্তম্ভে গিয়ে শেষ হবে।
এসময় কারো হাতে থাকবে প্রজ্জলিত মোমবাতি, কারো হাতে বাশি, হারমোনিয়াম, গিটার, ঢোল এবং অন্যান্য বহন যোগ্য হালকা বাদ্যযন্ত্র। এছাড়া হাতে এবং মাথায় তো জাতীয় পতাকা থাকবেই ।
১৬ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় – প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ
স্বাধীনতা বাচাও একাদশ বনাম রাজাকার হঠাও একাদশ এই দুই দলে ভাগ হয়ে আমরা ক্রিকেট খেলব। ম্যাচ শেষে বিজয়ী দলকে পুরস্কার হিসেবে দেয়া হবে বিশাল একটা জাতীয় পতাকা। এরপর বিজয়ী ও বিজিত দল সম্মিলিতভাবে থুথু নিক্ষেপ করবে ঘৃণা স্তম্ভে।
আগামী কাল সকাল ১১টা থেকে এই ক্রিকেট ম্যাচের প্রাক্টিস শুরু হবে মল চত্ত্বরে। এরপর বিকেল ৪টা থেকে ৬ টা পর্যন্ত চলবে গানের মিছিলের প্রস্তুতি। আপনারা যে কেউ যেকোন সময় আমাদের সাথে যোগ দিতে পারেন।
তোর সাথের বালিকারা থাকবে তো ?
দোস্ত!! ঘৃণা স্তম্ভে আমার পক্ষ থেকে এক দলা স্যাপ মাইরা দিস নিজামী+সাইদী র নাম নিয়া।
আমি তো হিসু করবো ভাবতেসি।
আমি কি করতে চাই পাবলিক প্লেসে বলা যাবে না।
চল দোস্ত চিপায় যাই, তারপর ক :grr: :grr:
;;) ;;) ;;) ;)) ;))
সুন্দর আয়োজন...
বাংলাদেশে বিজয় দিবস পালিত হয় ঠিকই। কিনতু কিসের সেই বিজয়? নিজের বাঙ্গালি ভাইয়ের রক্ত নিজে ঝড়াবার বিজয়? নিজের মায়ের সমত্যুল কাউকে নষ্ট করে,মেরে সমস্ত শরীরকে খোচানোকে বলে বিজয়। লাশদের শরীর থেকে আংটি,ঘড়ি,সেল ফোন,মানি ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে লাশের উপরে লাফালাফি করার বিজয়।শুধু নিজামী সায়েদী কেন দেশের মু্ক্তিযুদ্ধ যিনি ডেকেছিলেন এবং যিনি প্রচার করেছিলেন তাদের দলের লোকরা যে কত সাধারণ সাধারণ মানুষকে তছনছ করে দিছছে তাদেরকেই তো আবার মেনে নিয়ে দেশ চলছে,তারা চীফ গেষ্টও হচ্ছে। তাদের উদ্দেশ্যে কিছু ঘৃণা কি নয়।
:boss: :boss:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷