আব্বু-আম্মু দেখে বেশ খুশি মনে হচ্ছে। আমিও যে খুশি না তা নয়। মাথার ভেতর ঘুর পাক খাচ্ছে কি হয়? কি হতে পারে? এই সব প্রশ্ন। প্রশ্ন গুলো আসাই স্বাভাবিক। জীবনে প্রথম বারের মত আব্বু-আম্মু কে ছেড়ে থাকতে যাচ্ছি। তাও বাসার ধারে কাছে না, সেই সুদূর বরিশালের রহমতপুর গ্রামে ‘বরিশাল ক্যাডেট কলেজ’ নামে এক উন্নত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।
নির্ধারিত দিন দুপুর ২টার দিকে আমাদের জন্য কলেজের গেট খোলা হবে।
এ দেশে আরও খন্দকার দেলোয়ার দরকার অথবা একজন খন্দকার দেলোয়ার এবং একটি মাউস
Khondokar Delowar Hosain, General Secretary of “Bangladesh Nationalist Party” (BNP) er Pant Kholar Drissho… this is a real video from a program in Pressclub Dhaka on 1 March 2009 from www.youtube.com
দিনটি ছিল জানুয়ারী-র ১০ তারিখ। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্যুর শেষ। এক বন্ধুর বাসায় জন্মদিনের দাওয়াত খেয়ে আই ইউ টি গিয়েছিলাম। ৫১৮ নাম্বার রুম। এই রুমের একটা বিশেষত্ব আছে।
এই রুমে কখনও কারও দাঁত মাজবার পেস্ট থাকে না।
বিস্তারিত»আমি লিখতে পারিনা।
মোট কথা আমি লিখতে পারিনা। বাংলা লিখার চর্চা সেই ক্লাস টেন এর পর আর হয় নাই। মজা করে লিখার প্রশ্নই আসেনা, কারন ফাইজলামো ছোটবেলা থেকেই একটু কম করি। সাহিত্যিক ব্লগার ভাই বোনেরা আমার লিখা ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখবেন, আপনাদের ফাটাফাটি সুন্দর লিখাগুলো পড়ে আমি এতদিন কিছু লিখার সাহস করি নাই।
আমাদের বাসায় জগাখিচুড়ি অবস্থা। বাসা বদলি হচ্ছে। আমার আম্মু খুব গোছালো টাইপের মানুষ,
বিস্তারিত»রোকযানা ও রোকযানা …
১…
ফার্স্ট ইয়ারে আমার রুমমেট ছিল সাব্বির, ফাহিম আর মহিব। মহিব আর ফাহিম ফৌজদারহাট ক্যাডেটের। ক্যাডেট কলেজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সিনিয়র কলেজে পড়ার কারণে তারা নিজেদের “বাপ বাপ” মনে করতো। আমরা জুনিয়র ক্যাডেটের পোলাপান নিজেদের “ছেলে ছেলে” মনে করি কিনা- এই নিয়ে তাদের কোন ভ্রূক্ষেপ ছিল না।
খোঁটা মারার নানাবিধ বিষয়ের মধ্যে তাদের সবচেয়ে প্রিয় বিষয় ছিল গান। আমরা রোটেন “বিসিসি”র ক্যাডেটরা নাকি চরম ক্ষ্যাত।
বিস্তারিত»আমার লেখা……?
ক্যাডেট কলেজ ব্লগ।। বেশ কিছুদিন আগেই এই ব্লগের সদস্য হয়েছি। খুব ভালো লাগছে সবার লেখা পড়ে। কিন্তু নিজে কিছু লেখার সাহস পাচ্ছি না। যত গুলো লেখা পড়লাম আমার কাছে মনে হলো সবগুলোই আসাধারণ। সবাই অনেক ভালো লেখে। অনেক সুন্দর সুন্দর গল্পো, কবিতা, রম্য রচনা, ভ্রমন কাহিনি, ক্যাডেট জীবনের ঘটনা ইত্যাদি অনেক ধরনের লেখা পড়লেই মনে হয় সবাই বুঝি প্রফেশনাল লেখক।
সত্যি কথা বলতে কি,
বিস্তারিত»একজন মুক্তিযোদ্ধা বাবাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন
মাত্র আঠারো বছর বয়স তখন। এস এম খালেদ অস্ত্র হাতে নেমে পড়েছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের পাবার স্বপ্নে বিভোর হয়ে। সে সময় আসামের লোয়ার হাফলং ক্যাম্প থেকে তিনি গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণ গ্রহন করে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড অঞ্চলে যুদ্ধ করেন । মুক্তিযুদ্ধের ঠিক পরের বছরই তিনি উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন এবং অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে পাশ করেন। পরবর্তীতে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ( বুয়েট)-এ ভর্তি হোন একদম প্রথম সারিতে এবং সেখানে শিক্ষাকালীন অবস্থাতাতেই বাংলাদেশ সরকারের একটি ফুলব্রাইট স্কলারশিপ নিয়ে,
বিস্তারিত»খেরোখাতা – মনের আলমারীতে সাজিয়ে রাখা ভালোলাগার পৃষ্টাগুলি (প্রথম কিস্তি)
১। ফ্লাশ-ব্যাক
ক্লাস থ্রী কি টুতে পড়ার সময় বাবা আমাদের জন্য একটা টুকটুকে লাল বল কিনে আনলেন। তিন নম্বর সাইজের মত বলটা, সারা গায়ে ছোট ছোট রাবারের ফুটকি। প্রথম রাতে বলটা মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালাম। সে কি উত্তেজনা আমার ভিতরে। একটু পর পর ঘুম থেকে উঠে বলটা নেড়ে দেখতাম। পাড়ায় আমাদের দাম বাড়িয়ে দিল এই একটা বল। অনেক পরে, ক্লাস সিক্সে জিলা স্কুলে বাস্কেটবল গ্রাউন্ডের বল দেখে বুঝেছিলাম আমার বাবা আমাকে একটা ছোট বাস্কেটবল কিনে দিয়েছিলেন সে সময়।
বিস্তারিত»সূর্যাস্তের পর
সূর্যাস্তের পর আবার আমাদের দেখা হত
প্রখর রৌদ্রে মোরা যে যে যার যার মত
অথবা সূর্যের কিরণে আমাদেরকে চোখে পড়ে না;
নিভায়মান আলোকটুকু বাঁচাতে,
আরেকটু গাঢ়ভাবে জ্বলে ওঠার প্রচেষ্টা।
আমাদের আলোগুলো মিললেও
খুব যে দিন হত তা না।
তবুও ঐখানটায়, যেখানে আঁধার
আমরা প্রতিদিন সুখ খুঁজে বেড়াতাম
নিয়ম করে, নিজেদের জন্য।
বৈশাখ এলো (একটা বৈশাখী কবিতা)
চৈত্রের তপ্ত রোদের পর-
বৈশাখ এলো প্রকৃতির ফুলেল উৎসব ভেঙ্গে,
বহু প্রতীক্ষিত কয়েক ফোঁটা জলের আস্বাদ নিয়ে,
একখন্ড বৈশাখ এলো ঝড়ো হাওয়ার মতো অকস্মাৎ
কালবোশেখীর প্রমত্ত ঝড়ের ঝাপটা দিয়ে
বৈশাখ এলো নগরে-তৃষ্ণিত নাগরিক হৃদয়ে!
সহস্র লোকের জন্য নবদিনের শুভাশীষ নিয়ে
উৎসবের মতো বৈশাখ এল!
জীবন
১.
জীবন মানে কষ্ট
রাত পোহালেই পেটের জ্বালায়
মাথার ঘাম পায়ে ঝরায়
অখন্ডনীয় অদৃষ্ট।
২.
জীবন মানে সুখ
অট্টালিকার চার দেয়ালে
রঙ বেরঙের পুষ্প গলে
নেইকো কোনো দুখ।
পান্থশালার সেই মেয়েটি (একটি ট্র্যাজেডি কবিতা)
রাতটা ছিলো ভীষণ রকম শীতের
পান্থশালায় কেউ ছিলো না আর
টিমটিমে এক বাল্ব ছিলো ওই কোণে
সে আলোতেও বাড়ছে অন্ধকার!
হাতে আমার একটা মদের গ্লাস
চারটে বোতল-সবগুলোই খালি
শেষ ফোঁটাটাও চেটেপুটে খেয়ে
আমি তখন বেহুশ হয়ে ঘুমে!
ঠিক তখনই সে মেয়েটি এলো
বাইরে তখন কুঁয়াশায় ভেজা চাঁদ,
আমায় ডেকে তুললো সে ঘুম থেকে
মাতাল আমিও অবাক তাকে দেখে!
একটি আজাইরা পোষ্ট : ফিরে দেখা
অনেকদিন থেকেই ঠিক করে রেখেছিলাম যেই দিন আমার ৫০তম পোষ্ট আসবে, সেইদিন এই উপলক্ষে একটা পোষ্ট দিবো। তাহলে এক কাজ এ দুই কাজ হবে। নিজেরও একটা পোষ্ট বাড়বে সেই সাথে কলেজেরও। হঠাত খেয়াল করে দেখি গত পোষ্ট টাই ছিলো আমার ৫০তম পোষ্ট। খেয়াল করা হয় নাই।ধুর খেয়াল না করার জন্য আমার ব্যান চাই। :bash:
৫০তম পোষ্টে এসে লিখতে বসে হঠাত পিছনে ফিরে তাকালাম। কি পেলাম ,
চাক্কা ঘুরায়া দেওয়াল বাওয়া
ঘটনার সূত্রপাত জাহিদ ভাইয়ের পোস্ট থেকে। উনি এনালজি হিসাবে একটা গাড়ির উদাহরণ দিয়েছিলেন। গাড়িটা যদি উপরে উঠতে চায় তাহলে অসীম বল লাগবে এটা ছিল জাহিদ ভাইয়ের দাবী। আমি দ্বিমত করেছিলাম এবং বলেছিলাম এ ব্যাপারে সময় করতে পারলে পোস্ট দেব। আমি আবার খুব কথা রাখা পোলা :p । কথা দিলে কথা রাখি। সুতরাং এই পোস্টটা জাহিদ ভাইয়ের জন্য।
আমি যে প্রশ্নটার জবাব দেওয়ার চেষ্টা করবো,
বিস্তারিত»খসড়াঃ নতুন এক্স-ক্যাডেটদের উদ্দেশ্যে উপদেশ পোস্ট
১৭ তারিখের সিসিবির গেট টুগেদারে মজা করার পাশাপাশি প্রথমবারে মতো গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ব্লগাররা সিসিবিকে কয়েক বছর পর কোথায় দেখতে চান, সিসিবির কি কি করা উচিত, কি করলে ভালো হয় এই ধরণের বিভিন্ন প্রস্তাব পেশ করেছেন। সেগুলো নিয়ে অন্যরা তাদের মতামত দিয়েছেন। প্রস্তাবনার মধ্যে বেশ কয়েকটি সত্যিকার অর্থেই বাস্তবায়নের দাবী রাখে। তারমধ্যে একটি, সদস্যদের পূর্ণাংগ ডেটাবেজ তৈরী। আরেকটি প্রস্তাব ছিল কামরুল ভাইয়ের।
বিস্তারিত»