না বলা কথন…

আমি যা লিখতে যাচ্ছি তা নিয়ে শত লেখা শত সহস্র জন লিখেছেন।আমি জানি আমার এই লেখার বিন্দুমাত্র মূল্য নাই।এই লেখা কিছুই করতে পারবে না।তবু পাগলের প্রলাপ হিসেবেই লিখছি।

সেদিন সকালে খাবার সময় পত্রিকায় সুন্দর একটা ছবি ছেপেছে রাহুল গান্ধির।ছবিটা দেখেই আব্বা বল্ল,”কত বিচক্ষন ছেলে!আর আমার দেশে আছে দুইজন নায়ক;দেখলেই মন ভাল হয়ে যায়।একজন তো সততার পরীক্ষায় প্রথম আরেকজন দেশের বাইরে থেকে দেশের মঙ্গলের জন্য পথ বাতলে দিচ্ছেন।হ্যা,আমি ভদ্রলোক তারেক জিয়া আর gentleman সজীব ওয়াজেদ জয় এর কথাই বলছি।

বিস্তারিত»

আমার ইদানিংকার উন্নয়ণ-পাঠ নিয়ে হাবিজাবি প্যাচাল

ডিস্ক্লেইমারঃ এটা একটা হাবিজাবি প্যাচালের পোষ্ট। দেখলাম আরো দুয়েকজনে ‘ইরাম’ পুষ্ট দিছে। তাই আমিও…… ;;;

এই কোয়ার্টারে একটা ক্লাসে যাচ্ছি- ‘উন্নয়নের সমাজবিজ্ঞান’। শুরু হয়েছে পুঁজিবাদ কি, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায়ে পুঁজিবাদী সমাজের রূপ কি রকম, পুঁজিবাদী সমাজে কি একই সাথে অন্যান্য সামাজিক ব্যবস্থাও (আসলে উতপাদন ব্যবস্থা) সমান্তরালে চলতে পারে কিনা, পারলে তা দেখতে কেমন- ইত্যাদি বিষয়ের আলোচনা দিয়ে। এরপর পড়া এগিয়েছে পুঁজিবাদের উদ্ভবের প্রেক্ষাপট (এডাম স্মিথ,

বিস্তারিত»

স্বপ্নেরা মর্ত্যে নেমে আসে

আকাশের উপরে ভিত্তিহীন ভাবে ভেসে থাকা স্বপ্নেরা হুড়মুড় করে মর্ত্যে নেমে আসে। অতিকষ্টে আকাশের পরে আজন্ম দুলতে থাকা সংশয়পূর্ণ স্বপ্নেরা সমস্ত বন্ধন ছিন্ন করে শাসন না মেনে ফিরতে না চাওয়া দুষ্ট ছেলের মত, লুটোপুটি খায় কাঁদামাটিতে। আমি চেয়ে চেয়ে ওদের ভূলুণ্ঠিত উচ্ছল চেহারা দেখে ভাবি কিভাবে এতদিন ওরা এত উপরে ছিল। হর্ষধ্বনিতে উন্মাতাল এই পতন দেখে শঙ্কিত আমি বিষ্ফোরিত নয়নে তাকিয়ে থাকি আমার আশৈশব লালিত স্বপ্নগুলোর দিকে।

বিস্তারিত»

সতের বছর আগে এই দিনটি-আজ ২১ মে

সময় কিভাবে গড়িয়ে যায় তা আজ আবার মনে হলো। আজ সেই দিন যেদিন আমি ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ নামক এক অজানা জায়গার উদ্দেশ্যে বিকেল দুইটায় আমার বাসা থেকে রওনা দেই। তখনো জানতাম না এই জায়গায়টাই জীবনের সবচেয়ে প্রিয় জায়গা হয়ে যাবে। আজও মনে পড়ে ২১ তারিখ সন্ধ্যার কথা যখন নিজ হাউস নজরুল এর বদলে ভুলে রবীন্দ্র হাউস ঢুকে পড়ায় প্রথম দিনেই এক বড় ভাই এর থাপ্পড় এর কথা।

বিস্তারিত»

দ্বিতীয় জন্ম

একদিন বাবা এসে জিজ্ঞেস করলেন, ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষা দেব কিনা। ওই সময় ক্যাডেট কলেজ সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারনা ছিলো না। শুধু এইটাই জানতাম, এটা এক ধরনের আবাসিক স্কুল। বছরে আট-নয় মাসের মতন বাসার বাইরে থাকতে হবে চিন্তা করতে ভালো লাগেনি। তারপরেও কি ভেবে রাজী হয়ে গেলাম, পরীক্ষা দিতে তো কোন সমস্যা নেই। কত তারিখে পরীক্ষা হয়েছিলো ভুলে গিয়েছি, শুধু মনে আছে মারাত্বক মাথা ব্যাথা নিয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলাম।

বিস্তারিত»

আমার বাঁধভাঙা ইচ্ছেগুলো……………

চাকরি-বাকরি আর করবো না! কতোদিন আর অন্যের চাকর হয়ে থাকবো? দিনের পর দিন একই কাজ……… ক্লান্তিকর দিনযাপন!! ঘড়ির এলার্ম শুনে ঘুম ভেঙে দাঁত মাজা, বড় কাজ, ছোট কাজ, নাস্তা-স্নান, তারপর দে ছুট। অফিস, কাজ, চাকরি। রাতে আবার বাসায় ফিরে খাওয়া-দাওয়া, টিভি দেখা, রেডিও শোনা, শেষে ঘুম। দিনের পর দিন- এই তো রুটিন! একদম বাজে। এইসবই তো করে আসছি। যেন দম দেয়া মানুষ, মানুষের চেহারায় রোবট!

বিস্তারিত»

নেশা

নেশা… ছোট্ট একটা শব্দ, কিন্তু কি ভয়াবহ তার প্রকৃতি। একবার যার আসক্তি হয়, তার আর রক্ষে নেই। ধীরে ধীরে তার অস্তিত্বকে গ্রাস করে নিতে থাকে এই শব্দটি। সমর্পিত হতে হয়; নিঃস্ব হয়ে যেতে হয়, বিলীন হয়ে যেতে হয়!

এই যে আমি, আমি কি নেশা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছি? এখনো রাত হলে মনে হয় কখন পাবো তাকে, যাকে হনন করে আমি নিজেকে একটি সুখী মানুষ মনে করতে থাকব।

বিস্তারিত»

একটি গান- ফিরোজ 98 ব্যাচ FCC

এই গানটি গেয়েছে আমাদের FCC এর একজন এক্স ক্যাডেট। গানটা শুনে দেখা যায়।

বিস্তারিত»

এলোমেলো-২: ওয়ার্কশপ ও অন্যান্য

১.
অনেক বেসরকারী কোম্পানীতেই ওয়ার্কশপ বলে একটা ব্যবস্থা চালু আছে। সবাই মিলে অফিসের বাইরে একটা জায়গায় গিয়ে কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করে। আমাদের ডিপার্টমেন্ট থেকে এইবার সিদ্ধান্ত নেয়া হল গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুরে ব্র্যাক সেন্টারে ওয়ার্কশপ করা হবে (জায়গাটাকে BCDM বলে, কিন্তু এইটা মানে যে কি, তা আর জানা হলো না)। আলোচনার বিষয়বস্তু- আমাদের ডিপার্টমেন্টের পজিটিভ, নেগেটিভ দিকগুলো খুঁজে বের করা, কিভাবে নিজেদের আরও উন্নত করা যায়-এইসব হাবিজাবি আরও কত কি!

বিস্তারিত»

বৃষ্টি দেখে কলেজের কথা মনে পড়ে গেল………….

কলেজে বৃষ্টির দিনে সবচেয়ে খারাপভাবে শুরু হতো দিনটা, না!!! হোক ড্রিল ডে বা পি.টি., উফ…..ক্লাশের বারান্দার সামনে গিয়ে কসরত করা লাগতো…… ~x( ~x(

রেস্ট টাইমে বৃষ্টিটা হতো অসাধারণ………বোম্বাস্টিং খেলা হতো চরম………

অনেকদিন লাঞ্চে গিয়ে দেখতাম খিচুড়ি…….সত্যি মনটা খুশী হয়ে উঠতো……..

আরেকটা ছিল, কাঁঠাল চুরির মজাটা………একবার তো একদিনে ৫৪টা কাঁঠাল চুরি হয়েছিল……..প্রিন্সিপাল মোকাররম স্যার নাকি সব শুনে স্যারকে বলেছিলেন…..ভালই তো করেছে,

বিস্তারিত»

অকালপক্ক!

আমার পিতার মাথার চুল প্রায় শাদা। মধ্য তিরিশেই তাকে দেখতাম মাঝে মাঝে ছুটির দিনে হাতে একটা শণ্‌ (চিমটা) নিয়ে আয়নার সামনে গিয়ে চুল বাছতে। তারপরে একটা সময়ে পাকাচুলের সংখ্যা এত বেড়ে গেল যে সেগুলো বাছার খুব একটা দরকার পড়েনি। বেশ কাঁচাপাকা একটা ধূসরতা তাঁর মাথার ওপরে মেঘের মত বসে যায়। চোখের ওপরে মোটা ফ্রেম আর ভারী কাচের চশমায় তাঁকে ঋষিসুলভ লাগে আমার! সময়ের সাথে সাথে মাথার উপরের সেই মেঘ আরো ফর্সা,

বিস্তারিত»

কেমন আছেন সবাই?

বাসা ভর্তি মেহমান। তাও এমন সব মেহমান যাদের সামেন সিগারেট খাওয়া যায় না। কাল রাতের খাওয়া শেষে দরজা বন্ধ করে গেলাম বারান্দায়। সিগারেট খেতে। বারান্দায় আলো ছিল না। অন্ধকারে সিগারেটের আগুনের হলকা বোধকরী এলাকার নাইটগার্ডের যথেষ্ট কৌতুহল তৈরি করেছিল। সে রাস্তা থেকে বেশ সিটি মারা শুরু করল। তাদের সিটির নিশ্চয়ই কোন মানে আছে। কারণ মূহুর্তেই দেখলাম সিটি বাজাতে বাজাতে আরো তিনজন নাইট গার্ড জমা হয়ে গেল।

বিস্তারিত»

ছয়মিশালী নাইট প্রেপ

কলেজ থেকে চলে আসার পর এখনো প্রেপ টাইমটা প্রচন্ড মিস করি ।
তার মানে এই নয় যে আমি প্রচুর পড়াশুনা করতাম । আসলে তিন হাউসের সব বন্ধুরা এই প্রেপ টাইমেই একসাথে হতাম । আলোচনা হত সারাদিনের এবং পরদিনের কার্যক্রম নিয়ে । প্রাণখুলে টিজ হত এই সময় । আর যদি কোন ইন্টার হাউস কম্পিটিশন থাকত তাহলে তো পুরো প্রেপ কোন দিক দিয়ে পার হত টেরই পেতাম না ।

বিস্তারিত»

তোমায় আমি আর ভালবাসি না

তোমায় আমি আর ভালবাসি না
তোমার দেখা পাওয়ার জন্য
জি-ই-সি-র মোড়ে, মানুষের ভীড়ে
মুখে শুকনো হাসি, হাতে টকটকে লাল গোলাপ নিয়ে
দাঁড়িয়ে থেকে আর করব না অপেক্ষা।
শুধুমাত্র তোমার স্পর্শ পাওয়ার জন্য
দিগ্বিদিকজ্ঞানশূন্য হয়ে ছুটব না আর
এদিক থেকে ওদিক, এখান থেকে ওখানে।

বিস্তারিত»

আজ ছেলেটার জন্মদিন

এখন ফেসবুকের যুগ, চাই কিংবা না চাই সবার জন্মদিনের কথা মনিটরের কোনায় ভেসে উঠবেই। তাই প্রতিদিন চেনা, আধাচেনা কিংবা অপরিচিত অনেককেই নেটের বিভিন্ন প্রান্তে শুভেচ্ছা জানিয়ে যাই অবিরাম। তবে এদের মাঝে অনেককেই আলাদা ভাবে শুভেচ্ছা জানাতে ইচ্ছে করে কিন্তু সবসময় কেন জানি হয়ে উঠে না।

এই ছেলেটা কে আমি চিনি নেটের মাধ্যমে আর ভাল করে বললে ব্লগ পাড়ার এক ব্লগ থেকে। তখন তার গুরুগম্ভীর লেখা-জোকা পড়ে আমার ধারানা হয়েছিল এইটা বিরাট কেউকেটা কেও একজন হবে।

বিস্তারিত»