আমি মডারেটর প্যানেল থেকে সরে দাঁড়িয়েছি

আমি মডারেটর প্যানেল থেকে পদত্যাগ করেছি। ইতিমধ্যে আমার অ্যাকাউন্ট থেকে মডারেটর অপশন সরিয়ে নেয়া হয়েছে এবং আমি এখন থেকে একজন সাধারণ “লেখক” (Author)। এই সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ আমার নিজস্ব। কেউ আমাকে বাধ্য করেনি বা সরে যেতে বলেনি।

কারণ

আমি অন্যের ব্লগে নিজের কিছু কমেন্ট এডিট করেছিলাম, এমনকি কিছু কমেন্ট ডিলিট করে দিয়েছিলাম। এটা আবার সবার অগোচরেই করেছি। অন্য কারও এমন এডিট বা ডিলিটের ক্ষমতা নেই।

বিস্তারিত»

একটা পোস্ট দেই?

এখন বাজে রাইত তিনটা দশ। কালকে সকালে অফিস, তাড়াতাড়ি যাইতেই হবে। অনেকগুলো খাতা দেখতে হবে, প্রশ্ন বানাতে হবে ফাইন্যালের। এসব নিয়ে খুবই মেজাজ খিচড়ানো অস্থিরতার মধ্যে আছি। ২৫শে ফেব্রুয়ারির পর থেকে আমি ব্লগের মধ্যে দিয়ে মানুষ চিনতেছি। প্রথমে চিনলাম সামহোয়ারে। সেখানে নানারকম ছাগু-কাগু থাকে, তাই কিছুটা প্রিপেয়ার্ড ছিলাম। তবুও কিছু নিকট ব্লগারের বিচারবুদ্ধির উপরে ভরসা ছিল, সেটা চলে গেছে। সেই সপ্তাহটা আমি পুরা সিসিবিতে কাটাইছি।

বিস্তারিত»

সিক্সটি নাইন

প্রথম কয়েক মিনিট শুধু মেজাজ খারাপ হচ্ছিল।এখন মনে হচ্ছে উঠে গিয়ে শরীরের সব শক্তি দিয়ে একটা চড় মেরে আসি। ব্যাটা ন্যাকার বাদশা কোথাকার!! পাশের মেয়েটার দিকে তাকিয়ে চড় মারার ইচ্ছেটা সমানুপাতিক হারে আরো বেড়ে যাচ্ছে। বুঝতে পারছিনা সত্যি সত্যিই উঠে গিয়ে চড় মেরে আসবো কীনা। জোর করে চিন্তাটা ডাইভার্ট করার চেষ্টা করি। টেবিলে রাখা গ্লাসের বাকি অর্ধেক পানিটুকুও এক নিঃশ্বাসে শেষ করে ফেললাম।

আমি রকিব এর কথা বলছি।

বিস্তারিত»

ব্লগের গত কয়েকদিনের আলোচনা দেখে আমার ভাবনা

একটা ছোট সত্য ঘটনা বলি প্রথমে। দিনটা ৫ই অক্টোবর। বাংলাদেশের অন্যতম আধুনিক সুযোগ সুবিধাসম্পন্ন হাসপাতালে ভর্তি হলেন একজন মানবী। তার অবস্থা এমন ছিল হয়তো অন্য কোন হাসপাতালে গেলে সেদিনটাই তার শেষ দিন হতে পারত। কিন্তু অত্যাধুনিক ঐ হাসপাতাল তাকে বাঁচাতে না পারলেও তার মৃত্যু দীর্ঘায়িত করল। শুধু এখানেই শেষ হতে পারত। লাইফ সেভিং নামে একটি অপারেশন করে হাসপাতালের পিছে কাড়ি কাড়ি টাকার সাথে আরো কিছু টাকা বাড়ানো হলো।

বিস্তারিত»

কলেজ লাইফ-ক্লাস সেভেন

৭ই মে ২০০২,আমরা ২৫তম ব্যাচ বরিশাল ক্যাডেট কলেজে পা দেই। অনেক কলেজের মত আমরাও ৫০ জন ছিলাম ২৫তম ব্যাচে। ক্লাস সেভেন, প্রথমেই সিনিয়রদের দেয়া কিছু টিজ নাম মাথা পেতে নিলাম। :no: আমরা সোহরাওয়ার্দী হাউজ এ ছিলাম সতেরো জন। আর আমার প্রথম রুম ৩০৩ এ আমরা ছিলাম ৪ জন। আমি,শশী,রেজা এবং মুস্তাকীম।

আমরা যাওয়ার ৭ দিন পরই ভেকেশন ছিল। কিন্তু তার আগেই জানিনা কিভাবে মুস্তাকীম মোজার বল বানিয়ে ফেললো।

বিস্তারিত»

শিরোনামহীন কিছু কথামালা

আজ যখন বাসা থেকে আই ইউ টি তে ফিরছি তখন থেকেই মাথার মধ্যে এই বিষয়টা শুধু ঘুরপাক খাচ্ছে। আমি বর্তমানে বিডিআর পরিস্থিতি নিয়ে কিছু কথা বলতে চাচ্ছি। এগুলো একান্তই আমার ব্যক্তিগত মতামত। তবে আমার মনে হয় কিছু কথা যা আপনারা দেখছেন না; শুনছেন না সেগুলো আপনাদের জানানো উচিত। আর সে তাড়না থেকেই এ লেখা।

আমার বাসা বিডিআর এর বাইরে পাঁচ নং গেট সংলগ্ন।

বিস্তারিত»

কি বলব বলুন?

মাস্টার্স করেছিলাম জার্মানিতে। ওরা বলে ডিপ্লোম । ডিপ্লোম আরবাইট (মাস্টার্স থিসিস) করেছিলাম ZSR এ(Center for Radiation Protection and Radiocology) । একটা ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রজেক্ট ছিল এটা। কাজ করছিলাম PSI (Paul Scherer Institute) Switzerland এর Injector 2 Cyclotron এ।
ringcyc
এটি একটি সর্বাধুনিক কণা ত্বরণ যন্ত্র (state of the art particle accelerator) যা উচ্চ শক্তি সম্পন্ন প্রোটন রশ্মি তৈরী করে। আমার গবেষনা ছিলো এই প্রোটন রশ্মি দিয়ে দীর্ধ অর্ধজীবন (long half life) সম্পন্ন অণুগুলোকে স্বল্প অর্ধজীবন (short half life) এর অণুতে রুপান্তরিত (transmute) করা।

বিস্তারিত»

বহুদিন পরে প্রাণ খুলে হাসলাম!

আমি বহুদিন এমন করে হাসিনি। এহসানের কথায় আরো মজা পেয়েছি। ওর কথাটাই ঠিক মনে হয়েছে। ‘আগের ৫টা জোক্স এর লগে এইটা দিলে বেশি ভালো হইত…’। সে যাইহোক,

১। পোলিও বা বসন্তের ব্যাক্টেরিয়া বা ভাইরাস যদি আমার পূর্বপুরুষ হতো, আমি বোধহয় তাদেরকে এত বড় অপবাদ দিতে পারতাম না।

২। রেশাদ এত অসাধারন একটা কবিতা উল্লেখ করেছে আমি এটা না দেয়ার লোভ সামলাতেই পারছিনা।

বিস্তারিত»

একটি বই প্রসঙ্গে

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: ভাষাগত অসংলগ্নতায় যারা বিরক্ত হন, পোস্টটি তাদের জন্য না।
[এই লেখাটার একাংশ গত বছর ১৫ই অগাস্ট উপলক্ষে সামুর জন্য ড্রাফট করেছিলাম। যাই হোক সামুর পাতি বুদ্ধিজীবিদের কাদা ছোড়াছুড়িতে বিরক্ত হয়ে ঐখানে যাওয়া বন্ধ করায় এটা আর পোস্ট করা হয় নাই। এখন সিসিবিতে লেখার সুযোগ পেয়ে রিএডিট করে পোস্ট করলাম। বুদ্ধিজীবি প্রসঙ্গে সম্প্রতি পড়া একটা লাইন শেয়ার করার লোভ সংবরণ করতে পারলাম না –

বিস্তারিত»

১০৯ সুরা কাফিরূন

পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে

১। বলো, ‘ হে অবিশ্বাসীরা!
২। আমি তার উপাসনা করি না যার উপাসনা তোমরা কর, ৩। আর তোমরাও তার উপাসনাকারী নও যার উপাসনা আমি করি।

৪। আর আমি উপাসনাকারী হব না তার যার উপাসনা তোমরা করে আসছ, ৫। আর তোমরাও উপাসনাকারী হবে না তার যার উপাসনা আমি করি।

৬। তোমাদের ধর্ম তোমাদের,

বিস্তারিত»

সো লেটস্ স্টার্ট লিভিং এ লাইফ, স্যাল উই?

এই পোস্টে কিছু ডিস্টার্বিং ইমেইজ আছে, ভিউয়ার্স ডিসক্রেইশন ওয়ান্টেড। আমার ২৩ বছরের জীবনে একটি অন্যতম অনুধাবন হল, কাপুরুষ যারা কখনো মাথা তুলে দাড়াতে জানে না তাদের সংখ্যা শোচনীয়ভাবে অতিক্রান্ত ঐসব কাপুরষের সংখ্যা দ্বারা যারা জানেনা মাথা কোথায় নোয়াতে হয়। আমি দৃঢ়ভাবেই বিশ্বাস করি অকৃতজ্ঞগতা হচ্ছে সবচেয়ে বড় কৃতঘ্নতা। আমি জানি আমার বেঁচে থাকা এমন একটি ঘটনা যার সম্ভবনা শূণ্যের কাছাকাছি। এটাই প্রমান করে যে আমার এই জীবনধারণ,

বিস্তারিত»

হই হই রই রই ম্যান ইউ গেলো কই…

ম্যান ইউ আবারো ধরা খাইছে তাও লীগের ৯ নং দল ফুলহ্যামের কাছে তারা হারছে ২-০ গোলে, সেই সাথে লাল কার্ড পাইছে দুই জন স্কোলস আর রুনি।

একা একা খেলা দেখে কোন মজাই পাওয়া যায় না, এত্তো আনন্দ কারো সাথে শেয়ার করতে পারতেছি না, তাই সিসিবিতেই আসলাম।

চেলসিও মনে হয় টটেনহামের কাছে ধরা খাচ্ছে… আজকে তো এহসানের ভাইয়ের লিভারপুলেরই দিন ( এহসান ভাই একটা পোস্ট চাই )

বিস্তারিত»

প্রাউড টু লিভ এ লাইফ

ইষ্টারের ছুটি। ছুটির সময় আমি সাধারণত কিছু করি না। এবার একটা কিছু করে ফেলছি। তা হল সিসিবি তে লেখা, এটাকে আমি করা বলছি এই কারণে যে, সিসিবি তে যোগদানের প্রথম দিন থেকেই আমি মোটামুটি চেয়েছি অপ্রয়োজনীয় এবং মূল্যহীন কোন পোস্ট না দিতে, আমি চেয়েছি যে আমার পোস্টগুলোর একটা বক্তব্য থাকতে হবে, সেগুলো এমন হবে না যে ভট্ ভট্ ভট্ ভট্ পড়ে গেলাম, শেষ করে মাথায় কিছুই থাকল না,

বিস্তারিত»

আমার হারিয়ে যাওয়া বন্ধুটি

গোলাম ফাউজুল কবীর পিকলু
ওর সাথে আমার প্রথম পরিচয় ফার্মগেটের ডিব্বায় । কলেজ থেকে বের হওয়ার পর আমদের মোটামুটি সবার প্রিয় একটা জায়গা । আর ক্যাডেটদের স্বভাবজাত অভ্যাস…পরিচয়ের দুই মিনিটের মাথায় এমনভাবে মিশে গেলাম যেন সেই শৈশবকাল থেকে আমরা একসাথে । প্রায়দিনই আমরা ডিব্বায় বসে একসাথে চা বিড়ি খেতাম আর নানা রকমের আজাইরা গল্প জুরে দিতাম । এরপর বরিশাল চলে আসায় বেশ বড় একটা গ্যাপ পরে গেল ।

বিস্তারিত»

ভালবাসা এবং অন্তুর একটি দিন

-দেখ দেখ ঐ যে আসছে…
-কেমন ড্যাব ড্যাব করে তোর দিকে তাকায় দেখেছিস শাম্মী ?
-ধুর ! কি যে বলিস না, ল্যাংড়া’র আবার শখ…
-হি হি হি…
-চল চল ক্লাসের ঘন্টা পড়েছে,
-চল ।

-অন্তু, জানালার বাইরে তাকিয়ে আছ কেন ?
জামাল স্যারের হুঙ্কারে সম্বিত ফিরে পায় অন্তু ।
-সামনে আসো…আবার হুঙ্কার ।
অনেকেই ফিক ফিক করে হাসছে,

বিস্তারিত»