চার বছর আগে

২০০১ সালে
আজ থেকে ঠিক চার বছর আগে
সময়টা ঠিক জানা নেই
দুপুর না বিকেল মনে নেই
সবকিছুই অস্পষ্ট; কেমন জানি ভাসা ভাসা
তবুও সব অস্পষ্টতা ছাড়িয়ে

বিস্তারিত»

সাম্প্রদায়িক, বড়ই সাম্প্রদায়িক!

ইদানীং ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে লটারিতে আইসক্রীম খাওয়ার সুযোগ লইয়া বড়ই মাতামাতি চলিতেছে। সাময়িকভাবে এই দুরভিসন্ধিমূলক কার্যক্রমটি অনেকের আনন্দের খোরাক হইলেও আমাদের একটি বিষয় লইয়া যথেষ্ট চিন্তা করিবার অবকাশ রহিয়াছে। এই ধরনের ঢাকা-কেন্দ্রিক কার্যক্রমের ব্যাপক প্রচার প্রচারনা ও প্রলোভন সাম্প্রদায়িকতার একটি নতুন ধারার উন্মেষ ঘটাইতেছে। আমাদেরকে তাই এই সুপরিকল্পিত চক্রান্তের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান লইতে হইবে। চিন্তাশীল পাঠকগন চিন্তা করিয়া অবাক হইবেন যে যতো খুশি ততো আইসক্রিম এর মত এই রকম একটি সাম্প্রদায়িক পোস্টে ১৫ মে রাত্রি ৯:১১ ঘটিকা পর্যন্ত ১১৯ টি মন্তব্য পড়িয়াছে এবং পোস্টটি ৫১১ বার পঠিত হইয়াছে।

বিস্তারিত»

আমিও ইহাকে পাইলাম…

অবশেষে আমিও একটি লটারি পেলাম, অনেক আগেই জীবনে লটারি জয়ের আশা চিরতরে বর্জন করেছিলাম, কিন্তু সিসিবি, এবিসি এবং সর্বোপরি সানা ভাইয়ের কল্যানে শেষ পর্যন্ত কপালে একটা লটারি মিলল। আমিও শেরাটনে আইসক্রিম খেতে যাচ্ছি।

শুক্রবার আমার জন্য মহা গুরুত্বপূর্ণ দিন, কারন সাধারনত এই একদিনই আমার তাহার সাথে দেখা করার সুযোগ হয়। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। কিন্তু শুরুতেই বিপত্তি বাধায় মোবাইলে হঠাৎ এক অচেনা নাম্বার থেকে ফোন।

বিস্তারিত»

সাবধান,হোটেল শেরাটন আর ইগলু কোম্পানিতে কর্মরত এক্স ক্যাডেটরা অন্য চাকরি খোঁজা শুরু করে দিন…

আজি প্রভাতে গিয়াছিলাম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষা বিষয়ক সেমিনারে-গিয়াই উহাদের চাপাবাজি এবং জনৈক প্রাক্তন ডিআইজি সাহেবের ভাইভা টিপসের পরিবর্তে উনি বসনিয়ায় মিশনে থাকাকালে কোন সুন্দরী ললনা উনার প্রেমে দিওয়ানা হইয়াছিল সেই কাহিনী শুনিয়া বিবমিষ-চিত্তে বাহির হইয়া আসিলাম।রাস্তায় দাঁড়াইয়া ইক্ষুর শরবতের সহিত কিঞ্চিৎ লেবুর রস মিশ্রিত করিয়া গলাধঃকরণ করিবার উপক্রম করিতেছি-এই মুহূর্তে মুঠোফোন বাজিয়া উঠিল-এই অধমকে কল প্রদানকারী নিজের পরিচয় হিসেবে জানাইলেন রেডিও এবিসি হইতে।ইহা শুনিয়াই আমি যাহা বোঝার বুঝিয়া গেলাম-বিড়ালের ভাগ্যেও শিকা কখনও কখনও ছিঁড়িয়া যায়-গোবেচারাও গোফঁচাড়া দেয় একদিন-ডজন ডজন ছ্যাঁকা খাইতে খাইতেও যাস্ট মাস্ফ্যুর কপালে যাস্ট (গার্ল)ফ্রেন্ড জুটিয়া যায়।

বিস্তারিত»

দিনলিপি ০২:আমি ইহাকে পাইলাম

ইদানিং সকাল থেকে দুপুরের মাঝে অচেনা পিএসটিএন নাম্বার থেকে ফোন পেলেই আতংকে থাকি। অচেনা নাম্বার থেকে ফোন করে সুমিষ্ঠ কন্ঠে বিভিন্ন ব্যাংকের বিভিন্ন অফার নিয়ে মিষ্টি, মিষ্টি কথা।বিরক্তিকর। স্যর ক্রেডিট কার্ড নেন, আমাদের এই লোন টা নেন, এই অফার টা আপনার জন্য বেষ্ট ইত্যাদি। অসহ্য হয়ে গেছি ইদানিং এইসব নিয়ে।
তাই ইদানিং পিএসটিএন থেকে কল আসলে পারতপক্ষে ধরি না।আজকে সকাল এ তেমনি ঘুম থেকেই উঠেই দেখি এক অচেনা নাম্বার থেকে ফোন এসেছিলো।

বিস্তারিত»

শেষ বিদায়ের ক্ষণে!

দেখতে দেখতে ভ্যাকেশনটা শেষ হয়ে গেক!২৭ দিন বাসায় ছিলাম!এখন শেষ মুহুর্তে মনটা কেমন যেন করে উঠছে!বুকের ভেতর ফাকা ফাকা! কেমন একটা হাহাকার!সব ফেলে যেন চলে যাচ্ছি,আমার খুব দামী কিছু একটা রয়ে যাচ্ছে এখানে!
প্রতিবার এই অনুভূতিগুলো হয়!উপেক্ষা করতে পারি না এই পরিচিত অনুভবকে!কাল রাতে লিস্ট হাতে নিয়ে আব্বু আম্মু ব্যাগ গুছিয়ে দিয়েছে!এখন খাকিড্রেস পড়ে আমিও রেডি…এক্ষুনি ব্যাগ হাতে করে আব্বুর সাথে বেরিয়ে যাবো!
অনেক কিছু ফেলে যাচ্ছি বাসায়!স্বাধীনতা মনে হয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণটা!সিসিবিতে লেখা একটা গল্প বাকি রয়ে গেছে…অসমাপ্ত।সময়ের অভাবে লেখা শেষ হয় নি!চেষ্টা করবো কলেজে গিয়ে করতে!

বিস্তারিত»

ব্যালেন্স ট্রান্সফার

১৬ অক্টোবর ২০০৮
আমি তখন ঢাকাতে নাখালপাড়া কমিউনিটি সেন্টার এর সামনের বিল্ডিংয়ে সাত তলায় থাকি । রেটিনাতে মেডিকেল কোচিং করছিলাম ।
রাত তখন প্রায় পৌনে একটা, , ,
আমার বন্ধু নওফেল এর কাছ থেকে একটি এসএমএস আসলো ।
“দোস্ত একটু কল করতে পারবি ?”
আমি কল করে কি ব্যাপার জানতে চাইলাম ।
নওফেলঃ “তোর মোবাইল থেকে দশ টাকা পাঠাতে পারবি ?”

বিস্তারিত»

সরি মা

হঠাত আজকে মাকে খুব মিস করছি। মা তুমি কেমন আছো? দুনিয়ার সব মায়েরাই এতো ভালো কেনো? এই প্রথম বাংলালিঙ্কের কোনো এড আমার ভালো লেগেছে। যেনো একেবারে আমার মনের কথা। সরি মা। তোমাকে সবসময় কষ্ট দেয়ার জন্য, সরি তুমি সবকিছু সহ্য করে হাসি মুখে আশীর্বাদ করার জন্য।
মনে আছে কলেজে যখন চান্স পেলাম, বাবা বলেছিলো যাওয়া না যাওয়া তোমার ইচ্ছা। তুমি চান্স পেয়ে প্রমান করেছো,

বিস্তারিত»

ভাবছাড়া সুরে খাপছাড়া গান

তোমার জন্য নতুন একটা গান লিখে যাই
যতই নতুন শব্দ খুঁজি, কোন শব্দ নাই
শব্দ খুঁজি এদিক ওদিক তাকিয়ে কিছুক্ষণ
কখনও না পেয়ে শব্দ বসাই যেমন তেমন
শব্দ যত সাজাতে যাই হয়ে যায় এলোমেলো

বিস্তারিত»

চা’ওয়ালার হিসেবখাতা

১.
কোন কিছুতে মন বসছে না। অনেক কাজ জমে আছে, কিন্তু করার কোন তাগিদ পাচ্ছি না। কেমন যেন স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে আছে মনের আঙ্গিনা। যেন আজব একটা ঘোরের মধ্যে আছি। আজকাল নতুন করে একটা বাজে নেশা জন্মেছে। রাত বাড়লে ব্যাল্কনিতে চেয়ার পেতে বসে থাকি, মেঘের আড়াঁলে লুকিয়ে পড়া চাঁদটাকে আঁতিপাতি করে খুঁজি। আমার মনের কোণেও বোধহয় মেঘ জমেছে।

২.
আমার ব্যাল্কনি থেকে বাইরের চারপাশটা অদ্ভূত সুন্দর মনে হয়।

বিস্তারিত»

এলোমেলো-১: আমার জানালা

আমার জানালাটা খুলে দিলেই আকাশটাকে স্পষ্ট দেখা যায়। সেই জানালাতে রাতের তারাগুলো উজ্জ্বল হয়ে জ্বলতে থাকে খুব কাছে। M কিংবা W আকৃতির ক্যাসিওপিয়াটাকে দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে যাই। তার একদম মাঝের তারা বরাবর তাকিয়ে আমি খুঁজতে থাকি ধ্রুবতারাটাকে। প্রশ্নবোধক চিহ্নের মত সাতটি তারার সপ্তর্ষিমন্ডলটাকেও চিনে ফেলি অনায়াসে। কিংবা মাঝে তিনটা উজ্জ্বল তারার বেল্ট পরা শিকারী কালপুরুষকে আমি লক্ষ্য করতে থাকি একদৃষ্টিতে। কালপুরুষের ছুড়ে দেয়া তীরটা ছুটে যেতে থাকে অনন্তের দিকে।

বিস্তারিত»

যতো খুশি ততো আইসক্রিম

১৪ থেকে ১৭ মে শেরাটন হোটেলে ইগলু আইসক্রিম ফেস্টিবল। এবিসি রেডিও দিচ্ছে প্রতিদিন ১০টি করে ফ্রি টিকেট। একজন সঙ্গীসহ সকাল ১০/১১টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত যতো খুশি ততো খাওয়ার সুযোগ। কে কে নিতে চাও? আমি জানি কারো কারো আইসক্রিমে আসক্তি আছে!! 😀 এখনই লাফিয়ে উঠেছে কেউ কেউ!

কিচ্ছু না, যে কোনো মোবাইল থেকে IGLOO FEST লিখে ৮৯২০ তে পাঠিয়ে দাও, আর সিটিসেল গ্রাহকরা পাঠাবে ৬১৬১ নম্বরে।

বিস্তারিত»

বোকা মা

বৃষ্টিতে ভিজে যখন বাড়ি ফিরলাম, ভাইয়া বললো ছাতা নিয়ে যাসনি কেন? গাধা একটা! ছোট বোন বললো, ভাইয়া বৃষ্টি থামা পর্যন্ত অপেক্ষা করতি, ইসস একবারে ভিজে গেছিস। বাবা রাগ করে বললেন, হুম, ঠান্ডা যখন লাগবে, মজাটা টের পাবি! শুধু মা আমার মাথা মুছে দিতে দিতে বললেন, অবাক কান্ড, বৃষ্টিটা আমার খোকা বাড়ি আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারলোনা?

(সংগৃহীত)

মা, তোমায় সালাম।

বিস্তারিত»

১ টাকার কুপন

ক্যাডেট কলেজের অভিজ্ঞতা আমার ৬ ভাগের ৪ ভাগ। কারন আমি এস, এস, সি দিয়ে চলে আসছি।অনেকদিন পর সি সি বি র কিছু ব্লগ পরে আমি স্রিতিকাতর হয়ে পরি।তাই লিখতে বস্লাম। আমি ভাল লিখতে পারি না। সব সময় আমি বাংলায় সব থেকে কম নাম্বার পাইতাম।তাই আগেই সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিলাম।
আমার কাহিনী আমার এক বন্ধুকে নিয়ে লেখা। তখন আমরা ক্লাস সেভেন এ নতুন আসছি।

বিস্তারিত»

আমার কোথাও কোনো শাখা নেই

ব্যাচেলার থাকার মতো শান্তি আর নাই। কোনো ঝামেলা নাই। স্বাধীন জীবন। সমস্যা একটাই। তীব্র প্রতিযোগিতা। :just: বান্ধবী পেতে তীব্র প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়তে হয়। তাও কি পাওয়া যায়? প্রতিযোগিতাটা এই রকম:
১৮ বছর বয়সে মেয়েরা ফুটবলের মতো, ২২ জন ছেলে কার পেছনে দৌঁড়াচ্ছে
বয়স যখন ২৮, মেয়েরা তখন বাস্কেটবলের মতো, ১০জন তার পেছনে।
৩৮ বছর বয়সে মেয়েরা যেন গলফ বল, মাত্র একজন পুরুষ তার পেছনে
৪৮ বছর বয়সে মেয়েরা যেন টেবিল টেনিস বল,

বিস্তারিত»