ছবিগুলো নিছকই মজা পাবার জন্য। তবে মজার বদলে কারও কোন জায়গায় আঘাত লাগলে মাইনাস দিতে পারেন। এইটা ব্লগিও ঈমানের সর্বনিন্মস্তর। 😀
বিস্তারিত»ক্যাডেট কলেজে মিছিল !!!
ক্যাডেট হিসেবে আত্নপ্রকাশ করার আগে থেকেই জেনে আসছি আমাদের কলেজের নাম ঐতিহ্যবাহী ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ । আমাদের কলেজের সবকিছুই ঐতিহ্যবাহী। যেকোন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বা প্রিন্সিপালের ভাষনে অথবা বার্ষিকীতে বাণী লেখার সময় ঐতিহ্যবাহী শব্দটা ব্যবহার করতে কার্পণ্য করতেন না কেউই। আমাদের একটা ঐতিহ্যবাহী দীঘিও আছে যেটির সাথে সব হাউসের বাথরূমের লাইনের কানেকশন। বলা বাহূল্য আমাদের গোসলের পানির সাপ্লাই আসতো দীঘি থেকেই। বিড়াট বড় শান্ত দীঘি এবং ভরপুর পানি।
বিস্তারিত»চেইন মেইল থেকে ছবি ব্লগ
চেইন মেইলকে ব্লগে রূপ দেওয়ার আইডিয়াটা রবিনের কাছ থেকে নিলাম। 😀 (রবিনের উপর দিয়া চালাইলেও স্পষ্ট মনে আছে আমিও এর আগে ডায়নোসোরের বিরানি নিয়া একটা পোস্ট মারছিলাম।) আসলে কয়েকদিন কিছু না লিখলে আঙুলগুলা নিশপিষ করতে থাকে!
আজ এরকম একটা ছবি ব্লগের চেইন মেইল পেয়ে মনে হলো, ধার করা মজাটা শেয়ার করে ফেলি। বলা হচ্ছে এগুলো ভারতের ছবি। কিন্তু প্রথম ছবিটা কেমন জানি শ্রীলংকার মনে হচ্ছে!
বিস্তারিত»এলোমেলো-৪: নাম ছিল না
১.
সকালে এলার্মের শব্দে ধরফর করে ঘুম থেকে উঠি। তারপর বিরক্ত মুখে বাথরুমের দিকে পা বাড়াই। বিরক্তির সেই যে শুরু, তা আর যেন থামতেই চায় না! অফিসে আসতেও বিরক্ত লাগে। সেই সিস্টেম থেকে ডাটা নেয়া, ডাটার উপর কোয়েরী লেখা, পার্ফরমেন্স ট্রেন্ড এনালাইসিস করা, আজাইরা সব মিটিং করা- আর কত! আমার গ্রুপ মেম্বাররা এই ডিপার্টমেন্টে নতুন। তাদেরকে মাঝে মধ্যে টুকটাক কাজ বুঝিয়ে দিতে হয়। এইটা করতেও কেন জানি এখন বিরক্ত লাগে।
দু’ একটা কথা
অনেকদিন বাদে ব্লগে আসা। এর মধ্যে ব্লগের কলেবর সবদিকেই বেশ বেড়েছে। তার মানে এই না যে ব্লগে সময়ে অসময়ে ঢুঁ মারিনি, তবে সেটা উল্লেখ করার মত কিছু না। তবে সময় সুযোগ পেলেই প্রথম পাতায় চোখ বুলিয়ে নিতে ভুলিনি। সে যাই হউক তুহিনের দুর্ঘটনার খবর ছিল অনাকাঙ্খিত। স্বস্তি পেলাম ও এখন আশঙ্কামুক্ত জেনে। ইদানিং ব্লগে ভাল মানের আর বিচিত্র বিষয় নিয়ে এত চমৎকার চমৎকার লেখা আসছে যে নিজে আবাল টাইপের কিছু লিখতে ইচ্ছা করেনা।
বিস্তারিত»আমার আমি
আমি সবসময়ই একটা পদ্ধতি অনুসরণ করি, যখন আমার মন খারাপ থাকে। একটু মজা করি, কারও সাথে খুনসুটি করি বা খুব জোড়ে কিছু মেটাল বা র্যাপ গান শুনি। জানি না কেন, কিন্তু এসব করতে আমার ভালো লাগে। কাল থেকে আমার মন খুব বিক্ষিপ্ত অবস্থায় আছে। সকালে উঠেই তুহিনের খবরটা পেলাম। তারপর আমার কলেজের বন্ধু আহাদের হাতে অপারেশনের খবর(এখন আশঙ্কামুক্ত)। তার আগের দিন আবার জানতে পারলাম যে আমার নাকি পা ভেঙে গেছে।
বিস্তারিত»সি সি বি ভাবনা (…নাকি নিছক আবর্জনা)
[তুহিনের মর্মান্তিক ঘটনাটার সময় এরকম একটা পোস্ট দেয়া হয়তো ঠিক হচ্ছে না। তারপরেও এই পোস্টের কিছু অংশ হয়তো কাজে লাগবে ভবিষ্যতে (আল্লাহ না করুন) অন্য কোন ইমারজেন্সীতে]
সি সি বি যাতে সবসময় আমাদের নিয়মিত যোগাযোগের একটা প্লাটফর্ম হয়ে থাকতে পারে এ কামনা আমাদের সবসময়। সি সি বি কীভাবে আরও Functional ও interactive হতে পারে এ চিন্তাও আমাদের সবার।
ব্লগ এডু-মডুদেরকে বলছি।
বিস্তারিত»মসজিদে মোবাইল বন্ধ রাখুন
১ম পর্ব
মাগরিবের নামাজের আযান হয়ে গেছে অনেকক্ষণ আগেই । হতদন্ত হয়ে অজু করে মসজিদে ঢুকেই দেখি মুসুল্লীরা ততক্ষণে রুকুতে চলে গেছেন । আমি যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি শরীক হলাম জামাআতে । সিজদায় গিয়ে হঠাৎ মনে হল “মোবাইলটা কি সুইচ অফ করেছি?”
আমি ঘামতে শুরু করলাম কারণ রিংটোন দেয়া ছিল হাই ভলিয়ম “তেরে নাম”
আমার তো নামাজ থেকে মন উঠে গেল ।
বিস্তারিত»কত রঙ্গ জানো গো বন্ধু
(১)
প্রেসিডেন্ট থাকা অবস্থায় বিল এবং আমি বিনা পয়সায় অনেক বক্তৃতা দিয়েছি। এখন বক্তৃতা দেওয়ার জন্য আকর্ষণীয় সম্মানী পাচ্ছি এটা সাবেক প্রেসিডেন্ট হিসাবে বাড়তি পাওনা।
কানাডার টরোন্টোতে প্রথমবারের মত একই মঞ্চে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টনের সঙ্গে বক্তৃতা দিতে এসে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ এ কথা বলেন।
মন্তব্য :
এমনটা দেখা আমাদের দেশের সাবেক উপদেষ্টাদের।
বিস্তারিত»মালায়শিয়ার চিঠি – ০৭
সিতি হাজার, ৩৩ বছর বয়সের এই মহিলা, নিজের দেশ ছেড়ে মালায়শিয়ায় এসেছিলেন ২০০৬ সালে । বিবাহ বিচ্ছেদের পর দেশে কোন কাজ না পেয়ে, তিনি একটু বেশি টাকা পয়সা আয়ের জন্য পাড়ি জমান মালায়শিয়ায়। এখানে এসে তিনি ৪৩ বছর বয়সী এক মহিলার দুটি সন্তানদের দেখা শোনার কাজ পেয়েছিলেন। কিন্তু তার মালিক তাকে সব সময় মারধর করত আর ঠিক মত খেতে দিত না। মাঝে মাঝে খালি ভাত খেতে দিত আবার কোন সময় শূকর খেতে বাধ্য করত।
বিস্তারিত»কি চাই?কেন?
(অনেকদিন পর লিখছি, লিখতে কেন যেন ভালো লাগে না ইদানিং)
রাত, কবিতাদের প্রসববেদনা শোনার সময়।
অথবা…..
আরো অব্যক্ত পেসিমিজমে ডোবার। লিখতে পারি না আমি। বিষ হয়ে গেছে অভ্যন্তরে সব। তরল বিষ।
বিস্তারিত»বিগত কয়েক ঘন্টার বৃক্ষনিধন কর্মসূচী এবং এতদসম্পর্কীয় ঘটনাবলী বিষয়ক বটবৃক্ষের উন্মুক্ত পত্রঃ
(দ্রষ্টব্য–ইহা নিছকই কৌতুকের নিমিত্তে লিখা,কেহ আশা করি মনে কোনরূপ আঘাত নিবেন না।কোন অংশ দৃষ্টিকটু হইলে উহা সম্পাদনা করিবার সম্পূর্ণ অধিকার শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্মকর্তা মহাশয়কে দেওয়া হইল।আর কোন শব্দ অপরিচিত মনে হইলে বা অর্থ বুঝিতে না পারিলে নির্ঘন্টতে একবার চোখ বুলাইতে মর্জি হয়)
আমার প্রিয় প্রাক্তন বালক-বালিকা সেনাবৃন্দ,
শুরুতেই আমার কান্ডের গভীরতম মূলের রসালতম কক্ষের নির্যাস মিশ্রিত ভালবাসা গ্রহণ করুন 😡 😡 😡 ।যে মুহূর্তে আপনাদের কাছে আমার দুঃখানুভূতি ব্যক্ত করিতেছি ঠিক সেই মুহূর্তে আমার এক বেসামরিক বান্ধবী উত্তপ্ত পত্র সংবাদবাহকের মাধ্যমে আমাকে জিজ্ঞাসা করিল-“তোমাকে সবাই জামাতা ডাকিতেছে কেন?আর বালকসেনাব্লগে তোমাকে নিয়া এমন হঠাৎ আলোড়নের হেতু-ই বা কি?”
বিস্তারিত»আচার ০১৯: পরবাসীর রোজনামচা
(গত জন্মদিনটা চলে গেছে প্রায় মাস তিনেক হলো। সিসিবিতে জন্মদিনের পোস্ট দেখে আমার প্রবাসে কাটানো দ্বিতীয় জন্মদিন নিয়ে লিখতে ইচ্ছা করছে।)
সুনীলের কবিতাগুলোর নারী চরিত্রদের একটা কমন নাম আছে নীরা। নামটা এমনিতে আহামরি কিছু না। কিন্তু সুনীলের কবিতা পড়ার পর এই নামটাই কেমন যেন আদুরে হয়ে যায়, শুনলেই প্রেম প্রেম ভাব জাগে। মনে হয় আলতো করে ডাক দেই… নী…ই…রা। তারপর দরজার দিকে তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছা হয় ,
বিস্তারিত»ফেল রেকর্ড
“ক্যাডেট কলেজে ছয় বছর থেকে যারা পাক্ষিকে ফেল করে নাই এই পোস্টটি তাদের জন্য নয়”
আমি সেই ক্যাডেট, যে প্রথম পাক্ষিকে অংকে ডাবল জিরো পেয়েও পরের পাক্ষিকে ২৪ পেয়েছিলাম :just:
ক্যাডেট কলেজে চান্স পাওয়ার আগে আমি মোটেই খারাপ ছাত্র ছিলাম না । তাই বলে কিন্তু আমি কলেজকে দোষারুপ করছি না 😛 😛
আসলে সবসময় মজা করতে গিয়ে পড়াশুনা থেকে খানিকটা ছিটকে পড়েছিলাম ~x(
ছয় বছরে সেভেন ছাড়া প্রত্যেক ক্লাসের ফার্স্ট টার্ম ইন্ডে আমার ফেল করার বিরল রেকর্ড রয়েছে :just:
নতুন ক্লাসে উঠে আমি খুব ফুর্তিতে থাকতাম :tuski:
মনে হত সারা বছর কষ্ট করে কেবল নতুন ক্লাসে উঠলাম,
জাস্ট বৃক্ষ বন্দনা
ডিসক্লেইমার: এই গল্পের সকল চরিত্র :just: কাল্পনিক এবং সকল বৃক্ষই :just: কাল্পনিক বৃক্ষ। কেউ যদি বেশি জোশ নিয়া কারো সাথে কিছু মিলাইয়া ফেলেন তাইলে কিলাইয়া সেই ভুত ছাড়ানোর দায়িত্বও তার। আমি শুধু এই উপদেশটুকু বিলাইয়াই আপাতত ক্ষান্ত দিলাম।
বিস্তারিত»