বন্ধুরা …

জিমেইলে গত কিছুদিন ধরেই মেইল পাচ্ছিলাম ক্যাডেটকলেজ ব্লগ থেকে। আমার না কী এখানে কোন এক ব্যক্তিগত মেসেজ আছে সেজন্যে। যাই হোক, অবশেষে আসা হল এখানে আজ। আমার লেখালেখি পরীক্ষার খাতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল কিছুদিন আগ পর্যন্তও। পিএইচডি করতে এখানে (নেদারল্যান্ড) আসার পর থেকেই একাকীত্বের কাছে আত্মসমর্পণ করেই মনে হয় কী-বোর্ড আর মনিটরকে আপন করে নিয়েছিলাম এখানে কিছু হাবিজাবি লেখে। তবে এটাই বা বাদ যাবে কেন?

বিস্তারিত»

আইনজীবির জন্মদিন

আগে একটা জুক্স কই। একবার এক আইনজীবির স্ত্রী মৃত্যুর পর স্বর্গে গিয়েছেন। তো হঠাৎই ঘুরতে ঘুরতে একটা সুবিশাল কক্ষের মাঝে অনেকগুলো ঘড়ির মতো দেখতে যন্ত্র দেখতে পেলেন, তাতে একটা বড়সড় কাঁটা ধীরে ধীরে ঘুরছে। মহিলা কৌতূহলী হয়ে তার গাইড দেবদূতকে জিজ্ঞেস করলেন, “ঐটা কী?” দেবদূত বললো, “ঐটা হইলো গিয়া মিছা-ঘড়ি, কেউ মিছা কথা কইলেই এইটা তাল বেতাল হইয়া চরকির মতন পাক খাইতে থাকে। যে বেশি মিছা কথা কয়,

বিস্তারিত»

আকাইমা লেখা

সংজ্ঞাহীনতার সংজ্ঞা
জীবনে অনেক জিনিস আছে যাকে আসলে সংজ্ঞায়িত করার কোন কারণ নেই। আবার আমরা এমন কিছু জিনিস নিয়ে বসবাস করি যাকে আসলে আমরা সংজ্ঞায়িত করতে চাই না। এমন কিছু জিনিস আছে যাকে আবার আমরা আমাদের নিজেদের মতো করে সংজ্ঞায়িত করতে পছন্দ করি।
যদি আমি কাউকে জিজ্ঞাসা করি, আপনে নিজেকে কি বলে পরিচয় দিতে ভালোবাসবেন, বাংলাদেশি না বাঙালি; তো ইনি উত্তর দেবার আগে বোঝার চেষ্টা করবেন আমি কোন দল করি,

বিস্তারিত»

পেশকি-৪ (মোল্লা স্যার স্পেশাল)

খেলাধুলায় ভাল মইনুলকে মোল্লা স্যার খুব পছন্দ করতেন। মোল্লা স্যারের পছন্দের মাত্রা আরো বেড়ে গেলো যখন মইনুল লাথি দিয়ে দুই দুইটা ফুটবল ফাটিয়ে ফেললো।
*****************************
মইনুলের বিধ্বংসী গুনের কারনে আমরা তাকে গন্ডার, বুলেট ইত্যাদি নামে আদর করে ডাকতে থাকলাম। একদিন প্রেপে ওকে একটু বেশী গন্ডার বলা হয়ে গিয়েছিলো, ওই দিন প্রেপ গার্ড ছিলেন মোল্লা স্যার, মইনুল রেগে মোল্লা স্যারের কাছে নালিশ দিতে যাচ্ছিলো।

বিস্তারিত»

সাপ্তাহিক ১৪

অপয়া ১৩ তে এসে সাপ্তাহিক বেশ কিছুদিন আটকে গিয়েছিল। গুনে বললে তিন সপ্তাহ। ঈদের ছুটি থেকে ফিরে ভয়াবহ রকমের ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে এ তিন সপ্তাহ গিয়েছে। মাঝে মাঝে ঢু মেরে দু’একটা মন্তব্য করার বাইরে সিসিবিতেও তেমন একটা আসতে পারিনি। আজ অনেকদিন পরে একটু অবসর পেলাম। সেই সুযোগে সমকালীন সিসিবিও ধারা বজায় রেখে আমিও আমার সাপ্তাহিক ছোট খাট একটা প্রত্যাবর্তন করে ফেললাম।

প্রচন্ড ব্যস্ততার কারনে বিগত দিনগুলো কেটেছে খুবই বৈচিত্রহীন ভাবে।

বিস্তারিত»

ফিরে দেখা (পর্ব-৬)

(২৩)
প্যারেন্টস ডের ৫ দিন আগে ক্লাশে হৈ চৈ করে ধরা পড়লাম আমি এবং তানভীর । এজন্য ভিপি স্যার স্টেটমেন্ট নিলেন এবং বললেন প্যারেন্টস ডেতে প্যারেন্টস সহ দেখা করতে । প্যারেন্টস ডের আগের দিন আবার স্যারের কাছে গেলাম ক্ষমা পাবার জন্য । স্যার কিছুতেই ক্ষমা করতে রাজী হলেন না । ক্ষমা পাবার শেষ অস্ত্র হিসেবে তানভীর বলল “স্যার আপনিই তো বলেছেন , স্যারেরা ক্ষমার বস্তা নিয়ে ঘোরে ।

বিস্তারিত»

অযি প্যাচাল…

জীবনে দেশ ছেড়ে এতদূরে থাকবো কখনো ভাবিনি । ইংলিশ মুভি দেখতে দেখতে মাঝে মাঝে আমেরিকায় যেতে ইচ্ছা করত কিন্তু তাই বলে অস্ট্রেলিয়া ! তবে ঘটনাচক্রে ২০০৩ থেকে অস্ট্রেলিয়াতে আছি আরো নির্দিষ্ট করে বললে সিডনীতে আছি । অনেকদিন কিছু লেখা হয়না এমনকি ব্লগেও আসা হয়না । এমনি একটা ডুব মেরে আছি । তাই এটাকে ঠিক কামব্যাক পোস্ট ও বলা যাচ্ছেনা কারণ আমার ডুব মারার সম্ভাবনা অনেক বেশি ।

বিস্তারিত»

আফরোজ আক্তার ম্যাডাম আর নেই

সালাম । আমি নিয়মিত লিখিনা, তবে পড়ি, সরি । হটাত লিখতে গিয়ে ও ভাল কিছু লিখতে পারলাম না, আবার ও সরি । আপনারা হয়ত জানেন আফরোজ আক্তার ম্যাডাম ১১ তারিখে মারা গেছেন । ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন ।এম সি সি তে ম্যাডাম অনেকদিন ছিলেন । আপনারা অনেকে পেয়েছেন । এম সি সি এর পর বদলি হলে উনি আর চাকুরি করেন নি । উনি রাজউক উত্তরা মডেল কলেজে ভাইস প্রিন্সিপাল ছিলেন লং টাইম টিল ডেথ ।

বিস্তারিত»

মধূসুদন , রবীন্দ্রনাথ এবং সবশেষে নজরুল

( প্রথমেই বলে নিচ্ছি এই গল্পের পুরোটাই কল্পনাপ্রসূত । এ ধরনের চরিত্র বা ঘটনা বাস্তবে ছিল না ।)

আমার এক ফ্রেন্ডের নিক নাম ছিল – পর্যায়ক্রমে মধূসুদন রবীন্দ্রনাথ এবং সবশেষে নজরুল । আজ সেই নিক নামগুলো হবার পেছনের ঘটনা বর্ণনা করব ।

যখন তার নাম মধূসুদন হলঃ

সেদিন কলেজে নতুন জুনিওর এসেছে । আমরা ক্লাশ এইটে । অর্থাৎ আমরা সিনিওর হয়েছি ।

বিস্তারিত»

সহনশীলতা আর সবাইকে ধারণ করেই সিসিবি বড় হবে

রেডিও’তে প্রায়ই ক্ষুদেবার্তা আসে, “আমার মন খারাপ, আমার জন্য একটা গান বাজাও না, প্লিইইইজ…….”। এতোদিন এরকম ক্ষুদেবার্তা নিয়ে আমি হাসতাম। আমাদের কথাবন্ধুদের বলতাম, এইসব মন খারাপ বিলাসিতা মার্কা বার্তা পড়া বন্ধ করো। কিন্তু কি আশ্চর্য সেই আমিই কিনা গত দু’সপ্তাহ ধরে এইরকম “মন খারাপ” বা “অবসাদ” বা “ক্লান্তি বিলাসে”র মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। এই সময়কালে সিসিবির খুব কম পোস্টই পড়েছি। আরো কম মন্তব্য করেছি।

বিস্তারিত»

খুশকি – ৪

খুশকি -১
খুশকি -২
খুশকি -৩

১। বড় কমোড কেনার শানে নুযুল

আমার বাবা ১৯৯৩ সালে বাড়ি তৈরীর কাজে হাত দেন। ১৯৯৫ তে আমরা সেই বাড়িতে উঠলাম। দোতলায় দুই ইউনিট এর দুটি বাসা বানানো হলো। তারই একটিতে আমরা উঠলাম। আমি তখন ক্লাস টেনে পড়ি। ছুটিতে বাসায় গেলাম। ঐ বাসাটিতে রুমের সংখ্যা কম হওয়ায় এবং বাথরুমের সাইজ ছোট হওয়াতে সব মিলিয়ে কারোরই বাসাটা মনমতো হচ্ছিলনা।

বিস্তারিত»

দিনলিপিঃ আমি আছি

প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে আমার প্রথম কাজ হলো মোবাইল টা হাতে নিয়ে সিসিবি তে একটা ঢূ মারা আর নিজেকে আপডেট করা। আজকেও তাই করতে গিয়ে দেখলাম আন্দা আর তপুর লেখা। তাই সিসিবির সমসাময়িক ধারা বজায় রেখে বিছানা থেকে নামার আগেই ল্যাপটপ নিয়ে বসে গেলাম কামব্যাক লিখা লিখতে।
যদিও আন্দার মতো আমাকে কেউ ফেসবুক বা ম্যাসেঞ্জারে বলে না লিখেন না কেন (ভালো লেখক না হবার সুফল) বা কামরুলতপুর মতো কেউ হারায়ে খুজে না (যেহেতু হারাই নাই,

বিস্তারিত»

হারায়ে খুঁজি

আমার আশেপাশের মানুষের মাঝে আমার একটা বদনাম আছে। আমি নাকি পুরান দিনের কথা বেশি ভাবি। কথাটা মিথ্যা না বরং শতভাগ সত্য। অতীত আমার প্রতিদিনের একটা বিশাল অংশ জুড়ে থাকে। গত বছর ঠিক এইদিনে কি করেছিলাম কেমন কাটিয়েছিলাম সেটা ভাবা আমার অন্যতম প্রধান একটা কাজ। সেটা বের করার জন্য আমার নিজস্ব টেকনিক আছে সেটা আজ থাক। অতীত রোমন্থন এর একটা কষ্ট আছে। সারাক্ষণ একটা ভাবনা মাথায় থাকে “আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম”।

বিস্তারিত»