ইদানীং ব্লগে আমার লেখালেখি নাই দেখিয়া অনেকেই একটি ভুল ধারণা করিয়াছেন…আমি মনে হয় হারাইয়া গিয়াছি!!! ;;;
আমার বিশ্বাস…, তাহাদের এই ধারণাটা আরও পোক্ত হইয়াছে…ব্লগে বিয়াপক পরিমাণ সিনিয়র/জুনিয়র ভাইজান ও আপুদের আগমনে এবং তাহাদের কোয়ালিটি সমৃদ্ধ লেখা প্রাপ্তিতে। :dreamy:
কিন্তু…কাদম্বিনী যদি মরিয়া প্রমাণ করিতে পারে…যে…সে মরে নাই…তাহা হইলে আর আমার সমস্যা কি??? 😛
আমিও লেখা দিয়া প্রমাণ করিলাম…আমি হারাই নাই…তা সে যতই কোয়ালিটি বিহীন লেখা হউক না কেন…
কেনু, কেনু, কেনু?
বিজ্ঞাপনচিত্র
সোজা কথায় আসি। নাটক বা সিনেমা বা খেলার মাঝে বিজ্ঞাপন বিরতি যে কি পরিমাণে বিরক্তিকর, তা অনেকেই বলবেন। ছোটবেলায় আলিফ লায়লা দেখার সময় দ্বিতীয় বিজ্ঞাপন বিরতির ২য় ভাগ শুরু হলেই বুকের মাঝে দুরু করতো, এই বুঝি শেষ হয়ে গেলো পুরো সপ্তাহের অনেক অপেক্ষার আলিফ লায়লা। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। দিনবদল টার্মটা ইচ্ছা করেই ব্যবহার করলাম না। বোঝেনই তো। আগে একটা সময় ছিলো যখন বিজ্ঞাপন বিরতিতে বাথরুম করে আসতাম,
বিস্তারিত»দিনলিপি ০৬- ঈদকথন
ক।
প্রতিবার একি কাহিনি হয়। ঈদ এর আগে টেনশন কিভাবে বাসায় যাবো, খুজে খুজে দল ভারী করা কে কে যাবে, তারপর সেই টায়ারিং জার্নি করে অনেক ঝামেলা করে বাসায় ফেরা। ময়মনসিংহে মোটামোটি আমাদের ব্যাচের অনেকেই আছে তাই দল পেতে প্রবলেম হয় না। এইবারো যেমন সবাই আগে চলে গেলেও শেষ পর্যন্ত কালকে শুমারী করে পাওয়া গেলো আমি, শাহরীয়ার আর মুস্তাকিম (সিসি আর)। কালকে রাতে কনফারেন্স এর মাধ্যমে ঠিক করা হলো সকাল ৭টার মাঝে ওরা বাস স্ট্যান্ডে থাকবে।
খেরোখাতা – ছোট হৃদয়ে, ছোট ছোট আশা
১।
যদি শেষ মূহুর্তে বাস কিংবা ট্রেন ধরতে পারাকে সফলতার মাপকাঠিতে ফেলা হয় তাহলে আমি জীবনে শতকরা ৮৫ ভাগের উপরে সফল একজন মানুষ।
দৌড়ায় দৌড়ায় বাস/ট্রেন মিস করেছি সর্বসাকুল্যে দুইবার, ফ্লাইট মিস করি নাই একবারও। ফ্লাইট মিস না করার পিছনে সবথেকে বড় যে কারন লুক্কায়িত আছে তা হল, বেশির ভাগ টাইমে ফ্লাইট ছিল বাংলাদেশ বিমানে। সকাল নয়টার ফ্লাইট পরদিন বিকাল চারটা অহরহ হয়,
বিস্তারিত»প্রাপ্তির হিসাব কিতাব – আনন্দাশ্রু
সেদিন মনে হলো – এইতো সেদিন মেম্বার হলাম এই ব্লগে। তারপর কাজের ভীড়ে তলিয়ে গেলাম। হঠাত মেইল পেলাম পার্সোনাল মেইল এ। তখন খেয়াল হলো পরিবারে এসে নাম লিখিয়ে রেখেছিলাম, কিন্তু কাজ তো করি নি কোনো। তাই চেষ্টা করলাম লিখতে কেমন লাগে সেটা বোঝার জন্য। দিলাম ছোট্ট একটা লেখা। স্বাগতমের ভীড়ে চাপা পড়ে গেলাম, যা আমাকে মনে করিয়ে দিলো দায়বদ্ধতার কথা। মনে করিয়ে দিলো খেটে খাওয়ার কথা।
বিস্তারিত»দা রেস্ট ইজ হিস্টোরি!
সিসিবি চালু হওয়ার পর থেকে বিগত বছর খানেক ধরে একটা রোগ আমাকে খুব পেয়ে বসেছে।রোগটা অবশ্য খুব অপরিচিত কিছু না-এইটাকে বলা যায় “ক্যাডেট সিমিলারাইজেশন সিনড্রোম”। গালভরা নামটার সাদামাটা ব্যাখ্যা অনেকটা এরকম-দৈনন্দিন জীবনে দুনিয়াতে যা কিছু আছে তার সব কিছুর সাথে নিজের ক্যাডেট জীবনের কোন না কোন ঘটনার মিল খুঁজে পাওয়া।এই সেদিন ভার্সিটিতে সার্টিফিকেট তোলার সময় ভিসি স্যারের দিকে এক ঝলক তাকিয়েই মনে হল,”আরে,আমাদের ভিসি স্যার তো হুবহু ক্লাস সেভেনে পাওয়া ভিপি স্যারের মত দেখতে!খালি চুলটা সাদা,গায়ের রঙ আরেকটু কালো,উচ্চতাটা একটু বেশি আর কথা বলেন কিছুটা ভিন্ন স্টাইলে”।বুঝুন অবস্থা!হাতের কাছে পড়ে থাকা বিখ্যাত ব্যক্তিদের একটা জীবনী পড়তে পড়তে তাই আমার মাথায় যে এঁরা ক্যাডেত হলে কেমন হত এই চিন্তা আসবে-তা আর বেশি কথা কি?
বিস্তারিত»কাঁচামরিচ- বিগতযৌবনা এক তারকা ও অন্যান্য
কাঁচামরিচ ওরফে কাঁচা লংকা। শুনেচি আকাশদার দেশের দাদারা নাকি নংকা বলে ডাকেন! শোনা কথা মিছেও হতে পারে, সে যাই হোক । বছর ঘুরে সংযমের মাস রমজান এলেই আমাদের দ্রব্যমুল্যের পাগলাঘোড়াটি যেন আরো অসংযমী হয়ে ওঠে। ফলে কাঁচামরিচ হয়ে ওঠে রমজানের সুপারস্টার! লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে তার দাম, কারণ বিপুল চাহিদা! ইফতারে মুড়িমাখা খাবেন ছোলা দিয়ে, সাথে কুঁচানো কাঁচামরিচ না হলে যে মুখে রুচবে না। পেঁয়াজু খাবেন ,
বিস্তারিত»ফিরে দেখা (পর্ব-৩)
(৭)
কলেজে মাঝে মাঝেই স্যানিটারি ইন্সপেকশন হোত । এর উদ্দেশ্য ছিল ক্যাডেটদের হাইজেনিক কন্ডিশন ঠিক আছে কিনা তা চেক করা । এই ইন্সপেকশনে মূলত মেডিক্যাল অফিসার স্যারকে মূল দায়িত্ন দিয়ে পাঠানো হত । তিনি ক্যাডেটদের রুমগুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন আছে কিনা তা দেখতেন । পাশাপাশি হাউস এবং একাডেমির টয়লেট বাথরুমগুলো হাইজেনিক কিনা তাও চেক করতেন । আর এই চেকিংগুলো ছিল ঝটিকা চেক । কাউকে না জানিয়েই হঠাৎ করেই চেক করা হত ।
বিস্তারিত»বিরক্তি – একরকম ভালোবাসা এখন
কেন জানি না, কিন্তু মনস্থির করেছিলাম যে লিখবোই ।
কিছুদিন যাবত যারা আমার অনেক সময়কে প্রশ্রয় দেন, যাদের অনেক সময় আমি আবোল তাবোল বলে নষ্ট করি, তারাই যখন পড়েন লেখাগুলো, তখন ভাবি জীবনের কোনো একটা অংশের সাথে তাদের কোনো অংশের মিল নিশ্চয়ই আছে । নইলে ঘরে বা রেষ্টুরেন্টে, যেখানেই তারা খান না কেন, বনের মোষ কেন তাড়াবেন? কিছুটা হলেও “হুশ হাশ” যখন করেছেন তখন নিজে থেকে ই ধরে নিয়েছি,
বিস্তারিত»আউলা চিন্তা – সাবেক উপদেষ্টা, একজন বিশ্বাসঘাতক আর আমাদের বদলে যাওয়া
ভেবেছিলাম এই সিরিজের সমাপ্তি হয়ে গেছে। নানা কারনে। নিজেও অনেক “কুল ডাউন” হইছি। মাল মাল আইডিয়া গুলা সব মাথা থেকে ঝেটিয়ে বিদায় করে দিয়েছি। যা শালা, খাইট্টা খা।
কিন্তুক জিনিসটা আমার প্ল্যান মত হয় নাই। কোন বউয়ের ভাই কবে কি কথা কইছে, আজকে কি কথা কইছে এইটা নিয়া মাথায় আবার হিপোক্রেসীর খাইস্টা পোকাটা কিড়-কিড় কইরা মগজে কামড় দেয়া শুরু করছে।
আরে দূর,
বিস্তারিত»শিরোনামহীন প্যাচাল…
ওমেকাতে কোচিং করবার সময় এক বড়ভাই বলেছিলেন বুয়েটে ঢোকো তারপর প্রতিদিনই নাকি ঈদের দিন। বড়ভাই যদি সত্যি কথা বলে থাকেন তাহলে আমার আজকে ১০১৮ তম ঈদের দিন। মাত্র ২ টা লেভেল গেছে। আল্লাহর রহমতে ঈদের দিন যে আরো হাজারটা আছে তা আর বলতে হবে না। কন্টিনিউয়াস ঈদের দিন পালন করতে করতে আমি ক্লান্ত। আমার যত নন-বুয়েটিয়ান বন্ধু আছে সবার মুখে এক কথা “বেটা বুয়েটে পড়িস ভাব এ বাচিস না..আর প্যাচাল পাড়িস না..তোরা বস ব্লা ব্লা ব্লা”।
বিস্তারিত»ফিরে দেখা (পর্ব-২)
(৪)
ইলেভেনে আমার রুমমেট ছিলো রকিব । এস এস সির ছুটিতে নতুন গার্লফ্রেন্ড জুটিয়েছে সে । মেয়েটার সাথে কথা বলতে হবে তাই মোবাইল নিয়ে এসেছে কলেজে । প্রতিদিন রাতেই মেয়েটির সাথে কথা বলে ও । বিষয়টি কারো কাছে অজানা রইলনা । একদিন আমরা জিজ্ঞাসা করলাম , দোস্ত তোর গার্লফ্রেন্ডের কন্ঠ কেমন । উত্তরে সে বলল মেয়েদের মতো ।
(৫)
সব কলেজেই কিছু প্রচলিত ভুতের গল্প আছে হয়ত ,
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট@মাইক্রোসফট – ২
২০০৭ এর মে-জুন মাসের কথা। মাথার ঘায়ে কুত্তা পাগল অবস্থা। ইন্টার্ন করছি স্যান হোজের ব্রডকম ব্রাঞ্চে ফুল্টাইম, সাথে আবার অ্যাডভাইজরের কাজও করতে হচ্ছে ফুল্টাইম।কিন্তু রিসার্চের কাজ কিছুই হচ্ছে না। হবে কিভাবে, দেশে দুই বছর হোল বউ ফেলে এই বিদেশে পড়ে আছি। কিছুতেই মন বসে না। শেষ পর্যন্ত অ্যাডভাইজরের সাথেই ছাড়াছাড়ি হয়ে গেল। ঠিক করে ফেললাম, এই শেষ, মাস্টার্স করেই বেরিয়ে যাব। শুরু করলাম চাকরি খোঁজা।
বিস্তারিত»ফ্যান্টাসী লীগ- সিসিবি ম্যানেজারদের আমলনামা ০৫
আজকে আমি অফিসে একটু বেশি দৌড়ের উপর ছিলাম। কারন আর কিছু না, আজকে ছিলো আমার একটা সফটওয়্যার এর ডেমো দেখানোর ডেট। যেহেতু ক্যাডেট তাই গত সপ্তাহ দেখে যখন যখন বস ডেইলি বলতো কি অবস্তা, তখনি উত্তর থাকতো হয়ে যাবে। কিন্তু কালকে যখন দেখি তেমকন কিছুই হয় নাই তখন তো মাথা খারাপ। কারন আজকের মাঝে রেডি করে সবার সামনে প্রেসেন্ট করতে হবে। তাই কালকে আর আজকে পাগলের মতো আমার সাথী কোডিং আর ডাটাবেস।
বিস্তারিত»