সূর্যপুত্র (পর্ব নয়)

সূর্যপুত্র
(ভূমিকাসহ পর্ব এক)
(পর্ব দুই)
(পর্ব তিন)
(পর্ব চার)
(পর্ব পাঁচ)
(পর্ব ছয়)
(পর্ব সাত)
(পর্ব আট)
(পরীক্ষার চাপে দিশেহারা হয়েও মাঝে মাঝে ব্লগে আসি…আর অবাক হয়ে দেখি…কোন এক অজানা কারণে…পুকুরের মতন ঢেউহীন ব্লগ!!! :no:
কোন বার্তা নেই…কোন অস্বাভাবিক …ফাটাফাটি…লেখার ঢল নেই…আগের কয়েকটি লেখা-ই অবহেলিতের মতন পড়ে রয়েছে…!!

বিস্তারিত»

গল্প:ক্ষয়

(লোকালটকের একটি নিক নার্ভাস নাইন্টিজ এর ব্লগ টাইটেল দেখে গল্পটির প্লট আমার মাথায় আসে। তাই লেখাটা লোকালটক ওরফে ফিউশন ফাইভকে উৎসর্গ করলাম)

শাহবাগের মোড়ের আলম ভাইয়ের মুড়ি ভর্তা খেতে গিয়ে মরিচ চিবিয়ে ফেলল রফিক। ঝালে মুখে দাউদাউ করে জ্বলা আগুন আর চোখ দিয়ে নামা ফসফরাস মেশানো পানির দ্বিমুখী আক্রমনে দিশেহারা হয়ে রফিক এদিক ওদিক তাকালো। ফজলে নুর তাপসের চাদখানা মুখ দেখতে পেল। ইদানিংকার সুপারস্টার তাপসের চেহারা আগে কখোনো খেয়াল করে নাই।

বিস্তারিত»

গল্পঃ রোদ ভেঙে যেদিন পেরুলো সবাই অনন্ত রাত

দরজা খুলে ঝড়ের বেগে বের হয়ে আসার পরে পিঠের ওপরে সেটা দড়াম করে চিৎকার করে উঠলে রাসেলের মনে হয় এভাবে সব দরজাগুলো একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সাদা-কালো কাচে তৈরি দরজায় এধরনের শব্দ হয় না বলে সে প্রায় ভুলতে বসেছিল, কিন্তু আজ পেছনে দড়াম করে দরজা পড়ার শব্দটা তাকে মনে করিয়ে দিলো প্রত্যাখ্যান কতো নিষ্ঠুর। দুপুরের রোদ বেহিসেবি অ্যাকাউন্টেন্টের মতো অবারিত ভুল তীর ছুঁড়ছে, আর পিঠে থুথুর মতো লেপটে থাকা শব্দটা,

বিস্তারিত»

অতঃপর একটা চিঠি

(সিসিবিতে খুব লেখা দিতে ইচ্ছে করছিলো। অনেকদিন ধরে নতুন লেখা হয়ে উঠেনি। পুরাতন একটা গল্প দিচ্ছি। সিসিবির সাথে পরিচয় হওয়ার আগে অন্য একটা ব্লগে লেখাটা দিয়েছিলাম।)

এখন প্রতিদিন ঘুম ভাঙ্গার পর একটা কথাই মাথায় আসে – আজকেই কি সেই চিঠিটা আসবে। একটা একফুট বাই দেড়ফুটের বাদামী রংয়ের খামে প্রাপকের জায়গায় থাকবে আমার আর প্রেরকের জায়গায় হাসানের নাম। ভেতরে থাকবে সব কেজো কথার হিসেব নিকেষ যা আমার কাছে জল্লাদের ফাঁসির দড়ির শেষ টান কিম্বা আসামীর কাঠগড়ায় দাড়িয়ে বিচারকের মুখে নিজের মৃত্যুদন্ড শোনবার মতো।

বিস্তারিত»

ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল

(১)
কলেজ থেকে বের হবার পর কোচিং করার জন্য ঢাকায় এলাম । একটা ফ্লাট ভাড়া করে আটজন থাকি । সবাই ক্যাডেট । ক্যাডেটরা একসাথে থাকলে যা হয় । রাতভরা আড্ডা , তাস পেটানো , সারা সকাল ঘুম । পড়াশোনা লাটে উঠল । সপ্তাহে তিনদিন লোকাল বাসে ঝুলে ঝুলে কোচিং এ যাই । এই যাওয়া আসাতেই শেষ । বই আর খুলে দেখা হয় না ।

বিস্তারিত»

ইচ্ছে

নীচের রাস্তাটায় মানুষের চলাচল কমে গেছে । হাসপাতালের উপর ছয়তলা থেকে নীচে তাকালে শীতের রাতের হালকা কুয়াশার ভিতর দিয়ে চলে যাওয়া দু’একটা মানুষ কে দলছুট পিঁপড়ার মত মনে হয়, যেন নিজের সারির খোঁজে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে চলা মানুষ। ছোটকালে লম্বা সারিতে ব্যস্ত ভংগীতে ছুটে চলা পিঁপড়াদের সারি থেকে দু’একটা পিঁপড়া কে সরিয়ে দিলে সারি হারান পিঁপড়া গুলো যেমন পাগলের মত এদিক ওদিক ছুটাছুটি করত সারির খোঁজে নিজেকে কেন জানি আজ সেই রকম সারি হারান পিঁপড়াদের দলে মনে হয়।

বিস্তারিত»

সূর্যপুত্র (পর্ব আট)

সূর্যপুত্র
(ভূমিকাসহ পর্ব এক)
(পর্ব দুই)
(পর্ব তিন)
(পর্ব চার)
(পর্ব পাঁচ)
(পর্ব ছয়)
(পর্ব সাত)
[তথাকথিত কোর্সের মাঝে চ্যাপ্টা হয়ে আছি…কোনদিকে খোঁজ নেবার ইচ্ছে-ই জাগে না!! এরই ফাঁকে আমার রুমে আবির্ভূত মিশন-ফেরত অতীব সিনিয়র স্যারের ইন্টারনেট দখলের কারণে…সিসিবি হতেও দূরে রয়েছি…। তবুও…দেশ ও জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে…

বিস্তারিত»

আজহার উদ্দিনের মিষ্টি খাওয়া

রাতের চাদরে ঢাকা ঘুপচি গলির ভেতর একটা নিয়ন লাইট মৃত্যু যন্ত্রনায় কাপছে। ঘোলাটে আলো একবার জ্বলে উঠেই আবার নিভে যায় আর কিছুক্ষণের জন্যে আশে পাশের সরু রাস্তা, প্লাস্টারবিহীন নগ্ন ইটের খোপের মত টিনশেড, আর থকথকে নর্দমা নির্লজ্জের মত এই সামান্য আলোটুকু চুষে চুষে খেতে থাকে। দরিদ্র এলাকার ইট পাথরও হয়ত নিজ নিজ সমাজে শ্রেনী বৈষম্যের শিকার হয়ে ছোটজাত হয়ে যায়।

আজহার উদ্দিন আস্তে আস্তে প্যাডেল মারতে মারতে গলির প্রবেশ মুখের কাছে চলে এল।

বিস্তারিত»

আমার প্রায় “আকসেনভ” হওয়ার গল্প

আকসেনভ লোকটার নাম মনে হতেই নিজের অজান্তে আমি শি্উরে উঠি। কেমন এক অজানা ভয় আমার শিড়দাঁড়া দিয়ে নেমে যায়। অথচ এই আকসেনভ বুড়ো আমার কাছে যে খুব বেশি ভয়ের ব্যাপার ছিল এ দাবি করাটা অযৌক্তিক হবে। বরং একটু খোলাসা করেই বলি আকসেনভ হচ্ছে খুব ছোট বেলায় পড়া তলস্তয়ের এক ছোট গল্পের চরিত্র। আপাতত এই বুড়োকে আমলে নেবার কোন কারণ না ঘটলেও তার নামটি আমার মনে বেশ স্থায়ী ছাপ ফেলে গেছে।

বিস্তারিত»

সূর্যপুত্র (পর্ব সাত)

সূর্যপুত্র
(ভূমিকাসহ পর্ব এক)
(পর্ব দুই)
(পর্ব তিন)
(পর্ব চার)
(পর্ব পাঁচ)
(পর্ব ছয়)

****আমি স্পষ্ট করেই বলতে চাই…আমার এই লেখাটি সম্পূর্ণই বানানো। জীবিত…মৃত…কাল্পনিক কারও সাথে আমার এই লেখা মিলে গেলে সেটার দায়ভার আমার একেবারেই নেই…আছে সিসিবির প্রিন্সিপ্যাল ভাইস্যার… ভাইস প্রিন্সিপ্যাল ভাপু… এডজুট্যান্ট ভাইস্যার…ইত্যাদিসহ আমার সকল সিনিয়র/জুনিয়র ভাই/বোনদের…কারণ,

বিস্তারিত»

সূর্যপুত্র (পর্ব ছয়)

সূর্যপুত্র (ভূমিকাসহ পর্ব এক) (পর্ব দুই) (পর্ব তিন) (পর্ব চার) (পর্ব পাঁচ)
****আমি স্পষ্ট করেই বলতে চাই…আমার এই লেখাটি সম্পূর্ণই বানানো। জীবিত…মৃত…কাল্পনিক কারও সাথে আমার এই লেখা মিলে গেলে সেটার দায়ভার আমার একেবারেই নেই…আছে সিসিবির প্রিন্সিপ্যাল ভাইস্যার… ভাইস প্রিন্সিপ্যাল ভাপু… অ্যাডজুট্যান্ট ভাইস্যার…ইত্যাদিসহ আমার সকল সিনিয়র/জুনিয়র ভাই/বোনদের…কারণ, বৃক্ষের আবার দায়ভার কিসের???????!!!!!

০২ মে,

বিস্তারিত»

প্রেম বিষয়ক প্রতিপাদ্য (প্রথম অধ্যায়)

(ডিসক্লেইমার: ডুয়াল পোস্ট নিয়ে সাম্প্রতিক বিতর্কের কারনে নিজের মাঝে একটা অপরাধবোধ অনুভব করলাম। তারপর একটা পরিসংখ্যান করলাম। আমার চারটি লেখা এখানে আগে দিয়েছি। বাকিগুলো সামুতে আগে দেয়ার অনেকদিন পর এখানে দেয়া হয়েছে। এজন্যে অবশ্য সামুর পাঠক জাতীয় কোন ফ্যাক্টর জড়িত নেই। আমি সামুর দুর্দান্ত অজনপ্রিয় ব্লগার। আমি বাজি রেখে বলতে পারি ২ বছর কোন কমিউনিটি ব্লগে মোটামুটি নিয়মিত থেকে আমার থেকে অজনপ্রিয় হওয়া সম্ভব নয়।

বিস্তারিত»

মধূসুদন , রবীন্দ্রনাথ এবং সবশেষে নজরুল

( প্রথমেই বলে নিচ্ছি এই গল্পের পুরোটাই কল্পনাপ্রসূত । এ ধরনের চরিত্র বা ঘটনা বাস্তবে ছিল না ।)

আমার এক ফ্রেন্ডের নিক নাম ছিল – পর্যায়ক্রমে মধূসুদন রবীন্দ্রনাথ এবং সবশেষে নজরুল । আজ সেই নিক নামগুলো হবার পেছনের ঘটনা বর্ণনা করব ।

যখন তার নাম মধূসুদন হলঃ

সেদিন কলেজে নতুন জুনিওর এসেছে । আমরা ক্লাশ এইটে । অর্থাৎ আমরা সিনিওর হয়েছি ।

বিস্তারিত»

সূর্যপুত্র (পর্ব পাঁচ)

সূর্যপুত্র (পর্ব এক) (পর্ব দুই) (পর্ব তিন) (পর্ব চার)

****আমি স্পষ্ট করেই বলতে চাই…আমার এই লেখাটি সম্পূর্ণই বানানো। জীবিত…মৃত…কাল্পনিক কারও সাথে আমার এই লেখা মিলে গেলে সেটার দায়ভার আমার একেবারেই নেই…আছে সিসিবির প্রিন্সিপ্যাল ভাইস্যার… ভাইস প্রিন্সিপ্যাল ভাপু… অ্যাডজুট্যান্ট ভাইস্যার…ইত্যাদিসহ আমার সকল সিনিয়র/জুনিয়র ভাই/বোনদের…কারণ, বৃক্ষের আবার দায়ভার কিসের???????!!!!!]

০২ মে, ২০০৯।

২৪।

বিস্তারিত»

নরকবাস – ৬

গলাকাটা লাশ (দ্বিতীয় খন্ড)।
আমার প্রাথমিক ধারনা ছিল যে, ডাক্তার সোহেলকে যেকোন কারনে এবং যেকোন ভাবেই হোক, অপহরণ করা হয়েছে। কারন সে নিজের থেকে কোথাও গেলে তার গাইবান্ধাতে যাবার বা এত দীর্ঘসময় ধরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখার কোন কারন নাই। আর অবশ্যই সাইফুল এই ব্যাপারটার সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত। কিন্তু কিছুতেই তার কাছ থেকে কোন কথা বের করা যাচ্ছিল না। এইরকম একজন রোগা পটকা চ্যাংড়া পোলার নাড়ী যে এত শক্ত হবে তা আমার ধারনাতেও ছিল না।

বিস্তারিত»