[ফটো ব্লগ : মনরোভিয়া] [ফটো ব্লগ : মনরোভিয়ার পথে] [ফটো ব্লগ : লাইবেরিয়া] [ফটো ব্লগ : স্থির সময়] [ফটো ব্লগ : বোমি লেক] [ফটো ব্লগ : মনরোভিয়া (সাদাকালো Vs রঙ্গিন)]
১. এর আগে টুশকি ২৪ এ সবাইকে পরিচিত করিয়ে দিয়েছি Wulki Farm এর একলা এক বিষন্ন বান্দরের সাথে। এইবার দেখুন সেখানের উট পাখির দলকে। এদের একটু লাই দিলেই অনেক কাছে চলে এসে হাত থেকে খাবার খেয়ে যায়। আমার অবশ্য ভয়ই লাগছিল ঠোকর দেয় কিনা ভেবে।
২. সেন্ট পল নদীর পাড়ে সন্ধ্যায় সূর্য ডোবার আগ দিয়ে এই ক’জনকে দেখা গেল নিমগ্ন চিত্তে কিছু্ একটা করতে। সাথের বন্ধুর ধারণা এরা মাছের ইন্তেজাম করছে। জুনিয়র কলিগ বললো তারা প্যারেডে ফল ইন করে আছে। আর আমি ভাবছিলাম ওজু করছে বুঝি, প্রেয়ারে যাবে।
৩. মনরোভিয়ার ডাউন টাউনের এই পাতা ছাড়া গাছে বাবুই বা সেইরকম কোন পাখি বাসা বেঁধেছে বলেই ধারণা করেছিলাম।
৪. ভুল ভাঙ্গলো জুম করে কাছে যেতেই। দুপুরের কড়া রোদে ঘিঞ্জি জনবসতি আর চূড়ান্ত হৈ-হট্টগোলের মধ্যে এই বাদুড়েরা ভালোই আছে বলে মনে হলো।
৫. দেশে ট্রাফিক সপ্তাহ/মাস উদযাপনের মতোন আমাদের এখানেও ট্রাফিক সপ্তাহ পালন করা হয়। ইউএন এর সমস্ত গাড়ীচালকের লাইসেন্স চেক করা, সিটবেল্ট সঠিকভাবে বাঁধা আছে কিনা দেখা, চলতি অবস্থায় মোবাইল ব্যবহার না করা ইত্যাদির সাথে সাথে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ ছিল কর্মসূচীর অংশ। তবে সবচাইতে বেশি ধামাকা তৈরী করতে পেরেছে অফিসের এনট্রান্সে রাখা দূর্ঘটনা কবলিত এই মাইক্রোবাসটি (নম্বরপ্লেট লক্ষ্যনীয়)।
৬. রবিনের বদৌলতে যেই সী-বিচ পাঠককূলের কাছে দারুণ জনপ্রিয় সেই সী-বিচের ছবি দেয়ার প্রয়াস পেলাম 😀 ।
৭. এই ভদ্রলোক পানিতে নেমেছিলেন নিজের পোষা মর্কটকে নিয়ে। বেশ কয়েক পেগ লবন পানি খাওয়ার পর ঐটাকে পাশে বসিয়ে বিয়ারের বোতল ধরিয়ে দিয়েছিলেন। আর ঐ ব্যাটা কিনা হেব্বি চুমুক দিয়ে দিয়ে খেলো! শেষকালে দেখি কৌটা থেকে বের করে প্রিঙ্গেলসও খাচ্ছে!!
৮. “…আমি কোথায়” স্মৃতিভ্রষ্ট বাংলা ছবির নায়কের মতোন ডায়লগ দিচ্ছে স্রোতের এক ধাক্কায় পাড়ে এসে বিদিক হওয়া এই কাঁকড়া মশাই।
৯, ১০. কিছু কিছু জিনিস ইতিপূর্বে মিউজিয়াম বা ল্যাবে জারের ভিতর ছাড়া বাইরে দেখিনি। মনরোভিয়া Freeport এর জেটির পাশে পানিতে এই পাঁচফুটি জেলি ফিসটাকে রাজত্ব করতে দেখে ক্যামেরায় বন্দী করতে দেরি করিনি।
১১. Freeport এর পানিতে বেশ কয়েকটা জাহাজ ডুবানো অবস্থায় আছে। এটি তারই একটা। এগুলো গৃহযুদ্ধের সময়ে ডুবেছে নাকি তারও আগে সেই তথ্য জানতে পারিনি।
১২. ৩১ জানুয়ারি ২০০৮ এর শেষ মুহূর্তটুকুতে কেমন করে যেন আমরা কয়েকজন বাকিদের থেকে ছন্নছাড়া হয়ে গেলাম। বিচের বড় পাথরটার উপর বসে বসে আংফাং নানান জিনিস ভাবছিলাম। তখন বছরের শেষ আলোটুকুর আটলান্টিকে মিশে যাওয়ার দৃশ্যটা এভাবেই ধরা পড়ল ক্যামেরার চোখে।
ধুর মিয়া।
আমি আপনারে হিংসা করা শুরু করছি। x-(
কি লেখা! কি ছবি! যতোই দেখি ততোই মুগ্ধ হই। :thumbup:
এতো কিছু পারেন ক্যাম্নে? :dreamy:
ক্যাপশন গুলি ছবির নিচে দিলে মনে হয় ভালো হইতো। 😀
তোমারে যেই জিনিস দিয়া হিংসা করমু সেই জিনিস তো এইখানে নাই 🙁 ।
দেশে আইসা লই..... 😀 😀 ।
Life is Mad.
৭ নম্বর ছবিটা ভাল ছিল, তবে আরও ভাল করার অবকাশ ছিল 😀
বাকি গুলা ঠিক আছে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বান্দরটার বিয়ার আর প্রিঙ্গেলস খাওয়ার ছবি তুলতে চাইছলাম 😀 । কিন্তু সন্ধ্যা ঘনায়ে আসার কারণে হইল না।
থ্যাংকস বস।
Life is Mad.
নাহ, ওজু করলে হাটুর নীচে কাপড় থাকার কথা, উনাদেরকে দেখে মনে হচ্ছে হাফপ্যান্ট পড়ে আছে।
সো, গেমসের ফলইন হবার সম্ভাবনা ব্যাপক ;;)
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
জেলি ফিশ আর নতুন বছরের সূর্যটার ছবি সেইরকম হইছে :thumbup: :thumbup:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আই হাই !! আমিতো ভাবছিলাম ডিম পোচের ছবি। 😛
আয় হায়... :bash:
কামরুল ভাই বলার পর থেকে আমারও এখন ঐটা সুড়ংগের মুখে আলো বলে মনে হইতেছে... :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আমার ক্যামেরা কিন্তু ওইটারে মানুষের মুখ বইলা ডিটেক্ট করছিল 😀 😛 ।
Life is Mad.
চরম ধার্মিক কেউ নাকি বস...???? :-B
নূরানী চেহারার...???? B-)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
জেলি ফিশটা দারুন তুলছ।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
থ্যাংকু।
ওইটারে অনেক্ষণ ধইরা এক্কেবারে কায়দামতোন পাইছিলাম।
Life is Mad.
স্বর্থক হে আলোকচিত্রী :clap: :boss: :hatsoff:
মনরোভিয়ার ছবি দেখে সব সময়ই মন ভরিয়া যায়
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
:shy: :shy: :shy: :shy:
Life is Mad.
সি-বীচের নামে নারিকেল গাছের ছবি দেয়ার কারনে সায়েদ ভাইএর ব্যান চাই... x-(
ছবি ভাল লাগছে... :clap:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ক্যান? ক্যান??
সী-বিচে কি গাছ থাকে না? আর ওরা গাছ বইলা কি মানুষ না 😛 😛 ??
থ্যাংকু ব্রাদার।
Life is Mad.
সায়েদ ভাই ছবিগুলা A+ :thumbup: :thumbup:
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
সিসিবির সকল ভাই ও বোনেরা,
আগামীকাল সকালে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দিব। পরশুদিন BMA তে জয়েনিং। সকলে আমার জন্য দোয়া কইরেন। আপাতত বেশ কিছুদিনের জন্য সিসিবি থেকে বিদায় নিতে হচ্ছে। সিসিবিকে খুবি মিস করবো। :(( যাক সকলে দোয়া কইরেন। :salute:
(@সায়েদ ভাইঃ ভাই আপনার পোষ্টে এইটা দিলাম দেইখা সরি। ভুল হইয়া গেলে এইটা ডিলিট কইরা দিয়েন)
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
এতদিনে অপেক্ষার পালা ফুরাইছে :thumbup:
এতদিন পাঙ্গা নিয়া মজা করছি, মনে কিছু নিও না ভাইডি 🙂
বি এম এ লাইফ এনজয় করো :thumbup: :thumbup:
ও লাস্ট একখান কথা, হ্যাপি পাঙ্গানি 😀 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
মুসতাকীম, অল দ্যা বেস্ট... :clap:
বেটা, জিতকে আনা... :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
এইটা কোন কথা হইলো?? আমি বরং ভালো ফিল করতেছি যে আর কারও পোস্টে শেয়ার না কইরা তুমি আমার এইখানে শেয়ার করছ, ইনফর্মেশনটা জানাইছ। আফটার অল আমিই তো সময়ে অসময়ে এই বিষয় নিয়া তোমারে খোঁচা মারছি - জানতে চাইছি।
যাই হোক অল দ্যা বেস্ট। বেশি টেনশন নিও না। সবসময় সামনের স্টেপটা দেইখা শুইনা ফেলবা। দেখবা ২ বছর মুহূর্তে ফুড়ুত হয়ে গেছে।
উইকএন্ডগুলোতে যেন সিসিবিতে দেখি তোমারে।
শুভেচ্ছা রইল।
Life is Mad.
মুস্তাকিম আল্লাহ-হাফেজ 🙁
ট্রেনের জানালা দিয়ে মাথা বাহিরে রাখবিনা 🙁
BMA এ তে গিয়ে আবার আমার মত রুমমেট বানাস না তাহলে আবার ...। 🙁
@ মুসতাকিম,
বেষ্ট অফ লাক ভাইয়া। বি এম এ টেইনিউর টা একটু কষ্টের জানই তো। সব কিছুকে পজেটিভলি নিবা। ২ বছর পরে কাধে এক জোড়া র্যাংক উঠবে এটা মনে রাখবা, তাহলে কষ্ট অনেক কমে যাবে। আমার তরফ থেকে তোমার জন্য রইল দোয়া ও শুভ কামনা। যখনই যেখানে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পাবা, সিসিবিতে ঢু মারতে ভুলে যেওনা কিন্তু। ভাল থেকো 🙂
বেষ্ট অফ লাক বাচ্চু। হ্যাপি পাঙ্গানি
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
মুস্তাকিম ওরফে ক্যাসপার, ভালো থেকো। উইক এন্ডে সিসিবিতে ঢু মেরে যেও। বিএমএ নিয়ে ভয় পেও না(আমি যদিও কখনো যাই নি)। দেখতে দেখতে ২ বছর কেটে যাবে। তারপর আবার সিসিবিতে পুনরোদ্দমে ফিরে এসো। আমরা তোমার জন্য অপেক্ষা করব।
সায়েদ,
*****
প্রিয়তে নিয়ে গেলাম।
আমার বিশেষ ছবি তোলা হয় নাই এখানে।
তোমারটাই নিয়ে গেলাম সাথে করে।
:clap:
@মুসতাকীম,
অনেক শুভ কামনা জেনো ভাইয়া।
:gulli2:
সৈয়দ সাফী
বা-ক-রু-দ্ধ মতোন লাগছে 😕 😕 ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
Life is Mad.
সায়েদ ভাই চিন্তা করলাম বিয়ে করার পর এই সী-বীচে ঘুরতে যাব 🙁
দোয়া রাখবেন 🙁
আর আপনারে :boss: :boss:
পোষাইবো 😕 😕 ???
খালি একজনের আপ ডাউন ভাড়াই কিন্তু ২২০০/- ডলার 😀 😀 ।
Life is Mad.
কি কন 😮
আমি ভাবলাম ২/৩ হাজার টাকায় ঘুইরা আসা যাবে 🙁
অসুবিধা নাই সবার কাছ থেকে চাঁদা নিয়া যামু 😀
দোস্ত, এবারের ছবিগুলার বেশিরভাগই দারুন :thumbup: । জেলি ফিসটা কোথায় রাখা আছে রে? এত সুন্দর আসল কিভাবে? মনরোভিয়া গেলে দেখব এবার।
:tuski: টুশকির মতো চলতে থাকুক ছবিব্লগ। :guitar:
অফটপিকঃ "যুবরাজ" আমাদের সিসিবির সদস্য হতে চাচ্ছে। তুই কিছু করতে পারবি? আমার সিক রিপোর্ট টা দেখ।
আব্বু, মনরোভিয়ার পোর্টের খোলা সমুদ্রে উনাকে পাওয়া যেতে পারে 😀 😀 । তিনি মুক্ত জগতের বাসিন্দা। কপালে থাকলে দেখা মিলতেও পারে।
"যুবরাজ" আমারেও বলছে মেম্বারশীপের ব্যাপারে। কিন্তু বেশি আলাপ করতে পারি নাই। ও খুব পজিটিভ আমাদের এই ব্লগটার ব্যাপারে। ওর কিছু প্রবাসী, সিলেটী ক্যাডেট বন্ধুবান্ধব আছে যারা সিসিবি'র নিয়মিত পাঠক। সেখান থেকেই ওর আগ্রহের তীব্রতার শুরু। আর সচলে ওর লেখার সাবলীলতাই (একসময় ও দেশের একটা প্রথিতযশা পত্রিকায় রেগুলার লিখত) আমাকে এখানে ক্রমাগত লিখে যাবার উৎসাহ দিয়েছে।
সদস্য হিসেবে অন্তর্ভূক্তির ব্যাপারে এডু, মডুরা ভালো বলতে পারবেন 🙂 🙂 । রেড বুক অনুযায়ী যতটুকু জানি এটা শুধু এক্স ক্যাডেটদেরই স্থান 😛 ।
Life is Mad.
অসাধারণ, সায়েদ ভাই। আপনার মনরোভিয়া ছবি সিরিজের এক পর্ব আগের পর্বকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
জেলি ফিশেরটা তো বিশ্বাসই হতে চায় না। আপনার চোখ আছে ভাই..........
😕 😕 😕 থ্যাকংস.... 😛 ।
Life is Mad.
সায়েদ ভাই মুহাম্মদ এতদিন আপনাকে অন্ধ ভাবত। :no:
ভাই আপনার ছবিগুলা সিরাম হইছে। :salute: :salute:
:gulli2: :gulli2: :gulli2:
সায়েদ ভাই, খুব চমৎকার। :thumbup: :thumbup:
ছবি + বর্ণনা দুইটাই খুব ভালো হয়েছে।
৭ নং ছবিটাতে লোকটার পিছনের ঢেউ ঠিকমত বোঝা যাচ্ছেনা!