আমরা সবাই তাদের দিকে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকতাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা মাত্র কাশ শুরু করেছি। সে আমাদের অর্থনীতির ছাত্রী ছিল না। তার নাম দিলাম আকর্ষণীয়া। তার দুই বন্ধু পড়তো আমাদের সাথে। তাদের একজনের নাম দিলাম সুন্দরী, আরেকজন চঞ্চলা। মাঝে মধ্যে সাথে দেখতাম একটি ছেলেকে। তার নাম দিলাম পাজী। x-(
তখন আমাদের মধ্যে কয়েকটা গ্রুপ। সবচেয়ে বেশি এসেছিল ঢাকা কলেজ থেকে। ওরা একটা গ্রুপ। নটরডেম আরেকটা গ্রুপ।
সাদা কালো ভাবনার রঙ
ক্লান্ত চোখে একটু জমা শিশির
আর পুরোনো লক্ষ জোনাক তারা
ভাবছি বসে নতুন কারা এলো
আর হারালো আমায় ছেড়ে যারা।
যেই দিনটা সারা দুপুর জুড়ে
হাসলো ভীষণ রোদের ছায়ায় মিশে
একটু রাতের আড়াল পেয়েই দেখো
কাঁদলো অঝোর সব হারানোর বিষে।
অনুঘটনা – ৪
আজ দুটি গল্প বলি একটি ইন্টারনেট থেকে পাওয়া আরেকটি আমার খালাত বোনের ।
১
এক ব্যস্ত চাকুরীজীবী অনেক রাত করে বাড়ি ফেরেন প্রতিদিন। ছোট্ট ছেলেটির সাথে তাঁর প্রায়ই দেখা হয়না। তিনি আসতে আসতে বাচ্চা ছেলেটি ঘুমিয়ে পড়ে। একদিন সে জেগে বসে আছে বাবার জন্য। বাসায় ফিরার পর ছেলে পাশে এসে একথা ওকথার পর জিজ্ঞেস করল ,” বাবা তোমার ঘন্টাপ্রতি বেতন কত?” । অবাক হলেও তিনি উত্তর দিলেন ২০ ডলার।
অতঃপর ব্লগর ব্লগর -২
সময় হিসেব করে করনীয় আর সব কিছু না করা হলেও সিসিবি’তে ঢু দেয়া বাদ যায়না কখনোই।
আজ সিসিবি’র অতিথি যুবরাজের দুইটা লেখা পড়লাম। সাথে সাথে তার সচলায়তনের ‘লেটার ফ্রম লাইবেরিয়া’ এর পর্বগুলিও পড়ে নিলাম।
শেষ পর্বে খালাম্মার কথা পড়তে পড়তে ভেতরে মোচড় খেলাম।
অনেকক্ষন ঝিম মেরে বসে ছিলাম।
তারপর দেশে কথা বললাম। হঠাৎ ফোন করায় কয়েকবার জিজ্ঞেস করলেন বাবা- মা দুজনেই।
আজকে আবাহনী জিতেছে!
ইএসপিন আর স্টার স্পোর্টস এর বদৌলতে এখনকার ছেলেরা ইপিএল কিংবা স্পেনিস লীগ বাদ দিয়ে বাংলাদেশের ফূটবল দেখবে চিন্তাই করি না। বাংলাদেশের ফুটবল নিয়ে লিখার কথা অনেক দিন ধরেই ভাবি। কিন্তু কি লিখবো! এখনকার বেশীরভাগ ফুটবলারের খেলাই চোখে দেখি নাই। কিন্তু আমি কিন্তু খুব মনোযোগ দিয়ে এখনো আমাদের ফুটবলের খবর পড়ি।
এই মৌসুমে প্রথম বারের মতো খুশী হই যখন দেখি, মৌসুম শুরুর আগে মোহামেডান এর কন্ডিশনিং ক্যাম্প হচ্ছে কুমিল্লায়।
বিস্তারিত»ফাহিম-বন্দনা-১
যুবরাজ
(গল্পের যুৎসই কোন নাম না পেয়ে এই নামটা চুরি করলাম আরেকটা গল্পের নাম দেখে, আডমিন ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি দিয়ে দেখবেন আশাকরি)
সোহরাব আলী তালুকদার নামে একজন প্রিন্সিপাল ছিলেন সিলেট ক্যাডেট কলেজে। আমি তাঁর গল্প শুনতে শুনতে তাঁর প্রেমে পড়ে গেলাম। “ তারে আমি চোখে দেখিনি, তার অনেক গল্প শুনেছি’ টাইপ প্রেম। এই সব গল্প আমি শুনতাম ফাহিমদের কাছ থেকে।
বিস্তারিত»চাকু উই মিস ইউ
কলেজে প্রথম যেদিন ঢুকলাম সেদিন খুব বেশী কারও সাথে পরিচয় হয় নি । অপিরিচিত একটা জায়গায় গিয়ে সব কিছু কেমন জেন আজব আজব লাগছিল । আর তাছাড়া এমনিতি মনটাও খারাপ থাকার কারনে ( যেহেতু বাবা, মা কে ছাড়া প্রথমবারের মত থাকতে যাচ্ছি ) কোনদিকে খুব একটা মন ছিল না। শুধু দুয়েকজন যাদের কোচিং থেকে চিনতাম তাদের সাথেই কথা বলছিলাম। আর রুম লিডার মাঝে মাঝে এটা সেটা বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন।
বিস্তারিত»সনাতন তথাপি অতি প্রিয় একটি কবিতা এখানে পুনরায় নিবেদিত হলো।
অন্যরকম !
অনেকখানি অনিশ্চয়তার বেড়াজাল ডিঙিয়ে-
আরও একটি নিশ্ছিদ্র তন্দ্রাচ্ছান্ন রাত্রি পেরুলো।
প্রসন্ন মেজাজে বিছানায় গেলেও জানা ছিল না যে-
আগামী কালের সোনালী রোদ্দুর দেখতে পাব কি না?
স্বপ্নরা ছুটি নিয়ে চলে গেছে-
পরিশ্রমী উচ্চাভিলাষী লোকদের আঙিনায়।
জোছনার আলোর সাথে মিলেমিশে
নানা রঙ নিয়ে খেলা করে তাদের বিছানার চারপাশে।
সত্যি করে বলছি –
বিস্তারিত»প্রমার জন্য
[ডিসক্লেমারঃ রাশেদের অভিমান লেখাটা পড়ে বহুদিন আগে লেখা এই ব্লগ খানা খুঁজে এখানে দিয়ে দিলাম। এর আগে সচলে দিয়েছিলাম। তাইফুর ভাই আমার ব্যাঞ্ছাওয়াতে ব্যান হবার আগেই এখানে দিয়ে দিলাম। ]
সে অনেক দিন আগের কথা। বলার ভঙ্গিটা রূপকথার মত হলেও একেবারে বাস্তব, নির্মম বাস্তব। তার আগে প্রমার পরিচয়টা দিয়ে দেই। প্রমা আমার ভাগনী হয় সম্পর্কে। আমি তখন সবে কলেজ থেকে বের হয়েছি। ভার্সিটি তে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।
বিস্তারিত»ক্যাডেট কলেজের দিনগুলো- (৪)
আমার ক্যাডেট জীবনে শিক্ষকদের পরিচিতি
আমি আমার আমার ক্যাডেট জীবনে যে সকল শিক্ষকদের পেয়েছি তাদের অবদান আমার কাছে অনেক গুরত্নপূর্ন এজন্য যে বাবা মা বাদে যা শিখেছি তার বেশিরভাগই শিক্ষকদের কাছ থেকে পাওয়া। আর আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময় ছিলো ক্যাডেট জীবন। যে সকল শিক্ষকদের সংস্পর্শে এসেছি তাদের নাম দিলাম। পরে তাদের ব্যাপারে লিখবো।
বিস্তারিত»টুকলিফাইং – ০১
কল্পনা মানে হল একটা সত্যিকে দেখতে পাওয়া, মনে মনে দেখতে পাওয়া। যা দেখছ সেটা যদি এই মুহুর্তে তোমার সামনে সশরীরে উপস্থিত নাও থাকে, কিছু এসে যায় না। তুমি মনে মনে দেখতে পাচ্ছ বলেই সেটা সত্যি। আজ যা দেখতে পাচ্ছ একদিন হয়তো তার বাস্তব প্রমাণ পাবে। হয়তো কোনওদিন প্রমাণ পাবে না। তবু, মনে মনে যা দেখবে সেটা কোথাও সত্যি। মনে মনে একটা সত্যিকে দেখতে পাওয়া!
বিস্তারিত»ছোটদি (৩)
[ মাঝে মাঝেই কিছু গল্প উপন্যাস পড়ে আমার খুব ইচ্ছে করে এর পরে কি হল কিংবা এই একই ঘটনা যদি অন্য কারো মুখ থেকে আসত তাহলে কি হত। আমার সাথে যদি লেখকদের চেনা জানা থাকত তাহলে আমি খুব অনুরোধ করতাম তাদের এই থিম নিয়ে লেখার জন্য। অনেকদিন ধরে মনে হচ্ছে নিমাই এর মেমসাহেব উপন্যাস (আমার খুবই প্রিয় একটা বই ) এর কথা। মনে হচ্ছিল সেখানে মেমসাহেবের ছোটভাই খোকন এর একটা গল্প বুঝি লুকিয়ে আছে।
বিস্তারিত»আফ্রিকান বীরবলের গল্প
আমাদের দেশে প্রচলিত বীরবলের গল্পের মতো আফ্রিকা জুড়ে প্রচলিত আছে আয়ুবার গল্প। যদিও গল্পের ধরন একই রকম । হয়ত অনেকগুলো আবার বেনামে অন্য কোথাও ও সমানভাবে জনপ্রিয়। চলুন শুনি আফ্রিকান বীরবলের গল্প :
মোবাইল নম্বর :
আয়ুবা নতুন মোবাইল কেনার পর তার ফোনবুকের সবার কাছে মেসেজ পাঠালো : ” আমার মোবাইল নম্বর চেন্জ হয়েছে, আগে ছিল নোকিয়া ৩৩১০ এখন ৬৬১০ ”
বিস্তারিত»শীত উপেক্ষা করিয়া বৃষ্টি বিষয়ক পুরাতন একটি খোশ মেজাজের গপ্পো।
-
বৃষ্টি এবং টেলিপ্যাথী !
অফিস থেকে বাড়ী ফেরার জন্য রাস্তায় নামতেই অনাহুতের মত ঝমঝম করে বৃষ্টি শুরু হলো। যাকে বলা যায় একেবারে কুকুর বিড়াল বৃষ্টি । 😐
আমি সাথে সাথে উল্টা ঘুরলাম। এভাবে তো আর যাওয়া যাবেনা।
ফিরে গেলাম আবার অফিসে। কেবিনে যেয়ে বসলাম আবার।
কি করবো ভাবছি। :-/
উঠে যেয়ে কফি মেশিনটার কাছে যেয়ে এক গ্লাস কফি নিলাম।
বিস্তারিত»বিশ বছর পর … বিশ বছর আগে …
বিশ বছর আগে …
১। মফস্বল শহরগুলোতে কোন গৃহশিক্ষক একবার কোন পরিবারে ঢুকে গেলে ব্যাস … ওই পরিবারের সবগুলো সন্তান তখন সতীর্থ না হয়ে যায় কোথায়। উপরন্তু সেই গৃহশিক্ষক যদি ডাকসাইটে, স্বনামধন্য কেউ হন তবে তো কথাই নাই। পরিবারের কর্তা, কর্তৃ তখন নিশ্চিন্ত মনে সবগুলো সন্তানকে তার কাছে সপে দিয়ে নিশ্চিন্ত হন। বড় দুই বোন কে পড়িয়ে তিন নম্বর বোনটিকে যখন ডাকসাইটে সেই রকম এক গৃহশিক্ষক গণিত পড়াচ্ছেন,
বিস্তারিত»