ফাহিম-বন্দনা-১

যুবরাজ

(গল্পের যুৎসই কোন নাম না পেয়ে এই নামটা চুরি করলাম আরেকটা গল্পের নাম দেখে, আডমিন ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি দিয়ে দেখবেন আশাকরি)

সোহরাব আলী তালুকদার নামে একজন প্রিন্সিপাল ছিলেন সিলেট ক্যাডেট কলেজে। আমি তাঁর গল্প শুনতে শুনতে তাঁর প্রেমে পড়ে গেলাম। “ তারে আমি চোখে দেখিনি, তার অনেক গল্প শুনেছি’ টাইপ প্রেম। এই সব গল্প আমি শুনতাম ফাহিমদের কাছ থেকে।

বিস্তারিত»

চাকু উই মিস ইউ

কলেজে প্রথম যেদিন ঢুকলাম সেদিন খুব বেশী কারও সাথে পরিচয় হয় নি । অপিরিচিত একটা জায়গায় গিয়ে সব কিছু কেমন জেন আজব আজব লাগছিল । আর তাছাড়া এমনিতি মনটাও খারাপ থাকার কারনে ( যেহেতু বাবা, মা কে ছাড়া প্রথমবারের মত থাকতে যাচ্ছি ) কোনদিকে খুব একটা মন ছিল না। শুধু দুয়েকজন যাদের কোচিং থেকে চিনতাম তাদের সাথেই কথা বলছিলাম। আর রুম লিডার মাঝে মাঝে এটা সেটা বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন।

বিস্তারিত»

সনাতন তথাপি অতি প্রিয় একটি কবিতা এখানে পুনরায় নিবেদিত হলো।

অন্যরকম !

অনেকখানি অনিশ্চয়তার বেড়াজাল ডিঙিয়ে-
আরও একটি নিশ্ছিদ্র তন্দ্রাচ্ছান্ন রাত্রি পেরুলো।

প্রসন্ন মেজাজে বিছানায় গেলেও জানা ছিল না যে-
আগামী কালের সোনালী রোদ্দুর দেখতে পাব কি না?

স্বপ্নরা ছুটি নিয়ে চলে গেছে-
পরিশ্রমী উচ্চাভিলাষী লোকদের আঙিনায়।
জোছনার আলোর সাথে মিলেমিশে
নানা রঙ নিয়ে খেলা করে তাদের বিছানার চারপাশে।

সত্যি করে বলছি –

বিস্তারিত»

প্রমার জন্য

[ডিসক্লেমারঃ রাশেদের অভিমান লেখাটা পড়ে বহুদিন আগে লেখা এই ব্লগ খানা খুঁজে এখানে দিয়ে দিলাম। এর আগে সচলে দিয়েছিলাম। তাইফুর ভাই আমার ব্যাঞ্ছাওয়াতে ব্যান হবার আগেই এখানে দিয়ে দিলাম। ]

সে অনেক দিন আগের কথা। বলার ভঙ্গিটা রূপকথার মত হলেও একেবারে বাস্তব, নির্মম বাস্তব। তার আগে প্রমার পরিচয়টা দিয়ে দেই। প্রমা আমার ভাগনী হয় সম্পর্কে। আমি তখন সবে কলেজ থেকে বের হয়েছি। ভার্সিটি তে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।

বিস্তারিত»

ক্যাডেট কলেজের দিনগুলো- (৪)

আমার ক্যাডেট জীবনে শিক্ষকদের পরিচিতি

আমি আমার আমার ক্যাডেট জীবনে যে সকল শিক্ষকদের পেয়েছি তাদের অবদান আমার কাছে অনেক গুরত্নপূর্ন এজন্য যে বাবা মা বাদে যা শিখেছি তার বেশিরভাগই শিক্ষকদের কাছ থেকে পাওয়া। আর আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময় ছিলো ক্যাডেট জীবন। যে সকল শিক্ষকদের সংস্পর্শে এসেছি তাদের নাম দিলাম। পরে তাদের ব্যাপারে লিখবো।

বিস্তারিত»

টুকলিফাইং – ০১

কল্পনা মানে হল একটা সত্যিকে দেখতে পাওয়া, মনে মনে দেখতে পাওয়া। যা দেখছ সেটা যদি এই মুহুর্তে তোমার সামনে সশরীরে উপস্থিত নাও থাকে, কিছু এসে যায় না। তুমি মনে মনে দেখতে পাচ্ছ বলেই সেটা সত্যি। আজ যা দেখতে পাচ্ছ একদিন হয়তো তার বাস্তব প্রমাণ পাবে। হয়তো কোনওদিন প্রমাণ পাবে না। তবু, মনে মনে যা দেখবে সেটা কোথাও সত্যি। মনে মনে একটা সত্যিকে দেখতে পাওয়া!

বিস্তারিত»

ছোটদি (৩)

[ মাঝে মাঝেই কিছু গল্প উপন্যাস পড়ে আমার খুব ইচ্ছে করে এর পরে কি হল কিংবা এই একই ঘটনা যদি অন্য কারো মুখ থেকে আসত তাহলে কি হত। আমার সাথে যদি লেখকদের চেনা জানা থাকত তাহলে আমি খুব অনুরোধ করতাম তাদের এই থিম নিয়ে লেখার জন্য। অনেকদিন ধরে মনে হচ্ছে নিমাই এর মেমসাহেব উপন্যাস (আমার খুবই প্রিয় একটা বই ) এর কথা। মনে হচ্ছিল সেখানে মেমসাহেবের ছোটভাই খোকন এর একটা গল্প বুঝি লুকিয়ে আছে।

বিস্তারিত»

আফ্রিকান বীরবলের গল্প

আমাদের দেশে প্রচলিত বীরবলের গল্পের মতো আফ্রিকা জুড়ে প্রচলিত আছে আয়ুবার গল্প। যদিও গল্পের ধরন একই রকম । হয়ত অনেকগুলো আবার বেনামে অন্য কোথাও ও সমানভাবে জনপ্রিয়। চলুন শুনি আফ্রিকান বীরবলের গল্প :

মোবাইল নম্বর :

আয়ুবা নতুন মোবাইল কেনার পর তার ফোনবুকের সবার কাছে মেসেজ পাঠালো : ” আমার মোবাইল নম্বর চেন্জ হয়েছে, আগে ছিল নোকিয়া ৩৩১০ এখন ৬৬১০ ”

বিস্তারিত»

শীত উপেক্ষা করিয়া বৃষ্টি বিষয়ক পুরাতন একটি খোশ মেজাজের গপ্পো।

    বৃষ্টি এবং টেলিপ্যাথী !

অফিস থেকে বাড়ী ফেরার জন্য রাস্তায় নামতেই অনাহুতের মত ঝমঝম করে বৃষ্টি শুরু হলো। যাকে বলা যায় একেবারে কুকুর বিড়াল বৃষ্টি । 😐

আমি সাথে সাথে উল্টা ঘুরলাম। এভাবে তো আর যাওয়া যাবেনা।
ফিরে গেলাম আবার অফিসে। কেবিনে যেয়ে বসলাম আবার।
কি করবো ভাবছি। :-/

উঠে যেয়ে কফি মেশিনটার কাছে যেয়ে এক গ্লাস কফি নিলাম।

বিস্তারিত»

বিশ বছর পর … বিশ বছর আগে …

বিশ বছর আগে …

১। মফস্বল শহরগুলোতে কোন গৃহশিক্ষক একবার কোন পরিবারে ঢুকে গেলে ব্যাস … ওই পরিবারের সবগুলো সন্তান তখন সতীর্থ না হয়ে যায় কোথায়। উপরন্তু সেই গৃহশিক্ষক যদি ডাকসাইটে, স্বনামধন্য কেউ হন তবে তো কথাই নাই। পরিবারের কর্তা, কর্তৃ তখন নিশ্চিন্ত মনে সবগুলো সন্তানকে তার কাছে সপে দিয়ে নিশ্চিন্ত হন। বড় দুই বোন কে পড়িয়ে তিন নম্বর বোনটিকে যখন ডাকসাইটে সেই রকম এক গৃহশিক্ষক গণিত পড়াচ্ছেন,

বিস্তারিত»

প্রকৃত অনুভূতির চরিত্র বিষয়ক

বিষাদকে একটা চরিত্র ধরা যাক। ধরা যাক তার হাত মুখ নাক চোখ গলা গ্রীবা চুল সবই আছে। তার সাথে আমার প্রায়ই দেখা হয়। পথে, ফুটপাতে, রিকশা ঠিক করার সময়ে, পাবলিক বাসে ঝুলতে ঝুলতে ঘামে ভিজভিজে হতে থাকলে। মাঝে মাঝে পরিচিত ঘরে ফিরে জুতোজামা খুলতে খুলতেও তার মুখ দেখি। সে এসে বসে থাকে বিছানার প্রান্তে। চুপচাপ। বেশি জ্বালায় না। আগে অনেক বিব্রত করতো। এখন আমিও ঘাগু হয়ে গেছি।

বিস্তারিত»

কে বলে পাগল … সে যেন কোথায় …

স্কুলে যাবার পথে যেকোন একটা কিছুকে টার্গেট করে ছোট ছোট লাথি দিতে দিতে স্কুলের গেট পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া ছিল আমার জন্য প্রতিদিনের ঘটনা। সেদিনও সেই রকমই এক টার্গেট নিয়ে নিমগ্ন হয়ে স্কুলের পথ চলছি, হঠাৎ কে যেন খপ করে আমার ডান হাতের কবজি ধরে ফেলল। তাকিয়ে দেখি পৌনে নগ্ন এক পাগল। (অর্ধ বলার অবকাশ নাই, পুর্ণ বললে কিঞ্চিৎ অতিরঞ্জিত হয়ে যায় … শুধু অল্প কিছু অংশ ঢাকা … তাই পৌনে।) এত কাছ থেকে পাগল দেখে আমি তখন তথদধ … শরীরের রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে নিঃশ্বাস পর্যন্ত বন্ধ হবার অবস্থা।

বিস্তারিত»

অভিমান

বুঝ এখন কেমন মজা , আগে আমার কথা তো কেও বিশ্বাস করল না । তাই বুঝুক এইবার মজা । আমি আগে কত করে বললাম যে আমি কাজ টা আমি করি নাই কিন্তু তখনতো কেও বিশ্বাস করল না , আমি বললাম আল্লার কসম এমন কি তার পরেও না । তাইলে আর আমার আর কি করার আছে । এইবার বুঝুক সবাই কেমন মজা ।

দেখ না এই অন্ধকার ঘরটায় কত লোক ভীড় করেছে এমনিতেও এই সময় কারেন্ট থাকে না তারপরও এই রুমে এত ভীড় ।

বিস্তারিত»

উত্তপ্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত চুলায় : দুই

ভোটের ফলাফল দেখে-জেনে বেশ আতংকিত হয়েই পরদিন ৩০ ডিসেম্বর সিসিবিতে লিখেছিলাম, “উত্তপ্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত চুলায়”। এটা নিয়ে ব্লগে বেশ প্রাণবন্ত আলোচনাই হয়েছিল। অনেকে আমার মতোই সংশয় জানিয়েছিল। আবার অনেকে ছিল আশাবাদী। মনে করেছিল, অতীত থেকে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ শিক্ষা নেবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট মন্ত্রিসভা শপথ নেয় ০৬ জানুয়ারি।

ভোটের পর সময় গেছে তিন সপ্তাহ, আর সরকার গঠনের পর দুই সপ্তাহ।

বিস্তারিত»

ব্যক্তিগত রুপকথা : ‘তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রণে’ – (প্রথম পর্ব)

[সামহোয়্যারইনব্লগ এ প্রকাশিত…১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৭]
আমার ব্যক্তিগত এই রূপকথার শেষ পর্বটা ‘সামহোয়্যার’ এর পাতা থেকে হারায়ে গেছে…দোষটা আমারই, কোন ব্যাকআপ রাখা হয় নাই…যাইহোক, আপাততঃ পুরান চোথা দিয়াই সিসিবিতে ডেব্যু করি! ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে 😀 …

—‘আমার সকল নিয়ে বসে আছি সর্বনাশের আশায়’—

ছোট্ট স্টেশন।বালক ট্রেন থেকে নামে; দ্যাখে -প্ল্যাটফর্মের এককোণের বেঞ্চিতে বালিকা বসে আছে..

:পথে কষ্ট হলো?

বিস্তারিত»