এ ট্রিপ টু রিমেমবার-৪

এ ট্রিপ টু রিমেমবার- [১] [২] [৩]

নেপাল থেকে ফিরার সময় তানভীররে বলতেছিলাম আমি আমার ধারা বজায় রেখে কয়েকটা ফটোব্লগ দিয়া দিমু নে আর তুই তো অনেকদিন লেখোস না, তাই তুই একটা ভ্রমন ব্লগ দিয়া দিস।
ফিরার পরেই আমি আমার কথা রেখেছিলাম। তানভীর ও লেখা দিলো। কিন্তু জিনিয়াসের মাথা থেকে আরেক জিনিয়াস আইডিয়া বের হলো। আসলে ফাকিবাজির ধান্দা আর কি।

বিস্তারিত»

শ্রদ্ধাঞ্জলি

শহীদ মেজর তানভীর হায়দার নূর (ডানে) ও শহীদ মেজর আবু সৈয়দ গাযালী দস্তগীর (বামে) কে আজ বনানী সামরিক কবরস্থানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শায়িত করা হয়েছে। মেজর তানভীর ১৯৭৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দুই পু্ত্রসন্তান ও স্ত্রী রেখে গেছেন। উল্লেখ্য যে,কবরস্থ করার সময় ক্যাপ্টেন তানভীরকে মেজর পদবীটা দেয়া হয়েছে। সবাই তাঁদের আত্মার শান্তির জন্যে দোয়া করবেন।

graveyard

আজ থেকে আর কয়েকটা মুহুর্ত পরে ২০০৯ সাল শেষ হয়ে যাচ্ছে।

বিস্তারিত»

আবারও পেরেক

পেরেক এর আরেক ঘটনা বলি . এটাও আমি ক্লাস টুএলভ এ থাকার সময়কার ঘটনা . তখন কলেজ এ নতুন ক্লাস সেভেন এসেছে , মনে হয় ১০ – ১৫ দিন হবে. প্রতিদিন সেকেন্ড প্রেপ এর পর হাউস রাউন্ড দেয়া ছিল আমার একটা রেগুলার রুটিন. ( কারণ জুনিয়র পান্গাতে আমার সেই রকম ভালো লাগত ) .
যাই হোক ঘটনায় আসি, এই যে নতুন ক্লাস সেভেন তা এসেছে,

বিস্তারিত»

এ ট্রিপ টু রিমেমবার-২

[নবাবের মত অফিসে এসে আরাম করে মাত্র ল্যাপটপ খুলছি, দেখি মেসেঞ্জারে তানভীরের নক, ব্লগ লিখে ফেলছে,একটু পরেই পাবলিশ করবে। ড্রাফট কপি পড়তে বসলাম…ওমা,একি!এত ছোট কেন??শুরু না হতেই শেষ! তানভীর আস্বস্ত করল,এটার সিরিজ হবে। আমার মাথায় তৎক্ষণাৎ হাজার ওয়াটের বাত্তি জ্বলে উঠল আর বুদ্ধি দিয়ে বসলাম,তাইলে রিলে সিরিজ কর! বলেই বুঝলাম, মামা!গলদ জওয়াব!! আমি তো খাল কাইটা কুমির আনিনাই, পুরা কুমিরের খালে পা ডুবায়ে দিছি!

বিস্তারিত»

ওয়াচ ম্যান

আমি যখন ক্লাস টুয়েলভ এ তখনকার কথা . আমার হাউস মাস্টার ছিলেন “পেরেক” . এটা যে তাঁর নিক নেম তা নিশ্চই বুঝতে পারছেন . আমি হাউস প্রিফেক্ট ছিলাম বলে আমার সাথে স্যার এর রিলেশনটা একটু ভালো থাকা টাই স্বাভাবিক ছিল . কিন্তু অজ্ঞাত কারণে তিনি আমাকে অত্যধিক পছন্দ ও বিশ্বাস করতেন . সেটার মাত্রা যে কেমন ছিল এই ঘটনা টা পরলেই পরিষ্কার হযে যাবে.

হাউস মাস্টার স্যার আবার ভিপি স্যার এর খুব ই ক্লোজ লোক ছিলেন .

বিস্তারিত»

এ ট্রিপ টু রিমেমবার-১

[উৎসর্গ দিহানকে, অনেক দূরে থেকেও যে আমাদের সবার খুব কাছের মানুষ।]

প্রথমে ভেবেছিলাম ভারতের শিলং-দার্জিলিং যাব, কিন্তু ভিসা নিতে গেলে অনেক জটিলতা, অনেকক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়, তারপরও ভিসার কাগজ জমা দিতে পারার নিশ্চয়তা পাওনা যায় না। তাই সবাই মিলে সিদ্বান্ত নিয়ে ফেললাম- উড়াল পথে নেপাল গিয়েই ঘুরে আসি, কি আছে জীবনে! আমি, আরমান (এমসিসি), জহুরুল (এমসিসি)-টুম্পা, রবিন (সিসিসি) আর ইমরান (সিসিআর)- এই ৬ জন রাজী ঘুরে আসতে।

বিস্তারিত»

আমার প্রেমিকারা-৪

কেউ-ই আজকাল আর আমাকে দেখেশুনে রাখছেনা,তাই খুব দুষ্টু হয়ে যাচ্ছি।আচার-আচরণে,স্বভাবে কিংবা প্রেমিকার অভাবে চরিত্রের ধরন হয়ে যাচ্ছে সরকারি দলের ছাত্র-সংগঠনের মত।মানে মুরগির বাচ্চার চোখ না ফুটতেই ডিম পাড়ার ভাব। আমার এই অস্থিরতা দেখে কাছের এক বড় ভাই যিনি আবার এক বহুজাতিক কোম্পানির উর্ধ্বতন কর্মকর্তা,ডেকে বললেন-

‘শোন গাধা, ভাত ছিটানো যার স্বভাব, হয়না তার কাকের অভাব’।

আমি বললাম-গুরু, কিছুই তো বুঝলামনা। আবার আমায় সহজ করে বুঝিয়ে দিয়ে বললেন-‘টাকা খরচ কর,

বিস্তারিত»

হিমালয়ের দেশে : নেপাল ফটোব্লগ ০১

এক আতকা নেপাল ভ্রমন করে কালকে ফিরে আসলাম দেশে। ভ্রমন ব্লগ লেখার আগে কিছু ছবি শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারতেছি না। সবার আগে তো সিসিবি তেই শেয়ার করতে হবে নাহলে কেমনে কি?

বিস্তারিত»

একজন অখ্যাত মুক্তিযোদ্ধার গল্প

চারু মিয়া সর্দারের তিন মেয়ে, দুই ছেলে। বড় ছেলে মোঃ সুলতান মিয়া সর্দার আর ছোট ছেলে মোঃ সিদ্দিকুর রহমান। ছোট ছেলের নামের শেষে ‘সর্দার’ না রাখার কারন পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া সর্দারীটা যেন বড় ছেলে পায়। শুধু তাই নয়, বড় ছেলের জন্য সব ভাল ভাল খাবার, জামা কাপড়, আর অন্যান্য যত্নের যেন কোন ত্রুটি না হয় সে বিষয়ে স্ত্রীকে সবসময় মনে করিয়ে দেন। বড় ছেলেকে তো সর্দার বানাতে হবে।

বিস্তারিত»

চরমপত্রের একদিন

আমি স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি। তাই স্বপ্ন দেখি বিচার হচ্ছে সেইসব ঘাতকদের যারা একটা শিশু জন্মাবার আগেই তাকে চরম আঘাত করেছিল ডিসেম্বরের এই ১৪ তারিখ আটত্রিশ বছর আগে। তাই বিচারের স্বপ্নে আঙ্গুল গুনি, বছর গুনি। আটত্রিশ বছর। হয়ত ক্রমান্বয়ে এই সংখ্যাটার বেড়ে চলা মনে হতাশা বাড়ায়। কিন্তু এইসব হতাশা ঝেড়ে ফেলতে চাই। তাই খুঁজে ফিরি আটত্রিশ বছর আগে সেইসব যুদ্ধ বিজয়ী মানুষ গুলোর মনোবলের ভান্ডার। আশায় থাকি নিশ্চয় একদিন শেষ হবে আমাদের এই বছর গণনা।

বিস্তারিত»

খুশকি – ৬

১। ২০০৫ সালের শেষের দিকের ঘটনা। আমি তখন পিজিআর এ ছিলাম। একটা কোর্স উপলক্ষ্যে এস.এস.এফ. এ এটাচ ছিলাম প্রায় তিনমাস। কোর্সের নাম ডিপিসি (ডিগনিটরী প্রটেকশন কোর্স) বা ভি আই পি প্রটেকশন কোর্স। ঐ কোর্সে আর্মি, নেভী, এয়ারফোর্স ছাড়াও পুলিশ ও আনসারের অফিসাররা ট্রেনিং করে থাকে। কোর্স শেষে সব ষ্টুডেন্ট অফিসারদের বিভিন্ন ভিআইপি এসাসিনেশনের ঘটনার উপরে প্রেজেনটেশন দিতে হয়। ষ্টুডেন্ট অফিসাররা কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে এই প্রেজেনটেশন দেয়।

বিস্তারিত»

তিন চক্কর

অন টপিক
পিকনিক একখান হইছে, কিছুই বলমু না। আন্দালিব ভাইয়ের ছবি যেমন কথা বলে আমার নীরবতাও তেমনি চিৎকার করে। :grr:

অফ টপিক
ইদানীং কোন সমস্যায় পড়লেই গুগলাই। ব্যাপারটা যে বাড়াবাড়িতে চলে যাচ্ছে টের পেলাম
জিহাদের সাথে চ্যাটায়,
জিহাদঃ তোর ইন্টারে স্ট্যাটিকস ছিল?
আমিঃ না। কেন?
জিহাদঃ কাজ ছিল। পারবি করতে?
আমিঃ কোন ধরনের?

বিস্তারিত»

টিউবলাইট ছ্যাঁকা- দ্য নিউ মুনমুন

এম্নিতে আজগুবী সিনেমা আমি ব্যাপুক ভালু পাই। ধুমধাড়াক্কা সাই ফাই থিয়েটারে আসলে আমি নিয়মিত দেখি। আর ভুত-প্রেত-ভ্যাম্পায়ার থাকলে তো কথাই নাই! রাতের বেলা ঘর অন্ধকার করে ভুতের মুভি দেখার মজাই আলাদা।
শেষবার সিরিয়াসলি ভয় পেয়েছিলাম হিন্দি একটা মুভি দেখে, নাম ছিলো বাস্তশাস্ত্র। আমি তখন ডারবানে থাকি, ইউনিভার্সিটির ছুটি চলছিলো তখন। পুরো হলে আমি ও আমার মতন আরও দু’চারজন ভিনদেশী অভাগা ছিলাম শুধু, যাদের যাওয়ার কোন জায়গা নাই।

বিস্তারিত»

নিজের ঢোল নিজেই পিটামু, কার কি???

ঘটনা ১.
“ওই বেটা, ফুয়াদ কইলো তুই নাকি ভালো ডিজাইন করস, ক্যাডেট কলেজ ব্লগের লাইগা একটা সুন্দর দেইখা ডিজাইন কইরা দে ।”… ডাকটা শুইনা পিছন দিকে ফিরা তাকাইলাম, দেখি রায়হান। যাইতেছিলাম আই ইউ টির ক্যান্টিনে চা খাইতে। ঘটনাটা গত বছরের শেষের দিকের। সময়ে সময়ে কচ্ছপও নাকি আমার চেয়ে দ্রুত হাঁটে, এই রকম অলস আমি রায়হানের প্রস্তাবে বললাম, “ঠিক আছে, কইরা দিমু”। কিন্তু অলসতার দায়;

বিস্তারিত»