প্রাপ্তবয়ষ্ক – ১

টাইটেল দেখেই বোঝা উচিত এই পুষ্ট খানা সকলের জইন্য প্রযোজ্য নাও হইতে পারে। তয় আমার ধারনা ইহা সকলেই পড়িবে এবং সকলের জইন্যই ইহা প্রযোজ্য হইবেক।

আজ রবিবার ছিল। এমনিতে রোযা, তারওপর বাসায় কোন কাজ নাই। সন্ধায় এক বাসায় ইফতার এর দাওয়াত আছে। তাই সকালে (আমার উইকএন্ড এর সকাল মানে আবার দুপুর বারোটার পর) ঘুম থেকে উঠে ভাব্লাম বাসায় কাম কাজ যহন নাই, যাই অফিস গিয়া কম্পিউটার গুতাই গিয়া।

বিস্তারিত»

হজ্জ সম্পর্কিত একটি গল্প এবং আমার এক বড়ভাইঃ

হজ্জ সম্পর্কে খুব ছোটবেলায় একটি গল্প শুনেছিলাম।এক ব্যক্তির আপ্রাণ শখ হজ্জে যাবার। কিন্তু দরিদ্রতার কারণে তা হয়ে ওঠেনি।প্রতিবছর তিনি তিল তিল করে টাকা জমান হজ্জে যাবার জন্যে।তার পাশেই থাকতেন এক দরবেশ যিনি প্রতিবার হজ্জে যেতেন।তো প্রতিবার যাবার সময় তিনি ওই ব্যক্তির খোঁজ নিতেন- এবার তিনি যাচ্ছেন কিনা, টাকা পয়সার কতদূর ব্যবস্থা হল ইত্যাদি।এরকম এক বছর ওই দরবেশ শুনলেন যে তাঁর প্রতিবেশী ওই ব্যক্তি অবশেষে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করতে পেরেছেন।দরবেশ অত্যন্ত আনন্দিত হলেন এবং হজ্জের পথে রওয়ানা হলেন।হজ্জ শেষে তিনি যখন আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন,তখন তিনি গায়েবী আওয়াজ শুনতে পেলেন যে  এবছর সবার আগে কবুল হয়েছে তাঁর সেই প্রতিবেশীর হজ্জ।দরবেশ অত্যন্ত আনন্দিত হলেন এবং এই সুসংবাদ দেবার জন্যে সাথে সাথে তাঁর প্রতিবেশীর বাসায় গেলেন।গিয়ে তিনি দেখলেন,তাঁর প্রতিবেশীর চোখে ভ্রমণজনিত কোন ক্লান্তি নেই,কি এক আভায় তার মুখ জাজ্জ্বল্যমান।দরবেশ তখন জানতে চাইলেন,

বিস্তারিত»

কোথায় পাবো তাদের-৭

১.

ভুগোলের নুরুল হোসেন স্যারের একটা অভ্যাস ছিলো। যে কোন জায়গায় প্রিন্সিপাল সোহরাব আলী তালুকদার কে দেখলে উনার হাত কচলানি শুরু হইয়া যাইতো। প্রিন্সিপালের যে কোনো কথার জবাব স্যার দুই হাতের তালু একটা আরেক টার সাথে ঘষতে ঘষতে দিতেন। আমাদের বদ্ধমুল ধারনা ছিলো এই রকম হাত কচলানোর ফলে স্যারের হাতের রেখা বলতে কিছু নাই। সেই জন্যে স্যার ক্লাস নিতে আসলেই আমরা নানা ভাবে উকিঝুকি দিয়া তার হাতের রেখা দেখার চেষ্টা করতাম।

বিস্তারিত»

টুশকি ১

টুশকি [২]

১. আস্তে আস্তে কথা বলে ক্লাস নিতেন আহসানুল কবীর স্যার (বাংলা)। এতই আস্তে কথা বলতেন যে ঘুম ঠেকিয়ে রাখা মুশকিল হত। পিছনের দিকে কথা শোনা তো যেতই না উপরন্তু স্যারকে সেটা বললে ফ্যান বন্ধ করতে বলতেন। মোটামুটি ঘুমের ঘোরেই পার হয়ে যেত ক্লাস। এর ফাঁকে ফোকরে কেমন করে যেন কিছু কথা ঠিকই মনে আছে:

“কবিতার প্রতিটা শব্দ হবে রসগোল্লার মতোন।

বিস্তারিত»

কলেজে প্রথম ঘড়ি পড়ার দিন…

কলেজে সিনিয়রিটি প্রকাশের অনেক গুলা মাধ্যম ছিল। তার মধ্যে ১টা ছিল ঘড়ি পরা। জ়ুনিয়র থাকতে দেখতাম, সিনিয়র রা ঘড়ি পরতেন। আর আমরা মনে মনে ভাবতাম কবে সিনিয়র হব আর ঘড়ি পরব। অবশেষে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ এল। আমরা ঘড়ি পরার পারমিশন পেতাম প্রি-টেস্ট শুরুর দিন থেকে। ঘড়ি পরে এক্সাম দিতে গেলাম। কি ভাব এক একটার!! সিনিওর হইয়া গেসি। ঘড়ি পরি। ইংলিশ এক্সাম ছিল সেদিন। কে আর আমল দেয় ইংলিশ এক্সাম।

বিস্তারিত»

প্রসংগ – ছড়া

রফিক নওশাদ স্যার ছিলেন আমার হাউস মাস্টার আর আমি হাউস কালচারাল। সেই সুবাদে স্যারের বেশ খানিকটা কাছাকাছি এসেছিলাম (না চাইলেও আসতে হয়েছিল)। স্যারের কাছ থেকে অনেক ভাল জিনিস শিখেছি। তার মধ্যে একটি ছিল “নিজের জ্ঞান পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে যাও এবং বেচে থাক পরবর্তি প্রজন্মের মাঝে”। শাহরিয়ারের কবিতা ও ছড়া সংক্রান্ত লেখাটি পড়ে আমার মা এর শেখানো একটা ছড়ার কথা মনে পড়ে গেলো। লেখার শেষ অংশে আমি চড়া টি লিখবো।

বিস্তারিত»

প্রথম প্যাচাল

ব্লগে অনেকদিন ধরেই লিখবো লিখবো করছিলাম। কিন্তু বাংলা টাইপিং না জানার কারণে এতদিন পেরে উঠছিলাম না। আর আমি বরাবরই একটু অলস প্রকৃতির, ক্যাডেট কলেজে শর্টকাট মারার অভ্যাস বোধ হয় আমার আজীবনের যাবে না। তাই আমি চিন্তা করছিলাম কিভাবে স্বল্প পরিশ্রমে ব্লগ লেখা যায়। তখনই মাথায় আসলো কবিতার কথা।

সেদিন ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইলেকট্রনিকস ক্লাসে বসে বসে কবিতাটা লিখলাম। ভালোই হয়েছে অবশ্য সেই সময়টা স্যারের ভীনগ্রহের কথা বার্তা শুনে কাটাইনি।

বিস্তারিত»

আতিউর রহমান: যিনি প্রান্তজনের কথা বলেন

আতিউর রহমানকলেজে প্রথম তিন বছর আমাদের প্রিন্সিপাল ছিলেন রইস উদ্দীন আহমেদ। ক্লাস নাইনের শেষ দিকে রফিকুল ইসলাম নতুন প্রিন্সিপাল হয়ে আসলেন। রইস উদ্দীন স্যারকে আমাদের খুব একটা ভাল্লাগতো না। ভাবলাম, যাক বাঁচা গেল। কিন্তু কয়েকদিন পরই মজা টের পেলাম। রফিকুল ইসলামের তুলনায় রইস উদ্দীন ছিলেন মাটির মানুষ। রফিকুল ইসলামের প্রচণ্ড কড়াকড়ি আর ক্যাডেটদের পেছনে ভূতের মত লেগে থাকা আমরা কিছুতেই মেনে নিতে পারতাম না। ক্লাস টুয়েলভ পর্যন্ত এই মনোভাব বহাল ছিল।

বিস্তারিত»

আমার কথা!!!

আমি কাব্যের লোক,জোৎস্না পোহাই,কবিতা লিখি! গান ভালোবাসি শুনতে,গাইতে নয়।আমি বৃষ্টি ভালোবাসি,জানালার পাশে দাঁড়িয়ে ছুঁতে। ভেজা ঘাসে শুয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে। মাঝরাতে ছাদে শুয়ে তারা দেখতে।
আমি কবিতা ভালোবাসি,কবিতা লিখি।আমার সবচেয়ে প্রিয় কবি জীবনানন্দ। রবীন্দ্র,নজরুল,শক্তি,পুর্ণেন্দু পত্রী,রুদ্র,নির্মলেন্দু-সবাই আমার ভীষণ প্রিয়।‘ নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ আমার প্রিয় কবিতা। বই পড়েছি প্রচুর এবং পড়ি। বন্ধুদের সাথে আড্ডা-তর্ক বেশ লাগে। প্রতি পূর্ণিমা রাতে রাত জাগি,সারারাত!
হঠাৎ হঠাৎ মন খারাপ হয়ে যায় অকারণে।

বিস্তারিত»

কবিতা আর ছোটগল্প নিয়ে লিঙ্ক দরকার!!

বাংলা কবিতার ভালো সাইট থাকলে লিঙ্ক দেন। পারলে আবৃত্তিসহ……………!

ছোটগল্প পাওয়া যাবে এমন কোন সাইট জানা আছে???

বিস্তারিত»

আসুন আমাদের স্মৃতি ধরে রাখি

ক্যাডেট কলেজ… এক এক টা দিন, এক একটা স্বপ্ন। আমাদের সবার আছে নানা রকমের স্বৃতি । স্মৃতি শুধু বেদনার … এই কথা ভুল প্রমানিত করে আমাদের আছে অনেক মজার মজার স্মৃতি । আস্তে আস্তে এসবের অনেক গুলো হারিয়ে যাচ্ছে। কারন আমরা অনেক কিছু ভুলে যাই । অনেক দরকারি ঘটনাও। তাই আসুন সবাই মিলে একটা ই-বুক লিখে ফেলি…। যেটাকে আমরা সবত্র ছড়িয়ে দিতে পারব। অনেকে জানতে পারবে অনেক না জানা ঘটনা ।

বিস্তারিত»

পরামর্শ চাইঃ ইনডিসিপ্লিন কাজের বিবরণ দেন!!!

আমরা তো এখনো কলেজে!!!এক্স-ভাইয়াদের মত স্মৃতিকাতরতা নাই। আমরা এখনও ক্যাডেট,আমরা এখনও বর্তমান!

আমাদের মজা লুটার বয়স এখনও ফুরায় নাই!!

আপনারা আপনাদের এক্টিভিটিসের বিবরণ দেন,আমরাও একটু শিক্ষা গ্রহন করি!এই যেমন মোবাইল লুকানোর বেস্ট জায়গা কোনটা,কই বইসা কার্ড খেলা সবচেয়ে নিরাপদ……কলেজে জিনিসপাতি (!) নেওয়ার উত্তম বুদ্ধি কোনটা এই আর কি!

আপনাদের অভিজ্ঞতার বিবরণ দিলেই চলবে……!!!!!

বিস্তারিত»

এই দূর পরবাসে – ২

শেষ বিকালের অন্ধকারে আমার ১৮ তলার ফ্লাট এর বারান্ধায় বসে ছিলাম অনেকক্ষন। চারপাশের সব কিছু ছাড়িয়ে বারান্ধাটা একেবারে আকাশের মাঝে চলে এসেছে। কুয়ালালামপুর শহরের একপাশে বড় একটা পাহাড়ের উপরে আমাদের এই হিলপার্ক কন্ডমেনিয়াম। প্রতিদিন সকালে আমার ঘুম ভাঙ্গে সুন্দর একটা সকাল দেখে। দূর আকাশে মেঘ আর সকালের প্রথম আলোর লুকোচুরি… প্রবাসের সব কষ্ট ভূলিয়ে দেয়। আবার ঠিক সন্ধে নামে যখন… পু্রোটা আকাশ থাকে লাল আলোর দখলে।

বিস্তারিত»

down the memory lane

thanks to facbook for suggesting this nice hub for old sinners.Sorry my PC is not bangla compatible now but with ur help i’ll be able to write in bangla.The name begarot was the word used to me and some others in SCC b’coz we were ‘not so disciplined’ cadet during our days.And amaizingly i never heard the word outside military premises.What does it mean im eager to know.Hope lot more thoughts will come up.So thats all folks.

বিস্তারিত»

ভিডিও

কয়েকটা ভিডিও লিঙ্ক দিলাম। সবাই দেখে কমেন্টস দিয়েন প্লীজ।

কারও ভাল লাগলে আমারও ভাল লাগবে।

বিস্তারিত»