ত্যাঁদড় সব পোলাপাইনের অত্যাচার নাকি উৎসাহ পাইয়া কিঞ্চিত কাম ফাকি দিয়া আবার লিখিতে বসিলাম। তাছাড়া এই মাত্র একখানা কোড চেঞ্জ চেকইন করার জন্য গনক মহাশয়ের নিকট জমা দিয়াছি। Available machine এর ঘরে শুন্য দেখিয়া বুঝিলাম ইফতার পার হইয়া যাইবে শেষ হতে। নাই কাজ তো খই ভাজ (আসলে কাম আছে মেলা, সন্ধ্যা সাতটায় যে রোজা লাগে তাতে আর কিছু করতে ইচ্ছা করে না, খালি সময় গুনি কহন ইফতার খাইতে যামু)।
ক্লাস টুয়েল্ভ এর ঘটনা। এইচ এস সি পরীক্ষার শেষ দিকে নয়তো টুয়েল্ভ এর ফাইনাল স্পোর্টস এর শেষ দিকে। পোলাপাইনের মাথায় মাল উঠলো হাউজে বইসা স্যারদের নাকের ডগায় জিনিশ দেখতে হবে, ভিসিপি তে, হাউজ কমন রূম এ। এক রসময় দা আর কত খোরাক যোগাবেন। পুস্তিকার মাসি পিসির অভিযান আর তাহাদের সাদাকালো/রঙ্গিন সচিত্র প্রতিবেদন পড়িয়া বাথরুম/টয়লেট এ যে আর জুইত হইতেসিলো না, লাইভ না দেখিলে যে জীবন যায়। তাছাড়া আগের সব সিনিয়ররা নাকি এই পবিত্র কাম করিয়া গিয়াছেন, তো আমরা না করলে তো মান (মাল) থাকে না। আর আমার ভদ্র বড় ভাইজানেরা ছোট ভাইজানেরা তো জানেনই, পোলাপাইনের মাথায় একবার মাল উঠিলে উহা নামিবার নয়। একটাই উপায়, মাথা ধরিয়া ঝাকি দেওয়া। তো আর কি, কে এই মহা আয়োজন সমাধা করিবে? দায়িত্ত পরলো শামস আর আমার উপর। আমি শামস এর সেকেন্ড হ্যান্ড আর কি। পোংটা কামে আমি আবার অতটা সিদ্ধহস্ত ছিলাম না। ভালো পোলা (obviously not to juniors) হিসাবে চিনে সবাই, তারওপর শেষ বেলায় আইসা ক্রসবেল্ট খোয়ানোর কোন মানে হয় না। সো আমি লো প্রোফাইল। পাঠকদের জন্যে দুঃসংবাদ যে ঘটনার পরিনতি সাফল্যমন্ডিত হয় নাই। তিন চাইরদিন হাউজ বেয়ারা আর সুইপারদের পিছনে ঘুরিয়া খুব একটা ফায়দা হয় নাই। সো মিশন ইম্পসিবল ফেইল্ড। কলেজ থেকে বের হবার পর শামস এর চেহারা দেখেছি বলে মনে পরে না। তবে দেশের পাট চুকিয়ে যখন বিদেশে এলাম, হঠাৎ একদিন সকাল বেলা হালার ফোন, আর চাইর ঘন্টার মদ্ধেই হালারপুত বাল্টিমোর থিকা ভার্জিনিয়া আইসা হাজির। থ্যাঙ্কস দোস্ত সেদিন দেখা দেবার জন্নে। মিসিং ইউ আ লট। যাউগ্গা, বাচ্চালোগ হতাশ হইও না, আসল ঘটনা এইবার বলিবো, তালিয়া বাজাও জোরসে।
তেলাপোকা কাহিনী
ডেটলাইন ক্লাস ইলেভেন। জুনিয়র ব্লকে থাকি। মাঝের এক রুমে কতিপয় বদ পোলাপাইন থাকিত। নাম বলিব না, বললে হালার পুতেরা নির্ঘাত দেশ থিকা আই সি বি এম মারব আমার উদ্দেশ্যে। কোন এক ঝড় অথবা বৃষ্টির রাতে রুম এর বাসিন্দাদের মনে হয়তবা মৌসুমি আপা নয়ত রসময়দার কোন উচ্চমার্গীয় সাহিত্য উহাদের মনে বড়ই যাতনার সৃষ্টি করিয়াছিল। কিন্তু এই ঝড়/বৃষ্টির মইদ্দে ঘরের বাইরে যাইবার ইচ্ছা উহাদের মনে হয় হইতেছিল না। তো কি আর করা, ঘরের কোনে দরজার পাশে জামাতে কম্ম সমাধা হইল। একে একে চাইর জন। পর বৃত্তান্ত খুব একটা জানিনা, তবে পরদিন সকালে ঘরের দরজার কোনায় বেশ কিছু তেলাপোকা মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছিল। পৃথিবীর বিবর্তনের ইতিহাসে তেলাপোকারা শত কোটি বছর টিকিয়া থাকিলেও সেইদিন উহাদের রক্ষা হয় নাই। কি দরকার ছিল বাবা তোদের যা পাস তাই খাওয়ার।
এইচ এস সি পরীক্ষার পর
কলেজ হইতে বাহির হইয়া সকলেই যে যার লক্ষ্যে মনোনিবেশ করিলাম। মানে কোচিং আর কি। যথারীতি মাস খানেক বাদে পরীক্ষার রেজাল্ট বের হবার দিন আসলো। আমি সকাল বেলা মেস থেকে একবারে বের হয়ে গেলাম, রেজাল্ট না নিয়া ঘরে ফিরব না টাইপ প্ল্যান আর কি। সারাদিন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরলাম আর বিকালের দিকে ঢাকা ইউনিভারসিটির মাঠে গিয়া শুইয়া সিলাম। যাই হোক, আমার ঘটনায় কোন উত্তেজক কিছু ঘটে নাই। যথারিতি বিকাল বেলা কলেজে ফোন কইরা রেজাল্ট শুইনা মেসে ব্যাক করসিলাম। আমার রেজাল্ট কি হইলো সেইটা খুব একটা গুরুত্তপুর্ন কিছু না, আসল ঘটনা হইল কতিপয় পোলাপাইনের যাহারা বিকাল বেলা রেজাল্ট পাইলো যে উহাদের একজন সারা বাংলাদেশে প্রথম আর একজন বোর্ড এ তৃতীয়। সাথে আর কেউ একজন ছিল এখন মনে আইতাসে না। তো রেজাল্ট পাইয়া উহাদের খুব ই খায়েশ হইল গুলিস্তানের সিনেমা হলে গিয়া তিন নম্বর জিনিস দেখিবে। সিনেমা হলের নাম মনে নাই, মাগার আমিও একবার অইদিকে গেসিলাম। আমার মনে হয় আমার পাঠকের অনেকেই হাত তুলিবেন যদি প্রশ্ন করি। যাই হউক, মানির মান আল্লায় রাখে, ফার্মগেট থিকা গুলিস্তান গিয়া সিনেমা ভালই দেখা হইল মাগার উহাদের তাহাতেও মন ভরিল না। কেউ একজন প্রস্তাব করিলো “চল, রমনা পার্কের মধ্যে দিয়া একটা চক্কর দিয়া আসি”। পাঠক হয়ত খেয়াল করিয়াছেল বেলা তখন মদ্ধ্যরাত অতিক্রান্ত। এত রাইতে পার্কে দুই প্রকার জীব থাকে, আপামনিরা আর পুলিশ মামারা। ওদের কপাল ভাল না খারাপ জানিনা, আপামনিদের দেখা পাওয়ার আগেই মামুদের দেখা মিলিলো। মামু বলা নাই কওয়া নাই সবগুলারে ধরিয়া পুলিশ ভ্যানে তুলিলো। আহারে, বেচারারা যতই বলে উহাদের কোন বদ উদ্দেশ্য ছিল না, নিরীহ প্রানীর মত একটু বায়ু সেবন করাই একমাত্র উদ্ধেশ্য, কে শোনে কার কথা। ঊপায় না দেখিয়া আমাদের ফার্স্ট বয় বলিলেন “স্যার, আমরা খুব ভাল ছেলে। আজকে আমদের এইচ এস সি পরীক্ষার রেজাল্ট বের হয়েছে। আমি সারা বাংলাদেশে ফার্স্ট হইছি। কালকে দেখবেন পত্রিকায় আমার ছবি বের হবে”। শুনিয়া পুলিশ মামু বলিলেন “পত্রিকায় তোদের ছবি ঠিকই বের হবে, তবে এত রাতে এইখানে কি করতেসিলা সেই জন্যে।” উহারা যতই বুঝায় উহারা অতিশয় ভদ্র ঘরের সন্তান, মামুরা ততই বাকিয়া বসে। অবশেষে উহাদের বোধদয় হইলো যে মামুদের উদ্দেশ্য একটাই। তো আর কি করা, তিনে জনের পকেট কাচিয়া মনে হয় সত্তর আশি টাকা বাইর হইল। তাই দিয়া মামুদের কোনমতে ঠান্ডা করিয়া তবে মুক্তি।
যাই, ইফতার এর টাইম সমাগত। গনক মহাশয়ও আমার গননা সফল বলিয়া রায় দিয়াছেন। আইজকা বাড়ি যাই।
=)) =)) =))
রোজাটা হালকা হয়ে গেল
😮
তেলাপোকা কাহিনী পইড়া অজু ভাইঙ্গা গেছে। যাই অজু কইরা আসি। 😉
ওরে নারে। =)) =))
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
কি ব্যাপার কমেন্ট এত কম কেন ? সবাই চুপিচুপি পরে যাচ্ছে । মরতুজা ভাই সেরকম লিখেছেন । =))
প্রাপ্তবয়স্ক কমেন্ট(নিজ দায়িত্বে পড়বেন!)-
ভাইজান আমার একটা প্রশ্ন আছে।যেহেতু আপনি লাইভ শো ও দেখিয়াছেন তাই উহার আলোকে একখানা জিজ্ঞাসার জবাব দিন।তেলাপোকার তো শুনিয়াছি প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ যে পরিমান পটাসিয়াম সায়ানাইড খাইলে নির্ঘাত পটল তুলিবে তাহার অধিক পরিমান খাইলেও কিছুই হয় না-তাহা হইলে যে পদার্থটির কথা বলিলেন,উহা কি সেই বিষ অপেক্ষাও বিষাক্ত?আর তাহাই যদি হয়,তবে "সানি লিওন","প্যারিস হিলটন" বা "পামেলা এন্ডারসন" নাম্নী স্বনামধন্য ও জগদ্বিখ্যাত অভিনেত্রীরা উক্ত বিষের তেজ সহ্য করেন কি করিয়া?তাঁহাদের তো প্রায়শঃই উহা গলধঃকরণ করিতে হয়!!!
এইটা ম্যান টু ম্যান ভেরি করে। সবার আগে দেখতে হবে জিনিসটা কার ছিলো।
মরতুজা ভাই যেই চারজনের কথা বলছেন বোধ করি তাহারা খুবই সক্ষম লোক ছিলেন।
পথিক আমি পথ হারাইয়াছি। উত্তর জানা নাই। তবে আমার ধারনা কামরুল হাসান সাহেব সত্তই বলেছেন।
ভাই সারাজীবন সত্য বলে আসছি(!) 😉 । বিশেষ কইরা এই সব ব্যাপারে তো আমার সত্যবাদিতা প্রশ্নের অতীত।
সবার কাছে একটি মতামত চাইছিঃ
শুরুতেই বলে নেই যে এ লেখাটিতে উল্লেখিত বা এ জাতীয় ঘটনা ক্যাডেট কলেজে ঘটেনা এমনটি যদি কেউ বলে তবে তাকে সত্যের অপলাপকারী বলে আখ্যায়িত করে নেয়া যেতে পারে।আমি ব্যক্তিগতভাবে এ ঘটনাগুলো শেয়ার করাতে দোষের কিছু ভাবিনা,যদি তা নিজেদের মধ্যে হয়।আমার উপরোক্ত কমেন্টটি দেখলে হয়ত এর সত্যতা অনুধাবন করা যেতে পারে।এছাড়া "ডায়ালগ মাসালা(একটু বেশি ঝাল) লেখাটিতেও এ জাতীয় কাহিনী রয়েছে।আমাদের কর্কশ ক্যাডেট জীবনে এ ঘটনাগুলো যে হাসির খোরাক যুগিয়ে আমাদের ক্লান্তি অনেক্টাই দূর করে দিতে সহায়তা করে, সেটাও বোধহয় অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু এভাবে ওপেন ফোরামে,যেখানে নন-ক্যাডেটরাও আসতে পারেন,এমনকী স্যার-ম্যাডাম অথবা আমাদের বাবা-মা দেরও পদচারণা হতে পারে, সেখানে আমি মনে করি একটু সতর্কতা অবলম্বন করা যেতে পারে।এখন প্রশ্ন হচ্ছে সেটি কিভাবে?লেখা মডারেশন করে??আমি মনে করি সেটা ভাল কোন সমাধান নয় কেননা এতে লেখার রস আর লেখকের স্বাধীনতা দুটোই ক্ষুন্ন হবে।আর যা কলেজে ঘটেছে সেটা অস্বীকার করাটা কিছুটা আদিখ্যেতা বলেও কেউ কেউ মনে করতে পারেন।তাই আমার সীমিত জ্ঞানে আমি মনে করি,এ ব্লগে একটি সেকশন রাখা যেতে পারে যেখানে কেবলমাত্র ক্যাডেটরাই ঢুকতে পারবেন।সেটি যে শুধুমাত্র প্রাপ্ত-বয়স্ক সেকশন হতে হবে এমন কোন কথা নেই।আমরা সবাই জানি যে ক্যাডেট কলেজে এমন অনেক কিছু আছে যেগুলো শুধু ক্যাডেটদের পক্ষেই বোঝা সম্ভব। যেমনঃড্রিল গ্রাউন্ডে অমানুষিক কষ্টের মধ্যে স্টাফদের মন্তব্যগুলো আমাদের হাস্যরসের সৃষ্টি করলেও
নন-ক্যাডেট অনেকেই একে আমাদের মানসিক বিকৃতির লক্ষণ হিসেবে উচ্চকন্ঠ হতে পারেন।আমরা সবাই জানি যে কিছু কিছু মানুষ ক্যাডেটদের খুঁত ধরতে স্বর্গীয় আনন্দ পান, আর সেই সব মানুষেরা এটিকে সুযোগ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।যেহেতু নন-ক্যাডেটদেরকে কলেজের পরিস্থহিতি বোঝানো প্রায় অসম্ভবের কাছাকাছি,কি দরকার আমাদের একান্ত নিজস্ব হাসি-কান্নার ব্যাপারগুলোর সবটুকু তাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেবার?আমি তাই মনে করি,একটি "শুধুমাত্র ক্যাডেটদের জন্যে" সেকশন এ ব্লগে খোলা যেতে পারে(যেটি হিডেন ও হতে পারে-শুধু ক্যাডেটরা তাঁদের পাসওয়ার্ড দিয়ে দেখতে পাবেন)।এ ধরণের কোন কিছু কি করা সম্ভব?প্রিয় মডারেটরের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
সম্ভব। কিন্তু আরো কিছু কথা থেকে যায়।নন ক্যাডেটদের ব্যাপার বাদই দিলাম। আমাদের নিজেদের মধ্যেও জুনিয়রিটি সিনিয়রিটির ব্যাপার আছে। আবার গার্লস ক্যাডেট কলেজ এরও অনেকেই আছেন।সেসব বিষয়ে সবাই কি ভাবছেন।
আমি কোন কিছু মীন করছিনা। শুধু ব্যাপারগুলো ভেবে দেখার কথা বলছি।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
সেজন্যেই বলছিলাম কথাটি।যদি এমন কোন সেকশন থাকে যেখানে একটু স্পর্শকাতর বিষয়গুলো নিয়ে ক্যাডেটরা লিখবে এবং সেটাতে শুধু ক্যাডেটরাই ঢুকবে এবং মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই ঢুকবে,তাহলে মনে হয় সব দিক ঠিক থাকে।আমি আগেও বলেছি যে এ ধরণের লেখাগুলোর বিপক্ষে আমার অবস্থান নয়।একটু শুধু উপরের ব্যাপারগুলোর কারণে আলাদা সেকশনের কথাটা তুলেছি।আশা করি সবাই কষ্ট করে ব্যাপারটি ভেবে দেখবেন।
যেহেতু স্পর্শকাতর হিসেবে প্রশ্ন উঠেছে এবং পক্ষ বিপক্ষ নেবার একটা ব্যাপার চলে এসেছে, আমার মনে হচ্ছে এতটা না লিখলেও পারতাম। আমি যথাসা্ধ্য চেস্টা করেছি অশ্লীল কোন শব্দ যেন সামনে চলে না আসে। কিন্তু বিষয়টাই এমন যে খুব বেশি এড়ানোর উপায় নেই। এখন মনে হচ্ছে আর একটু ভেবে বিষয় নির্বাচন করা উচিত ছিল। আর তাছাড়া অভ্যাস খারাপ হয়ে গেছে বাংলা না লিখে লিখে, ইদানীং ইংরেজিতেই বেশি সাচ্ছন্দ বোধ করি।
যাই হোক, সবাই ভাল থাকবেন।
নন-ক্যাডেটদের কিছু বুঝানোর কি আদৌ কোন দরকার আছে ? সরি ভাই তোমার এ কথাটা ভাল লাগলোনা ।
ভাইয়া আমি যেটা বলতে চেয়েছি যে এখানে কিংকং ভাইয়ের মত নন-ক্যাডেট অনেকেই আসতে পারেন এবং সবাই যে উনার মত পজিটিভ ভাবে বিষয় গুলো নেবেন এমনটা আশা করা ঠিক নয়। আমি এতে নন-ক্যাডেটদের দোষ দিচ্ছি না বা তাঁদের খাটো করে দেখার মত ধৃষ্টতার কথাও বলছি না।আমি যেটা বলতে চাচ্ছি সেটা হল, এখানে অনেকে আছেন যাঁরা তাদের নন-ক্যাডেট পরিবারের সদস্যদের এখানে এসে ক্যাডেট জীবন তাঁরা কিভাবে কাটিয়েছেন সেটা দেখতে উৎসাহিত করেন।আমি নাম বলবনা, আমার পরিচিত অনেকেই আছেন এমন । সেই সদস্যরা আমাদের ক্যাডেট জীবনের এ দিকটি দেখে হয়ত অস্বস্তিবোধ করতে পারেন-তাই আমি উপরোক্ত মন্তব্যটি করেছি।
এই ব্যাপারটা জানা ছিল না যে নন-ক্যাডেটরাও এই ব্লগ এ আসেন। আমি তো ভেবেছিলাম সব দুই নাম্বার পোলাপাইন(=ক্যাডেট) এ ভরপুর। কানে ধরছি, আপাতত আমি অফ গেলাম।
কি বলেন???শিট!!!!!!!!!
খুব খারাপ লাগল শুনে।।
x-( আপনেরে অফ যাইতে কইছে কেডা? আর "স্পর্শকাতর" তো আমাগো কাছে না...অতিথিদের কাছে...সেই কারণে কইছিলাম...ভাইজান কি রাগ করলেন নাকি আমার উপরে?? 🙁 🙁 এমন করলে কইলাম খেলুম না...আমি তো আপনার লিখা নিয়া কিছু কইনাই,লিখা শ্লীল-অশ্লীল নিয়াও আলোচনা করিনাই...শুধু কইছি ব্যাপারটা ভাইবা দেখতে, তাও মডু রে......কি মুশকিল...
ভয় খাইও না ভাইডি, আছি লাইন মতই। যে কুনু সুময় আইয়া পরুম নতুন কিছু নিয়া।
নতুন কিছু নিয়া পরে আইসেন। আপনে আগে এইটার ৩ নাম্বার পার্ট ছাড়েন। নইলে পোলাপাইন আপনেরে ছাড়বো না কইয়া দিলাম।
হ হ আপ্নে তো কইবেনই,ভুজুং ভাজুং দিয়া নিজের সিরিজ শ্যাষ কইরা এখন মরতুজা ভাইরে দিয়া কাভারেজ মারার অপচেষ্টা...
আপ্নাগো দুইজনরেই কইতাছি...ব্লগে গণউত্থান হইব কইলাম... x-(
মাসরুফ তোমার উদ্দেশ্য বুঝতে পারসি, তোমার সাথে সহমত । কিন্তু ভাই এই পোলাপানরে আমাদের অবস্হা বোঝানো, এটার কোন মানে নাই । কেউ বোঝেনা আর খুব অল্প সংখ্যক মানুষ বোঝার চেষ্টা করে । তাই ঐ কথা বলসি । তোমার কথায় আমি কোন ধৃষ্টতার চিহ্ন দেখিনাই । so chill
আমাদের rough n tough কলেজ জীবনে এই স্পর্শকাতর ঘটনাগুলি যদি না ঘটত,আমি মনে করি যে,আমাদের কলেজ জীবনটা রীতিমত বিষাক্ত আর নিরামিষ লাগত।
এই সাইটটা মুলত ক্যাডেটদের জন্যই,আমাদের ১মে ভাবা উচিত ক্যাডেট্রা আমাদের সাইটে ঢুকে কতটা মজা পাবে,এখন যদি আমরা সবার কথা ভেবে এই সাইট বানাই তাহলে এটার নাম আর www.cadetcollegeblog.com দেবার প্ররইইয়োজন নাই।এটা সাধারন পাবলিক ব্লগের মতই হয়ে যাবে।
"নন-ক্যাডেটদের কিছু বুঝানোর কি আদৌ কোন দরকার আছে?""আদনান ভাইয়ের সাথে আমি একমত,কারন তাদের সাথে শেয়ার করার জন্য এই ব্লগ না,এই ব্লগ হল আমাদের জন্য।
মাশ্রুফ ভাই বলেছেন যে,"এ ব্লগে একটি সেকশন রাখা যেতে পারে যেখানে কেবলমাত্র ক্যাডেটরাই ঢুকতে পারবেন।"তার এই কথাকে আমি অবশ্যই সাধুবাদ জানাব।
এই ব্লগে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা বন্ধ করার অনুরোধ জানালাম। আলোচনার জন্য //cadetcollegeblog.com/khasan955/699
আর কিংকং ভাইয়ের মত যারা আমাদের এখানে আসবেন......সবাইকে ওয়েলকাম।কেননা,তারা আমাদের অতিথি।
মেটাল পালিশ খেয়ে তেলাপোকা মারা গেছে। আমরা পিপড়া মারতাম আর লকারে ওঠা ঠেকাতাম মেটাল পলিশ দিয়ে। তুমি যেভাবেই interpret koro na keno. :clap: :clap: :clap:
=)) :))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
মরতুজা ভাই চালায়ে যান। গিয়ার কমায়েন্না। 😛
আমি personally মর্তুযা ভাইকে অনুরোধ করব,আপনি যদি আর না লেখেন তাহলে আমি খুব কষ্ট পাব।
আমরা চাই না আহসান কষ্ট পাক...। 😉
মরতুজা ভাই,
লেখা পইড়া বয়স এক্কেরে প্রাপ্ত হইয়া গেল। 😀
এইবার বলেন্,৩য় পার্ট আসছে কবে??
জটিল হইছে =)) =)) =)) =)) =))
পুনস্চ কে কি ভাবল অইটা নিয়া ভাবার দরকার আছে ? এইটা ক্যাডেটগো ব্লগ, কারো ভাল না লাগলে সে নিজ দায়িত্তে চলে যাবে, সে অতিথিই হোক আর যেই হোক...।
=)) =)) হা হা হা =)) =)) জটিল জটিল
জু্নিয়র হইয়াও এক্টা্ আবদার করি 🙂 আমিও মনে করি যে একটা
অংশ আমাদের জন্য আলাদা করা উচিত।mgcc এর আপুরা পড়তে চাইলে সেখানে ঢুকবে 😕 পরতে না চাইলে পরবেনা B-)