ক্রিকইনফো ম্যাগাজিনের ইয়ার রিভিউ পড়তে গিয়ে অত্যন্ত অবাক সেই সাথে খুশি হয়ে তথ্যটি আবিষ্কার করলাম, সাকিব আল হাসান ২০০৮ সালে টেস্ট ক্রিকেটের সেরা অলরাউন্ডার। মোট রান ও উইকেট সংখ্যা এবং ব্যাটিং ও বোলিং গড় দুটোই বিবেচনা করে।
বিস্তারিত»উসেইন বোল্ট…… Lightning Bolt
অলিম্পিক সোনা জেতার আগে থেকেই উসেইন বোল্টকে বলা হতো বিদ্যুৎময় বোল্ট। গত জুলাই এ ১০০ মিটার স্প্রিন্টে মাত্র ৫ম বারের মতো দৌড়াতে নেমেই উসেইন বোল্ট টাইমিং করেন ৯.৭৬ সেকেন্ড। তখনই ফিসফাস শুরু হয়েছিলো। মাত্র চার সপ্তাহের ভিতর বেইজিং অলিম্পিকে ১০০ মিটার দৌড়ে বিশ্ব রেকর্ড করে বসেন এবং একই সাথে ২০০ মিটার এবং স্প্রিন্ট রিলে এর বিশ্ব রেকর্ডও নিজের বায়োডাটাতে যোগ করেন। ২০০৮ সালে স্প্রিন্ট দৌড়ের সব হিসাব নিকাশ বদলে ফেলেছেন উসেইন বোল্ট।
বিস্তারিত»জোয়ার্দারের কাণ্ড, মজুমদারের কীর্তি
১.
আনিস জোয়ার্দার পরিষ্কার বুঝতে পারলেন, ঘরে কেউ হাঁটাহাঁটি করছে। চোর হওয়াই স্বাভাবিক। তবু তিনি খুশি হয়ে ওঠেন। কারণ একটা ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন দেখছিলেন। ঘুম ভাঙ্গাতে এখন আর স্বপ্ন নেই। চোর আছে বটে, কিন্তু চোরকে বধ করার কৌশলও তার জানা আছে। তিনি অভিজ্ঞতা থেকে জানেন চোরদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করলে, একটু সুখ-দুঃখের কথা বললে ওরা ভড়কে যায়। আদর-সমাদর পেলে চোররা ভদ্রলোকের চেয়েও ভদ্রলোক।
আনিস জোয়ার্দার তাই কম্বলের তলা থেকেই বললেন কে-রে?
বিবাহিতদের গল্প, পোলাপাইনের পড়া নিষেধ
১.
ডাকাত পড়লো ব্যাংকে। ভল্ট থেকে সব অর্থ তুলে নেওয়ার পর ব্যাংকের ভিতরে থাকা সবাইকে এক লাইনে দাড়াতে বললো ডাকাতরা। ডাকাত সর্দার দবিরকে জিজ্ঞাসা করলো-তুমি কি দেখোছে যে আমরা ডাকাতি করেছি।
কাপঁতে কাপঁতে দবির বললো- জি দেখেছি। সাথে সাথে এক গুলি, লুটিয়ে পড়লো দবির।
পাশে দাঁড়ানো ছবির আর তার বউ জরিনা। ডাকাত সর্দার এবার ছবিরের কাছে জানতে চাইলো-তুমিও কি দেখেছো যে আমরা ডাকাতি করেছি।
আছি-
আছি,
বড্ড জানান দিতে ইচ্ছে করে আছি।
মন ও মননে গুনগুন করে ব্লগিং-এর মৌমাছি।
———
হেলাল হাফিজের কবিতা থেকে টুকলিফাইং করলাম। এই ভদ্রলোকের কবিতায় একসময় এতই ডুবে ছিলাম যে মনে মনে বিশ্বাস করতাম, আমাদের প্রত্যেকের মনের ভেতর বাস করেন একজন হেলাল হাফিজ!
সে যাকগে,
নেট ছিলো না কদিন। মনে হচ্ছিলো আমি যেন আমাতেই ছিলাম না।
বৃষ্টির আনন্দ
আজ সকালে সবুজ টিপ পরবে বলে –
খুঁজে দেখ সব টিপ আছে, তবে সবুজটা নেই।
খোঁপা বাঁধবে বলে ধরে রাখছ চুলের গোছা –
অথচ কেন যেন খোঁপাটা বাঁধছে না কিছুতেই।
আজ সারাটা রাস্তা নিস্তব্ধ, নেই কোন রিক্সা
রোদে পুড়ে ঘামছ তুমি, আর জ্বলছ রাগে –
দিনের শুরুতে সবকিছুতে না, শঙ্কা জাগে মনে
জয় বাংলা বাংলার জয়, শুভ হোক দু’হাজার নয়
নতুন বছরের শুরুতে নাকি যা করা হয় পুরো বছর জুড়ে তার পুনুরাবৃত্তি হয়। তাই লিখছি….
এমনিতে আমার আলস্য প্রবাদসম। গড়িয়ে চলি গড়িয়ে খাই, কচ্ছপকে হার মানাই। তাতে কিছু সুবিধা পাই, কিছু হারাই। সুবিধা হল কাজের কথা কেউ সহজে বলে না। অসুবিধা হল আমার নিজের প্রয়োজনীয় অনেক কাজ যা দিয়ে আমার ভবিষ্যত তৈরী হতে পারে তাও আর করা হয় না।
একবার ভার্সিটির হল বদলের সময় আমার বন্ধু আহসানের(আমার আগের ক্যাডেট নম্বর ওর ছিল) কিছু সার্টিফিকেট আমার ব্যাগে রযে যায়।
বিস্তারিত»শুভ নববর্ষ ২০০৯ (or Happy NewYear?)
এখন পর্যন্ত নিউ ইয়ার নিয়ে কোন অফিসিয়াল ব্লগ না দেখে লোভটা সামলাতে পারলাম না। কোবতে একটা দ্যাক্লাম, আর রায়হানের পিলান প্রগ্রাম, মাগার তাও…ফাকা মাঠে গোল দেওয়ার ধান্দা আর কি। সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা। আহারে, পোলাপাইন/মাইয়াপাইন সব বুড়া/বুড়ি অয়া যাইতাচে।
ফুটনোটঃ আজকে বিকালে বাইরে ঘুরতে গিয়েছিলাম। হঠাৎ রাস্তার পাশে দোকানের নাম দেখলাম “Animal Eye Clinic”. আমেরিকার গরু ছাগলেরা মনে হয় আইজকাইল চোখে কম দেক্তাচে আমার মত।
বিস্তারিত»হাসিনার বদল, খালেদা অটল !
প্রশ্ন : আপনার বন্ধু কারা?
সম্ভাব্য উত্তর : গণতন্ত্র এবং অসাম্প্রদায়িক শক্তিসহ আওয়ামী লীগের অসংখ্য নেতা-কর্মী যারা বিগত সরকারের সময় নানা অত্যাচার সহ্য করেও আমার এবং আমাদের পক্ষে ছিলেন…
বাস্তব উত্তর : এই বাংলাদেশের জনগণ।
প্রশ্ন : আর আপনার শত্র“?
সম্ভাব্য উত্তর : গত জোট সরকারের সময় যারা দুঃশাসন চালিয়ে দেশ ও জনগণকে জিম্মি করে রেখেছিল। এই দেশের যাবতীয় প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি…
২০০৯:- পিলান পোগ্রাম…
২০০৮ এর প্রথম তিন ভাগের দুই ভাগ ভালো কাটে নাই। হাইড আউটে ছিলাম পুরা পাঁচ মাস। বাসা ত্যাগ করেছিলাম। এই পুরা সময় নিজের মাথা বের করছি শুধু ব্লগে আর মেসেঞ্জারে। শেষের দিকটা আবার ভালো কাটছে। ঘরের ছেলে ফিরে আসলাম ঘরে। আম্মু- আব্বুও বেশী ঘাটায় না এখন। পুরা বছর জুড়েই প্রেমের গ্রাফ ছিল নিম্মমূখী।
বছরের উল্লেখযোগ্য ঘটনা, সিসিবির দাঁড়িয়ে যাওয়া। কামরুল ভাইয়ের বাসা চিনা।
বিস্তারিত»শেখ আলীমের হাইকু -১
শেখ আলীমের হাইকু -১
সাকুরার দেশে শেখ আলীমের হাইকু
পাঁচ সাত পাঁচ শব্দে সূচিত বর্ণ মালা
তিন পঙক্তিতে অবলোকনের বিশ্ব জানালা।
বর্ষায় ধোয়া একটি কদম কলি
আনত আঙ্গুল মেহেদী লতানো করপুটে দেই তুলি
শ্রাবণে এ কোন অমোঘ নিমজ্জন।
প্রেমিকার ঠোঁটে নিউইয়ার উদযাপন
সবুজ নিবিড় বনের মাঝে
তুমি আমি এতো কাছে,
ক্যাম্পফায়ারের আগুন আঁচে
তোমার মায়াবী মুখ, আরো মোহনীয় লাগে
যেন এমন রহস্যময়ী কেউ দেখেনি আগে।
তুমি আমি আরো ঘন হয়ে বসি
দুজনে মিলে বিগত বছরের,
ভালোবাসার হিসেব কষি।
খুব ভয়ের সাথে স্বপ্ন দেখছি বাংলাদেশের জয়ের…
দিন বদলের ছোয়ায় এবার সামিল হয়েছে আমাদের ক্রিকেট টিম। শ্রীলংকার বিরুদ্ধে টেস্টে প্রায় অস্বম্ভব এক স্বপ্ন দেখাচ্ছে তারা। ৪র্থ ইনিংসে ৫২১ রানের অতিমানবীয় এক টার্গেট সামনে রেখে যেভাবে ব্যাটিং করছে, মোকাবেলা করছে মুরালিধরণকে,অন্য যে কোন দেশ এমন কি স্মিথ এর সাউথ আফ্রিকাও তা করতে পারলে গর্বিত হয়ে যেত, প্রথমে আশরাফুল, তারপর সাকিব, মুশফিক…আশা করছি আমাদের টেইল এন্ডাররাও তাদের সর্ব্বোচ্চ ঢেলে দেবে জয়ের উদ্দেশ্যে। সে পর্যন্ত না পৌছাতে না পারলেও তাদেরকে অভিনন্দন এখন পর্যন্ত যে লড়াই তারা করে যাচ্ছে তার জন্য।
বিস্তারিত»নস্টালজিয়াঃ ভুলিতে চাই না আমি, ভুলি কেমনে?
জ়ীবনে বন্ধু আসে কয়েকটা স্তরে। আমার এক স্কুলে বেশিদিন থাকার কপাল হয়নি। আব্বু সামরিক বাহিনীতে চাকুরী করতেন বলে ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম এর স্কুলে ক্লাস ওয়ান থেকে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত আল্লাহ রহমতে পাঁচ বছরে চার বার স্কুল পরিবর্তন করতে হয়েছে। বছরের মাঝখানে স্কুলে ভর্তি হবার কারণে রোল নম্বর আসত ১৪৪ বা ততোধিক। ফলাফলঃ পিছনের বেঞ্চে পোংটা পোলাপানের নিবিড় সান্নিধ্য পাওয়া, স্যার অথবা ম্যাডামদের চোখে খারাপ ছাত্রের লেবাশ প্রাপ্তি এবং মুখে তুচ্ছার্থক সম্বোধনেই যার পরনাই আনন্দে মাথা চুলকানো।
বিস্তারিত»আওয়ামী সরকারের যে সব বিষয় বোঝা উচিৎ
সিসিবি তে এটা আমার প্রথম লেখা। যদিও আমার প্রথম লেখা হওয়ার কথা ছিল লিন্ডাও সম্মেলনের ওপর, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমার মনে হল এই রকম একটা লেখা দেয়া দরকার।
আমি প্রথমেই বলে নিতে চাই যে আমি কোন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ নই, আমি পদার্থবিদ্যার একজন সামান্য ছাত্র। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক সমীকরণ আইন্সটাইনের ফিল্ড ইকুয়েশন এর চেয়ে কোন অংশে কম জটিল না, ক্ষেত্রবিশেষে আরো জটিল। ফিল্ড ইকুয়েশন সমাধান এর কিছু অভিজ্ঞতা আমার থাকলেও দেশের রাজনীতি নিয়ে কোন লেখা আমি আগে কখনো লেখিনি,