ফটোব্লগ : মনরোভিয়া – এখানে সেখানে

[ফটো ব্লগ : মনরোভিয়া] [ফটো ব্লগ : মনরোভিয়ার পথে] [ফটো ব্লগ : লাইবেরিয়া] [ফটো ব্লগ : স্থির সময়] [ফটো ব্লগ : বোমি লেক] [ফটো ব্লগ : মনরোভিয়া (সাদাকালো Vs রঙ্গিন)]

১. এর আগে টুশকি ২৪ এ সবাইকে পরিচিত করিয়ে দিয়েছি Wulki Farm এর একলা এক বিষন্ন বান্দরের সাথে। এইবার দেখুন সেখানের উট পাখির দলকে।

বিস্তারিত»

মাঙ্গলিক পূণ্য

তোমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে পাপ জমেছে
প্রখর গ্রীষ্মের স্বেদবিন্দুর মতো –
তুমি কি পার সেই পাপকে ক্ষমা করতে ?
পাপ – সে কেন পাপ হবে
– এসো, হোক না এ আমাদের প্রথম স্মৃতি।
স্মৃতি – মনের খাঁচায় গ্রোথিত এ ক্ষণ
এক অসুন্দর সুখ –
ধরে নিলাম সেটা জীবনের শ্রেষ্ঠ সুখ।
সুখ – আপেক্ষিক এ তত্ত্বে
তোমার আমার মিলন যেন সাগরে সাগরে সঙ্গম –
কেউ কারো মাঝে বিলীন না হয়ে
নিজের অস্তিত্ত্বে একে অপরের মাঝে হারিয়ে যাওয়া।

বিস্তারিত»

সানশাইন – মানবতার জয়যাত্রা

স্পয়লার ওয়ার্নিং: ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেয়া হল। কাহিনীর বেশ খানিকটা বলে দেয়া হয়েছে।

মানুষের সমকালীন চিন্তাধারার ছাপ পড়ে সংস্কৃতিতে। অতীত হয়ে গেলে সেই সংস্কৃতি হয়ে পড়ে ঐতিহ্যের অংশ। এ ব্যাপারে আশাকরি সবাই একমত হবেন যে, চলচ্চিত্র সৃষ্টির সাথে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে আছে প্রযুক্তি। চলচ্চিত্র শিল্পের প্রাথমিক প্রসার ঘটিয়েছেন যারা তারা যতটা না সাহিত্যিক ছিলেন, তার থেকে বেশী ছিলেন প্রযুক্তিবিদ। টমাস আলভা এডিসন কিংবা লুমিয়েঁ ভ্রাতৃদ্বয়ের নাম করাই এক্ষেত্রে যথেষ্ট হতে পারে।

বিস্তারিত»

উপাধি ( ১০০০ পোষ্ট উদযাপন ) (আপডেট)

১০০০ পোষ্ট হওয়ার আনন্দে আমার হঠাৎ মনে হল এখানকার না দেখা অচেনা প্রিয় মানুষগুলার একটা করে নাম দেই। যারা নিজেদের নাম থেকে বিশেষ কিছু শব্দে বা নামেই বেশি পরিচিত। যেমন টুশকি বললেই সবাই বুঝে যাবে কার কথা বলছি। বেশি কথা না বলে কাজে চলে যাচ্ছি। কিন্তু তার আগে বলে নেই এটা একেবারেই দুষ্টামি কেউ প্লিজ মাইন্ড খাইয়েন না। কারো কিছুতে আপত্তি থাকলে কমেন্টে লিখে দিলে আমি সেটা সরিয়ে নিব।

বিস্তারিত»

অতঃপর ব্লগর ব্লগর !

‘রাশি মিলছে না।‘- এই ডায়লগটি আমার বর্তমান কর্মস্থলে এখন সেই রকম হিট । কোন গড়মিল দেখলেই পাশ থেকে কেউ বলে বসছে- ‘উঁহু। রাশি মিলছে না।‘
আমারও আসলে সেই দশা এখন; রাশি মিলছে না একদমই। 🙁

আচ্ছা। একটু খোলাসা করে বলি।
চলমান কর্মক্ষেত্রে লড়াই এ টিকে থাকার জন্য সামনে একটা এসিড টেস্ট আছে। সে পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য আমাকে আমার পূর্বের অ্যাপয়েন্টমেন্ট থেকে অতিরিক্ত করা হয়েছে ।

বিস্তারিত»

ফটোব্লগঃজাস্ট সেলোগ্রাফী-০৭(সাইবারজায়া ও গেন্টিং হাইল্যান্ড)

আমার ফটো ব্লগ দেখতে দেখতে নিশ্চয় অনেকে টায়ার্ড। কি করবো, আমি ছিবি তিলতে পছন্দ করি। আপাতত এটাই আমার শেষ ফটো ব্লগ।

মালয়েশিয়া যে কতোটা গুছানো তা তাদের যেকোনো কিছু দেখলেই বুঝা যায়। ওরা নতুন করে একটা শহর তৈরী করতেছে যেখানে সব কিছু ছবির মতো সুন্দর। নাম পুত্রজায়া। আরেকটা সিটি আছে ওদের নাম “সাইবারজায়া”। নামেই বুঝা যায় এখানে সব আইটি অফিস এবং সব ভালো ভালো ইউনিভার্সিটি গুলো।

বিস্তারিত»

ঠিক এখুনি

হয়ত কোথাও সূর্য ডুবলো টুপ করে,আর শেষ হইয়ে গেল ঝকঝকে একটা দিন, গাজ়ায় হয়ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে গেল অথবা অপ্রত্যাশিতভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়ে গেল……..সাইবেরিয়াতে সবুজ ফসল ফলে গেল…………..ঠিক এখনই অনেক কিছু ঘটে যাচ্ছে প্রতিটি মানুষের মনের গহিনে……………দায়ভার এড়াতে গর্ভপাতে শেষ হয়ে গেল একটা সৃস্টি, অথবা ছাড়পত্র পেল সদ্যজাত এক শিশু নতুন বিশ্বের দ্বারে ব্যক্ত করল অধিকার জন্ম মাত্র সুতীব্র চিৎকারে………..তখুনি হয়ত কোথাও ইথিওপিয়াতে কারও গালে হাত,

বিস্তারিত»

শূন্য থেকে যার শুরু

সবাই চেয়েছেন, সিসিবি-র ১০০০তম পোস্টটি হোক ইতিহাস বিষয়ে, জগৎ ও জীবনের ইতিহাস না, এই সিসিবি-র ইতিহাস। সিসিবির সূচনা এবং যাত্রাপথ সম্পর্কে একটি সাধারণ ধারণা দেয়াই এর উদ্দেশ্য। অনেক কিছুই হয়ত বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে না, নৈর্বক্তিক পোস্টে খুব বেশী কিছু আশাও করা যায় না। ইতিহাসের চেয়ে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকা মানুষগুলোই গুরুত্বপূর্ণ, সেদিক দিয়ে সিসিবি-র সবাই সিসিবি-র ইতিহাস। নিজেদের এই ইতিহাসকেই কিছুটা নৈর্বক্তিক করে তোলার কাজ তাহলে শুরু করে দেয়া যাক:

* শুরুটা ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে।

বিস্তারিত»

একটি অশালীন গল্প

সেদিন উইকএন্ডে আমরা কয়েকজন ড্রয়িংরুমে বসে আছি । কেউ টিভি দেখছি, কেউ বই পড়ছি আর শাহেদ ইন্টারনেট ব্রাউজ করছে । অনেকক্ষণ ধরেই আমাদের আরেক হাউসমেট সাইফুল শাহেদকে বলছে কিছুক্ষণের জন্য যাতে ওকে ব্রাউজ করতে দেয়া হয় । শাহেদ আমাদের বাসাতে সবচেয়ে কম ইন্টারনেট ব্যবহার করে; ইচ্ছা নেই তা নয় কিন্তু ওর কাজের সময়গুলো এত অদ্ভুত যে সাধারণত: উইকএন্ড ছাড়া ওর পক্ষে কম্পিউটারের সামনে বসা হয়না ।

বিস্তারিত»

মালয়েশিয়া ভ্রমন (পর্ব-১)

পর পর বেশ কয়েকটা ফটো ব্লগ দেয়ার পর লোকজন মনে হয় আমাকে ফাকিবাজ নাম দিয়ে দিচ্ছে। তাও ভালো তাইফু ভাই বহুদিন ধরে নাই। নাহলে অনেক আগেই নামটা দিয়ে দিতো। তাই ভাবলাম এই বেলা একটা লেখা দেয়া দরকার।
কিছুদিন আগে মালয়েশিয়া থেকে ঘুরে আসলাম। ওই ট্যুর নিয়া ভাবতেছি একটা ব্লগ লেখি। ভ্রমন ব্লগ।
ট্যুর এর তারিখ অনেক আগে থেকেই ঠিক করা ছিলো ১৩ই ডিসেম্বর।

বিস্তারিত»

স্বপ্নময় স্মৃতি – স্মৃতিময় স্বপ্ন ২

স্বপ্নময় স্মৃতি – স্মৃতিময় স্বপ্ন ১

জয়েনিং ইন্সট্রাকশন হাতে আসার পর শুরু হলো আরেক দফা উন্মাদনা। একদিন দুপুর হতে না হতেই আব্বা আমাকে সাথে করে নিয়ে চললেন পুরনো ঢাকার ইসলামপুর (সেই প্রথম আমার পুরনো ঢাকা দেখা) – সেখানে নাকি যাবতীয় পাইকারী কাপড়ের দোকান। অনেক অনেক ভ্যারাইটি থেকে বেছে বেছে তুলনামূলক কম দামে কাপড় পাওয়া যায়। কলেজের চাহিদা মতোন পোষাকের কাপড়ের জন্য আব্বার কাছে সেটাই উপযুক্ত মনে হয়েছে।

বিস্তারিত»

স্লামডগ মিলিওনিয়ারঃ ভিন্নমত

(এই সিনেমা নিয়ে লিখার কথা গত দুইদিন ধরে ভাবছি। সিনেমা দেখার আগে হোম ওয়ার্ক হিসাবে সিটি অফ গড দেখেছি। আজকে যখন পোস্ট তা দিব দেখি ইতোমধ্যে শওকত ভাই লিখে ফেলেছেন। ভাবলাম মন্তব্যে এইটা দিয়ে দেই। কিন্তু দুষ্ট ছেলে কামরুল বললো আপনার দৃষ্টিভঙ্গিটা দেখি আর চামে সিলেটের একটা লেখা বাড়বে। নামটাও কামরুলের বুদ্ধিতে দেয়া। তাই আলাদা করে পোস্টটা দিলাম)
postar

স্লামডগ মিলিওনিয়ারঃ কি সিনেমা এইটা?

বিস্তারিত»

দুশ্চরিত্রের ছড়া

ভার্সিটিতে প্রথম আসার পর এক বড় ভাই রিক্সার তলে চলা কপোত কপোতীদের কুটির শিল্প সম্পরকে অনেক সাবধান বানী দিয়েছিলেন কিন্তু হায় কিছু দিন পর ওনাকে যখন আবিষ্কার করলাম এক বৃষ্টি দিনে ফুলার রোডে রিক্সার হুডের তলে কুটির শিল্পে ব্যস্ত তখন ব্যাপক ক্ষেপে এই ছড়া লিখেছিলাম । এইখানে কেও কোন অশ্লীলতার গন্ধ পাইলে আমার কোন দোষ নাই দোষ সব ঐ বড় ভাইয়ের ।
………………………………………………………………………………………………………………………………………………
টুপ টুপা টুপ
বৃষ্টি পড়ে
ফুলার রোডে রিক্সা চলে
হুড তুলে সব খেলা চলে,

বিস্তারিত»

ডগ নামের দুই ছবি: স্লামডগ মিলওনার ও শুটিং ডগস

পর পর দুটি ছবি দেখলাম। কাকতালীয় ভাবে দুটো ছবির নামের মধ্যেই ডগ আছে। দুই ছবি দুই ভিন্ন ধরণের অনুভূতি আনে। মুগ্ধ হয়েছি, মন খারাপ হয়েছে, ব্যথিত হয়েছি। একটা দেখে ভাল কিছু দেখার অনুভূতি আসে, পরেরটি দেখে মনে পড়লো এই মুহূর্তে গাজায় কি হচ্ছে সেটি।

স্লামডগ মিলিওনার

মুম্বাই-এ বেড়ে ওঠা তিনজনের গল্প। জামাল, সেলিম আর লতিকা। মূলত এটা জামাল মালিকের গল্প। সেলিম মালিক তার ভাই,

বিস্তারিত»

খেরোখাতা- সাদা পেখম

ডুল-হাজারা সাফারী পার্কে যাওয়ার আক্ষরিক অর্থেই আমার কোন ইচ্ছে ছিল না।

কক্সবাজারে একটা পুরো টিম নিয়ে যাওয়া, রাতে থাকার আনজাম করা, বীচে ক্রিকেট-ফুটবল খেলা, মেয়েদের দিকে আলাদা কেয়ার, বউকে নিয়ে ঘুরাঘুরি, বার্মিজ মার্কেটের দামাদামি, বিভিন্ন মত আর পথ, ক্লান্ত আমি চাচ্ছিলাম ট্যুর শেষ হোক। ভালয় ভালয় সবাই চট্টগ্রাম ফিরি। বাংলাদেশের চিড়িয়াখানা গুলো নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা ভালো না, সাফারী পার্কের পাহাড়ে পাহাড়ে বিকেল বেলা হাটা,

বিস্তারিত»