এক শাওন রাতে
অঝোর বৃষ্টির সাথে,
চাদর পেতে বারান্দায় আধশোয়া হয়ে
বৃষ্টি, কফি আর তুমি,
মাতাল বাতাস বয়ে যায়
তোমার এলো চুল চুমি,
ভাবি আমি মনে মনে
একি স্বর্গ নাকি ভুমি ?
একজন লাইবেরিয়ানের হৃদয়ে বাংলাদেশ
১
বেশ কিছুদিন ধরেই ভাবছি লাইবেরিয়া এবং আমাদের শান্তিরক্ষী মিশন নিয়ে কিছু লিখব। ইতিমধ্যে সায়েদ অনেক ছবি ব্লগ, লেখা এবং টুশকির মাধ্যমে লাইবেরিয়ার অনেক কিছুই সিসিবির পাঠকদের সামনে তুলে এনেছে। তাই এখানে আমার বলা অনেক কথাই হয়তো কমন পড়ে যাবে।
লাইবেরিয়ার ভৌগলিক অবস্থান সমন্ধে সবার ধারণা নাও থাকতে পারে। তাই একটু প্রাথমিক ধারণা দিয়ে নিচ্ছি। এই দেশটি পূর্বে আইভরিকোষ্ট, পশ্চিমে সিয়েরালিওন, উত্তরে গিনি এবং দক্ষিনে আটলান্টিক মহাসাগর দ্বারা পরিবেষ্টিত।
বিস্তারিত»সহজ কথা কইতে আমায় কহ যে, সহজ কথা যায়না বলা সহজে
কাডেট কলেজ ব্লগ এ এটা আমার প্রথম লিখা। ইচ্ছা ছিল সহজ কিছু লিখব কিন্তু পারলাম কই ? আমাদের খুব প্রিয় ইতিহাসের আহমেদ হাসান সার প্রায়ই এই উক্তিটা করতেন। উনি এখন সম্ভবত ইউ এস এ তে সেটেল্ড।
আমি এখন উনার বিষয়ে কিছু লিখব না। আমি লিখব আমার কাডেট কলেজের প্রথম দিনের কথা ( ভীষন বেদনার কথা- সেদিনের জন্য) এখন আপনাদের জানার জন্য বলছি।
আমরা রংপুর কাডেট কলেজের ৫ম ব্যাচ কিন্তু সপ্তম শ্রেনী থেকে আমরাই প্রথম পড়া শুরু করি।
আচার ০১৪: পরবাসীর স্বগতোক্তি
কাঁপতে কাঁপতে বাইরে এসে দাড়াঁই। ভালো লাগে না। এই সাদা বরফ, মেঘলা আকাশ, ছুরির মতো ধারালো বাতাস- এসবের কোন কিছুই আমার নয়। তবু পরিযায়ী পাখির মতো অস্থায়ী নীড় বাঁধার চেষ্টা। ঘেন্না হয়। বিপন্ন বিস্ময়কে অবহেলে ছুটছি অর্থ আর কীর্তির পেছনে। নিজেকে মাঝে মাঝে গদাম করে লাথি দিতে ইচ্ছে হয়, পারি না।
ক্রমশই বেশি করে আসা শীতে কেমন নেশা ধরে, ভুলে যাই। তবু নিজস্ব আকাশ,
বিস্তারিত»জীবনের গল্প ! (…আছে বাকি অল্প !!)
জীবনের গল্প !
এ্যাই নৌকা এ্যাই।
কোন নড়াচড়া না দেখে রাতুল গলার স্বর উঁচু করে আবার ডাকলো-
অ্যাই… নৌকা অ্যাই…।
এতক্ষণে নৌকাটি নড়তে শুরু করলো। রাতুল আর কিংশুক শীতলক্ষ্যা নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে ছিল। নৌকাটি কাছে আসতেই ওরা লাফ দিয়ে উঠে পড়লো। নৌকার মাঝি ধীরে ধীরে তার নৌকা ঘুরিয়ে খেয়াপাড়ের দিকে অগ্রসর হলো।
এরা এখন ঢাকায় ফিরে যাচ্ছে। বিকেলে তারা নারায়নগঞ্জ এর সোনাকান্দায় এসেছিল রেশমার বিয়ের অনুষ্ঠানে।
একদিন ভোর দেখার রঙ আমাকে মেরে ফেলবে না
গ্রাফিতি-ফুটপাত দিয়ে হাঁটছিলাম,
বিবিধকোণ ছকত্বকী ফুটপাত
সেখানে পদছাপেরা ক্ষণস্থায়ী এবং ধুলিকণার নিবিড় নিবাস;
আমি হাঁটছিলাম অথচ সেখানে আমার ছাপ পড়ছিল না।
প্রসারিত হাতের রেখাগুলো কুঁচকানো,
আমার দিকে তেড়ে আসে, “ভিক্ষা দে”!
চাপা ক্রোধ! “দিবি না কেন”!
আমি কররেখার মতোই কুঁকড়ে যাই। “দে!”
অলৈঙ্গিক শৈথিল্য কামড়ে ধরে তলপেটের চিনচিনে ব্যথায়, “দিবি না?”
ওই হাত অনেক জীবন সয়েছে,
একলা এক কিশোরের কথা ( ১০০০ ……)
আজকাল প্রায় প্রতিরাতেই স্বপ্ন দেখি। সব স্বপ্ন গুলো ই কেমন যেন আগোছালো, উল্টা পাল্টা। তবে প্রায় সব স্বপ্নের ভেন্যু থাকে ক্যাডেট কলেজ। এই আজকের এই সকাল টায়ও ঘুম ভেংগেছে একটা স্বপ্ন দেখতে দেখতে। সেই পুরানো কলেজ টাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছিলাম। সেই স্বপ্নের মত দিন গুলোকে নিয়ে মজার একটা স্বপ্ন। আর সেজন্য এই ঘুমোট সকালটাতে একটা চনমনে ভাব চলে এসেছে। আমার সেই কলেজটা ছেড়ে এসেছি আজ অনেক দিন,
বিস্তারিত»অসম্ভব একটা জয়ের স্বপ্ন কি এখন দেখা যায়??
অসম্ভব একটা জয়ের স্বপ্ন কি এখন দেখা যায়??
বুঝতে পারছিনা
বর্তমান অবস্থা ৫ রানে ৪ উইকেট
ফ্রন্টলাইনের চার চারটা ব্যাটসম্যান নেই!!!!!!!!
টেনশনে আমার ক্ষিধা লেগে গেছে।
ভাইয়েরা সবাই দোয়া করতে থাকেন
তোমার মৃত্যুতে
বৃথা স্বপ্ন দেখে কি লাভ, যদি কোনদিন সে স্বপ্ন না দেখে সূর্যের আলো?
কি হবে মিছে আশা করে, যদি সে আশার না থাকে কোন বাস্তবতা?
আর কখনও কি তোমার ভালবাসায় আমি ধন্য হব! –
কি হবে সেইসব কল্পনায় – যেখানে দুঃখ শুধুই ক্রমবর্ধমান?
আর কখনও কি তোমার স্পর্শ আমি অনুভব করব
গভীর নিশীথে রূপালী চন্দ্রায়?
লাভ কি সেইরাতের কথা ভেবে,
আমার কাজলাদিদিরা – ১ ( সুমি আপু )
[ঠিক কবে মনে নেই কিন্তু খুব ছোটবেলা থেকেই কেন যেন আমার একটা বড় বোনের শখ হয়ে গেল ( আজো গেল না )।
” মাগো আমার শোলক বলা কাজলা দিদি কই?”
এই প্রশ্নটা আজীবন খুঁজে ফিরছি। একটু একটু যখন বড় হলাম গল্পের বই পড়া শুরু করলাম তখন এই ইচ্ছাটা দিনকে দিন বাড়তে লাগল। শরৎচন্দ্রের বড়দিদি, মেঝদি, পড়তে পড়তে ছোট্ট আমার কত দীর্ঘশ্বাস বের হল তার খবর কেউ রাখেনি।
ত্রিদেশীয় ভ্রমন -১ ইন্দোনেশিয়া (বালি)
গত অক্টোবরে আমাদের পুরা ফ্যামিলি মিলে ঘুরতে গিয়েছিলাম – তিনটি দেশ। বাবার শখ ছিল অনেক দিনের। আর আল্লাহ তা’য়ালা যখন সুযোগ করে দিলেন – তা হাতছাড়া করি কোন দুঃসাহসে।
প্রথমেই ছিল ইন্দোনেশিয়া’র বালি দ্বীপ।
সেখানে চোখের সামনে ভলক্যানো দেখে বিশ্বাস হচ্ছিল না যে আসলেই দাঁড়িয়ে আছি -এই ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরির সামনে !
আজ তবে আপনাদেরকে বলি সেই দিনটির কথা।
সিসিবিঃ আমার কিছু নগন্য কথা
সিসিবির হাজারতম পোষ্টে সবাই যার যার কথা বলে ফেলছে। অফিস করি আর লেখা পড়ি।এম্নিতেই ফাকিবাজির অভ্যাস প্রবল। বাংলা লিখতে পারি না অন্যদের মতো। যেই কারনে আমার ব্লগও অনেক কম। খালি সেলোগ্রাফী করি। তার উপর মাঝখানে বেশ কিছুদিন লেখা থেকে দূরে থাকার কারনে লেখতে গেলে আরো ফাকিবাজি মনে পড়ে। আজকে ঠিক করছি এই পোষ্টে লেখার। অফিস থেকে এসে ল্যাপটপ নিয়ে অনেক্ষন বসে আছি। কোথা থেকে শুরু করবো খুজে পাচ্ছিনা।
বিস্তারিত»সংবাদপত্র জগতের মানুষের গল্প
১। এই গল্পটা প্রেস ক্লাবে খুব চালু। পুরোনো সাংবাদিকরা প্রায়ই উদাহরণ দিয়ে বলেন। গল্পটা সন্তোষ দাকে নিয়ে। সন্তোষ গুপ্ত তখন সংবাদে। উনি একটু দেরিতে বিয়ে করেছিলেন। বিয়ের পর প্রথম গেলেন প্রেস ক্লাবে। বন্ধুরা জানতে চাইলেন কেমন লাগছে নতুন জীবন, অভিজ্ঞতাই বা কি।
স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে সন্তোষদা বললেন, এমনিতে ঠিকই আছে, কিন্তু প্রাইভেসি বলতে আর কিছু রইলো না।
২। এটাও সন্তোষ দা কে নিয়ে। একদিন তিনি সংবাদ অফিসে বসে কাজ করছেন।
অস্কার প্রেডিকশন
অনেকেই বলেন, ডিরেক্টর্স গিল্ড অফ অ্যামেরিকা অ্যাওয়ার্ড যে পায় অস্কারও সে পায়। গত বেশ কয় বছর ধরেই এই নিয়ম খাটছে। গত বছর “নো কান্ট্রি ফর ওল্ড মেন” সিনেমার জন্য জোল কোয়েন এবং ইথান কোয়েনকে সেরা পরিচালকের পুরস্কার দেয়া হয়েছিল। অস্কারও এই দুই ভাই পেয়েছিলেন। আসলে ১৯৪৮ সালে এই পুরস্কার প্রদান শুরু হওয়ার পরে মাত্র ৬ বার এই পুরস্কারের সাথে “সেরা পরিচালক হিসেবে একাডেমি অ্যাওয়ার্ড” মিলেনি।
বিস্তারিত»শূন্য থেকে যার শুরু (সংকলন)
সবাই চেয়েছেন, সিসিবি-র ১০০০তম পোস্টটি হোক ইতিহাস বিষয়ে, জগৎ ও জীবনের ইতিহাস না, এই সিসিবি-র ইতিহাস। সিসিবির সূচনা এবং যাত্রাপথ সম্পর্কে একটি সাধারণ ধারণা দেয়াই এর উদ্দেশ্য। অনেক কিছুই হয়ত বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে না, নৈর্বক্তিক পোস্টে খুব বেশী কিছু আশাও করা যায় না। ইতিহাসের চেয়ে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকা মানুষগুলোই গুরুত্বপূর্ণ, সেদিক দিয়ে সিসিবি-র সবাই সিসিবি-র ইতিহাস। নিজেদের এই ইতিহাসকেই কিছুটা নৈর্বক্তিক করে তোলার কাজ তাহলে শুরু করে দেয়া যাক:
* শুরুটা ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে।
বিস্তারিত»