বই: ‘The 100’ – ইতিহাসের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ ব্যাক্তিত্বের Ranking.

এস্ট্রোফিজিসিস্ট মাইকেল এইচ হার্ট রচিত মূল The 100: The Most Influential Persons of the History বইটি ২০০৪ সালে পড়ার সুযোগ হয়েছিল। হার্ট সমগ্র মানব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ ব্যাক্তিত্বের Ranking করেছেন এই বইয়ে। পৃথিবীর ইতিহাসে ও মানুষের জীবনে যাদের প্রভাব সবচেয়ে বেশি তাদের ১০০ জন স্থান পেয়েছেন এই তালিকায়। বইটা পড়ে যতটা চমতকৃত হওয়ার তা তো হয়েছিই, একই সাথে ভেবেছি ভদ্রলোক এত কঠিন এক কাজে হাত দিতে সাহস পেলেন কি করে?

বিস্তারিত»

এলোমেলো রাজনৈতিক ছড়া- চার

[আলোচিত বিষয়ঃ লইয়্যার, বেতনভোগী ইমাম, গৃহকত্রী]


স্বর্গের দেয়ালে হলো যে এক ছিদ্র
মাসটা স্বর্গে তখন আশ্বিন, কি ভাদ্র।
স্বর্গের হাওয়া ঢোকে সেটা দিয়ে নরকে
নরকবাসীরা সে হাওয়া খায় দমকে।
তা দেখে স্বর্গবাসী বসালো সালিশ
ভগবানের কাছে দিল কঠিন নালিশ।

বিস্তারিত»

পুষ্প, বিহঙ্গ এবং বসন্তদিন

ক’দিন থেকেই মন ও তার কারখানার যাচ্ছেতাই অবস্থা। কিছুই ভাল লাগে না। সেমিষ্টার শেষ হইয়াও হইল না শেষ – ধরনের একটা অবস্থায় ঝুলছে। স্কুলে এখন সেমিষ্টার ফাইনাল। গমগম করা ল্যোব বিল্ডিং, ইউনিসেন্টার, অট্রিয়াম অনেকটাই ফাঁকা গড়ের মাঠ। টিমহর্টনস কিংবা ষ্টারবাকস কফিশপে লম্বা সেই একপ্রস্থ লাইন আর নেই। ফিল্ড হাউস, অ্যালামনাই হলসহ যেসব জায়গায় পরীক্ষা চলে, সেখানে ঝাঁকে ঝাঁকে চিন্তাক্লিষ্ট মুখ। কেউ কেউ নোটে বা বইয়ে চোখ বুলিয়ে নিচ্ছে শেষবারের মতো।

বিস্তারিত»

হ্যাফির বাড্ডে

পরীক্ষা চলছে, তাই ব্লগেও উৎপাত করা হয় না সেভাবে। এরই মধ্যে খবর পেলাম বুয়েট ক্যান্টিনে নাকি আজকে বিশাল পার্টি হইছে। আয়োজকঃ জনাব পিন্টু ভাই। যদিও বহু গণ্যমান্যের উপস্থিতির কথা থাকলেও কেবল মাত্র ছোট্টবন্ধুদের ছাড়া আর কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। 😡 😡

বেশি কিছু লেখার সময় বের করতে পারছি না। তাই ক্ষুদ্র পোষ্টে একটা ঝটিকা শুভেচ্ছা জানিয়ে যাই, না হলে ঘন্টা চারেক পরেই এপোষ্টের টাইমিং নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে।

বিস্তারিত»

ইট হ্যাপেন্‌ড ওয়ান নুন

মুহাম্মদ ইট হ্যাপেনড ওয়ান নাইট লেখার অনেক আগেই আমাকে জানান দিয়েছিলো তার জ্যোতির্বিদ হবার স্বপ্নের কথা। আইইউটির বোরিং বোরিং রাতগুলোর একটিতে আমি আর ও ল্যাম্পপোস্টের হলুদ আলোর নীচে বসে জীবন নিয়ে চিন্তা করছিলাম- ঠিক তখনই। প্রকৌশলী থেকে কেউ পদার্থবিজ্ঞানী হতে চাইবে এটা আমার মতো প্রকৌশলীর ভাবনার অতীত কিন্তু মুহাম্মদ ভেবেছিল এবং আমরা সবাই জানতাম একবার যখন ভেবে ফেলেছে তখন ব্যাটা হয়েই যাবে।

ফোর্থ ইয়ারে আমরা প্রজেক্ট নিলাম জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞানের উপর।

বিস্তারিত»

রাতচারণ

ইনসমনিয়া
দুপুর নিয়ে আমার প্রবল উন্মাদনা আছে। উন্মাদনা, অর্থাৎ সাধারণ্যের সমাজ ও প্রথানিয়ন্ত্রিত আচরণের বাইরে আচরণ। আমি এমন করি, জেনেশুনেই বুক-পকেটে উন্মাদনাসমূহ লালন করি বিবিধ বিষয়ে। জাগতিক তাড়না দিয়ে যেগুলো ইস্যু আমার হিস্যা নিয়ে নেয়- অর্থ, চাকরি, খাওন-দাওন এগুলো আমাকে উন্মাদ করে না। আমি হিসেবি ও খেয়াল করে দেখি এটিএম বুথের ভেতরে ছক ছক নম্বরের জোরে আমার প্রাপ্য খটাখট আমার করতলে চলে আসে। পাতলা হয়ে থাকা ওয়ালেটের ভেতরে শৌখিন রোলার স্কেটিং করে নোটগুলো জমা পড়ে।

বিস্তারিত»

বউরে ডরায় না কেডা?

করিম সিদ্ধান্ত নিছে জীবনেও সে বিয়ে করবে না। একদিন সবাই গিয়া ধরলো, কেন বিয়া করবা না। করিমের জবাব, ভয়ে। বিবাহে তার ভয় নাই, ভয় বৌকে। যে জীবনেও বিবাহ করে নাই তার আবার বৌকে ভয়? কেমনে কী?
করিম বললো, অনেক আগে একবার বন্ধুর বিয়ে খাইতে গেছিলাম। ভীড়ের মধ্যে হঠাৎ এক মহিলার শাড়ীর আঁচলে পা পইরা গেলো। সেই মহিলা ঘুইরাই কইলো, চোখের মাথা খাইছো? দেইখ্যা হাঁটতে পারো না?

বিস্তারিত»

প্রতিদিন এই আমি…

প্রতিদিন একটু একটু করে অনেকটুকু ঘুমাই
স্বপ্ন দেখিনা…
সারাখন বসে কেবলি ভাবনা বিলাস; কাব্য করিনা
প্রতিবার ভাবি ছেড়ে দেব, বদঅভ্যাস যত্তসব
ছেড়েও ছাড়িনা
একছুটে ঘর পেরিয়ে বারান্দায়, পালাতে চাই
গ্রিলের খাচায় আটকে রই…পথ যে অজানা
প্রতিদিন একটু একটু করে মুটিয়ে যাই,
হাটতে চাইনা
বড় হতে চাই, বুড়ো হতে চাই না ।
সিগারেট ছাইদানি ছেড়ে দেব সব…তবু ধোয়া বাড়ে
মৃত্যুঝুকি কমেনা
পথ পেরিয়ে পথে যাব ভাবি,

বিস্তারিত»

ধুর শালাহ, তুই ঠিক করিসনি…

ঠিক দুই বছর আগে শেষ চৈত্রের এই দিনেই বিদায় নিয়েছিল অনুপ…
কত অভিমানি বিদায় এই প্রাণের বন্ধুটার…কত এলো মেলো বিদায়…

বুঝিনি সে সবাইকে আর কতটা অবাক করতে চেয়েছিল
আজ শূণ্য কোলে কেমন আছে তার মমতাময়ী মা, গম্ভীর সরল বাবা বা
ছোট ভাইটার জ্বালাতনের অভাবে কেমন আছে দিদি আর
তার প্রিয় আশিশ পাগলা (বড় ভাইকে এমনই সম্বোধনে ডাকত সে)
জানা হয়নি।

বিস্তারিত»

ফালতু কিছু প্যাঁচাল

আবার আসিলাম ফিরে এই ক্যাডেট কলেজ ব্লগ এর তিরে। গতবার যে‍ পরিমান :frontroll: জমছিল সেটা শেষ করতে এত দিন সময় লেগে গেল। আল্লাহই জানেন এইবার কতগুলা দেয়া লাগবে। ব্যাপার না, সিনিয়র ভাইদের আদেশ ২টা না হয় বেশি দিব।

ফৌজে ১ মাস ছুটি কাটানোর সৌভাগ্য কয়জনের হইছে আমি জানি না, কিন্তু ছুটি কাটানোর আমি যা অর্জন করেছি সেটা হচেছ খানদানি একটা ভুড়ি। যাইহোক এই ব্যাচেলর জীবনে অন্তত একটা পার্টনার পাওয়া গেছে।

বিস্তারিত»

বিদ্যুত সমস্যা — আওয়ামীলীগ সরকারের দায় এড়ানো ও বিএনপি সরকারের দায়

দেশে না থেকেও বিদ্যুত সমস্যার ভোগান্তিটা ভালই বুঝতে পারছি । পেপারে টিভিতে বিদ্যুতের জন্য হাহাকার। আওমীলীগ সরকার ২০১৫ সালে ৯ হাজার মেগাওয়াত বিদ্যুতের প্রতিশ্রুতির মূলা ঝুলিয়ে রেখেছে সবার জন্য। সাথে সাথে এই মুহুর্তের ভোগান্তির জন্য সব দোষ বিএনপি র ঘাড়ে চাপিয়ে বসে আছে। আমরা কম বেশি সবাই জানি বিএনপি আমলে বিদ্যুত সেক্টরে লুটপাট হয়েছে । কিন্তু সত্যিকারের পরিসংখ্যান কি জানি ? আওয়ামীলীগের দাবিই বা কতখানি যুক্তিযুক্ত ?

বিস্তারিত»

মুক্তিদাতা

ঘটনাটা স্মৃতির পাতায় এখনো রয়ে গেছে; যদিও বেশ আবছা। কলেজে পা রাখার পর দ্বিতীয় দিন। দুপুরে হারানো চুলের শোক বুকে চেপে ডাইনিং হল থেকে বেরুচ্ছি, হঠাৎ হুনাইন হাউসের সামনে বেঞ্চিতে বসে থাকা রেজওয়ান ভাই ডাক দিলেন, “এই পিচ্চি এদিকে আসো।” বেশ করুণ মুখে হাজির হলাম। চার-পাঁচ জন ক্লাস ইলেভেন বসে আছেন (উনারা পরের টার্মেই ক্লাশ টুয়েলভ হবেন)| দৌঁড়ে গিয়েই বুঝলাম ভুল করে ফেলেছি; আমার পাশেই ওমর হাঁটছিল,

বিস্তারিত»

৬ বছর বা ২২০৩ দিন – ৮ম পর্ব(আবার)

আগের ব্লগের মন্তব্য দেখে মনে হল যে আজকে এই পর্বে কলেজ পালানোর(ধন্যবাদ আনোয়ার,২০০০-২০০৬) যে স্মৃতিগুলো আছে তারই একটা কাহিনী বর্নণা করা উচিত।প্রথম কলেজ পালানোর কাহিনীটাই আজ বলতে চাই।

এস এস সি পরীক্ষার্থী তখন আমরা। কলেজের আগের ৩-৪ বছরে অন্যান্য ব্যাচের বড়ভাইদের কলেজ পালানোর অনেক কাহিনী তো ততদিনে মুখে মুখে অনেক শুনেছি। এমনকি জুনিয়র বা ইন্টারমিডিয়েট ব্লকে যখন ছিলাম তখন অনেক বড়ভাইদের কলেজ পালানো সচক্ষে দেখেছি।

বিস্তারিত»

গেম রিভিউঃ প্রো এভোলিউশন সকার ২০১০

( গেমটি রিলিজ হয়েছে বেশ আগে। কিন্তু আমাদের অনেকের ই গেমটি খেলা হয়নি । ফুটবলের গেম বলতে আমরা প্রায় সবাই কেবল ফিফা সিরিজ খেলেই অভ্যস্ত । কিন্তু এই গেমটি ফুটবল সিমুলেশন গেম হিসেবে ফিফাকে বেশ পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাই দেরীতে হলেও রিভিউ পোস্ট করলাম)

প্রো এভোলিউশন সকার সিরিজ বেশ কিছু বছর থেকেই গেম ডেভেলপার কোম্পানী “কোনামী ” নিয়মিত রিলিজ করে আসছে।

বিস্তারিত»

বিএনএস ওসমান এবং বিএনএস মধুমতির জন্যে শুভকামনা

জাতিসংঘ মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর অংশগ্রহন আমাদের জাতির জন্যে বিরাট এক গর্বের বিষয়। একটি সামরিক এবং অর্থনৈতিক দূর্বল দেশ হয়েও বাংলাদেশ জাতিসংঘ মিশনে সদস্য প্রেরণকারী ২য় বৃহত্তর দেশ। যদিও জাতিসংঘ মিশনের ধরণের কারণে সর্বোচ্চ সদস্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীই পাঠিয়ে থাকে, তথাপি নৌবাহিনীর জন্যে প্রযোজ্য একটি মিশনই বাংলাদেশ পেয়েছিল। সুদানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি জাহাজ বিএনএস দর্শক এবং একটি ইউনিট BANFRU (Bangladesh Navy Force Riverine Unit) সাফল্যের সাথে তাদের দায়িত্ব পালন করে এসেছে।

বিস্তারিত»