শুভ জন্মদিন

অনেকদিন ব্লগে লগইন করা হয় না, কোথাও যাওয়া হয়না, গেট-টুগেদারে গিয়ে খাওয়া হয়না- দিন দিন জীবনটা যেন তেজপাতা হয়ে যাচ্ছে! এই তেজপাতা জীবন নিয়ে যে দুই-এক ছত্র লিখব- সেটা করা হয়ে উঠে না, আমার বিখ্যাত লেখকও হওয়া উঠে না ! দীর্ঘশ্বাসে ভরা এই জীবনের কাহিনী লিখতে গেলে এক বিরাট ইতিহাস হয়ে যাবে- থাক, ঐ দিকে আর না যাই।

ডিসেম্বর এক মহান মাস- আমাদের বিজয়ের মাস,

বিস্তারিত»

উইকিলিকসের বোমায় আহত কিছু বিখ্যাত মানুষ

একের পর এক বোমা ফাটাচ্ছে উইকিলিকস,বের হচ্ছে বিখ্যাত মানুষদের ‘সাধারণ’ সব সমস্যা!সেরকম কিছু মজার তথ্য নিয়েই এই ব্লগ।

১। গার্লফ্রেণ্ডসহ সারকোজির সৌদি ভ্রমণ
প্রায় মাস দশেক আগে এক ব্রিটিশ মহিলা তার বয়ফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরতে যায় দুবাইতে, কিন্তু ‘অবৈবাহিক সম্পর্ক’ এর অপরাধে সেই মহিলা এবং তার বয়ফ্রেন্ডকে বিচারের কাঠগড়ায় যেতে হয় !!!কিন্তু এমন আইন যে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজির জন্যও প্রযোজ্য হবে সেটা কে জানত!

বিস্তারিত»

সালমান খান,একজন আলোকের দিশারী !

প্রথমেই বলে নেই যারা সালমান খান নামটি দেখে বলিউড হিরো সালমান খানের কথা ভেবেছেন তারা ভুল করছেন । এই সালমান খান একজন শিক্ষাবিদ।

সালমানের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানার নিউ অর্লিন্স শহরে ১৯৭৭ সালে ।বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তিনি। তার বাবা বরিশাল থেকে অভিবাসী হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান, আর মা কলকাতা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যান।যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) থেকে গণিত, তড়িৎ কৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান_এ তিন বিষয়েই স্নাতক করেন সালমান।

বিস্তারিত»

জিতুপির জিটুজিঃ মালসিংহীয় পোস্ট(আপডেটেড)

১) এত্ত বড় একটা জিটুজি হইলো আর এখনো কুনো পোস্ট নাই-এর একটাই কারণঃ খাইতে খাইতে এত ক্লান্ত হয়া গেছে যে সব্বাই টানা ঘুম দিতেছে।বেচারা মাস্ফ্যুর ঘাড়ে বরাবরের মত সিসিবির ইঞ্জিন চালু রাখার দায়িত্ব বর্তায়,এইবারো যে তার ব্যত্যয় হবে তার কুনো কারণ নাই ~x(

২) সিসিবির জন্মলগ্ন থেইকা যতগুলা জিটুজি হইছে তার মধ্যে খানাপিনার দিক দিয়া এইটা সবচেয়ে আগায়ে আছে- আপনাদের রেসিডেন্ট ফুড এক্সপার্ট মাস্ফ্যু এইটা বুকে হাত দিয়া বলতে পারে।পোড়া খাসির মাংসের কাচ্চি বিরিয়ানি উইথ ই-ইয়া বিশাল আলুর টুকরা,

বিস্তারিত»

মিস ইউ আপুসোনা

কত কতদিন হয়ে গেল তোর কোন পাত্তা পাই না। কতদিন তোর সাথে প্রাণভরে আড্ডা মারিনা। কতদিন কোন এসএমএস পাই না যে, “কোথায় রে তুই, তাড়াতাড়ি আয় “। তোর জন্য অপেক্ষা বড় বেশি লম্বা হয়ে যাচ্ছে। একটা দিন তোর সাথে যোগাযোগ না হলে আমার পেটের ভাত হজম হত না। সেই তোর খবরই পাই না কতদিন। এখন আর আমাকে গিটার স্ম্যাশ করতে হয় না আমি এমনি এমনিই রান্না করি প্রতিদিন ভাত খাই।

বিস্তারিত»

বিক্ষিপ্ত সময় আর মনে যখন কবিতা থাকেনা…

মাঝে মাঝে মনে হয় স্প্যানিশ, ফ্রেঞ্চ সব শিখে ফেলি। ধ্রুপদী সব সাহিত্য অনুবাদে নয়, তার মূল ভাষায় পড়বো! জানি অনেক ছোট ছোট অপ্রাপ্তিগুলো যেমন কুঁড়ে কুঁড়ে খায়, তেমনি এই অতি উচ্চাশা পূরনের ব্যর্থতা কখনোই সেভাবে অনুভবই করবোনা হয়তো। বড়জোর এই এখনকার মতোই অথবা আরেকটু জোরে দীর্ঘশ্বাসই বেরুবে…

আমার উপর দাদার খুব সূক্ষ্ণ একটা প্রভাব আমি টের পাই। সেই ছোটবেলায় গ্রামে গেলে খুব সকালেই ঘুম ভেঙ্গে যেত।

বিস্তারিত»

কি জানি কিসেরও লাগি…

১। নতুন একটা যন্ত্র আবিষ্কারের সময় হইছে, জিনিষটা দেখতে অনেকটা হেডফোন টাইপের হবে, USB দিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দেয়া থাকবে। এটার কাজ হবে Thought Writing মানে চিন্তা লেখনী, আমি যা লেখার জন্য চিন্তা করবো তা লেখা হয়ে যাবে। গত প্রায় একমাস যাবৎ এই ‘Thought Writer’ এর অভাব বেশ অনুভব করছি। এ ক’দিন সিসিবিতে পোস্ট দেয়া তো দূরে থাক, মন্তব্যও করতে পারছি না। এই যন্ত্র একটা থাকলে কি শান্তিতেই না এগুলো করা যেত।

বিস্তারিত»

“এই তো সেদিন”

২০ মে ১৯৯৩। এখন থেকে প্রায় ১৭ বছর আগের একটা সাধারণ দিন, পড়ন্ত বিকেলে অজানা সময় আর নতুনের শিহরন নিয়ে পা রেখেছিলাম বরিশাল ক্যাডেট কলেজের শক্ত জমিনে।তারপর,তারপর একে একে কেটে গেছে আরও ১৭ বছর।ছয় বছরের ক্যাডেট জীবন, দু’বছর বি এম এ আর তারপর এই আর্মি, আজ ত্রিশের ঘরে পৌঁছে সেই দিন টির দিকে ফিরে তাকালে কেবলই মনে হয় “এই তো সেদিন”।এক জীবনের অর্ধেক টা সময়ের ও আগের কোন একটা দিন কেন যে আজও “এই তো সেদিন” রয়ে গেল জানিনা।

বিস্তারিত»

হরতাল – অগ্রগতির সোপান

(সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক প্যাঁচাল – রাজনীতির জন্য নয়)

হরতালের পজিটিভ দিকগুলো নিয়ে আমরা কখনই চিন্তা করি না। কিন্তু এর অনেক ভাল দিক আছে। যা নিয়ে আমরা কমই চিন্তা করি। যেমন:

১। হরতাল পরিবেশকে দূষণ মুক্ত করে।
২। বায়ুমণ্ডলে ধূলিকণা হ্রাস করে। ফলে নির্মল বাতাসে নিশ্বাস নিতে পারা যায়।
৩। অনেক মানুষকে ঘরমুখো করে। ফলে মানুষ গৃহে অধিক সময় দিতে পারে।

বিস্তারিত»

শুভকামনা প্রার্থনাঃ

প্রিয় সিসিবির ভাইবোনেরা,

সেই ২০০৮ সাল থেকে যাত্রা শুরু সিসিবির,সাথে সাথে সিভিল সার্ভিসের সুদীর্ঘ নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গেও আমার পদচারণা শুরু।পরীক্ষার সুবিশাল প্রস্তুতি,প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে বিসিএস পরীক্ষা দেয়ার সিদ্ধান্ত,বিসিএস পরীক্ষা দেবার জন্যে এক সেমিস্টারে রেকর্ডসংখ্যক সাতটি কোর্স নিয়ে হাবুডুবু খাওয়া,প্রিলিমিনারি পরীক্ষা খারাপ হবার পর মন-খারাপ করা,১০০ তে ৪৬ দশমিক ৫ সঠিক করে কোঁকাতে কোঁকাতে টিকে যাবার পর আহসান ভাইয়ের দেয়া সাহস এবং রিটেনে পাস করে অবশেষে ভাইভার দরজা পার হবার পর চা-ওয়ালা রকিবের অভিনন্দনবার্তা এই সব কিছু নিয়ে আমার সঙ্গে অনুপ্রেরণা হিসেবে ছিল সিসিবি।প্রায় তিন বছরের সুদীর্ঘ প্রতীক্ষার প্রহর কাটিয়ে অবশেষে আগামীকাল সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে যোগদান করতে যাচ্ছি।

বিস্তারিত»

ফান্ড রেইজিং : শ্রাবণী সমাদ্দার

সম্ভবত সবাই খবরটা দেখেছেনঃ

খবরঃ প্রথম আলো

এখন আমাদের এগিয়ে আসাটাই বাকিঃ

পে পাল লিংকঃ এখানে ডোনেট করুন

সবার সহযোগিতা কামনা করছি।

বিস্তারিত»

হাড়কাঁপানো শীতে/ আমরা পারি ওদের দিকে / হাত বাড়িয়ে দিতে-২

বহু বহু বহুউউউউউ দিন পরে সবাইকে স্বাগতম। এত্তদিন পর এসেই সবার কাছে একটা জিনিস চাইতে আসছি। 😀 সিসিবির ট্র্যাডিশন অনুযায়ী আমরা এবারও একটু মানুষের আশেপাশে যেতে চাচ্ছিলাম। শীত যদিও এখনো পরেনি, তাও গতবারের মত আমরা আর দেরী না করে এখন থেকেই কাজ শুরু করে দিতে চাই। জিতু আপার বাসায় আমরা সবাই এক হচ্ছি জিটুপির জিটুজিতে। এখন আমরা যদি এই জিটুজিকে একটা কন্সট্রাকটিভ জিটুজিতে কনভার্ট করে ফেলতে পারি,

বিস্তারিত»

অনেকদিন কিছু লিখি না…

বিগত কয়েক মাস (মাস ছয়েকের বেশী হবে মনে হয়) ধরেই ক্যাডেট কলেজ ব্লগের সাথে দেখা সাক্ষাত প্রায় নাই বললেই চলে। সাক্ষাত না হবার অন্যতম কারন নিজের জীবনযাত্রায় ব্যাপক আকারের পরিবর্তন। ছয় মাস আগেও বলতে পারতাম, নামঃ মোকাব্বির সরকার, বেকার। কিন্তু গত ছয় মাস আগে বেকারত্ব আমাকে কাঁচকলা দেখিয়ে পালিয়ে গেল। সেই সাথে পালিয়ে গেল দৈনন্দিন জীবন ধারনের জন্য বরাদ্দ ২৪টি ঘন্টা থেকে ৮/৯টি মূল্যবান অলস ঘন্টা।

বিস্তারিত»

বিশ্বাসের ভাইরাসঃ বিজ্ঞান ও ধর্ম (১/২)

১.

ধরা যাক, আমার থাকার রুমটি একটি চারতলা বাড়ির তিন তলায়। একরুমে বন্দি হয়ে জীবনের পুরো সময় আমরা কাটিয়ে দিতে পারিনা, ইহলৌকিক কাজের জন্য সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রত্যেকেরই নেমে আসতে হয় মাটিতে। মাটিতে নেমে আসার কাজটি আমরা কিভাবে করি?

জানালা দিয়ে সরাসরি লাফিয়ে পড়ে?

নাকি, সিড়ি বেয়ে?

অবশ্যই সিড়ি বেয়ে। কিন্তু সিড়ি বেয়ে কেন নামি? নিউটনের মাথাতে আপেল পড়ারও বহুকাল আগে আমাদের পূর্বপুরুষরা উপর থেকে মাটিতে সরাসরি লাফিয়ে পড়ে পা ভেঙ্গে সবাইকে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন,

বিস্তারিত»

ডায়লগ সংকলনঃ মেডিকেল কলেজ ভার্সন

(ডিসক্লেইমারঃ আপনি মেডিকেল লাইনের না হলে পোষ্টটি একটু কম উপভোগ্য হবে, এই জন্য ক্ষমাপ্রার্থী)
আমেরিকার মেডিকেল কলেজগুলোর স্টুডেন্টরা ৩য় বছর থেকে হাস্পাতালে কাজ করা শুরু করে, যাকে বলে ক্লিনিকাল রোটেশন। ক্লিনিকাল রোটেশনের সময় তাদের রুগী দেখার পাশাপাশি মেডিকেল চার্টে রুগীদের স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্যবলীগুলোও লিপিবদ্ধ করতে হয়। নতুন এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অনেক মেডিকেল স্টুডেন্টই প্রথম প্রথম কিছুটা হিমসিম খায়, যার ফলস্বরূপ মেডিকেল চার্টে তাদের এন্ট্রিগুলো একটু হাস্যকর রূপ নেয়…তারই কিছু উদাহরন এইখানে উপস্থাপন করলাম…

বিস্তারিত»