লুকিয়ে প্রেম করার ১০ টি উপায়

পৃথিবীতে প্রেম-ভালবাসা পবিত্র একটি জিনিস।পৃথিবীর অধিকাংশ সাহিত্য এই বিষয়টি নিয়ে লেখা,এবং আমাদের পাঠ্যপুস্তকেও অনেক পাঠ্য অধ্যায় আছে যা ভালবাসা সম্পর্কিত।কিন্ত বাঁধ সাধেন আমাদের বাবা মা,যারা নিজেরাও একই জিনিস পড়ে পাস করে এসেছেন!ওনারা বোঝেন না যে এত কষ্ট করে বাংলার জন্য কোচিং করার চেয়ে প্রেম করলে নিজের মধ্যে সাহিত্য বোধ গড়ে উঠবে।আরেকটি মজার ব্যাপার হল যে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার অসাড়তার অনেক বড় একটি উদাহরণ এটি,কিন্ত কেউ এটি কখনোই উল্লেখ করে না!কিছু হলেই আমাদের বলেন যে আজকালকার ছেলেমেয়ে কোন সাহিত্য পড়ে না,রবীন্দ্রনাথ বা শরৎচন্দ্র কারা তা জানে পর্যন্ত না।অথচ যদি আমরা বিলাসী বা হৈমন্তী গল্পের মত কিছু করি,তারাও আমাদের সেই বিলাসীর  গ্রাম বাসীর মতই রক্ষা করেন,বা হৈমন্তীর মত,কিছু হলেই সব দোষ শুধু আমাদের প্রেমিক-প্রেমিকার দেবেন!

বিস্তারিত»

আমার ক্যাডেট লাইফ- পর্ব ১

ঠিক তারিখ টা মনে নাই। ১৯৯৮ সালের জুন মাসে শুরুর দিকের ঘটনা মনে হয়। আমার প্রয়াত মেজ মামা আমাদের উল্লাপাড়ার বাসায় আসল। জিজ্ঞেস করল কি খবর ক্যাডেটে চান্স পাইসি কিনা? আমি বললাম রেজাল্ট দেয় নাই।মামা বলল দিসে তো, আমি পেপারে দেখলাম, তাও অনেক দিন আগে। মামা বাইরে গেল, সেই পেপার সংগ্রহ করে আনল। আমার তো #### শুকাইয়া কাঠবাদাম। কি হয়। কোথাও ভর্তিও হই নাই তখন পর্যন্ত।

বিস্তারিত»

পাঙ্গা

ক্লাস সেভেনে কলেজে যাবার পর দিন সার্জেন্ট লিয়াকত স্টাফের সাথে সবাই কলেজ পরিদর্শনে বের হলাম। খুব স্বাভাবিকভাবেই সবার সম্মিলিত কথাবার্তায় জোরে শব্দ হচ্ছিল। লিয়াকত স্টাফ হঠাত চেঁচিয়ে উঠলেন, “এইপ! ক্যাডেট কোন কথা বলবে না… একখনি পাঙ্গা শুরু হইয়া যাবে”। পাঙ্গা নামক হাস্যকর নতুন শব্দটির কোন অর্থ কেউ বুঝতে পারল না। একজন আরেকজনের মুখ চাওয়া চাওয়ি করতে লাগলাম। তবে এটা বুঝলাম, নিশ্চয়ই সেটা ভাল কিছু হবে না।

বিস্তারিত»

ফরেন থেকে ফাইভ ফিচারস

বিদেশী ছবিতে চুমু-তো অহরহ দেখি, তবু জানালা ভেঙ্গে ঢুকে শার্লক যেভাবে মলিকে চুমু খেলো সে কথা মনে থাকবে বহুদিন।
ছবিতে ছবিতে মনে এলো সুচিত্রা সেনের কথা, আমাদের প্রায় সবার বাপ চাচাদের বাংলা নায়িকা ফেটিশ ছিলেন হয়তবা সুচিত্রা সেন, সেবার পিরোজপুরে মামা বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছি, কথায় কথায় উঠে এলেন সুচিত্রা সেন, মেজো মামা বললেন এক চমকপ্রদ কাহিনী।

টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে সিনেমা দেখার টিকেট যোগাড় হত,

বিস্তারিত»

ট্রেন কেক

নির্বাহী প্রকৌশলী সাহেব সমীপেষু
ক্যাডেট কলেজ ব্লগ
ডট কম।

বিষয়ঃ অন্তর্জালের ডায়েরীতে রন্ধন বিভাগ অন্তর্ভুক্তিকরণ ।

মহাশয়,
যথাবিহিত সম্মানপূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, পত্র লেখক অধম লক্ষ্য করিয়াছে আপনার ডায়েরী পাঠকের সংখ্যা কদাচিৎ ত্রিংশপরি হইয়া থাকে। ইহার ফলশ্রুতিতে  নিরতিশয় লজ্জা বোধ হইতেছে। অধুনা ব্যাপক সংখ্যক প্রমীলা অন্তর্জালে বিচরণ করিয়া থাকেন। সহলেখিকা ভগীনিসকল কলম পিষিতে বিশেষ আগ্রহ বোধ করিতেছেন এই রুপ বোধ হইতেছে না।

বিস্তারিত»

ক্যাডেটের সংকল্প

থাকব না’ক বদ্ধ ঘরে
দেখব এবার কলেজটাকে
কেমন করে ঘুরছে ক্যাডেট
ফ্রন্ট রোলেরই ঘূর্ণিপাকে।
গ্রাউন্ড হতে গ্রাউন্ড-অন্তরে
ছুটছে তারা টাচ অ্যান্ড ব্যাকে,
কিসের নেশায় কেমন করে
খাচ্ছে ইডি লাখে লাখে।
কিসের আশায় করছে তারা
পাগল তাদের স্টাফদেরকে
কেমন করে বীর সুইমার
পুল সেঁচে মেডেল আনে,
কেমন করে দুঃসাহসী
চলছে হেঁটে শহরপানে।
গাছে চড়ে চায় যেতে কে
প্রিন্সিপালের অফিসপাণে,

বিস্তারিত»

ক্যাডেট

গাহি কলেজের গান-

পিটির চেয়ে বাজে কিছু নাই,নহে কিছু কুমহান,

নাহি দেশ,কাল,কলেজের ভেদ,অভেদ তাহার খ্যাতি,

সব কলেজে,মুলত শীতকালে কলেজে কলেজে তারা ঘুম-ঘাতি।

জেপি,দুয়ার খোলো,

এডজুটেন্ট গ্রাউন্ডে রয়েছে দাঁড়ায়ে,পিটির সময় হলো!

স্বপন দেখিয়া আকুল জেপি খুলিল দরজা হায়

প্রিন্সিপালের বরে আজ সিপি টিপি হয়ে যাবে নিশ্চয়!

পূর্ণবস্ত্র,বলিস্থ গাত্র,কণ্ঠ জোকসহীন,

বলিল স্টাফ,জেপি,তুমি লেট করেছ আজ নিয়ে ৭ দিন!

বিস্তারিত»

(ক্যাডেট) কমলাকান্তের জবানবন্দী

সেই ইডিখোর কমলাকান্তের অনেকদিন কোনো সংবাদ পাই নাই।কলেজ থেকে বের হওয়ার পর অনেক সন্ধান করিয়াছিলাম,অকস্মাৎ সার্টিফিকেট নিতে এসে তাকে ভিপি অফিসের সামনে দেখিলাম।দেখি যে,এইচ পি ভিপি অফিসের সামনে দাঁড়াইয়া,দেয়ালে ঠেসান দিয়া চক্ষু বুজিয়া কি জানি ভাবিতেছে।মনে করিলাম তেমন কিছু না,এইচ পি লোভে পড়িয়া গাছ হইতে ফল-ফলাদী চুরি করিয়াছে।অন্য সামগ্রী কমলাকান্ত চুরি করিবে না নিশ্চিত জানি।একজন বেয়ারাও দেখিলাম।আমি বড় দাঁড়াইলাম না।কি জানি,চুরি বিদ্যা শিখাবার জামিন আবার আমাকেই বলে কিনা।তফাতে থাকিয়া দেখিতে লাগিলাম যে কান্ডটা কী হয়।

বিস্তারিত»

২০১৩ এর পাওয়া – ল্যাঞ্জা

পহেলা/একলা জানুয়ারি ২০১৩ থেকে ৩১ শে ডিসেম্বর ২০১৩ এর ৩৬৫ দিনে কি কি পেলাম আর কি কি  হারালাম তার দিন ভিত্তিক হিসাব দিবো না। সময় ও নেই।

জয় বাংলা শ্লোগান আজ আপামর জনতার শ্লোগান।

দুষ্ট কাদের মোল্লার ফাঁসি অনেক কিছুই অর্জিত হয়েছে এই বছরে।

মানুষ পুড়িয়ে মারার মতো নৃশংস কাজ ও শুরু হয়েছে এই বছরে। এর আগে আমরা পিটিয়ে মানুষ মারা দেখতাম।

বিস্তারিত»

ক্যাডেট জীবনে সাফল্যের মূলমন্ত্র (বর্তমান ক্যাডেটদের জন্য অবশ্যপাঠ্য)

কলেজে ছয় বছর পার করার পরও অনেক ক্যাডেটের অর্জনের খাতাটা থাকে শূন্য। কলেজ থেকে পাসআউটের সময় বুকে থাকে অনেক কিছু না পাওয়ার বেদনা। কলেজের অনার বোর্ডে নিজের নামটি  চিরস্মরণীয় না করতে পারার ক্ষোভ নিয়ে পার করতে হয় বাকি জীবন। এ থেকে পরিত্রান পেতে হলে ক্যাডেট জীবনের শুরু থেকেই সুচিন্তিত পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে। তাই নিজের ছয় বছরের অভিজ্ঞতা ও উপলব্ধি থেকেই বর্তমান ক্যাডেটদের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু পরামর্শ দিচ্ছি।

বিস্তারিত»

এইচ পি ই (হরতাল এন্ড পিকেটিং ইঞ্জিনিয়ারিং)

ওই হারামজাদা , কী করস ?

হঠাৎ এহেন সম্বোধনে খানিকটা বিচলিত হয়ে পিছনে ফিরে তাকাল জাকির । দেখল তার রুমমেট সাজু তাকে ডাকছে ।

কী হইছে ?

অ্যাসাইনম্যান্ট করছোস ?

না।

করবিনা ? কাইলকাই তো দেয়া লাগব ।

কাইলকা ? পরশু না?

না চান্দু । কাইলকা ।

কস কী ?

বিস্তারিত»

AIM IN LIFE

উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রে প্যারাগ্রাফ নামের একটা জিনিস ছিল । তো সেই প্যারাগ্রাফের নানা রঙ ,নানা ঢং। একবারের বিষয় আমার মেনি বিড়াল তো আরেকবারের বিষয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি । তবে সুবিধাও ছিল । ক্যাডেট কলেজের বদৌলতে আর পাঁচটা ক্যাডেটের মত এই বস্তু পড়ার হ্যাপা কখনও পোহাতাম না । -ধুর মামা, প্যারাগ্রাফ পড়া লাগে নাকি? ওইটা তো এমনি লেখা যায় । সিভিল বন্ধুদের সামনে পার্টটা ছিল দেখার মত।

বিস্তারিত»

পরগতিশিল

ইদানিং আমার চারপাশে এক জাতের মানুষ খুব বেড়েছে। খুবই উচ্চ ফলনশীল জাতের জীব এরা। মশা-মাছি-তেলাপকার চেয়েও এদের বিস্তার (মাশাল্লা) অনেক দ্রুত। পথে ঘাটে, হাটে মাঠে, চায়ের দোকানে, নর্দমায় বিশ্ববিদ্যালয়ে কিলবিলিয়ে বাড়ছেই এরা প্রতিদিন। বাস্তবে বা ভার্চুয়াল জগতে, ঘরোয়া আড্ডা কিংবা সিরিয়াস ” টক শো ” সর্বত্রই এঁদের দৃপ্ত পদচারণায় বাংলাদেশ আজ মুখরিত ; রীতিমতো ধন্য। জে, আপ্নে ঠিকই ধরেছেন- এরাই আগামী দিনের কান্ডারী, দেশের ভবিষ্যৎ উত্তরাধিকার,

বিস্তারিত»

ইডি সমাচার

ইডি খাওয়া ক্যাডেটদের প্রাত্যহিক জীবনের একটি অংশ। তবে কারো কারো জন্য তা হয়ে ওঠে অতি-প্রাত্যহিক। ক্যাডেটদেরকে নিয়মিত ইডি লাগানোর মত কষ্টসাধ্য কাজটি সাধারণত স্টাফরাই করে থাকেন (ক্ষেত্রবিশেষে অতি-কর্তব্যপরায়ণ শিক্ষক ও ক্বচিৎ অ্যাডজুটেন্ট-প্রিন্সিপ্যাল)। ইডি লাগানোও যে একটি শিল্প হতে পারে মাঝে মাঝে আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষী স্টাফ ও স্যারেরা তা দেখিয়ে দেন। এবারে থাকছে চমকপ্রদ কিছু ইডির বৃত্তান্ত। (* চিহ্ন সংবলিত ইডিগুলো বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণের যোগ্যতা রাখে।)

এক্ষেত্রে হাউস মাস্টার অফিস থেকে ইডির নোটিস সময়মত হাওয়া করা এবং আমাকে তা ব্যবহারের অনুমতি দেয়ায় তাশরীফ মাহমুদ (ফকক,

বিস্তারিত»