১
বিদেশী ছবিতে চুমু-তো অহরহ দেখি, তবু জানালা ভেঙ্গে ঢুকে শার্লক যেভাবে মলিকে চুমু খেলো সে কথা মনে থাকবে বহুদিন।
ছবিতে ছবিতে মনে এলো সুচিত্রা সেনের কথা, আমাদের প্রায় সবার বাপ চাচাদের বাংলা নায়িকা ফেটিশ ছিলেন হয়তবা সুচিত্রা সেন, সেবার পিরোজপুরে মামা বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছি, কথায় কথায় উঠে এলেন সুচিত্রা সেন, মেজো মামা বললেন এক চমকপ্রদ কাহিনী।
টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে সিনেমা দেখার টিকেট যোগাড় হত, তবে দিনে স্কুল পালিয়ে ছবি দেখাটা ছিল বিপদজনক। তাই সন্ধ্যায় মাস্টারের কাছে পড়তে যাবার নাম করে খাল পাড়ি দিয়ে শহরের সিনেমা হলে সুচিত্রার ম্যাটিনি শো, খাল পাড়ি দিতে হত সাঁতরে, মাথার উপর কাপড় ধরে নাঙ্গা পুটু হয়ে সাঁতরে খালের ওপার। একবার মেজ মামা এভাবেই সাঁতরে তীরে উঠেছেন সাথে তার আরেক বন্ধু, চান্নি পসার রাত, চাঁদের আলোয় মামা তার উরুতে খুঁজে পেলেন একটা জোঁক, দ্রুত হাফপ্যান্ট খুলে কোমরে একখানা আর নিতম্বে একখানা জোঁক আবিস্কার করলেন, মামার বন্ধু বললেন- একটা মনে হয় পেছন থেকে ভিতরে ঢুকে গ্যাছে, সিনেমা বাদ হাসপাতালে চল, পেট কেটে জোঁক বের করতে হবে।
অতপর মামা অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন, জোঁক ভিতরে গিয়েছিল কিনা জানা যায়নি, তবে চুরি করে সুচিত্রার বই দেখা বন্ধ হয়নি।
২
সার্জারি ডিপার্টমেন্টের ভাইভা বোর্ডে মানুষের মুখোশ আর কাপড় পরে তিনজন ডাইনি বসে থাকে, কচি কচি ছেলে মেয়েরা ভাইভা দিতে ঢুকলেই হয়েছে, চুমুকে চুমকে মাথার মগজ শোষণ করে নারকেলের ছোবড়ার মতো রুমের বাইরে ছুঁড়ে ফেলে।
এরমধ্যে এক সার্জন আছেন তাতিয়ানা নিকাইলাভনা, ঘুরে ফিরে তার প্রিয় প্রশ্ন নেক্রোসিস। খাঁজ কাটা কুমিরের মতো যেকোন দিক থেকে তিনি ঘুরে ফিরে নেক্রোসিসে ফিরে আসেন।
যাই হোক- প্যাশেন্ট কেইস পেলাম। ছোট করে বললে অনেকটা এমন
বয়স ৫০ বছর
পেটের ইনজুরি নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, বড় কাটা, সেলাই থেকে ইনটেসটাইন( বৃহদান্ত্র- ভুঁড়ি) বাইরে বেরিয়ে আসছে, প্যাশেন্ট এর আছে এজমা এবং নিয়মিত কাশি।
কেন হয়েছে?
কি করা উচিত?
কি ধরনের চিকিৎসা দেয়া উচিত?
আমি ভাবছি তো ভাবছি, যেহেতু কাশের সাথে সাথে পেটের মাংশপেশীতে টান পরে, এই কারনেই ইনটেস্টাইন কাটা থেকে বেরিয়ে আসছে, তাই প্রথমেই এন্টি কফ ড্রাগস দিয়ে কাশিটা সামলে আনতে হবে, এরপর পেটের উপরে মোটা পুরু ব্যান্ডেজ দিয়ে আটকে দিলে প্রেশার নিউট্রালাইয হবে।
পাশের ইজরাইলি বন্ধুকে নিজের প্রশ্ন দেখালাম, চিন্তা করলাম হয়ত ওর কমন পরতে পারে, তাহলে শিওর হওয়া যাবে।
বন্ধু প্রশ্ন দেখে বলল- আরে খুব সোজা, ইনটেস্টাইনে গ্যাস হয়েছে, গ্যাসের কারনে ফুলে উঠেছে, ফুলে ফুলে কাটা থেকে বের হয়ে আসছে, ধুমাধুম কয়েকটা পাদ দিলেই ঠিক হয়ে যাবে, ক্লিয়ার সব।
এরপর আর চুপ করে থাকা যায়না, দুই জনেই গলা ফাটিয়ে হাসছি, তাতিয়ানা নিকাইলাভনা দাঁড়া করালেন দুজনকেই, ইজরাইলি বন্ধুকে বললেন- তুমি তো দেখি সব জান্তা শমশের, তা প্রশ্ন দেখে কি বুঝলে? তোমার ডায়াগোনসিস কি? বলতে পারলে পাশ করিয়ে দেবো।
বন্ধু আমার খুব চালাক, সে জানে ম্যাডাম নেক্রোসিস পছন্দ করেন, তার ঝটপট উত্তর- ম্যাডাম কাশতে কাশতে পেটে নেক্রোসিস হয়ে গেছে!!!
বন্ধুর তো আর পাশ করা হলোই না, শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে আমাদের দুইজনকেই বোর্ড থেকে বের করে দেয়া হল। আমি বাইরে এসে বললাম- দোস্ত, নেক্রোসিস এর থেকে গ্যাস এর ব্যাপারটা অনেক বেশি লজিকাল ছিল।
৩
টিউবারক্লোসিসের পরীক্ষায় ফেল করে মাত্র ডর্মে এসেছি। মন মেজাজ খুব খারাপ, আমার ঠিক দুই রুম পরে থাকে ভারতীয় মেয়ে প্রিয়া আর লেবানিজ মেয়ে মারিয়া। ওয়াশ রুমে দু-জনের প্রচণ্ড ঝগড়া চলছে। ইয়ে মানে শুনতে খারাপ লাগতে পারে তবে পৃথিবীর সেরা বিনোদন দাঁড়িয়ে নিজের চোখে মেয়েদের ঝগড়া দেখতে পারা। মেয়েদের ঝগড়ার কাছে সিনেমা, সার্কাস, ফুটবল, স্পোর্টস সব বিনোদন ফেল। প্রিয়ার প্যাথোলজি এলবাম হারিয়ে ফেলেছে মারিয়া, তাই নিয়ে ঝগড়া। ঝগড়া শুরু হলে মেয়েদের পেটে কথা থাকে না, সব হুড়হুড় করে বলে দেয়-
মারিয়া – ডোন্ট টক, ইউ আরে ডার্টি, ইউ মেক আওয়ার রুম ডার্টি
প্রিয়া- রিয়েলি? ডার্টি? ইউ আর ডার্টি, ইউ ব্লোওড এভরি গাই অফ দিস ডর্ম
ঠিক সেই মুহূর্তে আমি বুঝলাম- মেয়েদের দেয়া সকল তথ্য বিশ্বাসযোগ্য নয়, রেগে গেলে তারা ঊল্টা পালটা ইনফরমেশন দেয়া শুরু করে, কারন প্রিয়ার দেয়া তথ্য যদি সত্যি হয়, তবে আমার ভাগ কই? কাউয়ায় খাইছে?
ঢাকা থেকে বরিশাল যেতাম সাকুরা বাসে, আরিচা ফেরীতে বাস থামলে, হকার এসে বই বিক্রি করতে, এক ভদ্রলোক বিক্রি করতেন- নানা রকম কমন সেন্স এর তথ্য সংবলিত বই, সেই বইয়ের একটা চ্যাপ্টার ছিল ‘ কিভাবে বোকা চিনবেন?’
উনি ক্যানভাসের সময়ে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত বোকাদের ক্রাইটেরিয়া সুর করে পড়তেন, অনেকটা এমন
বোকা নাম্বার এক- যে নারী পরপুরুষের পিছে করে ছ্যাক ছ্যাক
বোকা নাম্বার দুই- ভর দুপুরে যে মাতারী করে টই টই
যাই হোক, সেই ক্যানভাসের বোকা নাম্বার ছয়ের কথা আমার খুব মনে পরল, এই দুই রমনীর ঝগড়া দেখে।
বোকা নাম্বার ছয়- যে ঘরের কথা বাইরের লোকেরে কয়
দুইটা মেয়েই প্রচুর বোকা, নিজেদের কথা বাইরের মানুষকে চাউর করার কোন মানে নেই। তবে চালাক মানুষের সাথে সাথে পৃথিবীতে বোকা মানুষেরও দরকার আছে, নাইলে দুনিয়া বিনোদন বঞ্চিত হবে।
৪
তখন আমরা ডন নদীর পারের শহর ককেশাশ অঞ্চলের রাজধানী রোস্তভ শহরে থাকি, হোস্টেলে নেপালী বন্ধুর জন্মদিনের দাওয়াত, আমি আর বন্ধু দোকানে গেলাম দাওয়াতের উপহার কিনতে, আমি কিনলাম ন্যাচারাল সিনারি আলা একটা টি শার্ট, আর বন্ধু কিনল দুই বোতল বিয়ার। আমি জিজ্ঞাসা করলাম- বিয়ার উপহার দিবি? সে বলল- আবার জিগায়। দোকান থেকে ফিরে দাওয়াতে যাবার পথে সে এক বোতল বিয়ার খুলে খেয়ে শেষ করে ফেলল, বলল- বিয়ার তো বিয়ারই, এক বোতল আর দুই বোতলে কি আসে যায়।
অতপর আমরা দাওয়াতে পৌঁছুলাম, কেক টেক কাটলাম, নেপালী বন্ধু গিটার বাজিয়ে গান শোনালো। অইদিকে আমার বন্ধু রুমের এক কোনায় বসে উপহারের বোতল খুলে বিয়ার খাচ্ছে, আমি বললাম- এইটা না উপহার ছিল? সে বলল- আরে চিরন ( নেপালী বন্ধু) তো মদ খায় না, তাই আমি বিয়ার উপহার এনেছি, উপহারও দেওয়া হল, আবার পয়সাও মিছা গেল না। নর্তকী বিয়ে করবো, ঘরে নাচাবো, ইচ্ছে মতো এনাম দিনার পয়সা ছিটাবো, ঘরের পয়সা ঘরেই থেকে যাবে।
আমি স্রেফ হতভম্ব হয়ে গেলাম, এই নাহয় বাংলাদেশী চিকন বুদ্ধি। যাই হোক এক ঘটনার কথা মনে করতে গিয়ে বেলাইনে চলে গিয়েছিলাম।
এক মেসিডোনিয়ান বান্ধবীর জন্মদিনের দাওয়াত খেতে গিয়েছি, উপহার নিয়েছি একটা সিল্কের স্কার্ফ। উপহারের কথা মনে হতেই আমার এক বাংলাদেশী বন্ধুর কথা মনে পরল। গিয়ে দেখি আরো ১০-১২ জন অতিথি, এক এক জন একেক দেশের- মেসিডোনিয়া, বাংলাদেশ, কাজাকিস্তান, তুর্কেমেনিস্তান, ইউক্রেন, রাশিয়া, হাংগেরি এবং ব্রাজিল।
অথচ আমরা যখন খেতে বসলাম, উইশ করলাম, আমরা যখন কথা বলছি আমাদের সবার একটি ভাষা- রাশিয়ান, আমরা সবাই সবাইকে পরিষ্কার বুঝতে পারছি, সবাই সবার সভ্যতা, কালচারের কথা জানাচ্ছে এক ভাষায়, মানুষের সাথে মানুষের সংযোগে কোন সীমান্তই রইল না।
আমি তখন একটা অনুসিদ্ধান্তে উপনীত হলাম- নোকিয়া কানেক্ট করে কিনা সে ব্যপারে আমি নিশ্চিত নই, তবে ল্যাঙ্গুয়েজ, মিউজিক, লাভ অ্যান্ড স্পোর্টস কানেক্ট পিপল।
৫
শীতকালীন অলিম্পিক নিয়ে আমাদের তেমন একটা মাথা ব্যথা নেই, তবে স্ক্যান্ডেনেভিয়ান, উত্তর ও দক্ষিন আমেরিকা, এবং পোলার দেশগুলোর জন্য এটি বড় একটি উৎসব, এবারের শীতকালীন অলিম্পিক গেমসের ভেনু সোচি শহর, রাশিয়া। ককেশাশ অঞ্চলের একদম কাছের একটি শহর। গত চার বছর আগেও যা-তা একটা শহর ছিল, অথচ এখন দেখলে মনে হয় তুলিতে আকা একটা শহর। আলাদা বিমানবন্দর, চমৎকার সব আর্কিটেকচার। এক কথায় চার বছরে স্রেফ প্লান করে গড়ে তোলা হয়েছে শহরটিকে।
যে কথা বলছিলাম- সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার অবস্থান এবং জয়ের কথা হয়ত আপনাদের সবার জানা আছে, একমাত্র রাশিয়ার অবস্থানের কারনেই, আমেরিকা এবং তাদের পা চাটা আরব দেশগুলো পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। সৌদি আরব সিরিয়ায় বিমান হামলার সকল অর্থায়ন করতে রাজি ছিল, কিন্তু রাশিয়ার কারনে আমেরিকা সে কাজ করতে উঠতে পারেনি।
সৌদি প্রিন্স, ভ্লাদিমির পুতিনকে বলেছিলেন সিরিয়া ইস্যুতে নিরপেক্ষ এবং নিস্ক্রিয় থাকতে, বিনিময়ে কিছু সুযোগ সুবিধা এবং অর্থায়ন, আর যদি রাশিয়া নিষ্ক্রিয় না থাকে তবে সৌদি আরব নিয়ন্ত্রিত চেচনিয়ান মুসলিম সন্ত্রাসী বোমাবাজ বাহিনী যে শীত কালীন অলিম্পিকের সময়ে নীরব থাকবে, সে ব্যপারে সৌদি আরব নিশ্চিত থাকতে পারছে না!!!
এবং হ্যাঁ, ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে দুই দিনের ব্যবধানে চেচনিয়ান বোমাবাজ বাহিনী দুইটি শহরে মোটা তিনটি বোমা বিস্ফোরণ করেছে, মারা গিয়েছে বেশ কিছু মানুষ। তাই শীতকালীন অলিম্পিকে যে বোমা ফুটবে না সে কথা বলা যাচ্ছে না কোনভাবেই।
পুতিন সরকারের জন্য এই অলিম্পিকের নিরাপত্তা এখন একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। Will the putin administration be able to pull off a safe Winter Olympic- Sochi 2014?
কি জানি, কোন গোলযোগ চাই না, কোন মানুষের মৃত্যু হোক চাই না।
সব শেষে, সেদিন একটা ছবি পেলাম- ভ্লাদিমির পুতিনের। ছবিতে তিনি স্কুল বালক, আর তার স্কুল বান্ধবী এলেনা একসাথে নাচছেন। শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না।
চিত্র- স্কুলজীবনে নৃত্যরত রাশান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
:brick:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
😉 B-)
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
মিস হয়ে গেল 🙁
😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আপনারে বঞ্চিত করা হয়েছে ! আপনার হক জিনিস অন্য আরেকজন মেরে দিয়েছে। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে গেলাম। 😛
আর লেখা অসাধারণ হয়েছে। এ ধরণের লেখা পড়েও মজা , লিখেও মজা ! একটা সিরিজ শুরু করে দেন এরকম। অনেক ঘটনাই তো ঘটে প্রতিদিন ,তাই না? (সম্পাদিত)
তুমি যে কি বলো না বলো মিয়া, আমি ভালো ছেলে, এসব ভাগ আমার দরকার নেই। 😀 B-)
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
বাহ বাহ চমেৎকার। :clap:
The Bond Cadet
😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
আহ মধু! মধু! :hatsoff:
শার্লকের ওপেনিং তিন মিনিট যে কতবার রিভিশন দিছি হিসাব নাই। কোটটা ঠিক করে, চুল ঝাকিয়ে তারপর সেই কিস, সাথে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ওহ! প্রতিবার গুসবাম্প দেয়।
বাপের কল্যানে সিনেমা কি জিনিষ ঠিক মত বুঝে ওঠার আগেই মনে সুচিত্রা সেনের সব সিনেমা দেখা হয়ে গিয়েছিল। পরে আবার রিভিশন দিয়ে টের পেয়েছি সুচিত্রা আসলে কি ছিল। এখনো চ্যানেল ঘুরাতে গিয়ে ওর মুভি সামনে পড়লে সেখানে আটকে যাই।
সোচি আমার নজরে এসেছে গে এথলেট, এক্টিভিস্ট দের বিভিন্ন বক্ত্যবের খবরে। ভালয় ভালয় শেষ হোক অলম্পিক সেই কামনা করি।
লেখায় ৫ তারা, দিনলিপি নিয়মিয় চলুক :thumbup:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ইয়ে মানে ভাই মলির তিন খানা চড়ও কিন্তু আমার কাছে খুব সেক্সি লাগছে। একটা অন্যরকম ভালোবাসা ছিল। আপনি কি বলেন? পড়বার জন্য ধন্যবাদ।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
তিন খানা চড়ের কথা জাস্ট লিখতে গিয়েও লিখিনি। Best Molly Moment?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
বারবার দেখা যায় (সম্পাদিত)
ভাবছিলাম চোখ বুলিয়ে যাব, কিন্তু তোমার লেখার এতোই জোর যে পড়তে বাধ্য হলাম। 'তবে ল্যাঙ্গুয়েজ, মিউজিক, লাভ অ্যান্ড স্পোর্টস কানেক্ট পিপল' - খুব সত্য কথা, খাদ্যের কথা অবশ্য বাদ দিয়েছ। বিশেষ করে বাংলাদেশি হলে তো কথাই নাই - কারণ অনেককেই দেখেছি পাকস্থলী ছাড়া কিছু নেই। ভাল লেখা - ধন্যবাদ।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
ধন্যবাদ আপা। ব্লগ বাড়িতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:clap: :boss:
কুপাই দিছেন ভচ। ::salute::
ছোটবেলায় বর্ষায় এই কাম আমিও করছি।
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
😀 😛 :)) জোঁক থেকে সাবধান
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
না ধরে নাই কোনদিন। তবে আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে এরপর থেকে সাবধান থাকতে হবে। 😛
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
আপনেরে আমি নয়া জামানার মুজতবা আলী উপাধী দিলাম
বেস্ট কমপ্লিমেন্ট এভার ইশক্রা। ধইন্না ধইন্না
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
রাশিয়ার সাথে মার্কিনি মূল্লুকের সময়ের ব্যবধানটা বড় বাজে। সকালে উঠে দেখি সিরিয়াল অনেক পিছনে। যাই হোক। পরাজয়ে ডরে না (মোকা)ব্বির। ট্যাগে রম্য দেখেই বুঝেছি ভিতরে ভরপুর বিনোদন থাকবে। সকালে একবার পড়েছি। টিএ ক্লাশে বসে একবার পড়লাম। এখন আরো একবার পড়লাম।
তোমার লেখার মাঝে কোকেইন মিশ্রিত।একটানে নাকে পুরে নিয়ে মহাজাগতিক তৃপ্তির স্বাদ পাওয়া যায়। তারপরে আরেকটান! 🙂 :thumbup:
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
ব্লগ বাড়িতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ। ডাব্বা মারতে মারতে কাহিল হয়ে ব্লগ লিখতে বসেছিলাম। 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
তাওসীফ হামীমের লেখার সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে বিভিন্ন রূপকের মাধ্যমে না বুঝিয়ে সোজাসুজি কিছু সত্য প্রকাশ করা যা আমরা সবাই হয়তো জানি কিন্তু বলতে বা লিখতে দ্বিধাবোধ করি। এটা তার ইউনিক বৈশিষ্ট্য। পড়তে মজা লাগে সাহসিক লিখাগুলো। (সম্পাদিত)
Prisoner of Own Mind
মহিউদ্দিন তমাল এখন বাইকার। ছবিটা ফেবুতেও দাও, গার্লস ডিগ অন বাইকার গাইজ। 😀 B-)
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
:tuski: :tuski: :tuski:
Prisoner of Own Mind
🙂
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
সেইরকম দিনলিপি।
নেক্রোসিস কাহিনী বড়ই মজাদার। ইনসিশনাল হার্ণিয়া তেমনি কষ্টের।
ডাক্তর হচ্ছো কবে ফাইনালি?
ভাই আশা রাখি বছর দুই পর। কি আছে কপালে কে জানে 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
সেই রকম লেখা। সৈয়দ মুজতবা আলির সাথে কোন জায়গায় যেন মিল আছে।
😀 :)) ধইন্না ধইন্না
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
বেশ ভাল্লাগছে :clap: :clap: :clap:
Life is Mad.
ব্লগ বাড়িতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ ভাই
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
হায় হায় সায়েদ ভাইরে দেখা যায়। সায়েদ ভাই আপনার ইমেইল আইডী টা কি দেয়া যাবে? আপনাকে বহুদিন ধরে খুজছি...
মানুষ* হতে চাই। *শর্ত প্রযোজ্য
পড়া শুরু করলে পুরোটা শেষ না করলে উঠা যায়না!খুব ভালো লাগলো ভাইয়া!
খেয়া (২০০৬-২০১১)
:just: :awesome: :tuski:
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
ল্যাঙ্গুয়েজ, মিউজিক, লাভ অ্যান্ড স্পোর্টস কানেক্ট পিপল :hatsoff: :hatsoff:
:grr:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:-B
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:hatsoff:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
চারজন মিলে একসাথে পড়ে ব্যাপক বিনোদন নিলাম। :pira2:
তবে তোমার ভাগ মিস হওয়াতে যারপরনাই দুঃখ পাইয়াছি। আশা করি এর পরের গুলো মিস করবে না 😛
মানুষ* হতে চাই। *শর্ত প্রযোজ্য
ছি ছি ভাই কি বলেন। আমি ভালো ছেলে, এইগুলা নিয়ে চিন্তাও করি না।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
:clap:
ভালো থাকা অনেক সহজ।
😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
এই কারণে পুতিনরে ভালো পাই।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
বহুদিন পর পুতিন সাহেবের কারনে রাশিয়ার একটা শক্ত অবস্থান দেখলাম। :shy:
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
গুড পয়েন্ট।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:thumbup: