চাকরি-বাকরি আর করবো না! কতোদিন আর অন্যের চাকর হয়ে থাকবো? দিনের পর দিন একই কাজ……… ক্লান্তিকর দিনযাপন!! ঘড়ির এলার্ম শুনে ঘুম ভেঙে দাঁত মাজা, বড় কাজ, ছোট কাজ, নাস্তা-স্নান, তারপর দে ছুট। অফিস, কাজ, চাকরি। রাতে আবার বাসায় ফিরে খাওয়া-দাওয়া, টিভি দেখা, রেডিও শোনা, শেষে ঘুম। দিনের পর দিন- এই তো রুটিন! একদম বাজে। এইসবই তো করে আসছি। যেন দম দেয়া মানুষ, মানুষের চেহারায় রোবট!
বিস্তারিত»সাম্প্রদায়িক, বড়ই সাম্প্রদায়িক!
ইদানীং ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে লটারিতে আইসক্রীম খাওয়ার সুযোগ লইয়া বড়ই মাতামাতি চলিতেছে। সাময়িকভাবে এই দুরভিসন্ধিমূলক কার্যক্রমটি অনেকের আনন্দের খোরাক হইলেও আমাদের একটি বিষয় লইয়া যথেষ্ট চিন্তা করিবার অবকাশ রহিয়াছে। এই ধরনের ঢাকা-কেন্দ্রিক কার্যক্রমের ব্যাপক প্রচার প্রচারনা ও প্রলোভন সাম্প্রদায়িকতার একটি নতুন ধারার উন্মেষ ঘটাইতেছে। আমাদেরকে তাই এই সুপরিকল্পিত চক্রান্তের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান লইতে হইবে। চিন্তাশীল পাঠকগন চিন্তা করিয়া অবাক হইবেন যে যতো খুশি ততো আইসক্রিম এর মত এই রকম একটি সাম্প্রদায়িক পোস্টে ১৫ মে রাত্রি ৯:১১ ঘটিকা পর্যন্ত ১১৯ টি মন্তব্য পড়িয়াছে এবং পোস্টটি ৫১১ বার পঠিত হইয়াছে।
বিস্তারিত»আমার কোথাও কোনো শাখা নেই
ব্যাচেলার থাকার মতো শান্তি আর নাই। কোনো ঝামেলা নাই। স্বাধীন জীবন। সমস্যা একটাই। তীব্র প্রতিযোগিতা। :just: বান্ধবী পেতে তীব্র প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়তে হয়। তাও কি পাওয়া যায়? প্রতিযোগিতাটা এই রকম:
১৮ বছর বয়সে মেয়েরা ফুটবলের মতো, ২২ জন ছেলে কার পেছনে দৌঁড়াচ্ছে
বয়স যখন ২৮, মেয়েরা তখন বাস্কেটবলের মতো, ১০জন তার পেছনে।
৩৮ বছর বয়সে মেয়েরা যেন গলফ বল, মাত্র একজন পুরুষ তার পেছনে
৪৮ বছর বয়সে মেয়েরা যেন টেবিল টেনিস বল,
চটপটি
( আবারো ফাঁকিবাজি ।
আমার একটা জোকসের সিরিজ আছে। ঝালমুড়ি এবং চানাচুর নামে অনেক আগে দুই দফা দিয়েছিলাম। আজকে আবার দিতে মন চাইলো। নিতান্তই টাইম পাস করার জন্যে, বেশির ভাগই আহসান হাবীবের ‘জোকস সমগ্র’ থেকে নেয়া। কিছু অন্তর্জাল থেকে ধার করা।
কিছু একেবারে সাদামাটা। কিছু আবার হালকা সেইরকম। )
১।
এক সৈন্য ভুল করে তার মগ উলটে রেখে গেলো টেবিলে।
ভ্যাকেশনঃছুটি গল্পের ক্যাডেট কলেজ ভার্সন!
বালকদিগের সর্দার ক্যাডেট ফটিকের মাথায় চট করিয়া এক নতুন ভাবোদয় হইল!কক্ষে সপ্তম শ্রেণীর এক কনিষ্ঠ ক্যাডেট তাহার অধীনে ছিল;স্থির হইল,তাহাকে অভিনব কৌশলে শাস্তি দেওয়া হইবে!
ক্যাডেট কলেজে কনিষ্ঠদেরকে শাস্তি প্রদানের বিচিত্রসব কৌশল বিরাজমান!তাহার উদ্ভাবিত এই নতুন ধরণের শাস্তির আতিশয্যে উক্ত কনিষ্ঠের যে কতখানি বিরক্তিবোধ হইবে তাহা উপলব্ধি করিয়া ফটিক শিহরিত হইতে লাগিল!
প্রেপ হইতে ফিরিয়া ফটিক অপেক্ষা করিতে লাগিল!কিয়ৎকাল পরে মাখন নামের সেই কনিষ্ঠ বালক কক্ষে প্রবেশের অনুমতি চাইবার জন্যে দ্বারে আসিয়া দাড়াইয়া কহিল,মে আই কাম ইন প্লিজ!ফটিকের নেত্র উজ্জ্বল হইল,প্রবেশের অনুমতি দিয়া সে বালককে তাহার নিকটে আসিতে বলিল!বালক এমনিতেই ফটিকের নিদারুন অত্যাচারে জড়োসড়ো হইয়া থাকিত,তথাপি তাহার এইরূপ ডাকে এবং ফটিকের ঠোঁটের কোণে কেমন হাসি খেলা করিতেছে লক্ষ্য করিয়া আরো ভীত কাচুমাচু হইয়া ফটিকের সামনে আসিয়া দাড়াইল!ফটিকের হাসি মুছিয়া সেখানে গম্ভীর থমথমে ভাব চলিয়া আসিল!গলাটুকু আরো গম্ভীর করিয়া সে কহিল,আজ প্রেপে যাবার সময় রুম থেকে বেরোবার পারমিশন নাওনি কেন?মাখন হতভম্ব হইয়া গেল।মাগরিবের পর হাউজে আসিয়া অতিশয় দ্রুততার সহিত পোশাক পরিবর্তন করিয়া বাঁশি পড়িবার পূর্বের তাহাদের ফলইনে চলিয়া যাইতে হয়!গত সপ্তাহে এই নিয়ে ১০ মিনিট লং আপ আর ৫০ টা পুশ আপ দেবার পর আর কোনদিন অনুমতি নিতে ভুলে নাই!আজ এই ভুল করার প্রশ্নই আসে না!তাহার স্পষ্ট মনে আছে,আজো ইহার ব্যতিক্রম হয় নাই!কিন্তু ভাবিয়া দেখিল তর্ক করা বৃথা।অতএব চুপ থাকাকেই শ্রেয় ভাবিয়া অধোমুখে পদযুগলের পানে চাহিয়া রহিল!ফটিক আবার জিজ্ঞাসা করিল,পারমিশন নাও নি কেন?বালক এবারও চুপ!ফটিক আর নিজেকে ঢরিয়া রাখিতে পারিল না,মাখনের চুপ থাকাকে তাহার উপহাসের মতন বিঁধিল!অতএব তাহার গন্ডদেশে চপেটাঘাত করিয়া এইরূপ উদ্ধত আচরণের উপযুক্ত শাস্তি দিয়া দিল!চড় খাইয়া মাখন এইবার মুখ খুলিল,বলিল,ভাইয়া,আমি তো পারমিশন নিয়েছিলাম!ফটিক দেখিল অবস্থা বেগতিক,মাখন সত্যই বলিতেছে,চড় দেওয়া উচিত হয় নাই!আবার মনে ভাবিলসে তো পারমিশন না নেওয়ার জন্য শাস্তি দেয় নাই,তাহার প্রশ্নে নিরুত্তর থাকিয়া তাহাকে অধৈর্য্য করিবার অপরাধে অমন শাস্তি!
মন্দায় সব কিছুই মন্দ
এর নাম হচ্ছে যৌক্তিক প্রত্যাশা। এই যৌক্তিক প্রত্যাশার তত্ত্ব দিয়েই ১৯৯৫ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন রবার্ট এমারসন লুকাস জুনিয়র। লুকাসকে বলা হয় সেরা ১০ অর্থনীতিবিদদের একজন। তিনি যদি সেরাদের অন্যতম হন তাহলে তার প্রাক্তন স্ত্রী কী?
রিটা লুকাসের সাথে তাঁর ছাড়াছাড়ি হয় ১৯৮৮ সালে। তালাকনামায় একটা শর্ত জুড়ে দিয়েছিলেন রিটা। যদি রবার্ট লুকাস পরের সাত বছরের মধ্যে নোবেল পান তাহলে পুরস্কার মূল্যের অর্ধেক প্রাক্তন স্ত্রীকে দিয়ে দিতে হবে।
বশির মিয়ার একদিন
পেশায় ভিক্ষুক হলেও মানুষের কাছে হাত পাততে একদমই ভালো লাগে না বশির মিয়ার। অবর্ণনীয় অসহ্য লাগে। তবুও যত অবর্ণনীয় অসহ্য কিংবা বিরক্তই লাগুক না কেন অবশেষে পেটের যন্ত্রনায় নাক মুখ খিঁচিয়ে, দাঁত কিড়মিড় করে হাত কিন্তু পাততেই হয় পথচারীর সামনে গিয়ে। কখনো ডাক্তার, কখনো উকিল, কখনো শিক্ষক- কখনো বা স্কুলছাত্রের সামনেও।
বাম হাতে একটা থালা নিয়ে হঠাৎ করেই গিয়ে হাজির হয় ফার্মগেটের মোড়ের কোন এক পথচারীর সামনে।
বিস্তারিত»সাংবাদিক জীবন ও কয়েকটা গল্প
১.
শাহ এ এম এস কিবরিয়া তখন অর্থমন্ত্রী। সেবারই প্রথম ঢাকায় অনুষ্ঠিত হল দাতাগোষ্ঠীর বৈঠক। এর আগে এসব বৈঠক হতো প্যারিসে। গত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়। রাজনৈতিক পরিস্থিতি ভাল না। বিএনপি সংসদ বয়কট করছে। প্রায়ই হরতাল হচ্ছে। বলা যায় রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল।
সেবার বৈঠকটা হলো হোটেল সোনারগাঁও-এ। আমরা সারাদিন লবিতে বসে থাকতাম সংবাদের আশায়। দুপুর থেকেই গুঞ্জন শুনছিলাম যে দাতাদেশগুলো রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে একটা যৌথ বিবৃতি দিতে পারে।
এ দেশে আরও খন্দকার দেলোয়ার দরকার অথবা একজন খন্দকার দেলোয়ার এবং একটি মাউস
Khondokar Delowar Hosain, General Secretary of “Bangladesh Nationalist Party” (BNP) er Pant Kholar Drissho… this is a real video from a program in Pressclub Dhaka on 1 March 2009 from www.youtube.com
দিনটি ছিল জানুয়ারী-র ১০ তারিখ। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্যুর শেষ। এক বন্ধুর বাসায় জন্মদিনের দাওয়াত খেয়ে আই ইউ টি গিয়েছিলাম। ৫১৮ নাম্বার রুম। এই রুমের একটা বিশেষত্ব আছে।
এই রুমে কখনও কারও দাঁত মাজবার পেস্ট থাকে না।
বিস্তারিত»ক্যাডেট কলেজ উইথ বাংলালিঙ্ক(ভিডিও)
কারেন্ট এফেয়ার্স ডিসপ্লে উপলক্ষ্যে কলেজে অনেকগুলো ভিডিও বানিয়েছিলাম আমদের ক্লাসমেটরা মিলে!এর মাঝে একটা ছিলো বাংলালিঙ্কের এড!কাজটা সবার তখন ভালো লেগেছিল!আশা করি এক্স-ক্যাডেটদেরও লাগবে!ইউটিউবে আপলোড করার জন্য শরীফ এবং সালমানকে থ্যাঙ্কস!আর ভিডিওটাতে যে পিচ্ছিটা অভিনয় করেছে,ক্যাডেট মামুন,ক্লাস এইট!চমৎকার অভিন্য করেছে!অবশ্য কাদানোর জন্য ওকে অনেক পাঙ্গাতে হয়েছিলো!
ক্যাডেট কলেজ নিয়ে এই ভিডিওটা ক্যাডেটরা অবশ্যই দেখবেন!
ক্যাডেট কলেজ উইথ বাংলালিংক ভিডিও
আরেকটা ভিডিও,ম্যাথ ক্লাসে ডান্স!
বিস্তারিত»ভার্টিগো
ডাক্তার যখন বললো আমার রোগের নাম ভার্টিগো, আমি একটু চমকাইয়া গেছিলাম। আমি তো জানতাম ভার্টিগো একটা সিনেমার নাম। হিচককের সেরা ছবির একটা ভার্টিগো। ভাবলাম এতো বেশি মুভি দেখি বলে রোগটাও বাধাইলাম শেষ পর্যন্ত একটা মুভির নামে।
বিছানায় শুয়ে শুয়ে মোবাইলে ইন্টারনেট ঘাটা শুরু করলাম। প্রথম লাইনটা পড়ে আবার চমকাইলাম। লেখা আছে এটা একধরণের ‘স্পিনিং মুভমেন্ট’। আসলেই চার দিন আমার মাথাটাকে শেন ওয়ার্নের হাতের বলের মতো মনে হইছে।
স্পেনিস নেভাল ক্যাপ্টেন
এই জোক্সটা আমাদের অফিসের এক কলিগের মেইল বক্স থেকে পাওয়া।
জনৈক স্প্যানিস ক্যাপ্টেন তার নৌতরীতে হাটছিলেন, তখনি অধীনস্ত এক সৈনিক দৌড়াতে দৌড়াতে ক্যাপ্টেন সাহেবের কাছে এসে বল্ল “স্যার, শত্রুপক্ষের একটা জাহাজ আমাদের দিকে আসছে”
স্প্যানিস ক্যাপ্টেন ধীরস্থিরভাবে বললেন, “যাও, আমার লাল শার্টটা নিয়ে আস”
সৈনিক দৌড়ে গিয়ে লাল শার্ট নিয়ে আসল। স্প্যানিস ক্যাপ্টেন লাল শার্ট গায়ে দিলেন।
কিছুক্ষনের মধ্যে শত্রুপক্ষের জাহাজ কাছাকাছি চলে আসল।
আরও পাঁচটি জোকস
প্রকাশের দশ ঘন্টা পরে পাঠকদের আনুরোধে আমি এই ডিসক্লেইমার দিলাম যে, এই পোস্টের কন্টেন্ট প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যে। প্রথমে চলুন কয়েকটা জোক শুনে ফেলা যাক। আগেরগুলোর মতই এটারো অশ্লীল শব্দগুলো বাংলায় না লিখে ইংরেজীতে লেখা হল।
১। রাতে ঘুমানোর সময় বয়ফ্রেন্ড মেয়ের ঘাড়ে টোকা দিলো, মেয়ে বিরক্ত হয়ে বললো আজ না, কাল আমার গাইনোকলজিস্টের সাথে অ্যাপোইন্টমেন্ট আছে এবং আই ওয়ান্ট টু স্মেল নাইস অ্যান্ড ফ্রেশ দেয়্যর।
বিস্তারিত»ব্যাচেলর কর ও স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা
১.
যারা বিয়ে করেননি বা করবেন না বলে ঠিক করেছেন এটা তাদের জন্য খবর। আপনারা এখন বেশ সুখেই আছেন। যদি জন্মাতেন ইতালির মুসেলিনির যুগে কিংবা তারও আগে ১৮২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরিতে তাহলে বিয়ে না করার শাস্তি পেতে হতো। আর এটা অর্থনৈতিক শাস্তি। সেসময় আপনাকে দিতে হতো বিয়ে না করার কর। এই করের নাম ‘ব্যাচেলর ট্যাক্স’।
ইতালির ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রপ্রধান বেনিটো মুসেলিনি (১৮৮৩-১৯৪৫) এই কর আরোপ করতেন।