ম্যাজিক বয় – ০৯

ম্যাজিক বয় – ০১০২০৩০৪০৫০৬০৭০৮

রতন একদিনেই রীতিমতো হাপিয়ে উঠল। এ কী কাণ্ড!
প্র্যাকটিস তো নয় যেন, একটা যুদ্ধের প্রস্তুতি। এবং সে যুদ্ধে না জিতলে মাথা যাবে। কোটি-কোটি টাকার কারবার দেখে সে ভেবেছিল এই দেশে বোধহয় টাকা উড়ে বেড়ায়,

বিস্তারিত»

ম্যাজিক বয় – ০৮

ম্যাজিক বয় – ০১০২০৩০৪০৫০৬০৭

রফিক কাকা তাকে ফাঁকে একটা ইংরেজি স্পিকিং কোর্সের বই কিনে দিয়েছিলেন। নানান নাটক আর ব্যস্ততায় রতন ওটা হাতানোর সুযোগই পায়নি, প্রয়োজনও মনে হয়নি এতদিন, কিন্তু এখন মনে হচ্ছে বইটা একটু ওল্টালে কাজে লাগত।

বিস্তারিত»

ম্যাজিক বয় – ০৭

ম্যাজিক বয় – ০১০২০৩০৪০৫০৬

প্র্যাকটিস দেখতেই হাজার-হাজার লোক। তাদের ঠেকাতে সিকিউরিটি কোম্পানির লোক ভাড়া করতে হয়েছে। হীরু জানিয়েছেন, প্র্যাকটিস দেখতে টিকেটের ব্যবস্থা করতে তিনি বোর্ডে প্রস্তাব দেবেন। শুনে কোচ বলছিলেন, সেটা একটু বেশি হয়ে যায় না। এরা তো সব তোমার সমর্থক।

বিস্তারিত»

ম্যাজিক বয় – ০৬

ম্যাজিক বয় – ০১০২০৩০৪০৫

রাতে রফিকের না ফেরাটা খুব চিন্তার বিষয় ছিল। কিন্তু শফিক বা ফরিদা খুব একটা চিন্তা করলেন না। ভাইজান সারাদিন যে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন তাতে তার চলে যাওয়ার আনন্দেই তারা মশগুল ছিলেন। ফরিদা বরং একটু নিশ্চিন্তই থাকলেন, কারণ রফিক সঙ্গে থাকলে যাই হোক রতনের কোনো ক্ষতি হবে না।

বিস্তারিত»

বড়ই যন্ত্রণায় আছি

১.
তারা ছিল আমাদের কাছে আদর্শ দম্পতি। ১৮ বছরের বিবাহিত জীবন তাদের। বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছিল মেয়েটি। ছেলেটির চাকরি আছে নাম মাত্র, তাতে তাদের প্রায় বস্তির জীবন কাটাতে হয়েছে দীর্ঘদিন। অথচ মেয়েটি আজীবন থেকেছে বড় বাড়িতে। মেয়েটির ভাই একদিন বোনকে দেখতে এসে গভীর হতাশা নিয়ে চলে গেছেন।
তারপর তাদের জীবনে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। স্বচ্ছল হয়েছে তারা। ছেলেটি ভাল চাকরি করে। দীর্ঘদিন বস্তির জীবন কাটাতে হয়েছে বলে অনেক বড় এক বাসায় থেকেছে তারা।

বিস্তারিত»

ম্যাজিক বয় – ০৫

ম্যাজিক বয় – ০১০২০৩০৪

জ্বীন তাড়ানো কবিরাজের সঙ্গে রফিকের খুব খাতির হয়ে গেছে। কবিরাজ বললে অবশ্য তিনি খুব রাগ করেন। তাকে ডাক্তার ডাকতে হয়। যার সঙ্গে পরিচিত হয়েছেন, তাকে নাম বলার আগেই বলেছেন, খবরদার আমাকে কেউ কবিরাজ বলতে যাবেন না।
তাহলে কী বলব? শফিক একটু অবাক হয়ে জানতে চেয়েছিলেন।

বিস্তারিত»

ক্যাডেট কলেজ – ২০৫০ (দ্বিতীয় কিস্তি)

[ডিসক্লেমারঃ অনেক অনেক দিন আগে সেই সিসিবির শিশুকালে একটা উপন্যাস টাইপের গল্প শুরু করেছিলাম। কিন্তু কেন যেন এক পর্বের পর সেটা আর আগায়নি। সবাইকে ওপেন করে দিয়েছিলাম যে কেউ লেখতে পারে। দুষ্ট ছেলের দল কেউ লেখেনি। প্রথম কিস্তিটা লেখার পর সিসিবি বাড়ি বদল আমার দেশে যাওয়া এরপর বিশাল সময় সিসিবি থেকে দূরে থাকে ফিরে এসে অনেক মানুষের অনেক লেখার ভীড়ে এইটা আর আগায়নি।

বিস্তারিত»

ম্যাজিক বয় – ০৪

ম্যাজিক বয় – ০১০২০৩

আবাহনী ক্লাবের ফুটবল ম্যানেজার হীরু বললেন, আমরা তোমাকে এক লক্ষ টাকা দেবো!
রতন কিছু বলে না। ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকে।
এক লাখ টাকা প্রাপ্তির খবর শুনে ফ্যালফ্যাল করে থাকার নিয়ম নেই। লাফ দিতে হয়। রতন সেই প্রয়োজনীয় লাফটা দিচ্ছে না দেখে সেটা দিলেন বদরুল।
ধন্যবাদ। ধন্যবাদ।

বিস্তারিত»

ম্যাজিক বয় – ০৩

ম্যাজিক বয় – ০১০২
৩.
‘সর্বনাশ হয়ে গেছে। সর্বনাশ!’
ফরিদার এই চিৎকারে ঘুম ভাঙ্গল সবার। ঠিক কী হলে ফরিদা সেটাকে সর্বনাশ মনে করবেন এটা এত বছরেও নিশ্চিন্ত হতে পারেনি এ বাড়ির কেউ, তাই একটু কৌতুহল দেখা যায়! সমস্যা হলো ফরিদা সর্বনাশের কারণটা জানান অনেক দেরিতে। অনেক নাটক করে।
কিন্তু আজকেরটা সর্বনাশা কথাই। রতনের বল চুরি হয়ে গেছে।

বিস্তারিত»

ম্যাজিক বয় – ০২

ম্যাজিক বয় – ০১
২.
রতনের কাকা রফিকুর রহমান বললেন, ভাত বন্ধ করে দিলেই হয়।
রফিকুর রহমান বিশ্বাস করেন যে কোনো সমস্যার সবচেয়ে বড় সমাধান, যে কোনো পাপের সবচেয়ে কার্যকর শাস্তি হলো ভাত বন্ধ করে দেয়া।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শনের ছাত্র ছিলেন, সে হিসেবে তার চরিত্রে দার্শনিকতা প্রচুর ছিল, তিনি জুতো-প্যান্টের সঙ্গে স্যান্ডো গেঞ্জি পরে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতেন।

বিস্তারিত»

ম্যাজিক বয় – ০১

ইতিহাস স্যার জিজ্ঞেস করলেন, বল দেখি মাহাত্মা গান্ধীকে কে খুন করেছিল?
রতন উত্তর না দিয়ে উদাস ভঙ্গিতে জানালার দিকে তাকিয়ে থাকে।
স্যার ধমক দেন, বল গান্ধীকে কে খুন করেছিল?
আমি কী করে জানব স্যার! আমি তো খুন করিনি। কাউকে করতেও দেখিনি।

ক্লাস এইটের ছেলের এই উত্তরের পর যে কারোই মাথা ঠাণ্ডা রাখা কঠিন। কাজেই রতন আচ্ছা একটা ধোলাই খেলো। ইতিহাস স্যার শুধু ধোলাই দিয়েই খুশি হন না,

বিস্তারিত»

তোমায় কিছু বলার ছিল

আজ আমি বলবোই। গত তিনদিন ধরে ভেবেছি কয়েকবার এই নিয়ে, ঘুরে ফিরে একটাই জবাব এসেছে- আমাকে বলতেই হবে।

বারবার একটা দুরাশঙ্কায় মন কুকড়ে যাচ্ছে। ‘না’ শব্দটার সাথে আমার আজন্ম বৈরীতা, সেটা যেই বলুক না কেন। তারপরো এক অক্ষরের এই ক্ষুদ্র শব্দটা মাঝে মাঝেই জীবনকে ভীষনভাবে নাড়া দিয়ে গেছে। আজ যদি ওর মুখ থেকেও না শুনতে হয়, তবে ভার্সিটিতে থাকার কোন ইচ্ছে বা কারণ আর অবশিষ্ট থাকবে না।

বিস্তারিত»

কিংকর্তব্যবিমূঢ় …

টুশকি আর পুশকিকে দেখে আমিও এট্টু দুঃসাহস দেখানোর ট্রাই দিলাম 😡

১। ডাইনিং হলে অনেকবার বলার পরও টেবিল লিডারের পারমিশন ছাড়া খাবার নষ্ট করায়, কোন এক জুনিয়রকে আধাঘন্টা পাঙ্গা এবং উপদেশ শুনতে হলো। অতঃপর ওর লকার পার্টনার (গাইড) বিরক্তি সহকারে জিজ্ঞেস করলেন, “এক কথা কতবার বলতে হয়, তুমি কোন কথা একবারে বুঝো না?” জুনিয়রের সরল প্রত্যুত্তোর, “বুঝতে পারলাম না,

বিস্তারিত»