চোরের দশদিন,গৃহস্তের একদিন-একটি বাংলা প্রবাদ
তখন আমি ছোট
ঠিক যতটুকু ছোট হলে একটি ছেলে একটি বাংলা প্রবাদ বুঝেনা।
চোরের দশদিন,গৃহস্তের একদিন-একটি বাংলা প্রবাদ
তখন আমি ছোট
ঠিক যতটুকু ছোট হলে একটি ছেলে একটি বাংলা প্রবাদ বুঝেনা।
প্রথমবার যখন ইএসপিএন এর ওয়েবসাইটে কিক অফ এর অ্যাডটা দেখি, ওদের দেয়া ইমেইল অ্যাড্রেসে সাথে সাথেই জানিয়ে দেই যে ওদের এই ফুটবল কুইজ কনটেস্টে অংশগ্রহণ করতে আমি আগ্রহী । পরদিনই এল জবাব, আমার এবং আমার কোনো এক বন্ধুর নাম, ঠিকানা, প্রিমিয়ার লিগে কোন দল সাপোর্ট করি এইসব লিখে পাঠাতে ।
আমি তো তীব্র উত্তেজিত, যেন টাইব্রেকের শেষ পেনাল্টিটা নিচ্ছি । রবিন আর আমার সবকিছু লিখে পাঠিয়ে দিলাম উত্তর ।
বিস্তারিত»কিছু একটা লেখার জন্য হাত নিশপিশ করতেছে অনেকক্ষণ ধরে। কারণ কিছুই না। পরশু থেকে মিডটার্ম পরীক্ষা। আর পরীক্ষা আসলেই পড়াশুনা ছাড়া দুনিয়ার সকল কিছু আমার দুই মিনিটের মধ্যে করে ফেলতে ইচ্ছে করে। তাই ভাব্লাম একটা ব্লগ লিখে ফেলি। দুই মিনিটের বদলে দুই ঘন্টা ধরেই না হয় লিখলাম। ক্ষতি কি। আম্রাআম্রাই তো ;;;
মিনি সাইজের কয়েকটা ঘটনা বলি।
কে.কে স্যার ইলেক্ট্রিক্যালের পোলাপানের ক্লাস নিচ্ছে।
বিস্তারিত»১.
নীল আঁধারের অন্ধ আলোয়
নগ্ন চোখে ঝাপসা প্রলয়
অন্য আলোয় আলোকিত মুখ
আমার অলো শূণ্যে মিলায়।
**************
বিস্তারিত»প্রতিদিন আমার যাত্রাপথের সময়টুকু আমি খুব অনুভব করি।
কিছুদিন আগেও ঝাঁ ঝাঁ রোদ ছিল না, বেশ মোলায়েম একটা বাতাস থাকতো, অনেক সময় আকাশ ঘন ধূসর হয়ে থাকতো আর সাথে একটা শীতল বাতাসও বইতো, আমার খুব ভাল লাগতো। এখন সেরকম নাই, শুষ্ক বাতাস ডাইনির মতো উড়ে বেড়ায়, সাথে চড়চড়ে রোদ! চামড়া পুড়িয়ে রোদের ঝাঁজ মাংশে গেঁথে যায় বলে আমি শিহরিত হই, যদিও এমন শিহরণে ক্রমশ মজে থাকা যায় না!
বিস্তারিত»আমি একটি ক্রিকেট ব্যাট, কালের আবর্তনে জীবনের ৩য় বর্ষে পা রেখেছি। শুনতে কম মনে হলেও মানুষের হিসেবে আমি বৃদ্ধ, বলতে গেলে মৃতপ্রায়। জীবনের শেষ মুহুর্তে খেলার স্থান ছেড়ে একটি রুমের কোনায় আমার অবস্থান। শুনেছি মৃত্যুর পূর্বে পুরা জীবনটা মানুষের সামনে ভেসে উঠে। যদিও মানুষ নই কিন্তু আমার পুরা জীবনটাকে আমি আমার চোখের সামনে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি, তাহলে কি আমার মত্যু আসন্ন? হয়ত তাই।
ক্রিকেট ব্যাট বলাতে আপনারা আসলে যা ভাবছেন,
বিস্তারিত»নিচে একটা লিখা দিলাম। এর স্রষ্টা হিসেবে যার নাম, তিনি খুবই বিখ্যাত। তা না হলে নিজের বলে চালাই দিতে একটা ট্রাই মারতাম। যাই হোক, জাতির কাছে জানতে চাই, এটা কি কবিতা, না গান, না আর কিছু………
“বাড়ির পাশে আরশি নগর, সেথা একঘর পড়শি বসত করে।
আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।
গিরাম বেড়ে অগাধ পানি, নাই কিনারা নাই তরণি পারে
বাঞ্ছা করি দেখবো তারে,
সেভিং প্রাইভেট রায়ান মুক্তি পাওয়ার পর স্টিভেন স্পিলবার্গের একটা সাক্ষাৎকার পড়েছিলাম। ছবিটার শুরু হয় যুদ্ধ দিয়ে। সরাসরি কাহিনীর মধ্যে না ঢুকে প্রথম ১০ মিনিটের বেশি খালি যুদ্ধ। স্পিলবার্গ বলেছিলেন, যুদ্ধ আসলে কোনো রোমান্টিক বিষয় না। এর মধ্যে সৌন্দর্যের কিছু নাই। তাই এর ভয়াবহতা বোঝাতেই কিছুণ খালি যুদ্ধই দেখানো হয়েছে।
যুদ্ধ আসলে কাউকেই ছাড়ে না। নারী বা শিশুদের জন্য আলাদা কোনো ব্যবস্থা নেই যুদ্ধে। এর শিকার সবাই।
আমাদের কলেজ-১(ছড়া version)
আমাদের কলেজ-২(ছড়া version)
পরলো ধরা সেভেন-গুলা
মিটিং করার ফাঁকে,
ক্লাস এইটের ক্যাডাররা-সব
আসছে ঝাকে ঝাকে।
বিপদে যেমন আসল বন্ধু চেনা যায়, ঠিক তেমনই গত কয়েকদিনে দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে যেভাবে সিসিবির সদস্যরা এগিয়ে এসেছেন, তাতে সিসিবি পরিবারের বন্ধনের জোরও টের পাওয়া যায়। এই শোকের সময়ে আমাদের সাথে আরও অনেক নতুন বন্ধুরা যোগ দিয়েছেন তাদের স্বাগতম জানানোই আমার মূল উদ্দেশ্য।
স্বাগতম।
গত এক সপ্তাহে ৫০০+ সদস্য থেকে এই মাত্র ৭০০ সদস্য পুর্ণ হোল। (চামে দিয়া বামে আমার ক্যাডেট নাম্বারের পুর্তি পালন কইরা লইলাম 😀 )।
বিস্তারিত»এখানে বলা বাহুল্য যে, আমাদের এই আলোচনা বিবর্তনের স্বপক্ষে প্রাপ্ত মিলিয়ন প্রমানের একটি, এবং এই পর্যন্ত পৃথিবীর কোন বৈজ্ঞানিক জার্নালে এমন কোন পেপার প্রকাশিত হয়নি যা বিবর্তনের বিরোধীতা করে।
বিস্তারিত»ক্যাডেট কলেজ ব্লগে আমার আগমন খুবই খারাপ সময়ে।এসেছিলাম এক বন্ধুর কাছ থেকে খবর পেয়ে, কিন্তু এসেই দেখি সব খারাপ সংবাদ। লেখার ইচ্ছে ছিল, কিন্তু এই দুঃসময়ে কি লিখব ভেবে পেলাম না। তাই কিছু কমেন্ট দিয়েই বাংলা লেখাটা প্র্যাকটিস করতে থাকলাম।
বিস্তারিত»গত কয়েকদিন কাটলো আবেগ কষ্ট রাগ ভালোবাসা আর বিষণ্ণতা মিলিয়ে অদ্ভুত রকম। সেই মানবীয় কিংবা বানরীয় ( আমার বুদ্ধিবৃত্তি অনুভূতি তাদের সাথে মিল পাই বলে এই শব্দটা আমদানি করলাম ) অনুভূতির আচ্ছন্নতা মুক্তি পাবার চেষ্টা করতে চাইলাম। কিভাবে করা যায়? হঠাৎ করেই ছোটবেলার পুরনো মেথড প্রয়োগ করার চেষ্টা করলাম। ভাবলাম মজার মজার ছড়া পড়া যাক তাতে একটু দম বন্ধ ভাব কেটে যাবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ।
বিস্তারিত» ১.
তোমার ছায়ার মিথ্যে মায়ায়
হারিয়ে যখন নষ্ট আঁধারে
খুঁজে পেতে চাই ব্যর্থ আলো
অচেনা অতীত যাক হারিয়ে।
************
বিস্তারিত»তাঁর নাম Friedrich Gustav Emil Martin Niemöller। জার্মান কবি। প্রথম জীবনে ছিলেন হিটলার সমর্থক। পরে হিটলারের কর্মকান্ডে শঙ্কিত হয়ে হিটলার বিরোধী হলেন। ফলো পেয়েছিলেন। বন্দী থাকতে হয়েছে বন্দীশিবিরে। মুক্তিপান যুদ্ধ শেষে, ১৯৪৫ সালে।
তাঁর একটা বিখ্যাত কবিতা আছে। এই কবিতা এখন কিংবদন্তীতে পরিণত হয়ে আছে। মূল কবিতাটা এরকম-
“In Germany, they came first for the Communists, And I didn’t speak up because I wasn’t a Communist;