সিসিবির কসম আমি তোতলাই না। কিন্তু মাহমুদ ভাইয়ের পোস্টে ঢুকলাম, বিশাল একটা পোস্ট দেখে অলস মনে পড়ব, কি না পড়ব…ভাবতে ভাবতে স্ক্রল করে নিচে নামতেই আমার মুখ দেখে বেরোয় আসলো, কা কা কাইয়ূম ভাই!!
তারউপর গত পরশু অনেক অনেক দিন পর তানভীর ভাইয়ের সাথে দেখা…জ্বী, ভালো ছাত্র তানভীর ভাই, যিনি কিনা জিপি সেন্টারে বসে বসে পঁচতেসেন। উনার সাথে দেখা হওয়ার সাথে সাথেই উনি ডেকে আনলেন টুম্পাপুকে।
সৌন্দর্য বিষয়ক কিছু টিপস
দেশে যাওয়ার আগে কিছুটা ভয়ে ভয়ে থাকি। আমার পরিবারের নারীকুল আবার খুব সৌন্দর্য সচেতন। তবে সেরকম পার্লার গামী নয়। নিজেরাই এক একেকজন সৌন্দর্য-বোদ্ধা। সবার নিজস্ব কিছু টিপস আছে। চারপাশের এই সব নারীকুলের চাপে আমার পক্ষে কোনদিনই আদর্শ নারীবাদী হয়ে উঠা গেল না। বরং আমি নিজেই অনেক টিপসের আবিষ্কারকর্তা (কিম্বা কর্ত্রী)। এগুলো সব প্যাটেন্ট করার কথা ভাবছিলাম। কিন্তু দরদী মন। দেশের দুর্দিনে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সৌন্দর্য-পিয়াসী জনগণের উদ্দেশ্য আজকে কিছু টিপস উন্মুক্ত করে দেওয়ার কথা ভাবছি।
বিস্তারিত»ধারাবাহিক উপন্যাস – ৭
পর্বঃ সাত
সাত
একদিন হঠাৎ করেই দেশটা স্বাধীন হয়ে গেল। আমরাও শাহপুর ছেড়ে কুমিল্লায় চলে আসি। মুক্তিযুদ্ধের সময় যে বাসা হয়ে গিয়েছিল মৃত্যু-কুপ, সেই একই বাসাতে এসে আবার উঠি। গোছলখানা সেই আগের মতোই আছে। এখন দিনের বেলাতেও সেখানে যেতে ভয় পাই।
বিস্তারিত»ধারাবাহিক উপন্যাস – ৬
(এই পর্বে আমি একটা গ্রাম আর সেখানকার যুদ্ধকালীন অবস্থা তুলে ধরেছি। সানা ভাইয়ের ‘স্মৃতির ঝাঁপি’র একটা পর্ব থেকে আমি সেই গ্রামের চিত্র পাই। তারপর উপন্যাসের মানুষগুলোকে সেই গ্রামটাতে নিয়ে যাই। সানা ভাইকে এখানে আর ফরম্যাল ধন্যবাদ দিলাম না)
ছয়
‘কোথায় যাচ্ছি আমরা?’ হিরণ ভাই জিজ্ঞেস করলো।
বিস্তারিত»ধারাবাহিক উপন্যাস – ৪
পর্বঃ চার এবং পাঁচ
চার
এরপর কি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম? হবে হয়তো। জেগে উঠি ধরফরিয়ে। মনে হচ্ছে বাসার সামনে দিয়ে মিলিটারির জীপ যাচ্ছে। হয়তো দুঃস্বপ্নে দেখেছিলাম। টিকটিকি টিক টিক করে উঠলো। অন্ধকার ঘরে কেয়াকে ডিঙ্গিয়ে বিছানা ছেড়ে নেমে আসি। জানালায় কে যেন টর্চের আলো ফেললো। আবারো টিক টিক শব্দ। খুব মৃদু। শব্দটা ঘরের পেছন দিক থেকে আসছে। পাকঘরে চলে আসি। বুঝলাম টিকটিকির আওয়াজ নয়।
বিস্তারিত»আমাদের শিল্পসাহিত্যের গতিপ্রকৃতি – (দ্বিতীয় পর্ব)
৬
আচ্ছা আপনি কেন সাহিত্য পছন্দ করেন?
নাটক-সিনেমার প্রতিই বা আপনার এতো আগ্রহ কেন?
গান শুনেন কেন? কেন ফটোগ্রাফী, পেইন্টিংএর উপর আকর্ষন বোধ করেন?
উপরের প্রশ্নগুলো নারী, পুরুষ নির্দ্বিধায় কাউকে করলে প্রথমত তারা ঘাবড়ে যাবে। উত্তর পেলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা হবে – ভালো লাগে, তাই। এই উত্তরটাই অনেকে নানান মোড়কে উপস্থাপন করবে। কেউ কেউ হয়তো নিজের ভেতর আরেকটু গভীরে অবগাহন করে বেশ উচ্চমাত্রার একটা উত্তর দিবে।
বিস্তারিত»ধারাবাহিক উপন্যাস – ৩
পর্ব – শুরু থেকে তিন
তিন
সময়টা ১৯৭১ সাল। বাংলাদেশে বসন্তকালে সাধারণত কোন বৃষ্টি পরে না। আকাশ থাকে খুব পরিষ্কার। কিন্তু সে বছর মার্চ মাস থেকেই থমথম কালো মেঘেরা গমগম শুরু করে দিল। জলবায়ুতে আকস্মিক কোন পরিবর্তন হয়নি। সেদিনের আকাশও ছিল পরিষ্কার। তবে রাজনৈতিক আকাশ কালো মেঘে গম্ভীর। যে কোন মুহূর্তে দুর্যোগ নামতে পারে। চারদিকে ঘনঘটার পূর্বাভাস। প্রথমে বড়রা এ মফস্বল শহরে বসে ততটা বিপদ আঁচ করতে পারেনি।
বিস্তারিত»?
খবরটা
বিস্তারিত»ধারাবাহিক উপন্যাস – ২
(বানান ভুল ধরিয়ে দিলে কৃতার্থ হব।)
পর্ব- শুরু থেকে দুই
দুই
খুব সাধারণ পরিবারে অসাধারণভাবে জন্ম আমার। সাধারণ বলার কারণ আমার বাবা মফস্বল শহরের সরকারী ব্যাংকের একজন কেরানী। নাম মোহাম্মদ করিম। তিন নম্বর সন্তান হওয়ার সময় উনার স্ত্রী শেলী প্রায় মরনাপন্ন হয়ে পড়েন। ভাগ্যিস ঢাকা শহরে করিম সাহেবের একজন স্বচ্ছল আত্মীয় থাকতেন। সেই আত্মীয় আবার খানিকটা হোমড়া-চোমড়া ধরনের। শেলীকে উনি দ্রুত হলিফ্যামেলি হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে দেন।
বিস্তারিত»ধারাবাহিক উপন্যাস – ১
অথবা একটি ঢিশুম ঢিশুম উপন্যাস (যারা প্রেম পছন্দ করে না তাদের জন্য)
পর্ব – একদম গোড়া থেকে
এক
সেই কবে ছোট্টবেলায় পড়েছিলাম সিন্ধাবাদের রোমাঞ্ছকর ভ্রমনের কাহিনী। এর মধ্যে চলে গেছে চল্লিশ বছর। আজকাল সিন্ধাবাদের কথা প্রায়ই মনে হয়। মনে হয় তার কাঁধে ভর করে থাকা সেই বুড়োর কথা। হয়তো কমবেশি সবাই অদৃশ্য এক বুড়ো কাঁধে নিয়ে এক একটা জীবন পার করে দেয়।
বিস্তারিত»ফ্যামিলি হু ডাইনস টুগেদার, স্টেইস টুগেদার…
ডিসক্লেইমারঃ এইটা কোন দুঃখের লিখা না। একটা ভালুবাসা ভালুবাসা লিখা।
দেশের অবস্থা নিয়ে মনটন ভালো থাকে না আজকাল। বাসা থেকে বুয়েটে পৌঁছতে একদিন সময় লাগলো সাড়ে তিন ঘন্টা। পথে ফোন বাজল, ‘মা তুমি কোথায়?’
-‘জাহাঙ্গীর গেট’
আধা ঘন্টা পর আবার ফোন, মা তুমি কোথায়?
-জাহাঙ্গীর গেট
এক ঘন্টা পর আবার ফোন এলে আমি একটু স্বস্তিr নিশ্বাস ফেলে বলাম, ‘হু,
বাংলাদেশ বদলাবেই
১
আজ থেকে ৩ বছর আগে মাত্র কেবল সেকেন্ড ইয়ারে পা দিয়েছি। আমাদের একটা কোর্স ছিল (নাম ভুলে গেছি) সেখানে ইন্টারন্যাশনাল বিযনেস পড়ানো হতো। বড় অর্থনীতি কিভাবে ছোট অর্থনীতিকে খেয়ে ফেলে তাই শিখছিলাম। বেনিয়া গোষ্ঠী (পড়ুন রাষ্ট্র) যারা আগে এলাকা দখল করে শোষন করত এখন তারা বিশ্বায়নের নামে অর্থনৈতিকভাবে শোষন করে। তারা ঋণ নিতে বাধ্য করে আবার তার কারনে তাদের নির্দেশিত পথে চলতেও হয়।
বিস্তারিত»ইসসিরে……সব্বাইরে কত্ত মিসাই…
সিসিবির যেকোন গেটটুগেদারেই একটা কথা অনবরত আমার মনে থাকে, সেটা হলো যারা উপস্থিত নাই তাদের কিরম লাগছে। সিসিবি ইতিহাসের প্রথম গেটটুগেদারটিতে আমি অনুপস্থিত ছিলাম, কি কারণ এখন মনে নেই, কিন্তু প্রত্যেকটা মুহুর্তে আমার হিংসা হচ্ছিল, ইসসিরে, আমারে ছাড়া ওরা কত্ত কত্ত মজা করে ফেললো…
আমি তাই মিস করি রকিব হারামজাদাটাকে, পোলাটা খাইতে কত্ত পছন্দ করে… মিস করি জ্ঞানী লাভবী ভাইকে, ঝাঁকড়া চুলের মানুষটা থাকলে জ্ঞানী জ্ঞানী কথা শুনা যেতো।
বিস্তারিত»ফোন কিচ্ছা
ইভটিজিং একটি বৈচিত্র্যময় অপরাধ। নানা উপায়ে আপনি এই অপরাধ সংঘটিত করতে পারেন, যার একটি হলো অচেনা ইভদের ফোন করে করে তার গলা যে কত সুন্দর, তা বোঝানোর চেষ্টা করা। মেয়ে হিসেবে এই ধরণের ফোনের ভুক্তভোগী আমিও, তবে দুঃখের বিষয় আমাকে যারা ফোন করে তারা কেউ চাওয়ালা, পানের দোকানদার, কিংবা পতাকা বিক্রেতা। তবে দিন সবার খারাপ যায় না, তাই এবার আমার ভাগ্যে একজন প্রবাসী যুবক জুটেছে,
বিস্তারিত»এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল সেরা অসেরা বিতর্ক এবং এই বিষয়ে আমার ভাবনা
এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বের হলো। তারপরেই শুরু হয়ে গেলো সেরা অসেরা বের করার প্রয়াস। কোন এক সমীকরণের হিসাব মেনে ক্যাডেট কলেজ গুলো বেশ ভালোভাবেই শীর্ষে স্থান করে নিয়েছে। এটা নিয়ে ফেসবুকে একটা পোলকে ঘিরে কাদা ছোড়াছুড়িও হচ্ছে বেশ। তারমাঝে অতি দুঃখজনক ভাবে লক্ষ্য করলাম আমাদেরই ক্যাডেট ছোটভাই অনেকেই ফেসবুকে কিছু মন্তব্য করেছে যা অনাকাঙ্খিত এবং দৃষ্টি কটুও। কথা বলার মাঝে নুন্যতম সৌজন্য বোধ হারিয়ে সেরা অসেরার কুতর্কে মেতে উঠেছে অনেকেই।
বিস্তারিত»