ডিসক্লেইমারঃ এইটা কোন দুঃখের লিখা না। একটা ভালুবাসা ভালুবাসা লিখা।
দেশের অবস্থা নিয়ে মনটন ভালো থাকে না আজকাল। বাসা থেকে বুয়েটে পৌঁছতে একদিন সময় লাগলো সাড়ে তিন ঘন্টা। পথে ফোন বাজল, ‘মা তুমি কোথায়?’
-‘জাহাঙ্গীর গেট’
আধা ঘন্টা পর আবার ফোন, মা তুমি কোথায়?
-জাহাঙ্গীর গেট
এক ঘন্টা পর আবার ফোন এলে আমি একটু স্বস্তিr নিশ্বাস ফেলে বলাম, ‘হু, এতক্ষণে প্রধানমন্ত্রীর অফিসের সামনে পৌছেছি।’
প্রধানমন্ত্রীর অফিসের কথা আসতেই মনমোহন সিং আর জিল্লুর রহমানের শুকনা পটকা চেহারাটা মনে পরে গেল। আহারে, দেশের প্রধানমন্ত্রীরা কি না কি খান…প্রটোকলের ফাঁদে পরে কোথাও শান্তি মত চলা ফেরা, মায় খাওয়াদাওয়াটাও সম্ভব নয়। আমি যেমন একগাদা ভাত লাল মরিচে মেখে গপ গপ করে খাই, আর খাওয়া শেষে খালি ডাল সুরুৎ সুরুৎ করে খাই, জিল্লুর রহমান কি পারবেন সেভাবে খেতে?? তাঁকে ভদ্রভাবে সোজা হয়ে বসে এটিকেট বজায় রেখে খেতে হবে। বেশি ডাল নেয়া যাবে না, নিলে লোকে কি মনে করবে…
আজকে খবরে দেখি ‘শুভ্রা’ নামে নতুন এক মুরগী উদ্ভাবন হয়েছে, অবশ্যই অত্যন্ত সুখের সংবাদ বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদের জন্য, কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রীর জন্য বড়ই বিপদের কথা। তাঁকে সেই মুরগীকে তাঁর টেবিলের ওপর চড়িয়ে হাসি হাসি মুখে তার দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়েছে…ইচ্ছা থাকলেও বিশাল এক চিৎকার দিয়ে ছিটকায় সরে যেতে পারেননি।
ঈদের খালি রাস্তায় চলতে গিয়ে হঠাৎ আমার ছোট ভাই বলে উঠল, ‘আচ্ছা আপু, যারা ঢাকার বাইরে ঈদ করে, তারা ঢাকার বাইরে থাকলেই পারে…।’ আমি বললাম, ‘তাহলে তাদের কাজগুলা কে করবে?’ ও একটু ভেবে বললো, ‘তাহলে অফিস গুলাও বাইরে নিয়ে গেলেই তো হয়।’
আমি মনে মনে হাসলাম। ডিসেন্ট্রালাইজেশন।
অনেক দিন পর আমাদের বাসায় একটা ভালো ঈদ গেলো। ভালো মানে শান্তি শান্তি ‘ঈদ’। আমার বাবা মারা যাবার পর থেকে প্রতি ঈদেই আমাদের বাসায় সবাই বাংলা পাঁচের মত মুখ করে রাখে, আম্মু কিছু রানতে টানতে চায় না, আমি কোন না কোন কারণে একটা বিশাল ঝগড়া বাঁধাই, আমার ছোট ভাইটা মন খারাপ করে বসে থাকে। বাবা মারা গেলে বাংলাদেশের একটা মধ্যবিত্ত পরিবারে অনেক ধরণের বিপদ নেমে আসে। এসবের মাঝে ফিনান্সিয়াল ক্রাইসিসটাই সাধারণত বেশি। আমার মা, বোন দুইজনই চাকুরিজীবি হওয়ার কারণে সৌভাগ্যবশত এই বিপদ আমাদের মাথার ওপর আসে নাই। সমস্যা যেটা হয়েছে আমাদের পরিবারে বিশাল ধরণের এনভিরন্মেন্টাল ক্রাইসিস দেখা দিলো। আমরা ৮০’র দশকের হিন্দী সিনেমার মতন একটা টিপিকাল সুখী সুখী পরিবার ছিলাম। দিনরাত হাউকাউ করতাম, সকালে আম্মু বকতে বকতে উঠাত, বকতে বকতে নাস্তা করাতো, তারপর বিশাল চুমু খেয়ে ইস্কুলে পাঠাত। স্কুলে গিয়ে বান্দরামি করতাম, বাসায় ফিরে আব্বুর জন্য অপেক্ষা করতাম, আব্বু অফিস থেকে ফিরলে দুই হাত প্লেনের মত ছড়ায়ে দৌড়াতে দৌড়াতে গিয়ে আব্বুর কোলে উঠতাম…আব্বু ‘হুস হুস শোয়া শোয়া’ টাইপের অদ্ভুত কিছু শব্দ করে আমাদের আদর করে দিত।
এইসব নাটক করতে করতে আমাদের দিন কেটে যেত। একসময় আমরা বড় হলাম। আম্মুর বকা খেতে খেতে আমরা বড় হলাম, এবং আমাদের বকা খেতে খেতে আব্বু। বছরে একদিন নিয়ম করে আম্মু পেটাত। পিটায় একদম হাত পা ভেঙ্গে লুলা করে দেয়ার মত করে পেটাত।
এত পিটানি খাইতাম, বকা খাইতাম, কিন্তু সবার মাঝে একটা কেমন সহনশীলতা ছিল। মনের গভীরে কোথাও একটা সুখ সুখ ভাব ছিল। আব্বু গেলো, আমাদের সুখ শান্তি সব পকেটে করে নিয়ে গেলো। একটুতেই সবাই রেগে যাই, বাসায় দিনরাত ঝগড়া লেগেই থাকে। আমার শক্তসমর্থ আম্মুটা কেমন ভেঙ্গে পড়ল হঠাৎ করে। আমার ভাই পড়াশুনা করেনা, দিনরাত কম্পিউটার গেম খেলে। আগে হইলে আম্মু পিটায় হাত পা ভেঙ্গে দিত, এখন সারাদিন শুধু আবোলতাবোল লেকচার দেয়।
এইরকম পরিস্থিতে আমার হাল ধরার কথা ছিল, কিন্তু আমিও মোটামুটি বখে গেছি। দিনরাত আম্মুর সাথে ঝগড়া করি, বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তর্ক করি। এইরকম চলতে চলতে কয়দিন আগে আমরা তিনজনে একটা মিটিঙ এ বসলাম। এভাবে তো আর চলতে দেয়া যায় না। কি করা যায়? সাকিব, আমার ছোট ভাই, বুদ্ধি দিল, ‘আম্মু আমাদের একটা ব্রেক দরকার। চল আমরা কোন ভ্যাকেশনে যাই।’ আম্মু বলল ‘ঠিকাছে, চল যাই। তোমার বড়াপু, দুলাভাই-ওদের কাচ্চা…সবাই সহ যাই।’ সাকিবা বলল, ‘না ওরা গেলে উলটা রিএকশন হতে পারে। দেখা গেল ভ্যাকেশন থেকে ফেরার সময় আমাদের মাঝে খুব মিল হয়ে গেসে, আর ওরা তিনজন ঝগড়া করতে করতে ফিরতেসে।’
সেদিন আমরা শান্তিচুক্তি করসি যে আমরা সবাই ভালো হয়ে যাবো। আমরা আর এইরকম ঝগড়া ঝাটি করব না। আম্মু যেইসব বিশাল বিশাল লেকচার দেয় সেগুলা আর দিবে না। এই চুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে এবারের ঈদটা অনেক ভালো গেলো। আমরা তিনজনই অনেক ভালো করে দিনটা কাটাইসি। সাকিব সবচেয়ে মজা করসে, সারাদিন ফ্রেন্ডদের সাথে ঘুরসে। অন্যান্য দিনের মত আম্মু ওকে জেরা করে জেরবার করে নাই। আমি আর আম্মু মিলে অদ্ভুত অদ্ভুত কিছু জিনিস রান্না করলাম, সাকিব এসে মত দিল একটাও মজা হয় নাই।
আমার খুব ইচ্ছা করে আগেকার মতন একটা সুখী পরিবার হয়ে যেতে। সবাই খুশি…সবাই সবার পাশে থাকে…খুব ইচ্ছা করে এমন একটা দেশে থাকতে যেখানে সবাই সবাইকে আর যাই হোক অনেক করে ভালবাসে…
ট্র্যাফিক জ্যাম, ভূমিকম্প, বন্যা অলা কিংবা গরীব গরীব একটা দেশে থাকতেও আমি রাজি, শুধু যদি সবাই সবাইকে ভালবাসতাম…কেউ কাউকে পিটায় মেরে ফেলতাম না, কারও এক্সিডেন্ট হলে গাড়ি নিয়ে হুশ করে তার পাশ দিয়ে চলে যেতাম না…কারও সম্পদ চুরি করে খেতাম না…
সবার জন্য আমার অনেক অনেক ভালবাসা।
:thumbup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
🙂
কিছু লেখা চুপচাপ পড়ে যেতে হয়, কিছু বলা হয় না, কিছু বলা যায় না। নির্বাক পাঠকের কাতারেই দাঁড়ালাম।
অনেক অনেক ভালোবাসা আপনার জন্য, আপনাদের জন্য। ভালো থাকবেন স্যাম্পু। 🙂
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
তোর মন্তব্য পড়ে ভয়ের চোটে ডিস্ক্লেইমার দিয়ে দিছি। ইরাম দুঃখী দুঃখী কমেন্ট দিসিস ক্যান হারামী?? থাপ্পড় খা।
মনে অনেক দুষ্ক তো। ভালুবাসাও তাই তেতো লাগে 🙁
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আরেকটা কথা, আপনার শিরোনামটা ব্যাপক ভাবে সত্য। নিজের চোখের সামনেই কিছু উদাহরণ দেখছি কিছুকাল যাবৎ। (নিজের ঘরে না)
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
হুম। ঠাডায় একটা থাবর দিলে দুষ্ক দরজা দিয়ে দৌড়ায় পালাবে।
শিরোনামটা মনে রাখিস...ছাও পাও শুদ্ধা একসাথে খাবি। ইট ওয়ার্কস 😀
মেয়েটা বেশি ভাল বেশি মন ছুঁয়ে যাওয়া লেখা লেখে।
আমি বর দিনু দেবী - একদিন তুমি সবাইকে সাথে নিয়ে খুব খুব সুখি হবে - ঠিক যতটা হতে চাও।
খুব কাছের মানুষ মারা গেলে অর্থনৈতিক সমস্যা না থাকলেও আরও অনেক সমস্যা থাকে। লেখাটায় সেটা খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছ।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
:shy: থেঙ্কু আপা। কিন্তু এইসব বলে লাভ নাই। আপনার কাছ থেকে দেশের উপর অনেক ভাবনা চিন্তাওলা কিন্তু সহজ সহজ লেখা চাই 😀
কি সুন্দর ঝরঝরে একটি লেখা! পড়ে বারবার মনে হলো একজন পরিনত মায়াবি সামিয়ার প্রতিচ্ছবি আছে এই লেখার ভিতর।
কথা সত্য। এবার ঢাকায় গেলে বাসায় আমাকে মানুষজন খানিকটা অতিথির মতো ট্রিট করেছে।
সিরিয়াস নোট এপার্ট: মুরগীর নাম 'শুভ্রা'! 😕
আমার বন্ধুয়া বিহনে
কাশতে কাশতে মরে গেলাম... 😀
আহারে! আমরাও কি আপনাকে অতিথির মত ট্রিট করছি? যে যন্ত্রণাটা দিসি...
আর, মুরগীর নাম আসলেই শুভ্রা। কালকে শেখ হাসিনাকে মুরগীর দিকে হাসি হাসি মুখে তাকায় কথা বলতে দেখে আমার এত খারাপ লাগতেসিল... 😀
তোমাদের সাথে যখন দেখা হলো আমার মনেই হয় নাই যে প্রথমবার দেখা হচ্ছে!
দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমি ভাবছিলাম একটা টমবয় সামিয়ার সাথে দেখা হবে। কিন্তু বাস্তব দেখা এবং ইদানিংকার লেখাগুলোতে মায়াবি ছাপ বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। পাশাপাশি বোমা ইমেজ ম্রিয়মাণ হয়ে যাচ্ছে। কি আর করা! ধরে নিলাম এটা সিসিবি'র সৌভাগ্য 🙂
আমার বন্ধুয়া বিহনে
দুই দিনের দুনিয়া...সারাদিন গান শুইনা আর ছোটভাইরে পিটাইয়া :chup: পার কইরা দিতেসি.... সহনশীলতা শুন্নের কোঠায় :bash:
নাহ,এখন থেকে সবাইরে ভালবাসুম 😡 ;;; 😡 যারে পামু তারেই :goragori:
খবরদার, বনে বাদারে কোন বানরীর দিকে আবার...
সামিয়া, দালানকোঠা বানানোর আর্কিটেক্ট হওয়ার পড়ার ফাকে ফাকে তুমি যে শব্দের পর শব্দ সাজিয়ে অনুভতি প্রকাশ করার বিরাট আর্কিটেক্ট হয়ে গেছ সেটা তোমার লেখা গুলা পড়তে গেলে খুব টের পাই। লেখতে থাক । আরুন্ধতি বুকার পেয়েছিল ৩৭ এ...
আজকে মনটা খুব খারাপ নিয়ে সিসিবি খুললাম; সকাল বেলা জীবনের প্রথম ছিনতাই এর অভিজ্ঞতা হল। আম্মা যাবে খুলনাতে, কলাবাগান থেকে ৭ টা ১৫ তে গাড়ি । ধানমণ্ডি ২৭ দিয়ে যাচ্ছিলাম ৬টা ৩০ হবে । একটা মাইক্রো এসে আম্মার হাত থেকে টান মেরে ব্যাগ নিয়ে গেলো। তেমন কিছু ছিলোনা, কিছু টাকা আর মোবাইল; তবে ঘটনার আকস্মিকতায় আম্মা ভয় পেয়ে গিয়েছিলো। HSBC এর বুথের সামনে অনেক গুলা ছেলে সাইকেল নিয়ে দাড়িয়ে ছিল, শরীর সুস্থ রাখার জন্য সকালের সাইক্লিং !!, কেউ কিছু বলল না। শুধু মিনা বাজারের সামনে দাঁড়ানো একটা লোক বলল “ও, ছিনতাই হল !!” যাই হোক, হয়ত আমিও ওরকম করতাম। মনে হল সবার সাথে শেয়ার করি, একটুতো সাবধান হতে পারব। ভাল থেক।
[I’m very happy that I’ve stumbled upon CCB. I feel like much of my cc days. In the mean time I would like to share I have got a lot of cadets in my office too, and we enjoy that a lot too.]
শামীম মুরাদ
😛 থেঙ্কু ভাইয়া, প্রশংসা শুনতে কার না ভাল না লাগে 🙂
আশা করি আন্টি ঠিকমতই পৌছেছেন। আমারও ঠিক একই ভাবে ছিনতাই হয়েছিল।
অরুন্ধতি কিন্তু একজন, হাফ বাঙ্গালী, আর্কিটেক্ট ছিল... তুমি মনে হয় আগেই জানতে তাই না?
শামীম মুরাদ
দেশে ফিরতে চাই...............................
ফিরো।
কিছু বুঝলাম না, ঈদ মোবারক টাইপ কোন পোস্ট নাকি এইটা 😕
তবে লেখাটা সুখী সুখী হইছে :thumbup:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
:thumbup:
খুব সত্যিকারের কিছু কথা । কিন্তু এই যে অবস্থা , এর জন্য আমরাই সবচাইতে বেশী দায়ী । একটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা বলি । আশুলিয়া রোড দিয়ে সাভার থেকে একদিন ঢাকায় আসছিলাম । কিছুটা সামনে একটা ম্যাক্সি ( দুষ্টু লোকেরা সাবধান;এই ম্যাক্সি গাড়ী,ড্রেস না ) উলটে গেলো । আমার ড্রাইভার ভেবেছিলাম স্পট ক্রস করার সময় গাড়ীটা থামাবে । দায়িত্ববান নাগরিক কিংবা সেনাবাহিনীর সদস্য হিসাবে সেটাই আমাদের কর্তব্য । কিন্তু সে গাড়ীটা না থামিয়ে চলে যাচ্ছিল । আমি মোটামুটি একটা ধমকই দিলাম । "গাড়ী থামাচ্ছ না কেন"? ওর উত্তর শুনে আমি আর কোন প্রতিউত্ত্র দিতে পারিনি । ও বললো, "স্যার,আর ২/১ মিনিটের মধ্যে লোকজন এসে এখানে যত গাড়ী থামানো পাবে সবগুলি ভাঙবে" । আমি আর কিছু বলতে পারলাম না । কথা তো সত্যিই । নিজের গাড়ী হলেও যা একটা কথা ছিল । সরকারী গাড়ী নিয়ে সেই রিস্ক কে নিবে ? এটাই এখন পরিস্থিতি ।
আমার কি সমস্ত কিছুই হলো ভুল
ভুল কথা, ভুল সম্মোধন
ভুল পথ, ভুল বাড়ি, ভুল ঘোরাফেরা
সারাটা জীবন ভুল চিঠি লেখা হলো শুধু,
ভুল দরজায় হলো ব্যর্থ করাঘাত
আমার কেবল হলো সমস্ত জীবন শুধু ভুল বই পড়া ।
কথা সত্য। পাবলিক প্রপার্টি ভাঙ্গার অভ্যেস বন্ধ করা যায় কিভাবে?
ভাল লেখা হইছে। ::salute::
মানুষ* হতে চাই। *শর্ত প্রযোজ্য
থেঙ্কু।
বড়ই সত্যি কথা আপু, খুব ভালো লাগলো আপনার লেখাটি পড়ে
আহারে, যেসব মেয়েদের নাম শুভ্রা তাদের এইবার স্কুল কলেজে জীবন ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে যাবে 😛
অনেকদিন পর লিখলা মিয়া আর লেখাও ভালু হইছে। কঠিন কঠিন লেখা থেকে এরকম লেখাই পড়তে বেশি আরাম লাগে :-B
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
বাংলাদেশ একটা নীল রঙ্গের নিগার সুলতানা। একে ভালুবাসতে আর ভালু লাগেনা 🙁
আপু কেমন আছিস? 😀
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
আপনে এত ভাল করে জিগাস করতেসেন :-/
আপনার শরীর ভাল?
সেমাই খাতুনের এত্ত সুন্দর লেখাটা পড়ে চোখ ছলছল কইরা ঊঠলো
মতি
তোর চোখে পানি
হা হি হা হি
বাংলাদেশ অপূর্ব সুন্দরী।
লেখাটা একদম মন ছুঁয়ে গেল... এর বেশি আর কিছু বলার জন্য খুঁজে পাচ্ছি না 🙁
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
কিছু লেখা চুপচাপ পড়ে যেতে হয়, কিছু বলা হয় না, কিছু বলা যায় না। নির্বাক পাঠকের কাতারেই দাঁড়ালাম।
অনেক অনেক ভালোবাসা আপনার জন্য, আপনাদের জন্য। ভালো থাকবেন স্যাম্পু।
মিশ্র অনুভুতি হলো। তবে সবমিলিয়ে ভালো। :thumbup:
Wish you all the best
আপনার লেখারে ভালা পাই।
:thumbup:
সবাইকে কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ 🙂
কষ্ট দিলি শয়তানী x-( 🙁
"পারিবারিক শান্তিচুক্তি" সম্পাদন করায় এইবার সামিয়ার নাম নোবেল কমিটির কাছে পাঠামু বলে ঠিক করেছি! আর লেখাটা ঠিক করছি "বুকার প্রাইজে'-র জন্য পাঠামু!
জগতের সকল প্রাণীর কল্যাণ হোক। 😀
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
মাঝে আমার পিসিটা সিসিবির সাথে আঁড়ি নিয়েছিল কোন একটা অদ্ভুত কারণে। তাই কেবল লেখাগুলো পড়েই স্থির থাকতে হয়েছিল। আজ পোষ্ট করতে পারবো আশা করি। সামিয়ার লেখার ভক্ত তো সেই ছোটবেলা ( 😕 ) থেকেই...যাই হোক, লেখাটা পরে মনে হল, আমাদের এই সিসিবিটা কে এমন করে ঠিক করে ফেলা যেত যদি...
সামিয়ার জীবন অনেক সুন্দর হোক, মন থেকে চাচ্ছি।
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
চুপচাপ পড়ে গেলাম... অনেক ভাল লাগলো লেখাটা পড়ে... শিরোনামটা বেশী পছন্দ হয়েছে... :thumbup:
স্যাম............অনেক দিন পরে অনেক কান্দাইলি। মাঝে মাঝে ''ভালুবাসা ভালুবাসা লিখা'' পড়েও কান্দা আসে!! :(( :clap: :boss:
বারে বারে বাঁধ ভাঙিয়া বন্যা ছুটেছে
দারুণ দিনে দিকে দিকে কান্না উঠেছে
ওগো রুদ্র, দুঃখে সুখে এই কথাটি বাজল বুকে
তোমার প্রেমে আঘাত আছে, নাইকো অবহেলা
নয় নয় নয়, এ মধুর খেলা
তোমায় আমায় সারা জীবন
সকাল সন্ধ্যা-বেলা ।
:thumbup:
Praise Almighty
valo likhsen apu. Thumbs up...
আপু, সিসিবিতে আমি আগে শুধুই দর্শক ছিলাম। এখন একটু আসা যাওয়া, কিন্তু এরই মধ্যে আপনার লেখার ফ্যান হয়ে গেছি। প্রথম কোন লেখা প্রিয়তে নিলাম। লেখাটা একটু বেশিই মন ছুঁয়ে গেল।
তানভীর আহমেদ
ভাই আমি সামিয়া আপু , পিয়া আপু আর রাব্বি ভাইর বিরাট ফ্যান । তাদের অটোগ্রাফ চাই... 😀
দাখেন না সামিয়া আপুরে নকল কইরা প্রোফাইল পিকচার দিছি । 😀 😀 😀
:clap:
:clap:
সোফির মায়ের একটা লিখা প্রিয়তে না নিলে কি চলে?
এইটা নিলাম.......
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
লেখা তো ভাল হয়েছেই। আমার কাছে সবচেয়ে ভাল লেগেছে টাইটেলটা।
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম