একটি হৃদয়স্পর্শী প্রেমের উপন্যাস (নাম খুঁজছি)

[ বখাটের দৌরাত্ম্যে কিশোরীর আত্মহত্যা – পত্রিকার এরকম দুঃখজনক সংবাদে ইচ্ছে হলো কিশোরী হয়ে আত্মহত্যার আগের মুহূর্তটিকে অনুভব করার। কেন অকাল মৃত্যু? কী তার প্রতিকার? ভাবনার ফলস্বরুপ এক উপন্যাসের প্লট মাথায় আসলো। জীবনের বিভিন্ন সময়টা দেখানোর জন্য উপন্যাসের সময়কালের পরিধিটা অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে। জানি না শেষ পর্যন্ত কী দাড়ায়।]

বার

ইচ্ছেটা অনেকদিনের। ছোট মামিকে নিয়ে ধর্মসাগরের পাড়ে বেরাতে যাব। আসলে ঠিক অনেকদিনের নয়,

বিস্তারিত»

উপহার

আমার এ গল্পটা অর্থাত্‍ কিনা আমার জীবনের এ গল্পটা এখন পর্যন্ত কাউকে বলিনি।এমনকি যাদের সাথে “বিন্দু বিন্দু জল ” থেকে শুরু করে “সাগর অতল ” সমান দুঃখগুলো শেয়ার করেছি, কলেজের সেই ক্লাসমেটগুলোকে পর্যন্ত না । হঠাত্‍ কি মনে করে গল্পটা বলতে ইচ্ছে হলো …

ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হওয়ার পর পরই একটা অদ্ভুত কারণে বাবার চাকরিটা চলে যায় ।আত্মীয়স্বজনেরা নাকি তখন হিসেব করা শুরু করেছিল ,

বিস্তারিত»

মাইর দিয়েন্না…

আমার পরশু থেকে এক্সাম কিন্তু আমিও রকিবের মত লেখাপড়া ছাড়া সবই করছি। 😀 মন মেজাজ প্রচুর খ্রাপ। 😡
আমার একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো আমি জীবনে কোন প্রকার জোকস মনে রাখতে পারিনা।মানুষ যখন তখন এই বিশেষ কাজটা করে শ্রোতাদের মনোরঞ্জন করে।একবার শুনেছিলাম দিনে ৩ জনকে হাসানোর মধ্যে কি যেন একটা বিশেষত্ব আছে।(এখন মনে নাই) যাই হোক শুনে দু:খ :-/ পাইসিলাম ভেবে যে আমার সেই গুণ নাই।

বিস্তারিত»

পাখির প্রতি…

প্রতিদিনের মত আজকেও ঘুম থেকে উঠেই বল্লাম,’কেমন আছো …?’বলেই বুঝলাম ভিতরটা মোচর দিয়ে উঠলো।প্রচন্ড কষ্টে মনে হলো দম বন্ধ হয়ে যাবে।বালিশে মুখ গুঁজে হাউমাউ করে কাঁদলাম,পাছে বাসার সবাই শব্দ শুনে ফেলে।
প্রথম যেদিন বুঝেছিলাম তুমি আর কোনদিন আমার হবেনা সেদিন যেমন আত্মাছেড়া কষ্ট হয়েছিল প্রতিটাদিন এবং আজো তেমন কষ্ট পাই।তোমাকে আলো ভেবে পেতে চেয়ে যে সারাজীবনের মত এমন অন্ধকারে হারিয়ে ফেলব…তুমি প্রথম থেকেই জানতে তাই না …?তাই আমাকে প্রতিটাদিন শক্ত হতে বলতে।কি লাভ হলো তোমার?আমাকে আগুনের কিনারে নিয়ে একা ছেড়ে দিয়ে কি লাভ হলো তোমার?কে জিতলো আর কে হারলো এই ভয়ঙ্কর খেলায়?

বিস্তারিত»

মাসুম ভাই মাসুম ভাই

তিনি শওকত মাসুম ভাই, সিসিবির তৃতীয় বয়োজেষ্ঠ্য মানুষ, তারপরও নিজেকে মাসুম দাবী করেন, যিনার প্রথম লিখা পড়ে বুঝারই উপায় নাই উনি অর্থনীতি নিয়েও বিশ্লেষণ ধর্মী পোস্ট লিখেন, মুভি নিয়ে লিখেন রিভিউ পোস্ট, সাগরের চাপা মারা নিয়ে গল্প লেখেন, রাজনীতি নিয়ে হাবিজাবি লিখেন (যেগুলার একটতেও আমি ঢুকার সাহস পাই না :shy: ) এমনকি মাঝে মাঝে ক্লাসিক মুভির বিশাল বিশাল লিস্টি আলা পোস্টও ঝুলতে দেখা যায় উনার স্টোর রুমে।

বিস্তারিত»

নামকরণ কষ্টকর

সিসিবিতে প্রথম না,কিন্তু আমি পাঠক থাকতেই বেশি পছন্দ করি।আজ মনটা খুব বিষন্ন হয়ে আছে তাই আমার প্রিয় মানুষগুলার সাথে বিষন্নতাটা ভাগ করলাম।আমার মন খারাপ করা লেখায় কারো মন খারাপ হয়ে গেলে আমি আগে থেকেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।প্রিয় মানুষগুলাকে একটুও হারাতে চাইনা……আরা হারাতে চাইনা।

জীবনের কতগুলা দিন পার হয়ে গেল। কতগুলা মানুষ এলো কতজন চলে গেল।যারা চলে গেল তারাকি সত্যি চলে গেছে? নাকি তারা নিজেদের এক একটি জায়গা পাকা পক্ত করে গেছে?মানুষ্কি সত্যি আর একটা মানুষের জীবন থেকে চলে যায়?মনে হয় যায়না।আমাদের প্রিয় মানুষগুলা কখনই চলে যায়না।

বিস্তারিত»

পুরাই অশিক্ষিত

(কলেজে আপারা যখন গণহারে ওয়াল ম্যাগাজিন এর জন্য লিখা জমা দিতে বলত আমার ১ ক্লাসমেট একবার advanced learners থেকে ‘ম্যাংগো’ paragraph কপি করে জমা দিসিল, =)) আমি এতটা নিচে না নামলে ও এর চেয়ে বেশি ভাল লিখা জীবন এও লিখি নাই। তাই পাঠক কে অনুরোধ একটু কষ্ট করে পড়ে নিবেন)
কিছুদিন আগে বুয়েট ‘বিদ্রোহী’ ছাত্রদের তীব্র আন্দোলনের মুখে পরীক্ষা পিছাইলো,কি আর করা ভাবলাম ভালোই হল বাংলাদেশ ইংল্যান্ড এর ODI series টা বাসায় যেয়ে আরামসে দেখে আসি।

বিস্তারিত»

টুকরো টুকরো গল্প

১। আমি তখন ছোট।সাত বছর বয়স।আমার খালামনি U.S.A থেকে দেশে বেড়াতে আসছে।তাই নানুবাড়ি গেলাম।নানু বাসার সামনের মাঠে একদিন আমি আমার ২ বছরের খালাতো ভাইকে কোলে নিয়ে ঘুরতেসি।ঘুরতে ঘুরতে হঠাৎ দেখি সামনে এক গরু 😮 ।আমার খালাতো ভাইতো গরু দেখে ভয় পেয়ে শক্ত করে আমার গলা জড়ায়ে ধরসে।সমস্যা হলো,আমিও গরু দেখে ভয় পাইসি কারণ আমার গায়ে গরুদের প্রিয় লাল রং এর জামা ~x( ।অন্য সময় হলে না হয় একটা দৌড় দিতাম।ভাই কোলে থাকায় দৌড়ও দিতে পারতেসি না।হঠাৎ মাথায় একটা চমৎকার আইডিয়া আসল :grr: ।মিস্টি করে ভাইকে বললাম,’ভাইয়া,একটু কোল থেকে নামো।আমি গরুটা তাড়ায়ে দিয়ে আসি।লক্ষী ভাইযা একটু নামো’।সেতো নামবেই না কোল থেকে।যাইহোক,একসময় তার হাতের বাধন একটু ঢিলা হলো আর আমিও ওকে নামায়ে রেখে দিলাম একটা দৌড়।আর বেচারা মাঠের মাঝখানে দাঁড়ায়ে ভ্যা ভ্যা করে কান্না।কিন্তু ওর কান্নায় তখন আমার কিছুই যায়-আসে না।

বিস্তারিত»

অতীত বয়ান – কেউ যদি শুনতে চায় (নারীকথ্ন)

mom_dau[1]

নারীদের জন্য আলাদা দিবস কেন?

প্রথমেই একটা কুইজ দিয়ে শুরু করি।
এক গাড়ি দুর্ঘটনায় বাবা মারা গেলেন আর ছেলে মারাত্মকভাবে জখম হলো। অপারেশন থিয়েটারে রোগীর চেহারা দেখে ডাক্তার চিৎকার দিয়ে উঠলেন, ‘এটা তো আমার ছেলে।‘
কিভাবে সম্ভব?

এক – দুই – তিন – সময় শেষ।

যে নারীকে একজন পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে পরিগণিত করে তার পক্ষেই মুহূর্তের মধ্যে একজন মহিলা ডাক্তারের কথা ভাবা সম্ভব।

বিস্তারিত»

নামটা খুঁজে পাচ্ছি না

আমার ঠিক জানা নাই ভালো লেখকরা কোন কিছু লিখার আগেই নামটা দিয়ে দেন কিনা।আমি শুধু এটাই জানি যে আমি দেই।কিন্তু এইটার যে কি নাম দিব খুঁজে পাচ্ছি না।

ছোটবেলায় প্রথমে হতে চেয়েছিলাম কনফেকশনারীর দোকানদার।বিনা পয়সায় পেষ্ট্রী খাওয়াটাই যখন আমার কাছে সবচাইতে আকর্ষনীয়।তারপর কখন ও ক্রিকেটার,কখন ও জার্নালিষ্ট (স্পোর্টস),কখন ও ফ্যাশন ডিজাইনার আবার কখন ও স্বপ্ন দেখেছি আমি বিরাট এক্সিবিশন করছি বেংগল গ্যালারীতে।কখনোই যেটা চাইনি সেটা হল আর্মি অফিসার হতে।শেষ পর্জ়ন্ত ওটাই হতে হল।তাই স্পোর্টস রিপোর্টার হওয়ার সুপ্ত ইচ্ছেটা এই ব্লগেই পুরন করি।

বিস্তারিত»

ডায়লগ De MGCC রিলোডেড

সাবধান…হুশিয়ার…খাবার্দার… (ইয়ে মাশরুফ ভাইয়া, এখানে দ এর পর বা’ নাই কিন্তুক)
ব্লগাধিরাজ,শাহেনশাহ্ সিসিবি তাঁহার সাম্রাজ্যে আগত এক পর্যটকের নামে ভয়াবহ সমন জারি করিয়াছেন… ঐ পর্যটক দিনকতক আগে বাদশাহের সহিত সাক্ষাত্‍ করিয়া তাহার নাজরানা পেশ করিয়া গিয়াছিল।রাজপ্রাসাদের সদস্যগণ মহাউত্‍সাহে সেই নাজরানা গলাধঃকরণ করিলেও বর্তমানে সকলেই (শাহেনশাহ নিজেও) ভয়াবহ বদহজমের সমস্যায় ভুগিতেছেন।রাজ্যশ্রেষ্ঠ হেকিমের দাওয়াই,যদি পর্যটক অবিলম্বে ততোধিক অখাদ্য নাজরানা পেশ করে,তাহা হৈলে সকলেই আরোগ্য লাভ করিতে পারিবেন।

বিস্তারিত»

শান্তাপুর বইয়ের মোড়ক উন্মোচন…

হায় হায় বড্ড দেরী হয়ে গেছে, নেট জনিত সনস্যার কারণে আমি মাত্র খবরটা পেলাম, আজ বিকাল সাড়ে চারটায় শান্তাপুর বইয়ের মোড়ক উন্মোচন। বই প্রকাশিত হচ্ছে সাকী পাবলিশিং ক্লাব থেকে, নামঃ কিন্নরকন্ঠী নদী, আমি অবশ্য আর কিছুই জানিনা…

আমি এক্ষুনি দৌড় দিচ্ছি, আশা করি বাকীরাও আসবেন…

বিস্তারিত»

ডায়লগ De MGCC

প্রাচীনকালে পর্যটকেরা যখন রাজ্যের রাজার সাথে প্রথম সাক্ষাত্‍ করতেন,সঙ্গে থাকতো নানা উপঢৌকন।সিসিবি’র সাথে গত এক বছর ধরে আমার দিনে কমসে কম তিনবার সাক্ষাত্‍ হলেও পর্যটকের মর্যাদা লাভ করেছি(সদস্যপদ) দুদিন আগে।লেখক হিসেবে কোন মানের মধ্যে না পড়লেও পৃথিবীর সব ব্লগের শাহেনশাহ্ সিসিবিকে(আমার জানামতে, এবং আমি জানি বাংলাদেশের সব ক্যাডেটের জানামতে) উপেক্ষা করার সাহস আমার নেই,তাই হুজুরকে সামান্য নাজরানা…
১.এক সিনিয়র আপা যিনি পানিশমেন্ট দেওয়ার জন্য বিখ্যাত ছিলেন;

বিস্তারিত»

ফেলে আসা দিনগুলো

কলেজে জুনিয়র আসার দিন সবার মন কমবেশি খুশি খুশি থাকে।ক্লাস এইটদের বলে দেয়া হয় সেভেনদের সেদিন কোনোরকম টেবিল রুলস না শিখাইতে।ডিনারে ক্লাস সেভেনদের নিয়ে আচ্ছামত মজা করা হয়।
আমি প্রথমদিন টেবিলে গিয়া দেখি আমাকে দেখে আমার টেবিলমেটরা ব্যাপক মজা পাচ্ছে।আমি যাই করি তাতেই তারা হাসে।তার উপর খাইতে দিসে আলুভর্তা।এইসব দেখে আমি ক্যাডেট কলেজের উপর মহা বিরক্ত হয়ে গেলাম।টেবিলমেট একজন(ক্লাস ইলেভেন) জিজ্ঞেস করল কলেজ কেমন লাগতেসে?আমি বললাম disgusting.সঙ্গে সঙ্গে হাসির মাত্রা আরো বেড়ে গেল।কোনমতে হাসি চেপে উনি আবার বলল খাচ্ছ না কেন?আমি বললাম আলুভর্তা খাই না।উনি বলল খাও খাও,

বিস্তারিত»

ভালবাসা দিবস

ভালবাসা দিবসে প্রায় প্রতিবারই একটা ঘটনা মনে পড়ে যায়। আমরা তখন ক্লাস এইটে, এক্সটেম্পরের জন্য আমি আর পুষ্প দুইজন প্র্যাকটিস করছি, যে ভাল করবে সে যাবে (শেষ পর্যন্ত পুষ্প গেছিল কিন্তু:D) । আমাদের প্র্যাকটিস করান ক্লাস ইলেভেনের তামান্না আপা আর এমেল আপা। অসাধারণ পরিশ্রম করে এই দুজন মানুষ ধীরে ধীরে গড়ে তোলার চেষ্টা করেন এইটের দুজন নবিশকে।

বৈচিত্রময় টপিক নির্বাচন করে তার চেয়েও বৈচিত্রময় করে কিভাবে কাহিনী বানাতে হয়,

বিস্তারিত»