কলেজ লাইফ-ক্লাস এইট
ক্লাস এইটের পোষ্ট ছোটো হওয়ার কারণে আমি সরি। আসলে আমার ক্লাস এইট এর কাহিনী ভালোভাবে মনে নাই।
ক্লাস নাইন এ ওঠার পর পরই ভাব একটু অকারণে বেড়ে যায়। কোনো কারণ ছাড়া জে.পি দের সাথে ঘাড় ত্যাড়ামি করতাম সাথে ক্লাস মেইটরাও। কিন্তু ভাইদের মাইর খাইয়া সব শেষ হই গেছে ভাব সাব।
এর মাঝে আবার হাউজএ জয়নাল ভাই নামে নতুন সুইপার আসলো।
ঘটনা কি!!
ব্লগে নাই বেশ কয়েকদিন। অজুহাত দিয়া পোলাপাইনের মিজাজ খারাপ করুম না। তবে সত্যই ম্যালা চাপের মইদ্দে আছি। সফটয়্যার রিলিজের শেষ পর্যায়ে আছে টিম। ভয়ানক প্রেশার। তবে ফাকেঝুকে প্রায়ই ঢু মারি। আইজকা তো দেখি ব্যাপার ম্যালা দূর গড়াইছে। কে কি পোস্ট দিসে জানিনা, পড়িনাই, তাই কইতে পারুম না। তয় যা হইতাচে তাও ভালা লাগতাছে না। পোলাপাইন, সব ঠিক হয়া যাও। দ্যাশে আইসা তো মনে লইতাচে সবগুলারে ডলা দিতে অইব।
বিস্তারিত»খয়েরি রঙের ব্যাথা …
যদিও আমি কখনও পোস্ট উৎসর্গ করিনাই তাও এই পোস্টটা ফয়েজ ভাইকে …
১…
একটা মেডেল পাওয়ার লক্ষ্যে ঢুকেছিলাম কলেজ বাদক দলে। দুইবছর প্যাঁপু প্যাঁপু করতে হবে তারপর অবসর। অবসরের আগে গলায় ঝোলানো হবে মেডেলখানা। সোনার না। মহাখালির এমিকন থেকে বানানো খুব বেশি হলে পঞ্চাশ টাকার জিনিস। তাও মেডেল নামটার মধ্যে একটা ব্যাপার আছে এবং ব্যাপার স্যাপারের দিকে আমার সর্বদাই লোভ আছে,
বিস্তারিত»সুপার কাপঃ সেমিফাইনাল ঢাকা মোহামেডান ০-১ চট্টগ্রাম মোহামেডান (এগ্রিগেট ১-১)টাইব্রেকার(৩-২)
কোটি টাকার টুর্ণামেন্টের ফাইনালের আকর্ষনের ষোল কলা পূর্ণ হয়েছে। আগামী ২৭ মার্চ স্বপ্নের এই ফাইনালে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে চির প্রতিদ্বন্দি ঢাকা আবাহনী ও ঢাকা মোহামেডান।
সুপার কাপের শেষ সেমিফাইনালে আজ মুখোমুখি হয়েছিল ঢাকা ও চট্টগ্রামের দুই মোহামেডান। আজকের ম্যাচের হিসাব-নিকাষ ছিল গতকালের ম্যাচের মতোই, প্রথম লেগে ১-০ গোলে জয়লাভ করায় আজ নূন্যতম ড্র করলেই ফাইনালে পৌছে যেত ঢাকা মোহামেডান, ২ গোলের ব্যবধানে জিতলে ফাইনালে যেত চট্টগ্রাম মোহামেডান,
বিস্তারিত»কলেজ লাইফ-ক্লাস এইট
কলেজ লাইফ-ক্লাস সেভেন
ক্লাস এইটে অফিসিয়ালি উঠলেও আমরা কিন্তু এক হিসেবে ক্লাস সেভেনেই ছিলাম যেহুতু আমাদের জুনিয়র আসেনাই তখনও। ~x( কেন্টীন এ যাওয়া, হাউজ ডিউটী ক্যাডেট এর দায়িত্ব পালন করা, আরো অনেক ব্যাপার। এর মাঝে আবার মিশন একাডেমী করতে গিয়ে ধরা খাওয়া। কিছুদিন পর আমাদের জুনিয়ররা চলে আসলো শুধু আসলো যে তা না আসার কিছুদিন আগে থেকে আমাদের ঘুম হারাম করে দিল।
তদন্ত কমিটি ও একটি প্রাকটিক্যাল জোক
কিছুদিন আগে সামীউর তদন্ত কমিটি নিয়ে একটি অসাধারন স্যাটায়ার দিয়েছিল। আজকে এক তদন্ত কমিটির অসাধারন রিপোর্টের খবর দেখলাম। বসুন্ধরার আগুন লাগার ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিটি তদন্ত শেষে তাদের রিপোর্ট জমা দিয়েছে। সেখানে তারা নতুন আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করার সুপারিশ দিয়েছে।
এই খবর শুনে হাসবো না কাদবো এখনও বুঝে উঠতে পারছি না।
বসুন্ধরা: তদন্ত রিপোর্টে আরেক তদন্ত কমিটি গঠনের পরামর্শ
বিস্তারিত»সুপার কাপঃফাইনালে আবাহনী… সেমিফাইনাল ২য় লেগ ঢাকা আবাহনী ০ – ০ ব্রাদার্স ইউনিয়ন(এগ্রিগেট ৩-২)
কোটি টাকার সুপার কাপের ফাইনালে উঠেছে ঢাকা আবাহনী, ব্রাদার্স ইউনিয়নের সাথে প্রথম সেমিফাইনালে ৩-২ গোলে জয়লাভের পর দ্বিতীয় লেগে গোলশূন্য ড্র করে তারা ফাইনালে উন্নিত হয়। ২৭ মার্চ ফাইনালে তারা মুখোমুখি হবে ঢাকা চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম মোহামেডানের মধ্যে বিজয়ী দলের।
খেলার প্রথমার্ধ ছিল অনেকটাই নিস্প্রভ। দু দলই কয়েকটি গোলের সুযোগ তৈরী করলেও ফরোয়ার্ডের ব্যর্থতা ও স্বার্থপরতার কারনে গোল করতে ব্যর্থ হয়।তবে প্রথমার্ধের সহজতম সুযোগটি নষ্ঠ করে ব্রাদার্সের জাহিদ পেনাল্টি মিস করে।
বিস্তারিত»মালায়শিয়ার চিঠি – ০৬
মালায় ভাষায় “কাম্পুং বারু” মানে “নতুন গ্রাম”। নামে নতুন হলেও এটি মালায়শিয়ার খুব প্রাচীন একটি গ্রাম। ব্রিটিশ শাসকরা ১৯০০ সালে শহরের মধ্যে এই গ্রামটিতে মালয় আদিবাসি দের তাদের নিজ ঐতিহ্য বাজায় রেখে বসবাস করার অনুমতি দেয়। সেই থেকে মালয় আদিবাসিরা এই গ্রামটিকে আগলে রেখেছে। ২য় বিশ্বযুদ্ব পরে এই গ্রামকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন। মালায়েশিয়ার সর্ব বৃহৎ দল UMNO ও গঠিত হয়েছিল এই গ্রামে।
বিস্তারিত»কলেজ লাইফ-ক্লাস সেভেন
৭ই মে ২০০২,আমরা ২৫তম ব্যাচ বরিশাল ক্যাডেট কলেজে পা দেই। অনেক কলেজের মত আমরাও ৫০ জন ছিলাম ২৫তম ব্যাচে। ক্লাস সেভেন, প্রথমেই সিনিয়রদের দেয়া কিছু টিজ নাম মাথা পেতে নিলাম। :no: আমরা সোহরাওয়ার্দী হাউজ এ ছিলাম সতেরো জন। আর আমার প্রথম রুম ৩০৩ এ আমরা ছিলাম ৪ জন। আমি,শশী,রেজা এবং মুস্তাকীম।
আমরা যাওয়ার ৭ দিন পরই ভেকেশন ছিল। কিন্তু তার আগেই জানিনা কিভাবে মুস্তাকীম মোজার বল বানিয়ে ফেললো।
বিস্তারিত»আমার হারিয়ে যাওয়া বন্ধুটি
ওর সাথে আমার প্রথম পরিচয় ফার্মগেটের ডিব্বায় । কলেজ থেকে বের হওয়ার পর আমদের মোটামুটি সবার প্রিয় একটা জায়গা । আর ক্যাডেটদের স্বভাবজাত অভ্যাস…পরিচয়ের দুই মিনিটের মাথায় এমনভাবে মিশে গেলাম যেন সেই শৈশবকাল থেকে আমরা একসাথে । প্রায়দিনই আমরা ডিব্বায় বসে একসাথে চা বিড়ি খেতাম আর নানা রকমের আজাইরা গল্প জুরে দিতাম । এরপর বরিশাল চলে আসায় বেশ বড় একটা গ্যাপ পরে গেল ।
ভালবাসা এবং অন্তুর একটি দিন
-দেখ দেখ ঐ যে আসছে…
-কেমন ড্যাব ড্যাব করে তোর দিকে তাকায় দেখেছিস শাম্মী ?
-ধুর ! কি যে বলিস না, ল্যাংড়া’র আবার শখ…
-হি হি হি…
-চল চল ক্লাসের ঘন্টা পড়েছে,
-চল ।
-অন্তু, জানালার বাইরে তাকিয়ে আছ কেন ?
জামাল স্যারের হুঙ্কারে সম্বিত ফিরে পায় অন্তু ।
-সামনে আসো…আবার হুঙ্কার ।
অনেকেই ফিক ফিক করে হাসছে,
সুপার কাপঃ ২য় সেমিফাইনাল ঢাকা মোহামেডান ১ – ০ চট্টগ্রাম মোহামেডান
সুপার কাপের ২য় সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল দুই মোহামেডান। ম্যাচের ইঞ্জুরি টাইমে গোল মেশিন বুকালোর হেড করে করা গোলে ১-০ গোলে জয় লাভ করেছে ঢাকা মোহামেডান। পুরো ম্যাচে কোন দলই উল্লেখযোগ্য কোন আক্রমন গড়ে তুলতে পারেনি, বলা যায় ম্যাচ উত্তেজনাহিনতায় ভুগেছে, বিশেষ করে গ পর আজকের ম্যাচ দর্শকদের হতাশ করছে।
পুরো টুর্নামেন্টে আজকে মাঠে সর্বোচ্চ দর্শক সমাগম হয়, এর পিছনে কারন হিসেবে ছুটির দিনের সাথে সাথে গতকালের গতকালের আবাহনী- ব্রাদার্সের প্রানবন্ত ফুটবলও নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে,
বিস্তারিত»ছুটে যায় গাড়ি …
১…
কনুইটা শুধু বের করা জানালা দিয়ে। হালকা শীতের স্পর্শ। কানে হেডফোন গুঁজে দিয়ে গানটাকে মস্তিষ্কের ঠিক মাঝখানে বসানোর চেষ্টা। তারপর সেখানে বেজে ওঠা- “আমি স্বচ্ছল তাই একেঁছি দু’চোখে স্বচ্ছলতার স্বপন … ” কিংবা আমার রুমমেট ফাহিম আর সাব্বিরের মতে এ যাবত কালে ব্ল্যাকের করা সবচে জঘন্য গান “এই নিঝুম রাতে একা আমি জানালার পাশে দাঁড়িয়ে … “পাশ দিয়ে বিপরীত দিকে ছুটে চলছে গ্রাম,
বিস্তারিত»সুপার কাপঃ ১ম সেমিফাইনাল ১ম লেগঃ আবাহনী ৩ – ব্রাদার্স ২
সিটিসেল সুপার কাপের ১ম সেমিফাইনালের ১ম লেগে মুখোমুখি হয়েছিল ঢাকা আবাহনী ও ব্রাদার্স ইউনিয়ন। খেলা শুরুর আগে গ্যালারীর দৃশ্য দেখেই যে কোন ফুটবলপ্রেমীর মন ভরে ওঠার কথা, আর খেলা শুরুর পর দুদলই সেই দর্শকদের মন ভরানোর চেষ্টায় মেতে ওঠে। দুদলই পরিকল্পিত ও গোছানো ফুটবল খেলে। ১৬ মিনিটে ইব্রাহিম অসাধারন এক দূরপাল্লার শটে গোল করে আবাহনীকে এগিয়ে দেন। গোলের পরে আবাহনীর খেলার গতি কিছুটা পড়ে যায়,
বিস্তারিত»বিরতির বিরতি
অনেক দিন ধরে সিসিবিতে কোন কিছু লেখা হয়না। কোন এক অদ্ভূৎ কারণে আপনা আপনিই নিজে থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছি বা গুটিয়ে গেছি। সিলেট থেকে যশোরে গিয়েছি প্রায় দেড় মাস। অনেক কিছু স্মৃতি হয়ে আছে সেখানকার। প্রায় প্রতি দিনই এমন কিছু ঘটতো যা নিয়ে মজার মজার ব্লগ লেখা যায়। আমার সহকর্মীরাও (ওনারাও এক্স-ক্যাডেট) আমাকে বলতেন ওই ঘটনাগুলো নিয়ে যেন আমি সিসিবিতে লিখি। আমিও প্রচন্ড উৎসাহী হই।
বিস্তারিত»