সুপার কাপের ২য় সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল দুই মোহামেডান। ম্যাচের ইঞ্জুরি টাইমে গোল মেশিন বুকালোর হেড করে করা গোলে ১-০ গোলে জয় লাভ করেছে ঢাকা মোহামেডান। পুরো ম্যাচে কোন দলই উল্লেখযোগ্য কোন আক্রমন গড়ে তুলতে পারেনি, বলা যায় ম্যাচ উত্তেজনাহিনতায় ভুগেছে, বিশেষ করে গ পর আজকের ম্যাচ দর্শকদের হতাশ করছে।
পুরো টুর্নামেন্টে আজকে মাঠে সর্বোচ্চ দর্শক সমাগম হয়, এর পিছনে কারন হিসেবে ছুটির দিনের সাথে সাথে গতকালের গতকালের আবাহনী- ব্রাদার্সের প্রানবন্ত ফুটবলও নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে, তবে দুই মোহামেডান তাদেরকে উপহার দিয়েছে টুর্নামেন্টের সবচেয়ে হতাশাজনক ফুটবল। ঢাকা মোহামেডান তাদের গ্রুপ পর্যায়ে খেলার ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে উদ্দেশ্যহীন ফুটবল খেলে, আর চট্টগ্রাম মোহামেডানের লড়াকু মনভাব খুজে পাওয়া যায়নি তাদের বড় ভাইদের বিপক্ষে। ২৪ মার্চ এ দুদল সেমিফাইনালের ২য় লেগে মুখোমুখি হবে।
দ্বিতীয়ার্ধের ২৭মিনিটে ১ম সত্যকারের সুযোগ পেয়েছিল চট্টগ্রাম মোহামেডানের নাসির, গোলকিপার আমিনুলকে একা পেয়েও সরাসরি তার হাতে তুলে দেয় নাসির।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
গোল... ঢাকা মোহামেডান ১- চট্টগ্রাম মোহামেডান ০
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
যেমনে জিতছে তাতে কইরা টাইনা টুইনা সেকেন্ড লেগ পার হইলেও আবাহনীর লগে সেরকম খেলতে হবে। নাইলে কোটি টাকা শেষ মেশ স্বপ্নই থাকনের চান্স বেশি 🙁
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
দেশে মোহামেডানের সমর্থকের বড়ই অভাব!!! কেউ দেখি কমেন্টায় না। বড়ভাইরা কই গেলো!! সানা ভাই, মাসুম ভাই আর বন্য না ফন্য কি যেন একজন!!! ওহ হ হারু পাট্টি ফুয়াদ।
এহসান ভাই কি কন মিয়া!!!!এই যে আমি আইছি!!!!মোহামেডান জিন্দাবাদ!!! আবাহনী এর চৌদ্দ গুষ্ঠি বাইর করবো !!!(যদিও খেলাটা ভালা হই নাই তাও জিতছে তো...)