কিছুক্ষণ আগে ফেসবুকে এক বন্ধুর ছবি দেখলাম। হাতে সনদ আর যুক্তরাষ্ট্রের ছোট্ট পতাকা হাতে ছবি, ছবির ক্যাপশন প্রাউড সিটিজেন অফ ইউএস।
হঠাৎ করেই মোকাব্বিরের পোষ্টটার কথা মনে এলো।
না ওর লেখার প্রতি কোন অনুযোগ নেই। খুব সুন্দর বর্ণনা ছোট্ট শহরটির।
ওর লেখাটা পড়তে পড়তে ভাবছিলাম বাইরের দেশের ছাত্ররা মোকাব্বিরের মতো এমনি করে বাংলাদেশে আসবে, তার দেশের বা গোত্রের কোন এক ব্লগে এমনি সুন্দর করে বাংলাদেশের কথা লিখবে।
স্বপ্নবাজ
সিসিবি জমজমাট। এইতো চাই। গতকাল দুই ছোটভাই বলল লেখা দিতে। সিসিবিতে লেখার জন্য সবসময় দুপায়ে খাড়া। অনেক লেখা পড়েও আছে এক আনা, দুই আনা, চার আনা, বারো আনা হয়ে। সেগুলোর একটাই এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই কাজের কাজ ছিলো। অথচ লিখতে বসলাম নতুন একটা ব্লগ। দেখা যাক কতদূর কনটিনিউ করতে পারি নাকি একেও গলা টিপে মেরে ফেলতে হয় আঁতুড়ঘরেই; শুনেছি অনাকাঙ্খিত বাচ্চা জন্মালে নাকি মুখে লবণ দিয়ে দেয় যাতে অটো মারা যায়।
বিস্তারিত»ডাল সমাচার
ঘটনা ১ : ডিনার এ গেলাম ডাইনিং এ। দুপুরে ইউএস গভর্নমেন্ট এক্সাম ছিল। পরীক্ষা থাকলে যা হয় আরকি ! পেটের ভেতর অদ্ভুত কিছু আওয়াজ হচ্ছিল। খাওয়া দাওয়ার রুচি কমে গিয়েছিল ভয় এর চোটে! তাই পরীক্ষার এই সীমাহীন টেনশনে লাঞ্চ ই করা হয় নাই ! সো ডিনারের সময় বিশাল ক্ষুধার্ত অবস্থায় টেবিল আসলাম। টেবিলে বসে দেখি একটা স্পেশাল টাইপের সুপ সার্ভ করা। আমার স্কোয়াড লিডার আমাকে বললো ওটা টেস্ট করতে।
বিস্তারিত»কলেজ লাইফের ভূত-রসাত্মক কাহিনী ২
আমাদের কলেজে সিনিয়রদের মজা করার একটা কমন ট্র্যাডিশন ছিলো প্রথমে ভুত-প্রেত অশরীরী আত্মার কাহিনি পিচ্চি পোলাপানের মাথায় শক্তভাবে গেঁথে দেওয়া এবং এরপর প্রাক্টিক্যালি ভয় দেখানো। তাই আমরা প্রায়ই রাতের বেলায় সাদা কাপড় পরা অশরীরীদের ব্লকে হাঁটতে দেখতাম,আমাদের জানালায় টোকা মারতে দেখতাম এবং ছাদে প্যারেডের ধুপধাপ আওয়াজ শুনতাম।এগুলো আসলে কারা করতো তখন বুঝতে পারি নাই।
যাইহোক, এরকম ঘটনা ঘটলে কি ক্লাস সেভেনের পোলাপান রাতে ঠিকমতো ঘুমাইতে পারে?
২৭ জুন, ২০১৩, রোজ বৃহস্পতিবার, বেলা বারোটা বিশ মিনিট
একটু দেরিতে ঘুমালেও সকাল সাতটায় ঘুম ভেঙে গেল আজকে। বেশ খানিকটা বিয়ার পান করলে এরকম হয় দেখেছি। গতকাল রাতটা ঘুমানোর আগে স্থানীয় বিয়ার প্রস্তুতকারক/পানশালা কিউইনা ব্রিউইং কোম্পানির বিয়ার পান করে কাটিয়েছি। সবাইকে এটাকে কেবিসি বলেই জানে। কমদামে উন্নত মানের বিয়ার প্রস্তুতকারক হিসেবে খুব দ্রুত নাম কামিয়েছে এই কম্পানিটি। যাক মাথা ব্যথা চলে গিয়েছে। গতকাল বৃষ্টিতে ভেজার কারণে বেশ মাথা ধরেছিল। প্রায় দেড় বছর পরে বৃষ্টিতে ভিজলাম।
বিস্তারিত»শুরু হলো অগ্রযাত্রা ‘ফোরাম অব ইয়াং প্রফেশনালস’-এর
The Launching Ceremony of The ‘Forum of Young Professionals’
দেশের তরুণ পেশাজীবিদেরকে নিয়ে শুরু হলো অগ্রযাত্রা নতুন সংগঠন ‘ফোরাম অব ইয়াং প্রফেশনালস’-এর। গত ২৬ জুন, ২০১৩ বিকালে ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স হলে এই নতুন সংগঠনটি আত্মপ্রকাশ করে। ইটিভি সহ দেশের অনেক ইলেকট্রনিক মিডিয়া এই সংবাদ প্রচার করেছে। এছাড়া বিভিন্ন পত্র-পত্রিকাও নিজস্ব প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তার একটি এখানে শেয়ার করা হলো।
প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল-হক বলেছেন,
বিস্তারিত»লুঙ্গি ফ্যান্টাস্টিক!
প্রথমেই সবাইকে ধন্যবাদ দিচ্ছি আমার আগের পোষ্ট টায় উৎসাহ দেয়ার জন্য। আপনাদের অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত হয়ে আবার লিখার সাহস করলাম।
আজকের পোষ্টটা আমাদের এক সিনিয়র এর কাছে শোনা । নাম জিজ্ঞেস করলেও বলবোনা , কারণ মাইর খাওয়ার চান্স আছে 😛 । আগে শানে নুজুল বলে নেই । তখন আমরা ক্লাস ৯ এ। লাইটস অফ এর পর ডিউটি মাষ্টার রাউন্ড দিয়ে গেলেন । আর তারপর আমাদের ক্যাডেট দের দিন শুরু হলো ( আই মিন রুম এর লাস্ট বেড এ গিয়ে আড্ডা ) 😛 ।
বিস্তারিত»জলের ডাক।
ইউটরেক্ট সেন্ট্রাল স্টেশন থেকে আরও প্রায় মাইল চারেক দূরের পথ, অবিবেচক শীত কিংবা নিদারুণ বৃষ্টি-বাদলে কখনো নিয়মের ব্যত্যয় ঘটে না। প্রকৃতির যাবতীয় খেয়ালীপনা আর রং বদলের অভ্যেসটাকে সে হয়তো তুচ্ছ করার চেষ্টায় নেমেছে। একটা মাউথ অরগ্যান আর ফ্যাকাসে ধূসর রং এর গীটার কাঁধে এ এলাকার লোকেদের বিরক্ত করা ছাড়া, তাঁকে কখনও অন্য কোন কাজ করতে দেখিনি। একই গান সে ঘুরেফিরে বার বার গায়, সামনে ফেলে রাখা হ্যাটটায় তাই সিকি কিংবা আধুলি সেন্ট জমে কালে ভদ্রে।
বিস্তারিত»কলেজ লাইফের ভূত-রসাত্মক কাহিনী ১
ভূত-প্রেত ও অশরীরী আত্মাদের বসবাসের জন্য সিলেট ক্যাডেট কলেজ অত্যন্ত চমৎকার একটা জায়গা। ক্লাস সেভেনের ক্যাডেটদের অন্তত তাই বিশ্বাস করানো হয়। চারদিকে পাহাড়-জঙ্গলঘেরা পরিবেশ তাতে ব্যাপক সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তার মধ্যে পোলাপান যখন শুনে যে জায়গাটা মুক্তিযুদ্ধের সময় কন্সেনট্রেশন ক্যাম্প ছিলো আর পাশের পাহাড়টা একটা বধ্যভূমি যেখানে এখনো মাঝে মধ্যে মানুষের হাড়গোড় পাওয়া যায় তখন পোলাপান আগেই অর্ধেক কাত হয়ে যায়। তখন শোনানো হয়,
বিস্তারিত»বাংলাদেশে সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমঃ মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতা
বীর মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান। দেশ মাতৃকার জন্য চরম আত্মত্যাগকারী মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই আর্থিক সমস্যায় রয়েছেন। তাঁদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ২০০০ সালে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়াধীন সমাজসেবা অধিদফতরের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়। ২০০১ সাল হতে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা প্রদান সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বের আওতাভুক্ত করা হয়। মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রমটি সমাজসেবা অধিদফতরের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
নীতিমালা অনুসারে মুক্তিযোদ্ধা অর্থ-
(১) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মাননীয় প্রতিমন্ত্রী কর্তৃক স্বাক্ষরিত সাময়িক সনদপত্র ধারী;
বিস্তারিত»চাপাবাজী!!
কয়েকদিন ধরেই নাফিস(০৪-১০) ব্যাচ এর গ্রুপ এ বলছিলো সিসিবি তে আয়,সিসিবি তে আয়। কিন্তু কি লিখবো আইডিয়ার অভাবে আর লিখা হয় না। তো গতকাল আড্ডা মারার সময় কথায় কথায় মুয়াম্মার বললো যে আমি নাকি কলেজে চাপা মারতাম না। মির্জাপুরিয়ান দের ভাষায় যাকে “গ্যাজ” বলা হয় ।কথাটা গায়ে লাগলো। ক্যাডেট আবার চাপা মারে না কিভাবে?? তাই আজকে একটি ঘটনা শেয়ার করছি ।
ঘটনা কোনো এক প্যারেন্টস ডে’র ।
বিস্তারিত»পাঁচ মিনিট বিরহের গল্প/ ৩
আনিকার কাছে নাফিসের প্রেমপত্র……
আমি আছি
তোমার গালে
হাসির টোলে
প্রতিবেলায়।
আছি ঝুলে
কানের দুলে
খোলা চুলে
মুক্ত হাওয়ায়।
একলা বসে
ঠোঁটের ভাঁজে
আঙুল মাঝে
একটু ছোঁয়ায়।
কখনো বা
কপাল জুড়ে
চোখের নীড়ে
বিষণ্ণতায়।
আটকে আছি
চুলের ক্লিপে
কালো টিপে
একটু আঠায়।
স্বজন…
স্বজন,
আমার এ চিঠি যখন পড়বে
আমি পাশে থাকবো না,
থাকবো না তোমার স্পর্শে,তোমার পরশে।
পাবে না আমায় কোনো গোধূলী বেলায়।
নিগূঢ় বেদনায় মলিন ওই মুখ,
হয়তোবা বারান্দায় একাকী দাড়িয়ে,
কাঁদছো ওই নীল আকাশের দিকে তাকিয়ে।
আমি আসবোনা,
আসবোনা তোমার কান্না মুছে দিতে,
আমি আসবোনা তোমার সঙ্গী হতে।
তোমার ওই নিষ্পাপ মুখে
সারল্যের চঞ্চল হাসি ফোটাতে,
শবে বরাত আর নস্টালজিক আমি
১) তখন আমার বয়স হবে ৩ কি ৪ – স্পষ্ট মনে আছে হালুয়াতে ছাঁচ ফেলা হত। মাছের ছাঁচ, ফুলের ছাঁচ, কি জানি লেখা ছাঁচ – আরো হরেক রকম। আমাকেও দেয়া হত করতে। আমি করেছিলাম – ছাঁচের গায়ে হালকা তেল মেখে তারপর বুটের ডালের হালুয়া লেপে দিতে হয়। তারপর আস্তে আস্তে আলতো করে টিপে দিতে হয়। আর তারপর ছাঁচ থেকে সাবধানে আলাদা করলে কি সুন্দর ডিজাইন।
বিস্তারিত»বাংলাদেশে সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমঃ বিধবা ভাতা
বাংলাদেশের গ্রাম অঞ্চলের দরিদ্র, অসহায় ও অবহেলিত মহিলা জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা দুঃস্থ মহিলাদের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ও করুণ। তাদের বিপন্ন দশা এবং নিরাপত্তাহীনতা লাঘব করার জন্য সরকার ১৯৯৮ সালে ভাতা দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহন করে। প্রাথমিকভাবে ১৯৯৮ সালে সমাজসেবা অধিদফতরের মাধ্যমে ৪,০৩,১১০ জন বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা দুঃস্থ মহিলাদের প্রত্যেককে এককালীন ১০০ টাকা হারে ভাতা বিতরণ করা হয়। ১৯৯৯ সালে সমসংখ্যক বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা দুঃস্থ মহিলাদের মধ্যে চার কোটি তিন লক্ষ এগার হাজার টাকা বিতরণ করা হয়।
বিস্তারিত»