প্রথমেই সবাইকে ধন্যবাদ দিচ্ছি আমার আগের পোষ্ট টায় উৎসাহ দেয়ার জন্য। আপনাদের অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত হয়ে আবার লিখার সাহস করলাম।
আজকের পোষ্টটা আমাদের এক সিনিয়র এর কাছে শোনা । নাম জিজ্ঞেস করলেও বলবোনা , কারণ মাইর খাওয়ার চান্স আছে 😛 । আগে শানে নুজুল বলে নেই । তখন আমরা ক্লাস ৯ এ। লাইটস অফ এর পর ডিউটি মাষ্টার রাউন্ড দিয়ে গেলেন । আর তারপর আমাদের ক্যাডেট দের দিন শুরু হলো ( আই মিন রুম এর লাস্ট বেড এ গিয়ে আড্ডা ) 😛 । আড্ডা চলছে তো চলছেই । এ কথা থেকে সে কথা । একসময় ঐ সিনিয়র ভাই এসে যোগ দিলেন আমাদের সাথে । তো কথায় কথায় প্রসঙ্গ আসলো যার যার মুসলমানি/সুন্নতে খৎনার অভিজ্ঞতা নিয়ে। তখন আমাদের ঐ সিনিয়র ভাই শুনাইলেন সেই চরম কাহিনী । তার ভাষ্যেই তুলে দিচ্ছিঃ
” বুঝসই তো আমি জীবনেও লুঙ্গি পরি নাই । আর পরমু ও না । জীবনে একবার ই পরসিলাম মুসলমানির সময়।। প্রথম রাইতে ইজ্জতের ভয়ে অনেক টাইট কইরা লুঙ্গি গিট দিয়া ঘুমাইসিলাম । রাইতে ঘুম অনেক ভালো হইসিলো… অনেক শান্তিতে ঘুমাইসিলাম । সকালে ঘুম ভাঙল খশখশ আওয়াজে । চোখ খুইলা দেখি বুয়া রুম ঝাড়ু দিতাসে । আর আমার লুঙ্গি টা ভাঁজ কইরা খাটের পাশের আলনায় রাখা!!! ” :grr:
নিজের ঘটনা কি সিনিয়রের নাম দিয়া চালায় দিলা না তো 😛
আরেকটু বড় পরিসরে লেখার ট্রাই করো; শুরু করতেই শেষ হয়ে গেল যে। এর সাথে আরো দু একটা ঘটনা জুড়ে দিলে আয়েস করে পড়া যেত।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আমার ঘটনা হইলে তো নিজের নাম দিয়াই চালায় দিতাম... 😛 । ওকে কথা দিচ্ছি এবার ক্ষমতায় গেলে আরো বড় পরিসরে পোষ্ট দেয়ার চেষ্টা করব... O:-) O:-) O:-) O:-)
লিখতে থাকো বন্ধু, ভাল হচ্ছে.........
তবে লেখা একটু বড় করার চেষ্টা কর।
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
ছোট পোষ্ট এর কারণে সবাই অসন্তুষ্ট দেখা যায়... 🙁 🙁 🙁
😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
😕
😀
Truth is beauty, beauty is truth.