ইন্টারনেটে পাওয়া কিছু ব্যানার, পোস্টার, দেয়াল লিখন। অনেকেই মনে হয় নেটে দেখেছে । তাও দিলাম এখানে পোষ্ট করে।
১
শুধু তোমারই জন্য হে শওকত ( সবাই পড়তে পারে)
আমার এই পোষ্টটা শওকতের পোষ্টের জবাবে। তাই এর নাম দেয়া যায় শওকতের জবাব বা ঐ জাতীয় কিছু একটা। একটুও মনঃকষ্ট নয়, আমার এই অদ্ভুত বিষয়টা সবাইকে জানানোর জন্য আমি এই পোস্টটা লিখছি। আমি কোন ঘটনা চাক্ষুশ দেখলে কখনো মন থেকে এই চিত্র মুছে ফেলতে পারিনা। সামরিক বাহিনীতে চাকুরি করলেও আমার কিছু দুর্বলতা আছে। যেমন আমি কোন বিভৎস দূর্ঘটনা বা কারো লাশ ইচছা করে দেখিনা। আমি কোন বিভৎস হরর মুভি দেখিনা।
বিস্তারিত»স্মরণশক্তির গল্প
দবিরের ছেলে কবিরের স্মরণ শক্তি প্রচন্ড ভাল। পাড়া প্রতিবেশি আত্মীও-স্বজন সবাই কবিরের স্মরণ শক্তিতে মুগ্ধ।
কবিরের বয়স বেশি না, ৫/৬ হবে। কবিরকে একদিন ধরলো পাড়া-প্রতিবেশিরা। জানতে চাইলো কি করে সে সব কিছু মনে রাখে। বিশেষ করে ২/৩ বছরে সে কি করেছে তাও মনে আছে।
-এ আর এমন কি, আমার যখন জন্ম হলো ঠিক তখন হাসপাতালে আমাকে দেখে কে কি বললো আমার তো তাও মনে আছে,
শুধুমাত্র বড়দের জন্য ড্রাইভিং প্রশিক্ষন কোর্স : ছোটদের মানা করেও লাভ নেই
যারা নিয়মিত লাইনে-বেলাইনে গাড়ি চালান, যারা ঠিক মতো ট্রাফিক রুলস মেনে চলেন না তাদের জন্য গল্পে গল্পে শিক্ষামূলক সতর্কীকরন পোষ্ট এটা। যদিও বড়দের পোষ্ট কিন্তু সিসিবির পোলাপানগুলারে মানা কইরা কোন লাভ নাই। বড়গো আগে ওরাই ঝাঁপিয়ে পড়বে।
তাহলে গল্প শুরু হলো (ট্রাফিক সাইনগুলো খুব খিয়াল কইরা):
বিস্তারিত»নীল হয়ে আছি
(এটি কবিতা নয়, এটি ব্লগর ব্লগর)
কথা ছিল, শহরের সীমানা পেরিয়ে আরও কিছুটা পথ
আমরা এক সঙ্গেই যাব।
তোর বুকের নীল ওড়না
সিরাজউদ্দোলার পাগড়ীর মত মাথায় পেঁচিয়ে, দু হাত ছাড়িয়ে আবৃত্তি করব
“ভালবাসার রঙ যদি নীল হয়,
তবে হাজারো সাপের দংশনে,
সমুদ্র কিংবা আকাশের মত নীল হতে আমি রাজি আছি”।
দুই হাতে ছোট্ট তিন-তালি দিয়ে তুই বলবি,
বিস্তারিত»ব্লগিং রীতিনীতি
আমি খুব একটা রেগুলার ব্লগার না। বাংলা টাইপ করার একটু অভ্যাস করা লাগে, সময় দরকার। আমাদের অক্ষর-এর সংখ্যা তো বেশি ইংরেজির চেয়ে, তাই এটার ব্লাইন্ড মেথড শিখার জন্য ২ সপ্তাহ সময় দিতে হবে টানা, যেটা আমার এই মুহুর্তে নাই। এই কারণে একটু DISCOURAGED ফিল করি।
যেহেতু রেগুলার আসা হয়না, তাই আমি মনে হয় এখনো এটার রীতিনীতিতে অভ্যস্ত হতে পারিনি। বলছি এ কারনে যে,
বিস্তারিত»এই দুইটা ফয়েজ আর কামরুলের জন্য
সিসিআর-এ আমার প্রথম দিন
লিখতে চাইছি কলেজে আমার প্রথম সকালের কথা। কিন্তু মনে নাই তো :(( –
আসলে প্রথম সপ্তাহের অনেক কথাই মনে নাই। শুধু মনে আছে অভিষেক অনুষ্ঠানে ‘হাসিব’ ভাইয়ের হাওয়া ‘বুঝিনি তো আমি’ গান’টা।অডিটোরিয়ামে আম্মা, আব্বা আর এক মামার সাথে বসে গান’টা শুনতে বেশ ভাল লেগেছিলো। শেষ বিকেলে যখন হাউস অফিস থেকে আব্বা-আম্মা’কে বিদায় জানাচ্ছিলেন নাজনীন ম্যাডাম, দুচোখের পানি ধরে রাখতে না পেরে দৌড়ে রুমে চলে গিয়েছিলাম।
বিস্তারিত»কিংকর্তব্যবিমূঢ় …
টুশকি আর পুশকিকে দেখে আমিও এট্টু দুঃসাহস দেখানোর ট্রাই দিলাম 😡
১। ডাইনিং হলে অনেকবার বলার পরও টেবিল লিডারের পারমিশন ছাড়া খাবার নষ্ট করায়, কোন এক জুনিয়রকে আধাঘন্টা পাঙ্গা এবং উপদেশ শুনতে হলো। অতঃপর ওর লকার পার্টনার (গাইড) বিরক্তি সহকারে জিজ্ঞেস করলেন, “এক কথা কতবার বলতে হয়, তুমি কোন কথা একবারে বুঝো না?” জুনিয়রের সরল প্রত্যুত্তোর, “বুঝতে পারলাম না,
বিস্তারিত»সিসিবি গুরুদের কাছে একটা অনুরোধ
ব্লগ সিনিয়র সানাউল্লাহ ভাইয়ের কাছে ‘যথাযথ’ ওয়েলকাম পাবার পরে বেশ ফুরফুরে অনুভব করলাম। আর তখনই একটা জিনিস মাথায় এলো। ব্লগে দেখলাম এই পর্যন্ত ১২৭৪টা পোস্ট, ৪৮২ জন সদস্য, ৪২,১৮৬ মন্তব্য।
সময়ের স্বল্পতা, ইন্টারনেট স্পীড, ‘সারভার ডাউন’ ইত্যাদির কারণে অনেকের হয়তো বেশ পেছনের পোস্টগুলো পড়া হবে না। কিন্তু আমি নিশ্চিত এই ব্লগে অনেক দামী অথবা মজার রচনা অতীতে হারিয়ে যাচ্ছে। ব্লগের অধিকাংশ যেহেতু আমাদের অতীত-কেন্দ্রিক,
বিস্তারিত»একটি অদ্ভুত, নির্লোভ অথবা সরল প্রার্থনা
এসেই দেখলাম একটা মন খারাপ করা পোস্ট। উপমার জন্য। ও ভাল হয়ে যাক দোয়া করি। ছোটদের কষ্ট আর ভাল্লাগে না।
আমি ধর্মে বিশ্বাস করি। আমি ধর্মপ্রাণ না হলেও ধর্মভীরু। তবে এই ব্যাপারটা ধর্মের সীমানায় আবদ্ধ নয়।
আমার একটা অদ্ভুত অভ্যাস আছে। রাস্তা দিয়ে যখন হুটার বা সাইরেন বাঁজিয়ে ছুটে যেতে দেখি কোন এম্বুলেন্সকে, আমি চট করে আমার নিজস্ব ভাষায় একটা ছোট্ট দোয়া পড়ে ফেলিঃ
“হে আল্লাহ্!
বিস্তারিত»মাই বেস্ট ফ্রেন্ড…!!!
শিরোনাম দেখে অনেকেই হয়ত নষ্টালজিক হয়ে যাবেন, চোখে ভেসে উঠবে প্রিয় মুখগুলো একের পর এক…কেউ কেউ পুরনো দিনগুলোর কথা মনে করে নিজের অজান্তেই হয়ত হেসে উঠবেন। আবার যারা ইদানিং বন্ধুদের কাছে ‘সিল’ খেয়েছেন- তাদের ক্ষেত্রে দাঁত কিড়মিড় করে গাল দিয়ে ওঠাটাও বিচিত্র কিছু হবে না…তবে, আমার পছন্দ সেই পার্টিকে- যাদের কিছুই মনে হবে না, এবং যারা টানা লেখাটা পড়তে থাকবেন…!!!
আমরা সবাই অনেক ভাগ্যবান।
বিস্তারিত»এক অযোগ্য মামা ও তার অংকন প্রতিভার গল্প
আমি আর্টের টেকনিক্যাল খুঁটিনাটি কিছুই বুঝি না। এমনকি এবিষয়ে কোনো পড়াশুনাও নাই। তারপরও শিল্পের এই দিকটা আমাকে খুব টানে। একটা মুগ্ধতা ছিল সব সময়ই। নিজে যেমন কলস আঁকলে ড্রয়িং টিচার খাতা নিয়ে হাসতে হাসতে বলত ” তুই কিছু আঁকলে নিচে নাম লিখে দিস, না হলে কলস কে বদনা মনে হয় ” । আমার হাতি সবসময়ই ছাগলের কাছাকাছি হতো, পেঁপেঁ হতো লিচুর মতো। আমার গোলাপফুল আঁকা দেখলে দুনিয়ার কোন প্রেমিকই তার প্রেমিকাকে ভুলেও কোনদিন গোলাপফুল দিতে চাইবে না ।ক্যাডেট কলেজের আর্টের শিক্ষক আরিফুর রহমান স্যারের কিছু শর্ট লিস্টেড তালিকায় আমার নাম ছিল যাদেরকে শুধু অন্য বিষয়ের রেজাল্টের জোরে আর্টে পাশ করতে হতো।
বিস্তারিত»চাকরি ইজ ইম্পরট্যান্ট
একটা জোক শুনলাম। মজা লাগসে… সো এখানে দিয়া দিলামঃ
জার্মান-রা বলতেসেঃ আমরা এমন একটা টেকনোলজী বাইর করসি কিডনী অপারেশন-এর, রোগী ২ সপ্তাহের মধ্যে ভাল হয়ে যাবে, এন্ড উইল স্টার্ট লুকিং ফর জব।
রাশিয়ান-রা বলতেসেঃ আমরা এমন একটা সিস্টেম বাইর করসি হার্ট অপারেশন-এর, রোগী ১ সপ্তাহের মধ্যে দৌড় দিবে এন্ড উইল স্টার্ট লুকিং ফর জব।
আমেরিকান-রা এখন বলতেসেঃ আমরা এমন একটা স্ট্র্যাটেজি খাটাইসি ব্রেইন অপারেশন-এর –
অনুরক্তের পরিচয়
আমি ভক্ত, আমি এই ব্লগের নতুন এক অনুরক্ত
নতুন এলাম, যেন পুনর্জন্ম পেলাম
এতদিন চুপিচুপি, মেরেছি অনেক উঁকিঝুঁকি
পারলাম না দিতে আর নিজেই নিজেকে ফাঁকি