সিলুয়েটে করতল জমে উঠলে একটা বিছানা ধীরে খুব ধীরে রওয়ানা দিল আস্তাকুঁড়ে
যেখানে প্রতিদিনরাত বার্ধক্য-উপনীতা শুকুতে দেয় কুমড়োর বড়া; ঐ বড়াভাজা মাদুরের
পাশে পিঁপড়ের সারি লাইনে জমাট বিক্ষোভ ফেলে একটা চিকন জলধারা ক্রমশ শৃঙ্খলিত
হতে থাকলে মোলায়েম শকট এসে তার চেহারায় অদ্ভুত রঙ এঁকে দ্যায়।
কাছেই সিঙ্ক্রোনাইজ্ড ঘুমের বাসর থেকে জেগে উঠতে পারে কালো কুকুরটি- এহেন
ভাবনা ঠাস্ করে বেলুন ফুটে মিলিয়ে যাবার আগে নিঃসরিত বায়ুত্যাগী জোছনা আমাকে
ঠ্যালা দিয়ে রমণে ঠেলে দিতে থাকে আর ভিখেরিপনায় পটু আমার ছোটভাই চেয়ারের
নিচে রাখা গলিত-ঘামসিক্ত তোয়ালে জড়িয়ে দিনকে দিন শুষ্ক হতে থাকে।
তুমি যখন উল্টো ঘুরে কাঁথায় মুখ গুঁজে আলোর বিপরীতে যাচ্ছিলে সেদিকে তাকিয়ে ঐ
পিঁপড়েগুলো অবাক হয়ে হা করে চেয়েছিলো, আর জীবন্ত গান সুর বিছিয়ে মেঝেতে
সরীসৃপ হয়ে জেনে গিয়েছিল কতটা ঢেউ ভাঙলে বালি ভিজিয়ে রক্ত মাটি তৈরি করতে
পারে, এরকম চিন্তায় বার্ধক্য-উপনীতা আমার রমণে বাধা দিতে জোছনার গলা টিপে ধরে।
***
[এটি বেশ পুরোনো লেখা, গত আগস্টে লিখেছি। গতকালকের পোস্টের পরে তাইফুর ভাই একটা কবিতা দিছেন, ঐটা পড়ে আমি সিরিয়াসলি পিরা গেছি। সেই সূত্র ধরে আমারও সিরিয়াস কিছউ বলতএ ইচ্ছা করলো। একন বাসায় ফিরে দেখি ৮০টা মন্তব্য ওখানে!! কোনটা ছেড়ে কোনটার জবাবে কী বলবো বুঝতে পারি নাই। এজন্যে সবার জন্যে একটা বিনীত নিবেদন এই কবিতাখানা।
দ্রষ্টব্যঃ এই কবিতাটি একটি সাইকেডেলিক কবিতা। দৃশ্যকল্প, উপমা এবং জাদু-বাস্তবতা নিয়ে কিছু কাজ করেছিলাম সে-সময়ে। সেটার ফলাফল এরকম রচনা।
শেষ কথাঃ কী মনে করে জানি সাইকেডেলিকের বাংলা অর্থ দেখতে গেছিলাম। যা পেলাম সেই শব্দটা হলো “অমূলপ্রত্যক্ষজনক”! 😕 ]
~x( ~x(
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
কি হইছে আকাশ? 🙁
আহা!! কতদিন এমন কবিতা পড়িনা 😉 😉
ওহ! ধন্য হয়ে গেলাম! 😉
কপিরাইটঃ জুনা ভাই
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
দৃশ্যকল্প : বিছানা ধীরে খুব ধীরে রওয়ানা দিল আস্তাকুঁড়ে
মাদুরের পাশে পিঁপড়ের সারি লাইনে জমাট বিক্ষোভ
কালো কুকুরটি
আমার ছোটভাই
কাঁথায় মুখ গুঁজে আলোর বিপরীতে যাচ্ছিলে
উপমা : সিলুয়েটে করতল জমে উঠলে
চিকন জলধারা ক্রমশ শৃঙ্খলিত হতে থাকলে
সিঙ্ক্রোনাইজ্ড ঘুমের বাসর
নিঃসরিত বায়ুত্যাগী জোছনা
জাদু-বাস্তবতা : মোলায়েম শকট
এহেন ভাবনা ঠাস্ করে বেলুন ফুটে
ঢেউ ভাঙলে বালি ভিজিয়ে রক্ত মাটি
বুঝতেই পারছো কতোবার এই "সাইকেডেলিক কবিতাটি" আমাকে পড়ে পড়ে এইসব বুঝতে হয়েছে। :hatsoff: আন্দালিব।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আহা! কতদিন এমন কমেন্ট পড়ি না 😉
😮 😮 😮
বস তো পুরা একটা থিসিস কইরা ফেলছেন । :boss: :boss:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
😀 😀 😀
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
বস, আন্দালিবের এক অমূলপ্রত্যক্ষজনক কবিতার প্রত্যক্ষ ব্যাখ্যায় আপনার ততোধিক অমূলপ্রত্যক্ষজনক মান্তব্যিক পর্যালোচনা এই 'আমক-শ্মশান বাসী গিধড় ডাকা তমসাচ্ছন্ন রাত্রিতে এই নগণ্য পাঠকের মস্তিষ্কে ব্যাপক অরাজকতার সাথে চরমোত্কর্ষময় যে অভুতপূর্ব দ্যোতনার সৃষ্টি করেছে এতে করে কেবল মাত্র একটি ঋজু উপসংহারেই উপনীত হওয়ার অবকাশ আছে, অদ্য রজনী উজাগর কেটে যাচ্ছে আমার।
পিরানুবাদঃ লাবলু ভাইয়ের কিমিন্ট পিড়া ইজকি রিত্রে ইমার ইর ঘিম হিবেনা ;)) ;))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
প্রিটেকি (পিরা ভাষার টেকি... :khekz: )-র হিস্তক্ষেপঃ ইপরোল্লিখিত স্থিনে লাবলু ভি হিবে... :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
মিঝে মিঝে কি বির্ডটি ইতো ঝিমিলা কিরেনা, কি ইর বিলবো x-( x-(
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ইপনার তি ইবস্থা খিব খিরাপ... :-B
ইগে মিউস গিছে...ইখন কি বির্ড... :no:
বিস, ইপনে নিজি কিনতি সিবধানে থিকেন... O:-)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ইর বিলিসনারে, ভিলো ঝিমেলা যিচ্ছে :(( মিউস কি বির্ডতো তিমন সিমিস্যা নি, পিরা কিম্পিউটিরটা কিলকি রিত্রে প্রিই মিরা গিছিল, ইর্টিফিসিইল লিইফ সিপোর্ট দিয়ি টিকিয়া রিখছি। তির ইপ্রে চিটিগিং গিলিত নিট ই নিই, তিখন যি সিসিবি ছিড়ি কি কিরবম ভিবতিই কিন্না ইসছি :(( :((
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
তিলে বিস যিয়েন নি... :((
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
কিলকিই ইক হিলার ভি কিছি জিনিস জিনিনর কিথা, জিনালিই মিটামিটি সিউর যিতি হিবিনা 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
😀 😀 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
কাইয়ূম ভি, প্লিজ যিবিন না। ইপনি গিলি ইমিদির কি হিবি। 🙁 🙁
যিবিন নি হিবি*
:hug: :hug: তিদিরকি ছিড়ি ইমিও কি যিতি চিই রি, কিনতি পিটির ধিন্ধিই তি সিব সিমিস্যার মিল কিরিণ :-B
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
পিটির ধিন্ধির ব্যিন চিই... x-(
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
পিটির ধিন্ধির শিধি ইকলি নি, ইকিবিরে শিলার ভিইয়ির চিদ্দগিষ্ঠি শিদ্ধি ব্যিন চিই x-( x-(
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
যাই মাথায় পানি দেই।
😡 😡
পানি ঢালার ইমো নাই ক্যালা?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বস পানি ঢাইলা লাভ হবে না। ডাইরেক্ট বাথটাবের নিচে চইলা যান। আমিও তাই করতেছি। 😉
আন্দালিব : নিঃসরিত বায়ুত্যাগী জোছনা কি উপমা নাকি জাদু-বাস্তবতা?? ঠিক ধরছি তো?
কামরুল : আন্দালিবরে দিয়া আমাদের জন্য একটা কবিতার ক্লাশ করান যায় না? আমি চাঁন্দা দিয়া হইলেও অংশ নিতে রাজি।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আমরা আগে প্লে গ্রুপ পার হইয়া নেই। আপনি তো অলরেডি কেলাস টেনে উইঠা গেছেন 😀 😀
:thumbup: :thumbup:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
লাবলু ভাই, পাঠকের চিন্তার ক্ষমতার কাছে লেখকের লেখার ক্ষমতা খুবই নগণ্য!
যদি জোছনার দৃষ্টিকোণ থেকে বলেন, তবে বায়ুত্যাগী জোছনার একটা উপমা হতে পারে। আবার পুরোটাকে একসাথে আপনি জাদুবাস্তবতাো ধরতে পারেন! :thumbup:
লাবলু ভাই, আপনার সময় নিয়ে কবিতা পড়ার ব্যাপারটাতে আমি খুবই খুশি হলাম। পাঠকের এই আগ্রহ যে কী পরিমাণ আনন্দ দেয়, যে একটা অ্যাচিভমেন্টের অনুভূতি হয় সেটা অমূল্য!
উপমা বা দৃশ্যকল্প নিয়ে সবাই কম-বেশি বুঝে। সেখানে তেমন বলার কিছু নাই, বা বললে সেটা ডিক্টেটর-গিরি হয়ে যাবে। যেমন ধরেন, পাঠক হিসেবে আমার "সিলুয়েটে করতল জমে ওঠা"র ব্যাপারটাকেও একটা দারুণ কল্পনা মনে হয়। সিলুয়েটে কী করে করতল গড়বে? ছায়ার রেখাচিত্রের মধ্যে একটা হাতের পিঠ গড়ে ওঠা- ব্যাপারটাই ধাঁধাঁর সৃষ্টি করে। এই এখানে শুরুতেই একটা নির্দেশনা যে এই কবিতায় বাস্তব বস্তু, বাস্তব অবস্তু এবং অবাস্তব কল্পনাগুলোর মিশেল করা হবে। তবে একেবারেই বেখাপ্পা কিছু যাতে না আসে (পরিমিতিবোধ গড়ে তোলা আসলেই আমার জন্যে দুঃসহ ছিল!) সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
এবারে আসি যাদু বাস্তবতা নিয়ে। এটাও অনেকটা দৃশ্য'র খেলা। তবে আমি নিজে পছন্দ করি শব্দের পরিচয় ভেঙে ফেলার কাজটাকে। বৃদ্ধ-উপনীতা- শুনলেই মনে হয় খুব অসহায় কেউ, যাকে জরাস্পর্শ করেছে, জীবন তার উত্তাপ নিয়ে ধীরে ধীরে যার কাছ থেকে সরে যাচ্ছে। বিপত তারুণ্যের হতাশাগুলো যাকে আরো বিষণ্ণ করে দিচ্ছে। এমন কাউকে দিয়ে জোছনার গলা টিপে মেরে ফেলা হচ্ছে, ব্যাপারটা ভীতিকর। ভীষণ বিসদৃশ হয়েও কিন্তু সেটাকে কল্পনা করা যায়। আবার যেমন "সিঙ্ক্রোনাইজড বাসর কাটাচ্ছে কালো কুকুর" এটা পড়ে একজন বলেছিল যে তার মনে হচ্ছে এটা নরকের বর্ণনা! (পাঠকের কল্পনাশক্তি কবির চাইতেও বেশি- তার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ!)
বলতে থাকলে আমি বেশি কথা বলি। হাহাহা! কমেন্ট-টা অনেক বড়ো হয়ে গেছে। 😛
বিপত--> বিগত*
প্লট গুলো বেশ এঁকেছো।
ফ্রেম গুলা ভাবনাটুকু জমাট করেছে।
সাধুবাদ কবিকে।
:clap:
সৈয়দ সাফী
ইয়ে...আন্দালিব...
বলতে চাচ্ছিলাম যে, তোমার কবিতাগুলার সাথে যদি "আমার বই" এর মত কিছু "শব্দার্থ" দিয়ে দিতা, তাইলে একটু হালকার উপর ঝাপসা হইলেও বুঝার চেষ্টা করতাম... 😕
যেমনঃ সাইকেডেলিক তো দূরের কথা, আমি তো জাদু বাস্তবতা মানেও জানিনা... :no:
তবু, তোমার মত বড় মাপের কবি যে সিসিবি তে লেখে, এইটা ভাবতেও খুব গর্ব লাগে... :hatsoff:
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
বস জাদু মানে -ম্যাজিক
আর বাস্তবতা মানে -রিয়ালিটি
তাইলে আমরা বুঝলাম 'জাদু বাস্তবতা' মানে 'ম্যাজিক রিয়ালিটি '
বুঝা গেছে জিনিস্টা? 😉 😉
:)) :))
আমি একবার নেপালী এক পোলারে বুঝাইছিলাম এম্নে 😀
পোলায় আবিদা সুলতানার 'বিনিদ্র এই রাত্রি আমার' গানটার মানে জিগাইছিলো। উত্তর পাইছিলো, এই লাইনের মানে হইলো, অ্যাবস্ট্রাক্ট দিস নাইট আমার :grr: :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বিনিদ্র এই রাত্রি আমার’ না বস বিমূর্ত এই রাত্রি আমার’ 😉 😉
ইংরেজিতে ডাবিং এর সময় তো ঠিকই ছিল... :-B
আপ্নের বাংলার এই অবস্থা কেন? x-(
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
উউপ্স, বিমূর্ত 😀 😀 ছিলিপ অপ কি বুর্ড এন্ড মাথা B-)
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
সাকেব ভাই, জাদু-বাস্তবতার একটা মোটামুটি ব্যাখ্যা এমন যে পুরো কল্পনার মাঝে এলিমেন্টগুলো একটা অবাস্তব সুতোয় বাঁধা থাকবে। লজিক বা যুক্তি তো না-ই, এমনকি উপমা বা চিত্রকল্পের সাধারণ নিয়মগুলোও সেখানে মানা হয় না। জিনিশটা খুবই মজার, পড়ার সময়ে যেমন ইন্টারেস্টিং তারচেয়েও লেখার সময়েও মজা লাগে! এখন একটু ব্যস্ত, তবে খুব ইচ্ছে আছে এই বিষয়টা এবং সাইকেডেলিক কবিতা নিয়ে আমার চিন্তাগুলো পোস্ট আকারে দেয়ার! 🙂
অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে ব্যাখ্যা করার জন্য...
যদি তোমার জানা থাকে, বাংলা ছন্দ নিয়েও কয়েকটা পোস্ট দিলে খুব ভালো হয়...অথবা কোন অনলাইন রিসোর্স...
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
আন্দালীব একটা চরম গাব... ;))
আরে, তুমি যদি ইংলিশ টু হিব্রু ডিকশোনারি দেখ তাইলে তো এরকম দেখাবেই... :-B
যাই হোক, পরে মনে করে সাইকেডেলিকের বাংলা জানিয়ে দিও... :dreamy:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
:khekz: :just: :pira:
বস, আমি খুঁজে পাইলাম না। আপনি কোথাও পাইলে জানায়েন! 😉
:goragori: :goragori: :goragori:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আন্দালিব, অনেক বড় মনের মানুষ তুই, আমার ছেলেমানুষিকে সিরিয়াসলি নিস নাই ... ধন্যবাদ। :salute:
তোর লিখা পড়ে এতটুকু বুঝি ... তুই কাব্য নিয়ে চর্চা এবং পড়াশুনা করিস। তুই সিসিবিকে সম্পূর্ন ভিন্ন এক মাত্রা দিয়েছিস ... দিয়ে যাচ্ছিস :boss:
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
আন্দালিবের প্রায় দূর্বোধ্য কবিতা সানা ভাইর সেটাকে আরো দূর্বোধ্য করে দেওয়া কমেন্ট এবং তাইফুর ভাইর সিরিয়াস কমেন্ট সব পড়ে দিনের শুরুতেই আমি আউলা ।
কবিতা যে পড়াশুনার বিষয় বুঝিতে পারলাম।
😮 😮 😮
~x( ~x( ~x(
:no: :no: :no:
🙁 🙁 🙁
somebody help!!! help!!! help!!!
বস, শেষ লাইনের ব্যাপারে আপনারে হেল্প করতে পারি... 😀
কাহিনী খুব হৃদয়বিদারক... 🙁
সেদিন ছিল মঙ্গল্বার...আর জানেনই তো মঙ্গলবার নিউমার্কেট বন্ধ থাকে!!! :-B
যাইহোক, আন্দালীবের বাড়ির কুত্তা একটা চরম কুত্তার বাচ্চা...ব্যাটা, পাহারা না দিয়া খালি ঘুমায় আর ঘুমায়...আন্দালীব পোলা ভাল, আর সেন্সিটিভ বইল্যা কিচ্ছু কয় না...আমি হইলে লাত্থি মাইরা...ধুর! আমার কথা বইল্যা কি লাভ???
যা বলছিলাম, কুত্তা ঘুমায়া থাকলে আন্দালীব সাউন্ড-টাউন্ড কম করার চেষ্টা করে...পাছে ঘুম না ভেঙ্গে যায়...কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ওদের বাড়ির পিচ্চি কাজের মেয়েকে নিয়ে...যার নাম জোছনা...বেচারার মনে হয় বদহজমের সমস্যা আছে...তাই মাঝে মাঝে বায়ু... 😕
আশা করি, এখন বুঝছেন... 😉
অন্য কোন কিছু বুঝতে না পারলে জানাবেন...আমি আছি...তাইফুর ভাই আছেন... B-)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
:khekz: :khekz: :khekz:
জুনা,
... ... ...
... ... ...
... ... ...
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
রহমানরে প্যারোডি দিয়া বুঝা :grr: :grr: :khekz: :khekz:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বায়ুত্যাগী জোছনা ... :khekz: :khekz: :khekz:
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
:khekz: :khekz: :khekz:
:khekz: :khekz: :goragori:
বস, মাইরা ফেলাইবেন তো
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আন্দালিবের কবিতাটা পড়ে মোটামুটি বুঝে গেছি এইবার। কিন্তু এইটাকে যে সাইকেডেলিক বলে জানতাম না।
লাবলু ভাইয়ের কমেন্ট পড়ে বুঝলাম তুমি এইগুলা নিয়া ব্যাপক পড়াশুনা করেছ। তোমাকে এজন্য :hatsoff: ।
আর চমৎকার বিশ্লেষণের জন্য লাবলু ভাইকে :salute:
কত কিছু অজানা রে!!
:salute: :salute:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বুঝলি তানভীর, সবই অভ্যস্ততার ব্যাপার ... :-B
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
এইত তাইফুর ভাই সব বুইঝ্যা গেলেন 😀
:salute:
এইটার 'উচ্চ নম্বরের সিঁড়িটা তাইলে তুমিই লেখো না... ;;)
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
সাকেব ভাই, আন্দালিবের কবিতাগুলা বুঝার একটা সিক্রেট আছে। আপনাকে পরে শিখায়ে দিব ঐ সিক্রেট। 🙂
😕
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
সাইকেল ডাইকেল কবিতা কুব্বালা হইচে ...
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥