রোড টু জার্মানী

যে সকল ভাই ও বোনেরা আঁতলামি আপডেট ২ পড়ে আমার জন্যে দোয়া করেছেন অথবা পড়েছেন কিন্তু দোয়া করেন নাই অথবা পড়েনও নাই দোয়াও করেন নাই তাদের সবাইকে ধন্যবাদ।

আমার বহুদিনের স্বপ্ন, “চাকরি ছেড়ে আবার ছাত্র হবার ধান্ধাবাজী” করতে করতে আমি অবশেষে সফল হতে চলেছি প্রায়।

ক্যাডেট কলেজ থেকেই স্বপ্ন ছিলো, দেশের বাইরে পড়তে যাব। মনে আছে, তানভীর (আমাদের পাগল বৈজ্ঞানিক ) যে কিনা ক্যাডেট কলেজে থাকতেই অক্সফোর্ড,

বিস্তারিত»

‘ নিঃসঙ্গতার তেত্রিশটি পদ্য ’ ও ‘ সহযাত্রী ’

‘ নিঃসঙ্গতার তেত্রিশটি পদ্য ’
হেলাল মুহাম্মদ
——————-
পদ্ম-শাপলা-শালুক কিছুই মেলেনি
এই রক্তচোষা খরায়
তাই নিঃসঙ্গতার তেত্রিশটি পদ্য লিখে
বসে আছি চুপচাপ
তোমাকে শোনাব বলে।

একাকীত্বের বন্যায় দুকূল ছাপিয়ে গেলে
খবর দিও
কূলভাসী বানে ভেসে যাবো দুইজনে
এই বর্ষায়।
——————

‘ সহযাত্রী ’
হেলাল মুহাম্মদ
——————-
এসেছে জোয়ার সমুদ্রে;

বিস্তারিত»

প্রিয় প্রাণী

আমার প্রিয় প্রাণী বাদর

আজ সকালে কাজ শেষে বাদরের কথা মনে পড়লো। কর্মক্ষেত্রে উপরওয়ালাদের দুই চোখে দেখতে পারিনা। এদের আচার-আচরন হঠাৎ করে আমার প্রিয় বিশেষ প্রানীকুলের কথা মনে করিয়ে দিলো।
কলেজ থেকে বের হয়ে আই.এস.এস.বি র জন্য পরীক্ষা দিতে গেলাম। সব কিছু পজিতিভলি নিতে হবে।

উদাঃ ০১
– তোমার বউএর সাথে যদি শুতে চাই, দেবে?
– অবশ্যই স্যার,

বিস্তারিত»

টরেন্ট ডাউনলোড করুন IDM দিয়ে

অনেকে সবসময় টরেন্ট দিয়ে ডাউনলোড করেন। টরেন্ট থেকে ডাউনলোড সহজ হলেও অনেক সময় সাপেক্ষ। স্পিড =)) ও কম পাওয়া যায়। আর আমরা সবাই জানি Internet Download Manager দিয়ে অনেক দ্রুত Resume Capablity সহ ডাউনলোড করা যায়। আজ আমরা আমরা যদি IDM দিয়ে টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করতে পারি তাহলে কেমন হবে। হ্যাঁ আজ আমরা দেখব কিভাবে IDM এর সাহায্যে টরেন্ট ফাইল নামাতে হয়।
যাদের IDM নেই তারা IDM ডাউনলোড করে নিতে পারেন এখান থেকে।

বিস্তারিত»

আজব দুনিয়ার কিছু ভুয়া “গজব” এর কাহিনী!

এক সপ্তাহের মাথায় আবার লিখতে বসলাম। পড়াশোনার চাপ মনে হয় কম, এইজন্য এখন ব্লগর ব্লগর করতে মজা লাগে মনে হয়! যাই হোক বেশী কথা বাড়াবো না; আমার অন্যান্য ব্লগ দেখে ধারণা করতে পারবেন আমার কাজ বাইরের পত্র-পত্রিকা বা নেট থেকে আর্টিকেল চুরি (!) করে এখানে লেখা… আমার তো আবার “ক্রিয়েটিভিটি” একটু কম কিনা!  :-B

আজকে লিখব ‘শেষ বিচারের দিন’ নিয়ে। না ভাইয়া এ্যান্ড আপুরা,

বিস্তারিত»

“গোপন সামরিক বিচার, ফাঁসির আসামীর কনডেম সেলে পাঁচ সেনা অফিসারের নির্জন কারাযাপন এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নিকট পাঠানো চিঠি”

গত বছরের ৪ঠা নভেম্বর, ২০১০ তারিখে গোপন সামরিক আদালতের বিশেষ রায়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাঁচ সেনা কর্মকর্তাকে পাঁচ বছরের জেল দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয় (তারা সর্বশেষ বিডিআর সদর দপ্তর, পিলখানায় কর্মরত ছিলেন)। – উক্ত পাঁচ সেনা কর্মকর্তার চারজনই  প্রাক্তন ক্যাডেট।বেসামরিক এলাকা মতিঝিলে ২০০৯ সালের ২১শে অক্টোবর, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা হামলার ঘটনায় পাঁচ সেনা অফিসারকে অভিযুক্ত করে দীর্ঘ এক বছর অন্তরীণ করে রাখার পর উক্ত সাজা প্রদান করা হয়।

বিস্তারিত»

লাভ (?!) আজকাল….

“দোস্ত, জি.এফ কে নিয়ে বিজি আছি ।” – এই কথাটাই যেন এখন আধুনিক যুগের ছেলেদের একটা স্টাইল হয়ে গেছে । কাউকে ভালোবাসার নাম এ জি.এফ আখ্যায়িত করে সবার সামনে বলে বেরানোই যেন তাদের ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ এর এক মাত্র উপায় । কেউ কেউ আবার হিসাব করে কার কয়টা জি.এফ ! কখন্ও কখন্ও কে কয়টা ছ্যাকা দিছে তার ইতিহাস । কারো বা মাথায় থাকে ব্যাক্আপ প্লান !

বিস্তারিত»

প্র্যাকটিক্যাল জোক: ভাষা বিভ্রাট ( কিন্ঞ্চিত ১৮+ সতর্কতা) : একটা ছবি ফাও


প্যারিসে আসার পর কিছুদিন ফ্রেন্ঞ্চ ভাষা কোর্স করতাম। প্রথম ক্লাসে টিচার ( টিচার আবার সেই রকম ফ্রেন্ঞ্চ সুন্দরী ছিল !) সবার নাম ,দেশ ইত্যাদি জিজ্ঞাসা করছিল। সবাই এক এক করে পরিচয় দিচ্ছিল। আমার দেশ জিজ্ঞাসা করতে আমি বললাম বাংলাদেশ। উনি বললেন ‘দাকো’ ( ওকে)। তার মুখে ডাকো শুনতে কিছুটা ‘ঢাকা’ র মত মনে হলো। আমি ভাবলাম বুঝি উনি জানতে চাইছেন আমি ঢাকা থেকে কিনা।

বিস্তারিত»

বিছানা

তুমি আমি একসাথে আছি,এত কাছাকাছি-
কী গহন এই ভালবাসা-বাসি;
তবু নিজেদের কতটুকু, থাকি পাশাপাশি ?
একসাথে হাটি তবু পথ চিনি না।
একসাথে ভাবি তবু এক ভাবি না।
চার দেয়ালে বন্দী থাকি,ঘৃণায় গর্জে উঠি না
সারা শরীর হাতড়ে ফিরি,মনের খবর রাখি না।
কাঁটাতারে ছিন্নভিন্ন মগ্নতার সীমানা-
একটা বিছানা তবু প্রতি রাতের ঠিকানা।
প্রতি ভোরে ঘর জুড়ে থাকে বিষাদের আলো,

বিস্তারিত»

ফেসবুকে’র জন্য কিছু শর্টকাট (এবং অন্য কিছু)

 

আমাদের প্রতিদিনই এখন কমবেশী কম্পিউটারে বসা লাগে – এবং নেটে বসলে একবারের জন্য হলেও যার ফেসবুক এ্যাকাউন্ট আছে সে ফেসবুকে যাবেই!

তো কিছুদিন আগেও আমি এই ফেসবুক ব্যাবহারের সময় বেশকিছু নিরাপত্তার ব্যাপার-স্যাপার নিয়ে লিখেছিলাম। আজকে লিখব ফেসবুকে কিছু “কী-বোর্ড শর্টকাট” নিয়ে – যা আমি নিশ্চিত আমাদের অনেকেই কোনদিন জানতই না!! (আমি নিজেও জানতাম না –

বিস্তারিত»

ঘানি

স্বপ্ন খুঁড়ে মৃত্যু বুনি, নিয়তির বুকে
উথাল পাথাল বোধের ছানি আমার দু’চোখে।
নিত্য বাজি ব্যর্থ সুরে,নিত্য নাচি মিছেই
আপন মাঝে গুমরে মরি, সব খুইয়ে সদাই।
কাউকে আমি দেইনি সে দোষ,কাউকে বলিনি
কাকে আবার জানাতে যাব,নিজেই জানিনি!
যাচ্ছি বয়ে দিবানিশি জীবন নামের ঘানি
একটা জীবন নষ্ট হলে কী হয় কী জানি!
তবু নাকি পারতে হবে অনেক কিছু শেষে-
থাকতে হবে ভন্ড কোন সফল সাধুর বেশে!

বিস্তারিত»

আমার হকি খেলা এবং হসপিটালে ৭ দিন….

ক্যাডেট কলেজ এ চান্স পাওয়ার দরুণ মোটামুটি ডর্ম ক্রিকেট থেকে শুরু করে সব খেলাই খেলার সৌভাগ্য হয়েছিল । তবে এর মধ্যে একটা খেলা ছিল যা খেলতে মোটামুটি সাহস নামের বস্তুটা একটু বেশি লাগতো । এতক্ষণে গেজ করে নাওয়ার কথা, হ্যা খেলাটা হকি ।

সেই ক্লাস সেভেন থেকেই দেখেছি এই খেলা নামক দুর্গতিটি প্রতি বছর্ই চলে আসছে এবং এর ফলে ক্যাডেটদের দক্ষ ক্রীড়াশৈলী ও পারদর্শিতা স্বরূপ প্রতি বছর দু-এক জন কে দীর্ঘ সময় ধরে সি.এম.এইচ নামক জায়গাটাতে অবস্থান করতে হয়েছে ।

বিস্তারিত»

সচেতনতামুলক পোস্টঃ ব্রাউজারে ইউজারনেম পাসওয়ার্ড হ্যাকিং

ছোটখাট একটা সচেতনতামুলক পোস্ট দেই।

আমরা অনেকেই কম্পিউটারের ব্রাউজারে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখি। যাতে কষ্ট করে বার বার ইউজারনেম – পাসওয়ার্ড দিতে না হয়। আপনি যদি ব্রাউজারের মাস্টার পাসওয়ার্ড সেট না করেন, তাহলে এই জিনিসটা খুবই মারাত্মক। যে কেউ আপনার পিসিতে ঢুকে আপনার সব ধরনের পাসওয়ার্ড হ্যাক করে নিতে পারবে। ব্যাপারটা খুবই সোজা।
যদি মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তাহলে নিচের মত করে যানঃ toolsoption

এবার security tab এ saved password button এ click করুনঃ

ব্যাস,

বিস্তারিত»

খণ্ড কবিতা বা অকবিতা

০১।
আমি এক ফেরিওয়ালা,
ফেরি করে বেড়াই
স্বপ্নের ডালা মাথায় নিয়ে,

ওরে ছেলে-বুড়ো, মা-বোন
তোরা শোন____
যে যেখানে আছিস;
চাই কি স্বপ্ন তোদের?

আমি এক ফেরিওয়ালা
স্বপ্ন ফেরি করে বেড়াই
লাল, নীল, হলুদ, ধূসর
কিংবা কালো।

আমি এক ফেরিওয়ালা।

দেখেছিস কি তুই?
হলুদ ঘাসের উপর ফড়িং নাচে____
স্বপ্নে বিভোর।

বিস্তারিত»

বাতাসের এই শহরে…

উত্তরবঙ্গের যে ছোট্ট জেলা শহরে আমার বাড়ি, সেখানে অনেক বাতাস। ঠিক সন্ধ্যা বেলা আমরা রেললাইন ধরে হাঁটতে যেতাম।পাশে থাকত বাবলা গাছের সারি,আর একটু আগে ভাগেই বেরিয়ে পড়া দলছুট কিছু জোনাকি। অনেকটা পথ হেঁটে তুলসীগঙ্গার ওপর যে রেলসেতুটা আছে,তার গার্ডারে পা ঝুলিয়ে বসতাম। অস্পষ্টভাবে কানে আসত প্রায় মরে আসা তুলসীগঙ্গার বয়ে চলার শব্দ।আমরা অবশ্য অপেক্ষায় থাকতাম বাতাসের।প্রায় মাতাল করে দেয় এমন একটা বাতাস। তুলসীগঙ্গার ওপারের ধানক্ষেত গুলো কাঁপিয়ে এ বাতাস আমাদের চুল ছুঁয়ে যেতো।

বিস্তারিত»