ঘৃণা

রাস্তার পাশের ডাস্টবিন দেখেছ কখনো?
খুব দুর্গন্ধ না?
কী বিশ্রি দেখতে,ঘৃণা চলে আসে।
কিন্তু এখন আর ঘৃণা লাগেনা তেমন ।
কারন-তোমাকে দেখলে আরো বেশি ঘৃণা চলে আসে।

বিস্তারিত»

দোষী

আমার কলম যদি ধারালো ছুরি হয়ে
তোমার বুকে বিধে রক্তাক্ত করে দেয়,
বল এ কি আমার দোষ?

আমার লেখা সবগুলো কবিতা যদি
ঝড় হয়ে এসে তোমায় লণ্ডভণ্ড করে দেয়
বল এ কি আমার দোষ?

বিস্তারিত»

ভালোবাসাই ভুল ছিল

moon-0

ভালোবাসাই ভুল ছিল

আজ রাতে বারান্দার কোণে
একটা রহস্যময়ী চাঁদ ঝুলছিল,
–ঠিক তোমার তিলটার মত
যেখানে আমি চুমু খেয়েছিলাম কত।

বাতাসে একটা অজানা ফুলের গন্ধ ভাসছিল,
ঠিক যেন তোমার বুকের চেনা সৌরভ

দূর থেকে ভেসে আসছিল কোন তরুনীর হাসি
কেন যেন তোমার হাসির কথাই মনে করিয়ে দিল,

হঠাৎ কিছু কালো মেঘ এসে ঢেকে দেয় চাঁদকে
ঠিক যেমন করে তোমার রেশমী চুলে ঢেকে যেত তিলটা,

বিস্তারিত»

অভিশাপ

আমি তোমাকে অভিশাপ দিচ্ছি
তুমি আর কথা বলতে পারবে না।
কথা বলতে গেলেই কুকুরের মত ঘেউ ঘেউ
শব্দ বের হবে তোমার মুখ থেকে।

আমি তোমাকে অভিশাপ দিচ্ছি
তুমি আর কাঁদতে পারবে না।

বিস্তারিত»

বাউলা প্রেম

নাহয় বাউল, তাই বলে কি সবার মত মন,
মান-অভিমান, ভালোবাসা, প্রেমের আয়োজন
নেই এ বুকে? ঠিকানাহীন, তবুও যেন কোন সে অজানা
পথ হারানো ইচ্ছেরা চায় অটুট ঠিকানা।
শিমুল তুলোর মতোন হৃদয় হাওয়ায় ভেসে চ’লে
আটকে গেলে মাঠের বুকে তারেই আপন বলে।
এই ভিখীরির কোথায় অশন জুড়োতে তার প্রাণ?
তাই তোর তরে মোর এইটুকু রাগ, মায়ার অভিমান।
সোনার মেয়ে,

বিস্তারিত»

রোমিও

মিলি, আমি এখনো দাঁড়িয়ে আছি ঠাঁয়।
আমার তৃষিত চোখ তোমার ওই ক্ষুদ্র জানালায়
চেয়ে চেয়ে ক্লান্ত হয়, তবুও যায়না আশা।
মিলি, কিছুই চাইনা আর। শুধু একটু ভালোবাসা।
তোমার বাড়ির পিছে বড্ড দুর্গন্ধ আর বড় বড় ছনঘাস,
ঝাঁড় ঝাঁড় বনকচু, দেয়ালটা নোনাধরা, ঝুলে থাকে শেওলার আঁশ।

বিস্তারিত»

লজ্জা

রক্তয় যখন বান ডাকো নিজের শরীরে,
তোমার পবিত্র হাতে, বেজন্মা পিচাশে,
তখন আমি কী করে বলো নিশ্চুপ থাকি?
তোমার আগ্নির্স্পশেও যখন কেউ জাগে না
তোমার সম্ভ্রম যখন কাগজের টাকায় বিকোয়
তোমার বোধ যখন বিষক্রিয়ায় অবশ হয়

বিস্তারিত»

তুমি

অবারীত ঐ পথ বেয়ে
তুমি এসেছিলে
প্রসারিত এই মন পেয়ে
তুমি ভালবেসেছিলে
চাউনির মাঝে ছিল
আমার বিচরন
ওষ্ঠের স্পর্শে
আমার মরন।

বিস্তারিত»

নিরর্থকাব্য

সকালে যখন আবছা ময়লাটে নীল পর্দার পেছনে রোদের হাট বসে,
একটা তুমুল সিনেমা শুরু হয় তখন এই ঘরে
তেমন একটা আলো এসে পৌঁছায় না।
নীল নীল আবছা ঘুম জমে থাকে এখানে।
আর আমি পাশ ফিরে শুয়ে উল্টে যাই, পাল্টে যাই একটু, মাত্র এক অথবা দুই ইঞ্চি।
তারপরে জানালায় নিবিড় হয়ে মিশে থাকা
সবুজ পাতার ডাল নড়ে ওঠে, কেঁপে ওঠে এবং আমিও ঘুমের ঘোরে কেঁপে উঠি।

বিস্তারিত»

বেঁচে আছি

বেঁচে আছি বলেই তো মনে হয়,
এর চেয়ে বেশি কিছু প্রয়োজন
থাকার কথা তো নয়।

হাঁটতে গিয়ে হোঁচট খাওয়া
তারপরে সামলে নেয়া
যেন সে প্রতিদিনেরই ঘটনা।

বিস্তারিত»

ফেসবুক স্ট্যাটাস ও ১টা কবিতা -কবি টাইপ নাম নাই তাই ইউজ করলাম নাহ :-( :-(

স্বপ্ন মরিচিকা
**************
একদিন ছিলে শুধু একান্তে-মননে,
গভীর ধ্যানের মন্ত্র শিরায় ছিলে মিশে,
গোপনে তোমাকে আজ ছড়িয়ে দিলাম লক্ষজনে।
একদিন সারাবেলা ছিলে তুমি তীব্র দূরন্ত আবেগ,
আজ সেই তুমি যেন শ্রাবনের-
দূরগামী উড়ে যাওয়া মেঘ।

বিস্তারিত»

সমাপ্তি…

ভালোবাসা মোরে প্রশ্ন করে, ভালোবাসা কি?
অবুঝ আমি বাকশুন্য থাকি।
অতঃপর…
নির্বোধ দৃষ্টিতে দেখি ভালোবাসার প্রস্থান…
এ যেন ঠিক দুঃখ নয়,কষ্ট নয়,অভিমান নয়।
বুকের ভিতর এক নতুন বোঁধের জন্ম হয়।
যারে আমি পারি না এড়াতে,
সে আমার হাত রাখে হাতে।
অজানা এ বোঁধ কে বড় পূন্য মনে হয়ে,
যেখানে আর সব কিছু শুধু শুন্য মনে হয়ে…

বিস্তারিত»

আমি আর তুমি…(রাজা আর রাণী)

পূর্ব-কথন:ইহা একটি নব-দাম্পত্যের গান।এখানে নব-দম্পতিদের কিছু অনুভূতি কপি-পেস্ট করা হয়েছে।যাদের এখনো সেই বিশেষ সময়টিতে পৌছাবার সৌভাগ্য(কিংবা দুর্ভাগ্য)হয়নি,তারা চোখ বন্ধ করে কল্পনা করে নিতে পারেন। আর যারা সেই সময়টি পার করে এসেছেন তারা একটু কষ্ট করে স্মৃতিচারণ করে(জাবর কেটে)নিবেন।ধন্যবাদ।

মেঘ-জল বৃষ্টিতে
কিছু অনা-সৃষ্টিতে
কাক-ভেজা চেহারায়
চোখা-চোখি আয়নায়
চলে যাই অতীতে
সাদা-কালো স্মৃতিতে
কোনো চেনা ঠিকানায়
আবার এক হয়ে যাই……..দু-জনায়।

বিস্তারিত»

ভালবাসার শব্দ

একটা কবিতা লিখব বলে
কলম ধরেছি
গড়াই পাড়ের এক দামাল
ছেলের কথা বলব বলে
রাত জ়েগে আছি
ছেলেটি পান্থজনের
প্রানান্তর মিছিলের সর্বাগ্রে ছিল
যে মিছিলে প্রান দিয়েছিল
সোহরাব মাস্টারের ছোট্ট মেয়েটি
অস্ফুট নিঃশ্বাসে বাবা’কে, মা’কে ডেকেছিল
শস্যের রঙে, ঢেঁকির শব্দে
তাকে আগলে রাখতে।

একটা পদ্দ্য লিখব বলে
পথে নেমেছি
একদল ক্ষুধার্থ শিশুর কথা
জানাব বলে শব্দ খুঁজছি
যে শব্দগুলো তার মা’কে
অবধারিত প্রান্তর থেকে ফিরিয়ে
এনে চোখের জল মুছে দেবে
কাজল পরিয়ে দিয়ে
ভালবাসাহীন কামাদ্দীপ্তের
থাবা থমকে দেবে
মা’কে শৃংখলমুক্ত করে
ভেজা চুল এলিয়ে
উনুনের গন্ধে
উঠোনে রোদ পোয়াতে দেখতে চাইবে।

বিস্তারিত»

২৫’

বহতা সময়ের স্রোতে
অবিরত জোয়ার ভাটা
একটি সমাধির পাশে
আমি আবার দাঁড়িয়ে ~
খয়েরী ফ্রেমে সবুজ ঘাস
ছুঁয়েছি এই কম্পমান হাতে।

বিস্তারিত»