[আমি মোটামুটি শিওর, আগামী কিছুদিনের মাঝেই কোন এক এক্স-ক্যাডেট বাংলাদেশ এর বিরাট নেতা টাইপ হয়ে যাবেন।
তাই আগেভাগেই আখের গোছানর লাইগ্যা আমার সব লেখা সিসিবি-রে উৎসর্গ করুম ভাবতাছি]
কেসঃ ২০
আমার নাম *র্জিনা।আমার এখন ভরা যৌবন, পুরোপুরি রসে ভরে আছি। নেহায়েত লোকলজ্জায় নিজের চাহিদার কথা বলতে পারছি না……
এমনকি, গত কয়েক বছর ধরে আমার দিকে লোলুপ দৃস্টি দেয়া “মদন”ও যদি এখন আমাকে জড়িয়ে ধরে কিছু করতে চায়…আমি বোধহয় না করবো না!!
আমি কখনোই কিছু বলিতে পারি না -৪
[আমি আসলে ব্লগে প্রথমবারের মত সার্ফিং করতে এসেছিলাম…, আমার ছোটভাই কবীর, সায়েদ এবং অন্যান্যদের (স্পেশালি ইউসুফ ভাই) লেখাগুলি পড়েই আমার এই লেখালেখির শুরু।
আমি আমার এই করুণ পরিণতির জন্যে তাই এই তিনজনেরে ব্যাঞ্ছাই!!!! ]
কেসঃ ১৭
আমার দীর্ঘ এক যুগের চেস্টা/অপচেস্টা/প্রয়াস…ইত্যাদির সফল/অসফল পরিসমাপ্তি হলো আমার প্রেমিকার সাথে বিবাহ।
এই বার বছরে আমি যেমন তাকে বুঝতে চেস্টা করেছি…, তেমনি সে-ও আমাকে…
আমার সব ফ্রেন্ডদেরকে না দেখলেও সে বোধহয় তার মত করে বুঝে নিয়েছে…আমি খুব আড্ডাবাজ লোক।
আমি কখনোই কিছু বলিতে পারি না -৩
[দেরীতে লেখা প্রকাশ করার অভিমানে “ব্লগের এডু এবং মডু-দের উপরে মাইন্ড খাইয়া” হাল না ছাড়ার পণ করিয়া লিখিতেই থাকিবই ভাবিতেছি ]
কেসঃ ১৪
আগেই বলেছিলাম, আমারে nobody ever counted (কেউই কখনো গুনতো না), এই যে…এডু এবং মডু-রাও আমার আগের লেখাটারে চাইর ঘন্টা ধইরা মারলো!!!!
কলেজে ছোটকালে একটা বড় দুঃখ ছিল প্রায়ই সিনিয়র ভাইয়ের মধ্যে থেকে কেউ বলে উঠতেন, “তুমি যেন কোন হাঁস???”
বিস্তারিত»আমি কখনোই কিছু বলিতে পারি না -২
[প্রথম লেখার যথেস্ট ভালো রেসপন্স না পেয়ে হতাশার মুখে লাথি মেরে পর্যায়ক্রমে লিখে যাব ভাবছি]
কেসঃ ৬
আমারে nobody ever counted (কেউই কখনো গুনতো না),
সেই ছেলেবেলায় যখন ছেলেমেয়েরা একসাথে বর বউ খেলতো………, আমারে রাখতো পাহারাদার!!!!!!!!!!
একদিন প্রতিবাদ করে বললাম, “আমি আর পাহারাদার থাকতে পারবো না”
তখন আমাকে সবাই বললো, “ঠিক আছে, তুই আজকে কাজী!”
আমি কখনোই কিছু বলিতে পারি না -১
কেসঃ ১
পাশের বাড়ীর লুনা (অবশ্যই কাল্পনিক নাম!!) আন্টি আমাকে খুবই পছন্দ করতেন, প্রায়ই চকলেট খেতে দিতেন…
ক্লাস থ্রিতে পড়ার সময়ে একদিন বিকেলে হঠাৎ আমি তার রুমে হাজির হয়েছি। অন্য দিন অনেক কথা বললেও ওই সময়ে তিনি কেন জানিনা আমাকে তাড়াতাড়ি তাঁর রুম থেকে বের হওয়ার জন্য তাগিদ দিচ্ছিলেন। রুম থেকে বের হওয়ার ফাঁকে খাটের উপরে একটা ছোট খাপওয়ালা মিনিশ্যাম্পুর মতন জিনিস দেখতে পেলাম।
যদি লাইফটাকে রি-উইন্ড করা যেত
মাঝে মাঝেই কল্পনা করি – যদি লাইফটাকে রি-উইন্ড করা যেত, তাহলে কোথায় গিয়ে থামতাম। একটা রেডিমেড উত্তর আছে আমার কাছে। ক্যাডেট কলেজের ক্লাস ইলেভেন-এ। ওখানে জীবনটাকে নিয়ে যেয়ে একটা দুই-নম্বরী কাজ করতাম। ‘প্লে’ বাটন এর জায়গায় ‘পজ’ বাটনটা চেপে দিলাম পারমানেণ্ট ভাবে।
ক্লাস ইলেভেন এর লর্ডের স্টাইলে জীবন কি আর ফিরে আসবে? আমি নিশ্চিত যে আমারা সবাই এই ক্লাসটাকে এনজয় করেছি যার যার মত।
বিস্তারিত»আন্দা … গদ্যায়িত পদ্য …
আন্দা’র কবিতা পড়ে পড়ে নিজেকে বড় নিঃস্ব, রিক্ত মনে হয়। শক্ত, কঠিন, রস রসায়িত গদ্যায়িত পদ্য লিখতে উসখুশ করে মন ও মগজ। কলম, কাগজ, কি-বোর্ড আর মাউস বড় বেশি মিছিল, মিটিং আর আন্দোলন করে … তবু … বাঁধাগুলোই যেহেতু চিরজীবন আমার প্রেরনা, বাঁধা গূলোকে বেঁধে লিখতে থাকি … ঋণাত্বক আর ধণাত্বকের কাষ্ঠ্য কোবতে …
হর্ষেরা বিশাদের সাথে ঝগড়া করে
দুঃখকে ভালবাসে সুখ
বিশালত্বকে নিয়ে ক্ষুদ্রের প্রহাস
দেহকে অপ্রাপ্তি দেয় মুখ
শূণ্যতা পূর্ণতাকে অকথ্য ভাষায় করে গালাগালি
ডাকবিভাগের সাথে বাক বিভাগের চিঠি চালাচালি
কাক,
মালেয়শিয়ার চিঠি – ১
[ মালেয়শিয়া তে ৮০ হাজার বৈধ ও ৪০ হাজার অবৈধ শ্রমিক কাজ করছে । এদের প্রায় সবাই নিদারুন কষ্টে আছে। তাদের কষ্ট দেখার কেউ নাই। এই সব হতভাগ্য মানুষ দের কিছু ঘটনা নিয়ে লিখছি … ]
১৯৬৫ সালেও মালয়শিয়া ছিল ৩য় বিশ্বের একটা দেশ। আর আজকে তারা পৌঁছে গেছে উন্নত বিশ্বের দরজায়, ২০২০ সালে তারা নিজেদের কে উন্নত বিশ্বের দেশ হিসাবে ঘোষনা দিবে।
বিস্তারিত»কুমিল্লার তারকারা
(কলেজে অবস্থানকালে আমার দেখা কুমিল্লার স্বনামধন্য শিল্পী, সাহিত্যিক, চিত্রকরদের নিয়ে লিখবো এখানে। আর এটা উৎসর্গ হলো আমাদের সবার প্রিয় তানভীর ভাইকে।)
প্রথমেই সিনিয়রদের কথা বলি। এক নম্বরেই রাজিব ভাই, ৯৪-০০ ব্যাচের, একজন শ্রেষ্ঠ বিতার্কিক আমার দেখা। কলেজ লাইফে তার সর্বশেষ বিতর্কের দিন; দর্শক সারিতে বসে ছিলাম আমি, আর তার উপস্থাপনা দেখে কেঁপে কেঁপে উঠছিলাম, তার মুখে যেন কথার ফুলঝুড়ি ফুটেছিল সেদিন।
৯৩-৯৯ ব্যাচের মাসুম ভাইয়ের কথা প্রায়ই মনে পড়ে,
বাছারা, সুখে থাক আজীবন
বহু দিন পরে অদ্য সকাল দশ ঘটিকার দিকে সচলে বেড়াইতে গিয়াছিলাম। আগে এই বাড়িতে নিয়মিত যাতায়াত ছিল আমার, যদিও নানা কারনে সম্পর্ক টিকিয়া রাখিতে পারি নাই। তবে আমার আত্নীয় স্বজনের মধ্যে অনেকেই উক্ত বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করে বিধায় আমিও মাঝে মাঝে একটু উকি মারিতে যাই। তাহাদের তরকারিতে মাঝে মাঝেই ঝালের পরিমান বেশি হইলেও খাইতে মন্দ লাগে না। যাই হোক, খাইতে খাইতে তাহাদের দুই নম্বর আইটেমে গিয়া আমার পিত্তিটা একেবারেই জ্বলিয়া উঠিল।
বিস্তারিত»ক্যাডেট না হইয়াও…!!!
[বিশেষ কারনে লেখাটি একা না পড়ে ১৮ জনের বেশি (18+!!) পড়ার জন্য পরামর্শ দেয়া হল, কেউ লেখা পড়ে অফেন্ডেড হলে নিজ দায়িত্বে হবেন…কর্তৃপক্ষ কোন দায়-দায়িত্ব বহন করবে না...]
কিছু কিছু নন-ক্যাডেট মানুষ আছে যাদের দেখে নিজের অজান্তেই বুক চিড়ে দীর্ঘশ্বাস বের হয়…আহা! এই মানুষটা যদি ক্যাডেট কলেজের আলো-বাতাস-খাবার পেত- তা হলে না জানি কি আইটেম হত…!! পংটামি যে ক্যাডেটদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়,
বিস্তারিত»জীবনটাকে উপভোগ করে গেল বন্ধু সঞ্জীব চৌধুরী
[এক বছর আগে এইদিনে চিরবিদায় নিয়েছিল বন্ধু সঞ্জীব চৌধুরী। তাকে নিয়ে এই লেখাটা সামেহায়ারইনে গতবছর এইদিনে দিয়েছিলাম। লেখাটায় কোনো পরিবর্তন না করে এই ভূমিকাটুকু যুক্ত করে ক্যাডেট কলেজ ব্লগে দিলাম।]
জীবন একটাই, আর সেটাকে পুরোপুরি উপভোগ করে আমাদের চোখের আড়ালে চলে গেল সঞ্জীব চৌধুরী। আমার বন্ধু। আমাদের কাছে এই মৃত্যু ভাবনায় ছিল না, কামনার তো নয়ই। মাত্র ৪৪ বছরের জীবন! কেউ এই সময়টাকেই যথেষ্ট মনে করেন,
বিস্তারিত»শুভ জন্মদিন হাসনাইন :-)
এই জায়গাটায় প্রথম শুরু হয়েছিল ক্যাডেট কলেজ ব্লগ। উইকি ভিত্তিক সাইট। ব্লগিয়ের ঠিক স্বাদ পাওয়া যায় না। তবে যেহেতু আমরা তিন চার মানুষ ছিলাম তাই কোন ঝামেলা ছিলনা। নিজেরা পিঠ চাপড়া-চাপড়ি করে ভালোই কেটে যাচ্ছিল দিন। কিন্তু আমাদের এডজুটেন্ট সাহেব আমাদের জন্য ওয়ার্ডপ্রেসে নতুন একটা বাড়ির ব্যাবস্থা করে ফেললেন। করতেই পারেন। তিনি এডজুটেন্ট মানুষ। কত কিছু মাথায় রাখতে হয়।।
আমার মেইল একাউন্টে সেই ব্লগে যোগদান করার আমন্ত্রণ পড়ে থাকলো।
বিস্তারিত»একটি কাল্পনিক গল্প!!!
‘নিজের বাড়ির আলাদা একটা ঘ্রান আছে’-মনে মনে ভাবলেন আমানুল্লাহ্ চৌধুরী। কই,থাইল্যান্ডএ গত দুবছর যে এক বাসায় থাকলেন একবারও তো এই ঘ্রানটা পেলেন না…অবশ্য পাবেনই বা কি করে? ছিলেন পুরো দৌড়ের উপর। দেশে দূর্নীতি দমনের নামে যে ধর-পাঁকড় শুরু হল তা থেকে বাঁচার জন্য প্রথমে ঢাকা-দুবাই, এরপর দুবাই-লন্ডন সবার শেষে লন্ডন-ব্যাঙ্কক! থাইল্যান্ড গিয়েও কি শান্তি ছিল? দলীয় কোন্দল, বেইমানির ভয়, স্থানীয় পুলিশের ভয়- আরও কত কি!!!
বিস্তারিত»সোফির জগৎ
সোফির জগতের কথা প্রথম শুনেছিলাম ২০০৪ সালে। এক শনিবার, এসেম্বলিতে প্রিন্সিপাল তার বক্তৃতায় বলেছিলেন। নরওয়েজীয় ভাষায় মূল বইটির নাম “সোফিস ভার্ডেন”, লেখক ইয়স্তেন গার্ডার। পলেট মোলারকৃত ইংরেজি অনুবাদের নাম “সোফিস ওয়ার্ল্ড”। আর ইংরেজি থেকে বাংলা করেছেন জি এইচ হাবিব, নাম দিয়েছেন “সোফির জগৎ”। জি এইচ হাবীব আমাদের কলেজের (মির্জাপুর) প্রাক্তন ছাত্র, প্রথমে মনে হয়েছিল বিশেষভাবে এই বইয়ের নাম বলার কারণ বোধহয় এটাই। পরে কলেজ লাইব্রেরিতে বই হাতে নিয়ে দেখি,
বিস্তারিত»