সোফির জগৎ

সোফির জগতের কথা প্রথম শুনেছিলাম ২০০৪ সালে। এক শনিবার, এসেম্বলিতে প্রিন্সিপাল তার বক্তৃতায় বলেছিলেন। নরওয়েজীয় ভাষায় মূল বইটির নাম “সোফিস ভার্ডেন”, লেখক ইয়স্তেন গার্ডার। পলেট মোলারকৃত ইংরেজি অনুবাদের নাম “সোফিস ওয়ার্ল্ড”। আর ইংরেজি থেকে বাংলা করেছেন জি এইচ হাবিব, নাম দিয়েছেন “সোফির জগৎ”। জি এইচ হাবীব আমাদের কলেজের (মির্জাপুর) প্রাক্তন ছাত্র, প্রথমে মনে হয়েছিল বিশেষভাবে এই বইয়ের নাম বলার কারণ বোধহয় এটাই। পরে কলেজ লাইব্রেরিতে বই হাতে নিয়ে দেখি,

বিস্তারিত»

দুই প্রজন্মের গালগল্প

বোডেন্‌সে হ্রদটা জার্মানি, সুইজারল্যান্ড আর অস্ট্রিয়া, এই তিন দেশেরই কিছু জায়গা নিয়ে নিয়েছে। ইংরেজিতে এটাকে “লেক কনস্টান্স” ডাকা হয়। বিশাল এই হ্রদের একটা দ্বীপই আমার এ লেখার বিষয়বস্তু। কথাটা পুরো ঠিক হল না! আসলে আমি শুধু লিন্ডাউ দ্বীপের একটা উৎসব নিয়ে লিখবো, বিজ্ঞান উৎসব। উৎসবের নাম “লিন্ডাউ নোবেল সম্মেলন”। এই বিষয় বেছে নেয়ারও কারণ আছে। এ বছর বাংলাদেশ থেকে তিনজন এই সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন যাদের মধ্যে একজন হলেন আমাদের “ওমর ভাই”

বিস্তারিত»

আতিউর রহমান: যিনি প্রান্তজনের কথা বলেন

আতিউর রহমানকলেজে প্রথম তিন বছর আমাদের প্রিন্সিপাল ছিলেন রইস উদ্দীন আহমেদ। ক্লাস নাইনের শেষ দিকে রফিকুল ইসলাম নতুন প্রিন্সিপাল হয়ে আসলেন। রইস উদ্দীন স্যারকে আমাদের খুব একটা ভাল্লাগতো না। ভাবলাম, যাক বাঁচা গেল। কিন্তু কয়েকদিন পরই মজা টের পেলাম। রফিকুল ইসলামের তুলনায় রইস উদ্দীন ছিলেন মাটির মানুষ। রফিকুল ইসলামের প্রচণ্ড কড়াকড়ি আর ক্যাডেটদের পেছনে ভূতের মত লেগে থাকা আমরা কিছুতেই মেনে নিতে পারতাম না। ক্লাস টুয়েলভ পর্যন্ত এই মনোভাব বহাল ছিল।

বিস্তারিত»

কুমিল্লার গর্ব আশিক

 

একাডিয়া ইউনিভার্সিটি, কানাডা। এর বিগত ২০০ বছরের ইতিহাসে দুর্লভ এক প্রতিভার স্বাক্ষর দেখিয়েছেন বাংলাদেশি ছাত্র মোঃ আশিকুর রহমান।

আশিকের কম্পিউটার সায়েন্সে অনার্স শেষ হলো। তার সাথে অসাধারণ এক সমন্বয় কম্পিউটার সায়েন্স ও ম্যাথে তার মেজর। ইতিমধ্যে IEEE জার্নালে তার ১টি পেপার প্রকাশিত হয়েছে এবং IEEE সম্মেলনে এ পর্যন্ত ৮টি।
(তথ্যসূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো, ২৪.০৩.২০০৮, ৫ম পৃষ্ঠা)

বিস্তারিত»

নিষ্ঠজনের আলোয় দেখা

cad 1978মূল ইংরেজি প্রবন্ধঃ একরাম কবির

একজন ক্যাডেট ছাড়া আর কেউ কখনও বুঝতে পারবে না, একেবারে কাঁচা বয়সে সম্পূর্ণ এলিয়েন এক প্রতিষ্ঠানে দিনাতিপাত করতে কেমন লাগে। কেউ বুঝতে পারবে না, ১২ বছর বয়সের এক ছেলে ক্যাডেট কলেজে গিয়ে কি পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়। ক্যাডেট ছাড়া আর কারও পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়, কলেজ জীবনের ছয়টি বছরে সকল পানিশমেন্ট, শাসন এবং আনন্দ-নীলের দিনগুলো পেরিয়ে বাস্তব জীবনযুদ্ধে প্রবেশ করতে কেমন লাগে।

বিস্তারিত»

একাত্তরের কর্নেল মনজুরুর রহমান

ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ। চীফ কর্নেল মনজুরুর রহমান। এই কলেজের অসম্ভব প্রিয় একটি মুখ।
যুদ্ধের সময় ক্যাডেট কলেজ থেকে সবাই পালিয়ে যান কিন্তু কর্নেল রহমান কয়েকজনের সঙ্গে থেকে যান। মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তার পাশাপাশি তিল তিল করে গড়ে তোলা এই প্রতিষ্ঠান ছেড়ে যেতে তাঁর মন সায় দিচ্ছিল না।
পাক আর্মি ঘিরে ফেলে একদিন এই কলেজ। নেতৃত্ব দিচ্ছিল ১২ পাঞ্জাব রেজিমেন্টের ক্যাপ্টেন ইকবাল।
সঙ্গে ঝিনাইদহের অল্প কয়েকজন স্থানীয় মানুষ।

বিস্তারিত»

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে এক্স-ক্যাডেট তামিম

গত ৯ তারিখ বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের চারজন উপদেষ্টা পদত্যাগ করেছেন। ১০ তারিখ ৫ জনকে নতুন উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। কে কে উপদেষ্টা হল তা দেখার জন্যই বিবিসি’র বাংলা ওয়েবসাইটে গেলাম। গিয়ে দেখি ৫ জন উপদেষ্টা নিয়োগ দেয়ার পাশাপাশি আরও ৩ জনকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এই তিন জন হলেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম এ মালেক মোল্লা, চাকমা রাজা এবং পাব্যর্ত শান্তি চুক্তির অন্যতম সংগঠক ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় ও বুয়েটের অধ্যাপক ড.

বিস্তারিত»