আমাদের বুয়েটের ২-১ এর ক্লাশ শেষ হয়েছিলো সেই নভেম্বরে। তারপর দীর্ঘ সাড়ে চার মাস ধরে ৫ টা :chup: এক্সাম দেবার পর আবার এক মাসের ছুটি। শরীরের পরতে পরতে জং ধরে গেছে। তাই গতো ২ সপ্তাহ ক্লাশ করে আমার মনে হইতেছে সেই ফুটবল খেলোয়াড় এর মতো যে কিনা দীর্ঘ ইঞ্জুরি শেষে কোন ওয়ার্ম উপ ছাড়া খেলতে এসে আবার ইনজুরি তেই পড়ছে! তার উপর এইবার পড়ছে সেইরকম রুটিন আর স্যার!
বিস্তারিত»লিভারপুল ১ – ৩ চেলসি
লিভারপুল ভালই শুরু করেছিল টরেসের গোল দিয়ে(১-০)। চেলসি অবশ্য শোধ করে দিয়েছিল প্রথমার্ধেই(১-১)। ইভানোভিচ এর একটা গোল দিয়ে শান্তি হয় নাই। তাইতো একি মাথা দিয়ে ব্যাটা দিয়ে বসল আরেকটা গোল(১-২)। তারপর দ্রগবার দারুণ গোল দিয়ে চেলসি ধরাছোয়ার বাইরে(১-৩)। প্রথমে লিভারপুলকেই বেশি ভালো লাগলেও পরে চেলসিকেই বেশি উজ্জ্বল মনে হয়েছে।
যাক, প্রথম পোস্টেই লিভারপুল এর বেশি দোষ ধরে বিপদে পড়তে চাই না। তখন এহসান ভাই আর তার দল আমারে…
বিস্তারিত»কান্না
একটা মোবাইল থিমে একটা কবিতা পেয়েছিলাম। আসল কবিতাটা খুবই সুন্দর। কবিতাটার খুবই বিচ্ছিরি একটা অনুবাদ করেছি। সবার সাথে শেয়ার করছি।
যত জোড়ে ইচ্ছা হয়
যতক্ষণ ইচ্ছা করে
কাঁদ। কারণ,
কাঁদতে কোন মানা নেই।
আশার ঘর
অখাদ্য কবিতা দিয়ে বিরক্তির উদ্রেক ঘটানোর চেষ্টা হতে আমি বিরত হই নি।
জীবনের সাদা দেয়ালে
কালিমা লেপন করে করে
আজ যখন দেয়ালটার দিকে
চাইলাম, দেখি সাদা
কোন বিন্দু আর অবশিষ্ট
নাই। চুনকামের চেষ্টা
করে আর লাভ নাই।
বন্ধু
অখাদ্য পর্যায়ের কবিতা লিখে মানুষের বিরক্তির উদ্রেক ঘটানোর মানসিকতা কাজ করছে আজ। তাই আরও একটা কবিতা।
“বন্ধু আমার একটা কথা শোন।”
“না।”
“কেন?”
“তোকে আর ভালো লাগে না তাই।”
“এত বড় পাপ কি করেছি
যে সব ভালো লাগা
বৃষ্টি মাখা বাতাসে উড়িয়ে দিলি!”
বিবেকের সাথে কথোপকথন
দ্রষ্টব্যঃ স্বপ্নচারী ভাইয়ের পোস্টটা পড়ার পর এই কবিতার থিমটা মাথায় আসে।
বিবেকের সাথে কথোপকথন
করে বারবার হেরে যাই।
আমায় পরাজিত হতে দেখে
হাস্য উপহাস করে আমার বিবেক।
দ্বিধাবিভক্ত আমি-২
আমার আগের এই নামের কবিতার সাথে এই কবিতার একমাত্র মিল হল উভয় ক্ষেত্রেই আমি দ্বিধাবিভক্ত ছিলাম।
শ্রেণী বৈষম্যের আলোকে সমাজকে দেখেছিলেন
মার্ক্স, কার্ল মার্ক্স।
সভ্যতার উত্তরণ, এগিয়ে চলার পথ আর আইনকে
তিনি দেখেছিলেন অর্থনৈতিক ভিত্তিতে।
সেই আইন, প্রলেতারিয়েতদের ওপর যা চাপিয়ে দেয়
বুর্জোয়াদের ইচ্ছার প্রতিফলিত ফলাফল।
অই থাম!!!!!!!!!
গতো কয়েকদিনে ব্লগের অনেকগুলো পোষ্ট পড়ে শেষ করলাম। কি যে নষ্টালজিক হয়ে পড়লাম কিছু লেখা পড়ে! ভাবতে অবাক লাগে যখন ক্লাস টুয়েলভে ছিলাম তখন কলেজের অথোরিটি এর ঠ্যালায় মনে হইতো কবে এই জেলখানা থেকে মুক্তি পাবো। আর এখন সেই জেলখানার জন্যই মনটা আনচান করে।
সবাই দেখি অনেক মজার কাহিনী শেয়ার করে। আমিও ভাবলাম একটা শেয়ার করি সব ভাইদের সাথে। তখন আমরা ক্লাশ টেন এ।
বিস্তারিত»দ্বিধাবিভক্ত আমি
লোডশেডিং,মশা,ব্রডব্যান্ড আর খেলা দেখা।
শিরোনামটা বেশি বড়ই হয়ে গেলো মনে হচ্ছে।কি আর করা!এই কয়টা জিনিশ গতো কয়েকদিন আমার কাল হয়ে দাড়াইছে।আস্তে আস্তে সব বলতেছি।
গতকা্লকের কাহিনী শুনলেই আমার মনে হয় সব কিছু ক্লিয়ার হয়ে যাবে।আমার গতকাল্কে রাতে একটা টিউশনি ছিলো।পড়ায় টরায় ৮ টার দিকে বাসায় আসলাম।এসে দেখি মাশাল্লাহ!লোডশেডিং চলতেছে!
আবারও কিছু লিখলাম
আমার পাশের সিটটা এখনও ফাঁকা আছে, মনে আছে কষ্ট, কিন্তু কেন যেন কোনও খেদ নেই এই ছোট্ট জীবনে। মানুষ এই পৃথিবীতে সব কিছু পেতে পারে না, তাই যা পাওয়া যায় তা নিয়ে সন্তুষ্ট থেকে সর্বক্ষণ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়াটাই মানবধর্ম হওয়া উচিত। আমার নিজস্ব জীবনদর্শন হলো, “সবচাইতে ভালো কিছু চাও, মন প্রাণ দিয়ে চাও, চেষ্টা করো তা অধিকার করতে, কিন্তু সবচেয়ে খারাপ কিছুর জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাক”।
বিস্তারিত»ভাবছি খেলা দেখা ছেড়ে দিব!!
ব্লগানো যে কি এটা নেশা তাহা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। ভাগ্যিশ এখন ছুটি নইলে মনে হয় ক্লাশ ফাঁকি দিয়ে এইখানেই ঘুর ঘুর করতাম।আমি মাত্র গতকাল একটা পোষ্ট দিলাম।এখন দেখি তা ২১৪ বার পড়া হইছে!!! আমার ব্লগস্পট এ আমি ছাড়া আর কেউ ঢুকে নাকি আমার সন্দেহ আছে। আর এইখানে এতো ফিডব্যাক!! আসলেই খুব ভাল লাগার মতো বিষয়।
যে জিনিশ নিয়ে লিখতে বসিলাম তা আসলেই খুব মন খারাপ করার।গতকয়েক বছর ধরে আমার সাপোর্ট করা কোনো দলই কিছু পাইতেছে না।
বিস্তারিত»অশ্রু
যখন আঁখিজলে চোখ ভেসে যায়
মনকে প্রবোধ দেই আমি,
কিন্তু আজ প্রবোধের কিছু নেই।
অশ্রুকে বাঁধ দেয়ার প্রয়োজন নেই,
আজ আমার কষ্টের দিন।
জুলহাস ভাইয়ের পোস্টের প্রেক্ষিতে মন্তব্য
জুলহাস ভাইয়ের পোস্টে কমেন্ট করার সময় মনে হল যে পোস্টটা অনেক পূর্বের আর কমেন্ট করতে অনেক দেরি হয়ে যাচ্ছে। তাই আমার কমেন্টটা পোস্ট আকারে দিয়ে দিলাম। এছাড়া রাজশাহীর যা অবস্থা, একটা পোস্ট বাড়লে ভালই হয়। 😀
আমার নিজস্ব মতামত হল আমাদের সর্বপ্রথম প্রয়োজন অর্থনৈতিক মুক্তি। যেই দেশের মানুষ খাদ্যের নিশ্চয়তা আজও পায়নি, আদর্শের বুলি তাদের কাছে ফাঁকা আওয়াজের মতোই ঠেকবে, যা শোনা তো যায় কিন্তু তাতে কোন কাজ হয় না।
বিস্তারিত»গান
আমার সব বন্ধুরা শিরোনাম দেখে একপ্রস্থ হেসে নেবে। আমি নাকি লিখব গান নিয়ে! কিন্তু অনেকদিন লিখি না, তাই একটা কিছু লেখার লোভ সাম্লাতে পারছি না।
আমার বড় ভাই গান শিখে। অনেক বড় হয়ে শিখতে শুরু করল মাত্র, কিন্তু শেখার তো কোন বয়স নাই। এতদিন ধরে আমি বাংলা গানের ক্ষেত্রে কোন বাছবিচার না করে সবই শুনতাম।
বিস্তারিত»