জয়তু ক্রিকেট!জয়তু বাংলাদেশ!!

৯৩ বলে দরকার ৬৬ রান,হাতে ৬ উইকেট। পরিসংখ্যান,পরিস্থিতি নিয়ে মাথা ঘামালে প্রবল সন্দেহবাতিক লোকও জয় মেনে নিতে বাধ্য! কিন্তু খেলাটা যে ক্রিকেট,সে যে মহান গৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা! ভাগ্যবিধাতাও যেন মুচকি হাসছিলেন একটু পরেই মানবসম্প্রদায়কে নাচানোর জন্য! নাহ,এত বিশাল শব্দ ব্যবহার করা ঠিক হয়নি। মানবসম্প্রদায় বলতে তো আমরা ‘কিছু-কতিপয়’ বাঙ্গালী-ই! কিন্তু ১৬ কোটি বাঙ্গালী একসাথে খেললে ঠেকানোর সাধ্য কার??

হাহ! এরপরই কাহিনীর শুরু। অবাক স্লগসুইপ খেলে চলে গেলেন সাকিব,তারপর আউটসুইং এর পসরা মেলে ব্রিটিশ পেসাররা তুলে নিল আরও তিন উইকেট।

বিস্তারিত»

বাংলাদেশের উদ্বোধনী অর্জন ও আমাদের হতাশা!!!!

অনেক আশার পূরণ ঘটিয়ে কাল শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখার সৌভাগ্য হল। বিএমএ তে। বাংলাদেশের কাছে এত বড় আশা ছিল না বললেই চলে। আশার মাত্রা ছাড়িয়ে অনেক বেশীই করতে পেরেছে আমাদের দেশ।।।। সবচেয়ে ভালো লেগেছে পর্যটন কর্পোরেশনের Beautiful Bangladesh আর Aerial cricket যাই হোক কথা তবু থেকেই গেছে। আমাদের দেশের মাথারা যখন বলেছে ওয়ার্ল্ড কাপ ২০০১…. তখন আর কিছু বলার থাকে না। আন্তর্জাতিক একটা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী,

বিস্তারিত»

নোটিশ

প্রিয় এলাকাবাসী,
আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে,আমার আরও কিছু ( ৭ খানা ) পেইন্টিং একটি গ্রুপ এক্সিবিশনে যাইতেছে । আরও আনন্দের বিষয় হইলো ঐ একই এক্সিবিশনে আরও ৩ পিস এক্স ক্যাডেটের ছবি যাইতেছে । এখন আপনারাই বলেন , আমার গত এক্সিবিশনে যারা যামু যামু কইরাও যান নাই , আমার জন্য না গেলেও ৪ জন এক্স ক্যাডেটের এক্সিবিশন হিসেবে ঐখানে ১বার ঢুঁ মারাটা আপনার কর্তব্য হইয়া যায় কীনা?

বিস্তারিত»

এইবার আমি ডুইবা যাবো…..

ওরে,
এইবার আমি ডুইবা যাবো
মানব-সাগরে।
তোদের গোপন খবর লইবো
ঢুইকা-অন্তরে ….

বিস্তারিত»

আমি রেড কার্ড দেখেছি

ছোটবেলা থেকেই আসলে জীবনের নির্দিষ্ট কোন লক্ষ্য ছিল না, আজো নেই । যতদূর চোখ যায় ততদূরই ছিল সীমানা । যেদিকে স্রোত সেদিকেই নৌকা ভাসাতে চেয়েছি সবসময় । অনেকেই পারে জীবনের লক্ষ্য স্থির করে সামনে এগিয়ে যেতে কিন্তু সেই আত্মবিশ্বাস আমি আজো অর্জন করতে পারি নি । কলেজ থেকে বের হওয়ার পর খানিকটা আশঙ্কায় ছিলাম নিজের ভবিষ্যত নিয়ে কারণ আমি তেমন আহামরি কোন ছাত্র ছিলাম না যে মেডিকেল,

বিস্তারিত»

কাব্য আসে না….

মন কিংবা মগজে
কলম থেকে কাগজে
যতই কিবোর্ড চাপি-যে
চড়ে শব্দের জাহাজে…

কাব্য আসে না …..না না …কাব্য আসে না।

অহেতুক অলস-ভাবনা
যাবতীয় জটিল-দোটানা
গর্হিত গোপন-অনুশোচনা
সুতীব্র সম-আলোচনা (সমালোচনা)
যাপিত যান্ত্রিক-যন্ত্রণা
আর আবহাওয়ার-বেজায় বেখেয়ালীপনা……

সব এসে, ফিরে চলে যায়
শুধু আহত,করে যে আমায়।
তবু,কাব্য আসে না ……..না না …কাব্য আসে না।

বিস্তারিত»

এই দিনে…মনে পড়ে

আমাদের সবার এই এক প্রবলেম। কিছুদিন গেলেই যেকোনো কিছুর উপর দাবি জন্মায়। নিজের বলে মনে করি। তাই তো কালকে রাত থেকেই সিসিবি এর জন্মদিনে নিজের জন্মদিনের মতো খুশি খুশি লাগতেছে। আর সিসিবি এর এডু/মডূ এর উপর রাগ। এই নিয়ে কোনো বিশেষ আয়োজন নাই বলে। প্রিন্সিপাল স্যার এর কাছ থেকেও তো একটা পোষ্ট আশা করতে পারি।

ইদানিং সিসিবি তে এতো নতুন আর কঠিন সব লেখক তাই নিজে লিখে,

বিস্তারিত»

আমি আছি….

জেনো, এই আমিই..
তোমার মাঝরাতের,চোখ পালানো ছন্নছাড়া-ঘুম।
জেনো, এই আমিই..
তোমার কপোলে,নীল জোছনার নিষ্পাপ-চুম।

খুঁজে পাবে আমায়..
তোমার জানালায়, আর ওই খোলা-বারান্দায়।
খুঁজে পাবে আমায়..

বিস্তারিত»

জাগ্রত যখন

স্বাপ্নিক আমি এক
অস্থির সময়স্রোতে বিদ্যমান
স্বপ্নযাত্রার অংশ কোনো।
আশা আর আশংকার সন্ধিস্থলে
ঘুরপাক খায় যাদের ভাবনা,
তেমন কোনো শ্রমিক মৌমাছির চেহারায়
অদৃশ্য জালে বুনা সুখানুভবের
অপেক্ষা আর অস্থিরতায়
মার্সিডিস, বিএমডব্লিও কিংবা পোর্শে হাঁকানো
পঙ্গু একদল দীনহীনের কোরাসের মত।

বিস্তারিত»

মনটা আমার ভীষণ ক্ষ্যাপাটে…..

পূর্বকথন:দীর্ঘ কয়েক মাস যাবত আমার কলম, কী-বোর্ড এবং মস্তিস্ক প্রত্যেকেই কোনো এক অদৃশ্য কারণে হ্যাং করছিল।কিছুতেই কিছু বের হয়না। অবশেষে……ইহা বের হইলো….পোস্ট করতে ভয় লাগে তাও করে ফেললাম।

স্বপনে-বাঁচি, শুন্যে -ভাসি
ভাবনাগুলো সর্ব-নাশী।
রোদও মাখি, জলেও ভিজি
জীবন নিয়েই খেলি বাজি।

ওরে মন খেয়েছে ঘুণ-পোকাতে
মন বসেনা কোনো কিছুতে
মনটা আমার ভীষণ ক্ষ্যাপাটে…

ব্যস্ত মানুষ,

বিস্তারিত»

সপ্তম শ্রেণীর সাতকাহনঃ পর্ব-৪>> “ক্যাডেট কলেজে বেহেশতঃ হাসপাতাল”

যখন থেকে সিসিবি পরিবারের সদস্য হয়েছি, তখন থেকেই একটা আকর্ষণ বা টান কাজ করে, ধীরে ধীরে তা আরো বেড়েছে। কিন্ত নানা ব্যস্ততায় নিয়মিত হতে পারিনি গত বেশ কিছু সময় ধরে। গতকাল ৬ষ্ঠ সেমিস্টারের ক্লাস শেষ করলাম। আর দুইটা সেমিস্টারও দেখতে দেখতে কেটে যাবে। যদিও আমাদের ব্যাচমেট ক্যাডেটরা নিজ নিজ ভার্সিটি থেকে বের হওয়া শুরু করে দিয়েছে। আমরা পিছিয়ে আছি। তারপরও কাল যখন ০৫ ব্যাচের বিদায়ী কনসার্টে আইয়ূব বাচ্চু এসে মাতিয়ে গেলেন,

বিস্তারিত»

বেগ আবেগ

সুখ..
কী আপেক্ষিক এক গল্প,
তোমার, আমার, আমাদের সবার-
কিছু মাস্টার-পিস মুহূর্ত
আর মস্তিষ্কে বিদ্যুৎ তরঙ্গের অনুরণন,
কিছু ভালো লাগা মুখ আর
কিছু চেনা স্বরে।

বিস্তারিত»

শহুরে অন্ধকারের বিপরীতে

এই স্যাঁতসেঁতে কুৎসিত গলিটাকে আমি ঘৃণা করি ভীষণরকম।

প্রতি সন্ধ্যায় একেকটা ক্লান্তিকর দিনশেষে আমি যখন আমার ফ্ল্যাট নামক কবুতরের খোপে ফিরে আসি, আমাকে এই অন্ধকার গলিটা পার করে যেতে হয়। প্রশ্ন উঠতে পারে এই গলিটার বিশেষত্ব কি? আমি উত্তর দেব এইভাবে,

দুর্গন্ধময়, কর্কশ, অন্ধকার এই শহরের প্রায় সমস্ত কদর্যতার খানিক প্রতিনিধিত্ব করা এই সংকীর্ণ রাস্তাটা আশ্রয় দ্যায় একজন অনিয়মিত ভিক্ষুক, দুটো উপচে পড়া ডাস্টবিন,

বিস্তারিত»

যাচ্ছে জীবন–১

অনেকদিন থেকে ইচ্ছা ছিল একটা সিরিজ শুরু করার। মাঝে মাঝে যা মন চায় লিখলাম, মাঝে মাঝে ডুব মারলাম। কেউ পড়ল, কি না পড়ল, তারপরও লিখে যাওয়া। কিন্তু বড্ড আলসেমী ভর করছে আজকাল, সপ্তাহের পাঁচদিন সকাল সাড়ে সাতটায় উঠে কাজে এ যাওয়া আর রাত নয়টার দিকে ফিরে আসার পরে কোন ব্লগে সামান্য একটা মন্তব্য করতেও আলসেমী লাগে।আজ ট্রেনে বাসায় ফেরার পথে চিন্তা করলাম না শুরু করি…

[১]
ব্রিটেনে ক্যামেরনের সরকার যে কয়েকটা ম্যান্ডেট নিয়ে আসছিল তার মধ্যে একটা ছিল ইমিগ্রেশন ইস্যু।

বিস্তারিত»

দুষ্মন্তপুরান-৩

রাজা চৌকীতে হেলান দিয়া বিশ্রাম করিতেছিলেন। তাহার সম্মুখেই রাজপরিচারিকা উবু হইয়া ঘর ঝাড়ু দিতেছিল। বেটি বড়ই বেশরম,অর্ন্তবাস বলিয়া যে একটা জিনিষ আছে বোধহয় জানেই না। রাজা নিবিষ্ট মনে প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষন করিতেছিলেন। এমন সময় দুম করে দরজা খুলিয়া প্রধানমন্ত্রীর অনুপ্রবেশ।
রাজা যারপরনাই বিরক্ত হইয়া কহিলেন, মন্ত্রী,বলি বোধবুদ্ধি সব সরবতের সহিত গুলিয়া খাইয়া ফেলিয়াছ নাকি? তোমাকে না বলিয়াছি, দেখা করিবার পূর্বে একটা মিস কল দিবে,নিদেন পক্ষে একটা টেক্সট।

বিস্তারিত»