সব বোর্ডে সেরা ১০ ক্যাডেট কলেজ : অভিনন্দন তোমাদের

অভিনন্দন ক্যাডেটস। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবার ক্যডেট কলেজগুলোর শিক্ষার্থীরা অসাধারণ ভালো ফল করেছে। সেরা ফলের হিসাবে প্রতিটি বোর্ডের (মাদ্রাসা আর কারিগরী শিক্ষা বোর্ড ছাড়া ;;; ) সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকায় ক্যাডেট কলেজগুলো প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান দখল করে নিয়েছে। এমন খুশির খবরটা সবার সঙ্গে ভাগ করে নিতে বেশ অনেকদিন পর আপনারা আমার এই পোস্টটির জন্ম দেখতে পেরেছেন। (আমার অফিসের সহকর্মীরা অবশ্য বেশ অনেকদিন পর আমার হাসিখুশি মুখ দেখে বিষয়টা আগেই অনুমান করেছে)।

বিস্তারিত»

কাই বৃত্তান্ত ২

আমার এক দোস্ত (নাম বললে চিনে ফেলবেন….) কাই-রে ডেকে আগের লেখাটা দেখাইছে। কাই খুবই ক্ষিপ্ত এতে। সে আমারে রিসেন্টলি ‘জান কবজ’ করার হুমকি দিছে। আমি নাকি অনেক চাপা মারছি…(তাও নাকি কথ্য বাংলায়………শুদ্ধ বাংলায় নাকি চাপা টের পাওয়া যায় না)…আর যদি ভবিষ্যতে লিখি এইরকম কিছু তাইলে নাকি আমার কুলখানিতে সবাইরে দাওয়াত দেওয়া লাগবে! তা আপনাদের দাওয়াত রইল। কিন্তু কি আর করা! হাতে কোনো কাজ নাই। কিছু তো লিখতে হবে।

বিস্তারিত»

ফাউ প্যাঁচাল ০৪-“কাই” বৃত্তান্ত

বহুদিন হইয়া যাইতেছে সিসিবিতে নতুন রম্য দিতেছিনা। যাহাই হউক সম্প্রতি আমার সকল গভীর প্যাঁচাইন্যা রচনাসমূহ(কাব্য ও ছোটগল্প) পড়িয়া যাহারা নাভিশ্বাস ফেলিতেছেন, তেনাদের জন্য সুসংবাদ……নির্মল বাতাসে মুক্তির শ্বাস নিন। তবে আজিকে রম্য লিখিব চলিত ভাষায়। তাহা হইলে শুরু করিয়া দেই……

আমার বন্ধু ‘কাই’; ক্লাস সেভেন থেকে ওরে আমরা আদর করে ‘কাউয়া’ও ডাকি। সে মোটেও কোনো সাধারণ পোলা না। সবাই যদি ডাইনে যায় তাইলে কেউ কেউ বাঁয়ে যাইতে পারে,

বিস্তারিত»

নস্টালজিক বিশ্বকাপ ২০০৬ আর অপ্টিমিস্টিক বিশ্বকাপ ২০১০!

২। অপ্টিমিস্টিক বিশ্বকাপ ২০১০:

……বিশ্বকাপ-জ্বরে ভুগছে গোটা বিশ্ব। এই জ্বর থার্মোমিটারে মাপা যায় না, অনুভব করতে হয়। বাঙ্গালীরাও পিছিয়ে নেই। ক্রিকেট বিশ্বকাপ নিয়ে আমরা স্বপ্লের জাল বুনি, কিন্তু ফুটবল বিশ্বকাপে বাংলাদেশ খেলা আর লোডশেডিং-জর্জরিত বাংলাদেশ ডিজিটালাইজড হওয়া একই কথা। তারপরও ফুটবলই এদেশে জনপ্রিয়। বাপ-চাচারা সবাই ’৮৬-তে ম্যারাডোনার খেলা দেখে আর্জেন্টিনার ভক্ত, ভাই-বেরাদাররা অবশ্য রোমারিও-বাজ্জিও-বালাকদের খেলা দেখে দ্বিধাবিভক্ত। আমি প্রথম থেকেই ব্রাজিল-ভক্ত, কেননা যখন থেকে ফুটবল বুঝি,

বিস্তারিত»

অভিনন্দনবার্তা আর শাহী ডায়লগস ফ্রম দ্য গেরাম মোক্তারপুর-২

ঃ অভিনন্দনবার্তাঃ
…..খোমাখাতা বন্ধ করে দিয়ে সরকার আমাদের ভার্চুয়াল সামাজিকতা দমিয়ে রাখতে পারেনি। বাধা যখন দেয়া হয়,সেটা অতিক্রম করার দ্বারও উন্মোচিত হয়। যেভাবেই হোক,নিষিদ্ধ হবার পর খোমাখাতাতে ঢুকতে কেন জানি ‘ক্যাডেট কলেজের নিয়ম ভাঙ্গা’ ধরনের অনুভূতি হচ্ছে। সরকারের নামে সিসিবি-তে মাংস ভক্ষণ করলেও খোমাখাতাতে করার সাহস আমার নাই। করলে কালকের দুপুরের খাবার জেলে খেতে হতে পারে! কি যে দিনকাল পড়ল! গণতান্ত্রিক স্বৈরাচারের মধ্যে আছি!……

বিস্তারিত»

সপ্তম শ্রেণীর সাতকাহনঃপর্ব-৩>>পাঙ্গা,রগড়া,প্যাঁদানি।।।।।(১ম ভাগ)

……..গত ২৫শে মে,২০১০ আমাদের আর.সি.সি-র ৩৭-তম ইনটেক ওরফে মিলেনিয়াম ব্যাচের দশ বছর পূর্তি হয়ে গেল। সে উপলক্ষে আমরা ১৯জন বন্ধু মিলে ধানমন্ডি কে.এফ.সি-তে মিলিত হয়েছিলাম। ঢাকায় আমরা ৩৩জন থাকি,সবার সময়-সুযোগ মিলে না,তাই ব্যস্ত দিনেও এতজন একসাথে হতে পেরে খুব ভালো লেগেছিল। এক্স-ক্যাডেট মিলিত হলে যা হয় আর কি,একদম কে.এফ.সি.-তে শব্দদূষণ মাত্রা ছাড়িয়েছিল। সেই ১০ বছর আগের স্মৃতিকাতরতা,একেকজনের কাহিনী এসব রোমন্থন করতে গিয়ে বেখেয়ালী হয়ে গিয়েছিলাম সবাই!

বিস্তারিত»

বন্ধ হওয়ার পরও পিসি তে ফেসবুক ইউজ করা এবং ফুল ফেসবুক সাপোর্ট এর উপায়

বন্ধ হওয়ার পরও পিসি তে ফেসবুক ইউজ করা এবং ফুল ফেসবুক সাপোর্ট এর উপায় :

যা করতে হবে তা হলঃ নিচে freegate সফটওয়ার এর লিঙ্ক দিয়েছি,ওটা ডাউনলোড করে নিন।তারপর জাস্ট freegate ক্লিক করে ওপেন করুন।এরপর সরাসরি ইন্টারনেট ব্রাউজার বা গুগল ক্রোম ওপেন করে জম্পেস ভাবে ফেসবুক ইউজ করুন।কিন্তু যারা মজিলা ফায়ারফক্স ইউজ করছেন তারা অপশন এ গিয়ে ইন্টারনেট সেটিংস চেঞ্জ করুন এবং “use proxy”অপশন সিলেক্ট করে “ok”.freegate হয়তো নতুন ভার্সন আসলে তা নিজে থেকেই আপডেট হবে।

বিস্তারিত»

১০ নম্বর মহাব্লগ সংকেত!

১.
………..ইহা মূলত একটা কৃতজ্ঞতামূলক পোস্ট। যে ছেলে জীবনে কোন ধরনের ম্যাগাজিনে কোন মৌলিক লেখা দেয়নি, পরীক্ষার খাতায় একগাদা চাপাবাজি ছাড়া ভালো কিছু লিখেনি, সে যে কীভাবে একে একে ১০টা ব্লগ লিখে ফেলল, সেটা খুবই আশ্চর্যজনক। অবশ্য এতে আমি নিজে ছাড়া আর কেউ আশ্চর্য হবে, এমনটা ভাবার কোন কারণ নেই। সারাজীবন খালি কোন একটা কাজ পেলেই সেটা কিভাবে এড়ানো যায় সেই রাস্তা খুঁজেছি আর এখন ব্লগিং এর নেশায় রাতের ঘুম হারাম করে সবার লেখা পড়ি ও মাঝে মাঝে স্মৃতির ঝাঁপি খুলে নিজেও কিছু কথা শেয়ার করার চেষ্টা করি।

বিস্তারিত»

ঐতিহাসিক দিন

আজ থেকে ১৬ বছর আগে।

এই দিনে।
একদল নিরপরাধের জেলের শাস্তি হলো। তারা জানেও না কেনো। কিন্তু আদেশ যেহেতু হলো যেতে তো হবেই।
তাই তারা ভয়ে ভয়ে জেল খানায় গেলো। কিন্তু তারা জানেও না এই জেলখানার সময়টাই তাদের জীবনের সেরা সময় বলে গন্য হবে। মেয়াদ এর পর সবসময় আফসোস হবে এই সময়টার জন্য। এই কয়েদীরাই সবচেয়ে কাছের হবে তাদের জীবনে।
হ্যা,

বিস্তারিত»

অতঃপর সেই আমি-২

পার্ট ১ এর পর ২ নং টা ছাড়লামঃ
পার্ট ১ পড়তে ক্লিক করুন

ছোট্ট একটা মফস্বল শহর।১৯৬৫ সাল।পূর্ব পাকিস্তানের নরসিংদী এলাকার শ্রীনগর।এলাকার মাঝামাঝি স্থানে পাশাপাশি দুটি বাড়ী।তার একটা জলিল সাহেবের অন্যটা রনজিত সাহার।ধর্মে ভিন্ন হলেও তাদের অন্যান্য কিছুতে তারা ভিন্ন নয়।দুজন একই অফিসে চাকরী করেন।গত আট বছর ধরে তারা পাশাপাশি বসবাস করে আসছেন।দু’ পরিবারে বেশ ভাব।যে কোন অনুষ্ঠান কিংবা পারিবারিক কাজে সবাই যেন পরস্পরের জন্য নিবেদিত প্রান।জলিল সাহেবের পরিবারে আছে তার স্ত্রী সহ দুই ছেলে।জলিল সাহেবের দুই ছেলের মাঝে একজন আমার বড় ভাই ফারুক অন্যজন আমি।রনজিত সাহার দুই মেয়ে,জয়িতা আর সুনন্দা।জয়িতার বিয়ে হয়েছে কলকাতার এক ব্যবসায়ীর সাথে।সুনন্দা আমার সাথে কলেজে পড়ে।সুনন্দাকে আমি সুনু বলেই ডাকি।অন্যান্য মেয়েদের চাইতে সুনু একটু আলাদা।তার মাঝে একটা অন্যরকম ভাব আছে যা অন্যদের মাঝে নেই।সুনুর সবচেয়ে আকর্ষনীয় দিক হল সে হাসলে গালে টোল পড়ে।ওর মায়াভরা মুখটা আমার সবচেয়ে আপন লাগে।হাসির মধ্যে একটা শিশুসুলভ ভাব রয়েছে।যদিও ছোটবেলায় ও বেশ মোটা ছিল কিন্তু ও যেন দিনদিন আমার কাছে আলাদা রকম আকর্ষনীয় হয়ে উঠছে।জানিনা আমার আকর্ষন বোধটা অন্য মেয়েদের চেয়ে ওর প্রতি এতটা বেশী কেন।হয়তোবা ওর সেই অন্যরকম বৈশিষ্ট্যের জন্যই।আমরা আলাদা ধর্মের হলেও কখনও সুনু কিংবা আমি পরস্পরকে আলাদা ভাবিনি।মোটকথা সুনন্দাকে আমার বেশ ভাল লাগে।তবে ওকে নিয়ে আমি কখনও সেরকম ভাবনা ভাবিনা।সেরকম ভাবনা বলতে আমি ভালবাসা কিংবা প্রেম-টেম বোঝাচ্ছিনা,আমি বলতে চাইছি আকর্ষনের ব্যাপারটা।

বিস্তারিত»

শুভ জন্মদিন (০২-০৮)

আমরা কলেজে ঢুকি ২০০২ সালে ৭ই মে। সেইদিনের সব কথা আজও মনে আছে। গাইড হিসেবে মেহেদী ভাই এর আমাকে হাউজে নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে হাউজ মাষ্টারের সাথে দেখা করা আমাকে রেখে চলে যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে আম্মুর কান্নাকাটি আরো কত কিছু। রাতে প্রথম বারের মত কাটা চামুচ দিয়ে খাওয়া, ম্যানু টাও এখনো মনে আছে ডিম ছিল। :dreamy:।
রাতে রুমমেট মুস্তো আর রেজার শহীদ কোচিং নিয়ে গল্প।

বিস্তারিত»

ক্যাডেট কলেজ ডে উদযাপন ও কিছু কথা…..

Disclaimer: এখানে বলা সকল কথা নিতান্তই আমার ব্যাক্তিগত মতামত।কাউকে দায়ী করার জন্য বা কারো দায়িত্ববোধ নিয়ে কোনও প্রশ্ন তোলা আমার উদ্দেশ্য নয়,তাই আমি চাইনা এই কথাগুলো নিয়ে কোন বিতর্ক হোক।আমার কিছু অজানা প্রশ্নের উত্তর পাওয়াটাই আমার উদ্দেশ্য,তাই সবাই নিজ গুনে আমার অজ্ঞতা মাফ করবেন।

গত ২৮শে এপ্রিল ছিলো ক্যাডেট কলেজ ডে।২৫ তারিখে এক বড় ভাই জানালেন যে ক্যাডেট কলেজ ক্লাবে নাকি তা ৩০শে এপ্রিল উদযাপন করা হবে।তাই ক্যাডেট কলেজ ক্লাবের পক্ষ থেকে রংপুর ওল্ড ক্যাডেটস এসোসিয়েশন (ROCA) এর জন্য বরাদ্দ করা কিছু কার্ড জুনিয়র ব্যাচের ছেলেদের মাঝে ভাগ করে দেয়ার দায়িত্ব পড়ল আমার উপরে।এই দায়িত্ব পালন কালে এবং এই প্রোগ্রামে গিয়েই আমার মনে কিছু প্রশ্ন আসে ও নানাজনের কাছ থেকে কিছু প্রশ্ন পাই যে প্রশ্নগুলোর উত্তর আমার জানা তো নেইই বরং অন্য কারো কাছেই সদুত্তর পাইনি।তাই সিসিবির কাছেই আশ্রয় নেয়া এবং এই লেখার অবতারণা করা।

বিস্তারিত»

ছারপোকা সমাচার-২

ছারপোকা সমাচার-১এর পর থেকে

…ঘটিতে থাকিল নানা বিচ্ছিন্ন ঘটনা।ছারপোকা পিন্টুর জীবন অতিষ্ট করিয়া তুলিল।শুধু তারই না,সকলেরই।একদা এক হলমেট খাট পিছনের বারান্দায় লইয়া দাউ দাউ করিয়া আগুন ধরায় দিল আর তার পাশে দাঁড়াইয়া হা হা করিয়া হাসিতে লাগিল।নিন্দুকেরা রটাইল, ‘মাথা গিয়াছে!’ কিন্তু খাট আধপোড়া করিয়া সেদিন সে যে শান্তির ঘুম দিল তাহা দেখিয়া অনেকেই পরবর্তী এক সপ্তাহ ‘অগ্নিছ্যাঁকা’ দিয়া ছারপোকা তাড়াইল!কিন্তু এর কুফল পাওয়া গেল যেদিন একজন তার আধপোড়া খাট ভাঙ্গিয়া ভূপাতিত হইল!….খাট হইতে ছারপোকা হয়ত আগুন দিয়া তাড়ানো গেল,কিন্তু তাই বলিয়া কি আর টেবিল,চেয়ার,আলমারি পোড়ানো সম্ভব!…।তাই কেরোসিন অথবা মোমবাতি ক্রয় করিয়া কষ্ট করিয়া খাট পোড়ানোর তরিকা ধীরে ধীরে সবাই পরিহার করিল।।…..

বিস্তারিত»

ছারপোকা সমাচার-১

[… সেদিন আমার এক বন্ধু বলল, ”প্রতিটা ক্যাডেট ইচ্ছা করলে একেকটা আত্মজীবনী লিখে ফেলতে পারে,কাহিনী তো কম করা হয় না।” আমি বললাম, ”ক্যাডেট লিখবে আত্মজীবনী!তাইলেই হইছে,পরীক্ষার খাতাতে লিখতে গিয়েই মনে হয়, ধুর এত্ত লিখে কী হবে,মরতে তো একদিন হবেই…(কপিরাইটঃ জুনা ভাই,যদিও সবারই মনের কথা)।এমনিতেই ডজিং এর উপর বিনা সার্টিফিকেটে ডিগ্রী নেই সবাই,তার উপর ক্যাডেটদের আত্মজীবনী ক্যাডেটরাই পড়বে,আর কেউ পড়লে বউ-প্রেমিকারা পড়তে পারে!” তারপর সে বলে,

বিস্তারিত»

দোয়েল বৃত্তান্ত ও পাদুকাপুরাণ

তারিক হাউসের সম্মুখের বাগিচায় একাদশ শ্রেণীর ক্যাডেটেরা তাহাদের জুতা ও মোজা শুকাইতে দিত। এই ঐতিহ্য বহুদিনের পুরনো বটে, বিধায় বাগিচার প্রায় ২০ বর্গমিটার ক্ষেত্র ক্যাডেটদের জুতার সুবাসে নির্দয় মৃত্যুভূমিতে পরিণত হইয়াছিল। তাই অত্র এলাকায় বৃক্ষকুলের শ্যামলিমা অনুপস্থিত ছিলো, একটি মাত্র অর্ধমৃত পামট্রি ছাড়া; যে কিনা বিপুল বিক্রমে বাঁচিয়া রহিয়াছিল একাদশ শ্রেণীর ক্যাডেটদের পাদুকাসুবাস এবং ইত্যকার পারলৌকিক আহবান প্রত্যক্ষ করিয়াও। কিন্তু ২০০৫ সালে ৩৭তম ব্যাচ একাদশ শ্রেণীতে পদার্পণ করিলে বৃক্ষটি ইহলোক ত্যাগ করিয়া যায়;

বিস্তারিত»