কলেজ জীবনের Ctrl+Z আর Ctrl+Y গুলো…

প্রথম পোস্টে জীবনে রিউইণ্ড-পজ-প্লে আর undo সম্পর্কে লিখেছিলাম। ভাবনা যখন লিখা হয়ে ভূমিষ্ঠ হয় তখন মনে হয় এর ডালপালা গজাতে থাকে। আমার বেলা হলও তাই। Undo কথাটা লিখার পরেই মনে হল আচ্ছা সুযোগ পেলে আর কি কি undo করতাম আমি। কল্পনাই যখন করছি, তখন redo নিয়ে চিন্তা করতে তো বাধা নেই। (লেখাটা আমাদের ব্লগের সাইন্স ফিকশন গুরুদের ‘যোগাযোগ মডিউলে’ একটা চিন্তার খোরাক দিতে পারে)।

সত্যিই যদি জীবনের কিবোর্ডে Ctrl+Z প্রেস করা যেত তাহলে এই সমস্ত ইভেণ্টগুলোকে undo করতামঃ (সংগত কারণে সারা জীবনের ইপ্সিত undo গুলো ক্লাসিফায়েড,

বিস্তারিত»

ব্লগর ব্লগর

এই কাহিনীর কোনো চরিত্রের সঙ্গে কেউ কোনো মিল খুঁজে পেলে দায়-দায়িত্ব তার। আমি কিছু জানি না। 😐

ক্লাশে নতুন শিক্ষক এসেছেন। প্রথম ক্লাশ। এসে ভাবলেন প্রথম দিন পড়ালেখা না করে একটু গল্পসল্প করাই ভাল। তাছাড়া ছাত্র-ছাত্রীদের জানা, পরিচিত হওয়া এটাও জরুরী।

তাই শিক্ষক এসেই সবাইকে সে কথা জানিয়েও দিলেন।
-আজ আমরা পড়াশোনা করবো না। আজ শুধু গল্প। প্রত্যেকে দাঁড়িয়ে নিজের নাম বলবে আর বলবে প্রিয় সখের কথা।

বিস্তারিত»

অ্যাবসার্ডিটি

“প্রস্তাব ছিল, আমরা যখন যূথবদ্ধ শিকারী তখন আমাদের কেশরের ফুলে ওঠায় শিউরে উঠবে বাগানের সকল বিড়াল”- এই শালা চুপ কর! কথায় কথায় অশ্লীলতা টানিস কেন?

আমার দিকে খুব খেউড়ে ওঠা দৃষ্টি ছুড়ে দেয় মাইদুল। কাজী মাইদুল হক। আমাদের গুরু। আর আমরা তার চ্যালা। চ্যালা হতে পেরে আমরা খুব খুশি। মাইদুল হকের মত মানুষ আমাদেরকে তার পদতলে রাখছেন, মাঝে মাঝে লাথি-ঝাঁটা মারছেন, খ্যা খ্যা করে হেসে উঠছেন অবান্তর।

বিস্তারিত»

উদ্ভট ফ্যান্টাসী – ০৪

উদ্ভট ফ্যান্টাসী – ০১ ০২ ০৩

৯।
রিকান কে বললাম “মূল কম্পিউটারে খোজ নাও এই মহাকাশযান সম্পর্কে।”

বলে নিজে বসলাম সংঘর্ষ হলে বা আক্রমন হলে কিভাবে তার মোকাবেলা করা যায়।
কিরিক্রি দেখো তো আর কি কি তথ্য পাওয়া যায় এই মহাকাশ যান এর ব্যাপারে।

কিরিক্রি এর উত্তর “গত শতাব্দীতে এই যানটি যাত্রা শুরু করে।

বিস্তারিত»

আজাদ-এর প্রথম সাইকেল চালানোর অভিজ্ঞতা

আমাদের SSC exam এর registration করানোর জন্য একবার কলেজ এ যাওয়া লাগলো। আমাদের intake এর সবাই… তো, আমাদের হাফিজ থাকতো ঝিনাইদহ-তেই। সে কলেজ-এ সাইকেল চালিয়েই চলে আসলো।

আজাদ তখন সাইকেল চালাতে পারতো না। ও বায়না ধরলো যে তাকে সাইকেল চালানো তখন-ই শিখাতে হবে। ভাল, আমি শিখানো শুরু করলাম। বললাম, প্যাডেল মার, দুরে তাকা, ভয় পাইসনা আমি আছি পেছনে তরে ধইরা রাখমু problem নাই তুই just সোজা তাকা আর প্যাডেল মারতে থাক।

বিস্তারিত»

“যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হোক, রায় যা হয় আমরা মেনে নেবো”

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দেশে ইতিমধ্যে একটা প্রধান ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোটের ভূমিধ্বস বিজয়ের পেছনেও কাজ করেছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে তাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি। তারা সেটা করবে বলে এখনও ওয়াদা করে যাচ্ছে। আমরা তাদের প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস স্থাপন করতে চাই।

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মতোই গুটিকয় মানুষ ছাড়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে আজ গোটা দেশ ঐক্যবদ্ধ। যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নিয়ে জামাত এবং এর সহযোগী বলে পরিচিত চিহ্নিত পক্ষটিও আজ তেমন জোরালোভাবে বিচারের বিরোধীতা করতে পারছে না।

বিস্তারিত»

অতঃপর বিচ্ছেদ…!!

মন ভাল করার কোন ট্যাবলেট থাকলে মন্দ হত না। ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলতাম, ‘স্যার, আমার মন খুব খারাপ…কি ঔষধ খাব?’ উনি গম্ভীরভাবে সব কিছু শুনে আমাকে প্রেসকাইব করতেন, ‘তোমাকে দুইটা ট্যাবলেট দিলাম- আনন্দসিটামল আর মজাটল। তিন বেলা খাওয়ার পর এক একটা করে তিন দিন খাবে, আর প্রচুর পানি খাবে…’ চতুর্থদিন ফোন করে তাঁকে জানাতাম, ‘ডাক্তার স্যার, কি দিলেন,মামা??? আমার মন তো ভাল হয়ে গেছে…!!’

কিন্তু হায়!

বিস্তারিত»

আজেবাজে গল্প

( এই গল্পের কিছুটা সত্য আর বেশিটা মিথ্যা । তবে এই ব্লগের রেজিষ্ট্রার্ড সদস্য নয় এমন কোন ক্যাডেট এর সাথে নিজের কোন মিল খুজে পেলে ব্লগার দোষী থাকবেন না 😉 )
আমি, কবি রিফাত আর সেলিম এই তিন বান্দা, অদ্ভূত আমাদের এই ছোট দল। সারা দিন যেখানে থাকি না কেন সন্ধ্যার সময় টিএসসির সামনে গোল চত্বরে আমরা আসবই।পরিচিত সবাই অবাক হয় আর ভাবে এই তিন আলাদা চরিত্রের লো্ক কিভাবে এক হলো।

বিস্তারিত»

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই-১: একটা কমিশন গঠনের কাহিনী

‘বুদ্ধিজীবী নিধন তদন্ত কমিশন’। এই নামে একটি কমিশন গঠিত হয়েছিল বিজয় দিবসের ঠিক দুদিন পরেই, ১৯৭১ সালের ১৮ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের পরপরই রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে নিখোঁজ বুদ্ধিজীবীদের অনেকের লাশ পাওয়া যায়। এর পরপরই ১৮ ডিসেম্বর সে সময়ের কয়েকজন তরুণ মিলে গঠন করেন ‘বুদ্ধিজীবী নিধন তদন্ত কমিশন’।
এই কমিশন গঠনের বিষয়টি এখন প্রায় অজানা। এ নিয়ে তেমন আলোচনাও নেই। সদস্যদের মধ্যে বেশিরভাগই বেঁচে নেই।

বিস্তারিত»

I wish I were an AngeL…

গানটা যখন প্রথম শুনি তখন মনে মনে বলেছিলাম, আহা! মেয়েটা কত জোস গায়। সেই ভালোলাগার রেশ থাকতে না থাকতেই মেয়েটা সম্পর্কে আরো গভীর কিছু জানার আশায় লাগাইলাম উইকিতে সার্চ। এবং আমাকে বেক্কল বানায় দিয়ে উইকি ঘোষণা দিল – তুমি যাকে এতদিন যাহা ভাবিয়াছো সে আসলে তাহা নয়। মেয়েটা আসলে মেয়ে না। মেয়েটা হলো একটা ছেলে। এবং রীতিমত জুনিয়র গোত্রীয়।

বিস্তারিত»

জাস্ট অভিনন্দন

বিসিএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারী’র ফলাফল দিয়েছে। আমদের সবার অতি পরিচিত মাস্ফু :just: কোয়ালিফাই করেছে। অভিনন্দন মাস্ফু কে। কিন্তু বাকিরা কোথায়? তাদের কি অবস্থা? আশা করি খুব তাড়াতাড়িই আমরা বাকিদের ফলাফলও জানতে পারবো।

মাস্ফু’র রেজাল্টটা আমাকে সত্যিই অভিভূত করেছে। বেচারা অনেক কষ্ট করেছিল। বিসিএস এ অংশগ্রহনের জন্য লাস্ট সেমিস্টারে সে রেকর্ড পরিমাণের ক্রেডিট নিয়েছিল (আমি ভূল হলে কেউ সংশোধন করবেন প্লিজ)। এরপর প্রিলি’র প্রিপারেশনের জন্য ও অনেক খাটুনি দিয়েছে।

বিস্তারিত»

‘শাব্দিক’ – একটা অসাধারণ বাংলা লেখার সফটওয়ার

ভাল কোন সফটওয়ার্ এর খোঁজ পেলে মানুষকে জানানোর একটা বদঅভ্যাস আমার আছে। আমি কম্পিউটার geek বা freak কোন পর্যায়েই পরি না। কিন্তু ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে বা সফটওয়ার্ সিডি কিনে ট্রাই করা আমার একটা বিশেষ বাজে হবি। আর এই অভিজ্ঞতা থেকেই এটা লেখা। অনেকের কাছে রদ্দি জিনিস হতে পারে।

এই জীবনে বাংলা টাইপ না করতে পারায় অনেক সময় অসুবিধায় পড়েছি। মাঝে মাঝে মনে হয়েছে অফিসের ক্লার্কদের কাছে একটা কোর্স করি।

বিস্তারিত»

আমার প্রথম কবিতাঃ কেউ কথা রাখেনি

সবার গান পোষ্ট করা দেখে মনে হলো নাহ গান আমাকে দিয়ে হবেনা আমি কবি মানুষ কবিতাই আমাকে মানায় B-) তাই আমার প্রথম কবিতা (আসলে আমার পছন্দের কবিতা ) আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। কোনো ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন 😀

বিস্তারিত»

পোস্ট যখন গান নিয়েই….তবে তাই সই…..কলেজের সময়ের গান

ক্যাডেট কলেজের সময়টুকুতে অনেক কিছুর সাথে মনে হয় গানটাও শুনতে শিখেছিলাম। যতদূর মনে পড়ে গান-পাগলামিটা সেভেন-এইট থেকেই শুরু। ঢাকার ছেলে, ঢাকায় থাকি – তাই ঢাকার হাওয়াটাই গায়ে লেগেছিল। বাংলায় সোলস-মাইলস-ফিডব্যাক-চাইম এর সাথে ইংরেজি গানের দিকে যে কখন ঝুঁকে পড়লাম, টেরই পেলাম না।

বিস্তারিত»

মন খারাপ হলে আমি শুনি বব মার্লের ‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’

গায়ক বব মার্লেকে (অথবা মার্লি) কোনো বিশেষণে আখ্যা দেয়া আমার পক্ষে অসম্ভব। একরকম বালককাল থেকে অবশ্য ফৌজদারহাটে তার গানের সঙ্গে পরিচয়। জনপ্রিয়তার তুঙ্গে এক গায়ক। মুখে মুখে ফিরতো তার গান, “নো ওমেন, নো ক্রাই”, “বাফালো সোলজার” তো বটেই আমার প্রিয় হয়ে ওঠেছিল, “গেট আপ স্ট্যান্ড আপ”। বন্ধু শাহীন (এখন কানাডা প্রবাসী) তো গানটিকে তার জাতীয় সংগীতে পরিণত করেছিল।

সংবাদপত্রের জগতে ঢুকে মাথা থেকে গান,

বিস্তারিত»