টুশকি [১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৮] [৯] [১০] [১১] [১২] [১৩] [১৪] [১৫] [১৬] [১৭] [১৮] [১৯] [২০] [২১] [২২] [২৩] [২৪] [২৫] [২৬] [২৮]
১.
বিস্তারিত»গত দুই সপ্তাহ ধরে একটা ক্লাসে পড়াইতাছে প্রশ্নের গঠন কিভাবে বিশেষ উত্তর প্রদানের ‘পথ ঠিক’ করে দেয় (রেফ দিতে পারিনা বলে কিছু প্রয়োজনীয় শব্দ বাদ দিতে হচ্ছে :bash: )
ঘটনা শুনতে সামান্য হলেও জাতির জীবনে এর মাযেজা অত্যন্ত গভীর। হুম, খুইল্যা কইতাছি,
ধরেন, বিশেষ করে আমাদের যে সব ভাই ডাক্তারী করেন আর কি, রোগীদের দেখা শেষের দিকে তো বলে থাকেন যে তাদের ‘আরো কোনো সমস্যা আছে কি না’।
বিস্তারিত»নাইট প্রেপ-এ ঘুমানো ক্যাডেট-দের জন্য একটা খুব-ই নরমাল জিনিস ছিল এটা তো সবাই জানে। এটার জন্য প্রেপ গার্ড সিনিয়র ভাই-দের কাছে কত যে chicken/duck হয়ে থেকেছি তার গল্প তো শেষ হবার নয়।
তো, তখন আমরা খুব সম্ভবতঃ class XI -এ; আমাদের হাফিজ একবার এরকম একটা নাইট প্রেপে ঘুমাচ্ছিলো। ঐদিন ডিউটি মাস্টার ছিলেন আব্দুল মান্নান রোকনি স্যার (যাকে আমরা তখন ‘মান্নান খাউজানি’ ডাকতাম কারণ উনি তার বাম হাত মাথার পেছন থেকে এনে ডান দিকের গাল চুলকাতেন,
বিস্তারিত»[দেরীতে লেখা প্রকাশ করার অভিমানে “ব্লগের এডু এবং মডু-দের উপরে মাইন্ড খাইয়া” হাল না ছাড়ার পণ করিয়া লিখিতেই থাকিবই ভাবিতেছি ]
কেসঃ ১৪
আগেই বলেছিলাম, আমারে nobody ever counted (কেউই কখনো গুনতো না), এই যে…এডু এবং মডু-রাও আমার আগের লেখাটারে চাইর ঘন্টা ধইরা মারলো!!!!
কলেজে ছোটকালে একটা বড় দুঃখ ছিল প্রায়ই সিনিয়র ভাইয়ের মধ্যে থেকে কেউ বলে উঠতেন, “তুমি যেন কোন হাঁস???”
বিস্তারিত»মাঝে মাঝে কি যে হয়। আর কিছুই ভাল লাগে না, না গল্প না আড্ডা। চারিদেকে হতাশার গন্ধ পাই। পুরান বন্ধুদের খুজি কিন্তু মন কিছুতেই জমে না আড্ডায় । এইটা কে কি বলে? জানি না, জানতে ইচ্ছাও করে না কারন তখন কিছুই যে আর ভাল লাগে না । হাত টা নিশপিশ করে। এত কাছে দিয়ে চলে যায় স্বপ্ন কিন্তু কিছুই করার থাকে না। দুই বছর কম সময় না কিন্তু স্বপ্ন না ধরতে পারার পুরান বেদনা মলিন হয় না।
বিস্তারিত»আমি যখন কুয়াশা-শৈশব-মেশানো-ভোরে দৌড়াতাম পিচে-ঢালা-পথে ঘুরে ঘুরে অনবরত;
বারবার তোমাকে টপকে যেতাম আলতো-আঙুল-গীটারে-বোলানোর মত পদবিক্ষেপে
সেখানে দাঁড়ানো ঊর্ধ্বমেঘ-ছোঁয়ায়-সঙ্গমেচ্ছু ইউক্যালিপ্টাসের শরীর, ঋজুত্ব দেখে
লয়-ভাঙা-পা পড়তো পিচ আর আলকাতরা-মেশানো-শতবর্ষী বুড়ো রাস্তায়।
দিনের আলো কতবার বদলে দিত ওর শরীরের চাল-ধোয়া-ঘোলাটে-সাদা রঙ;
আমি সারাদিন ওরপাশে ঘুরে ঘুরে পা মেপে মেপে চকিতে আঁক কষতাম, উপরে
তার শরীর-ছাড়ানো-মুখ দেখার তীব্র, তুমুল, নাড়িছেঁড়া-বাঁধনের মত ইচ্ছারা
বিতর্কিত-বেশ্যা-ছেনাল মেঘেদের সাথে কূট-কুরুক্ষেত্রে মেতেছে শকুনির মতোই!
মাঝখানের কিছু বছর আমাদের বন্ধুদের এমন একটা সময় গিয়েছিলো, যখন আমাদের সবার ২য় ঠিকানা ছিলো শান্তর বাসা।
শান্তর বাসার খোঁজ কখন কেমন করে যে পাই, এতদিন পরে আমার আর সেসব কিছু মনে নেই। কিন্তু পাবার পর থেকে এমন হতো যে, প্রায়শই আমরা, বন্ধুরা, নিজেদের সবাইকে আবিষ্কার করতাম শান্তর বাসায়। কারন সহ বা কারণ ছাড়াই। খিদে পেলে বা না পেলে। আড্ডা দিতে চাইলে বা না চাইলেও।
[প্রথম লেখার যথেস্ট ভালো রেসপন্স না পেয়ে হতাশার মুখে লাথি মেরে পর্যায়ক্রমে লিখে যাব ভাবছি]
কেসঃ ৬
আমারে nobody ever counted (কেউই কখনো গুনতো না),
সেই ছেলেবেলায় যখন ছেলেমেয়েরা একসাথে বর বউ খেলতো………, আমারে রাখতো পাহারাদার!!!!!!!!!!
একদিন প্রতিবাদ করে বললাম, “আমি আর পাহারাদার থাকতে পারবো না”
তখন আমাকে সবাই বললো, “ঠিক আছে, তুই আজকে কাজী!”
মনটা খারাপ হইছে। কোনো কোনো ছবি আছে তারে বলে ফিল গুড মুভি। সাম্প্রতিক উদাহরণ স্ল্যামডগ মিলিওনিয়ার। আর কিছু ছবি আছে ফিল স্যাড মুভি। আজ সেইরকম একটা ছবি দেখলাম। দি রিডার। মনটা অসম্ভব খারাপ হয়েছে। মনটা বিষন্ন হয়ে আছে ছবিটা দেখার পর।
কেন উইনস্লেট একজন মধ্যবয়সী নারী। জার্মানিতে ট্রাম কন্ডাক্টার। ১৬ বছরের মাইকেল তার প্রেমে পড়ে। শারিরীক প্রেম। তবে হান্নার (কেট) পছন্দের বিষয় বই। শারিরীর প্রেমের পর মাইকেলের কাজ হান্নাকে বই পড়ে শোনানো।
সায়েদের টুশকি গুলো যখন পড়ি তখন নিজের জীবনের অনেক ঘটনা মনে পড়ে যায় আমার। কিন্তু ওর মতো সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে বা উপস্থাপন করতে পারিনা। আজ কয়েকটা ঘটনা একসাথে মনে পড়ায় ভাবলাম একটু চেষ্টা করে দেখিনা। টুশকি না পারি, এর কাছাকাছি কিছুটা যদি পারি তাতে দোষ কি সবার সাথে শেয়ার করতে? কিন্তু নামকরন নিয়ে আবার পড়লাম বিপদে। নতুন নাম দেয়াটাও একটা কঠিন কাজ হয়ে দাড়ালো আমার জন্য,
বিস্তারিত»কিছুক্ষন আগে একটা মেইল পাইলাম একজনের কাছ থেকে…
তাই দেরি না করে এখানে দিয়ে দিলাম… 😀
যদিও আমি নিজে না যাইতে পারা অভাগাদের দলের একজন :((
যারা পারবেন তারা তাড়াতাড়ি করেন …আর পারলে পরে এইখানে আপডেট দিয়েন
কেসঃ ১
পাশের বাড়ীর লুনা (অবশ্যই কাল্পনিক নাম!!) আন্টি আমাকে খুবই পছন্দ করতেন, প্রায়ই চকলেট খেতে দিতেন…
ক্লাস থ্রিতে পড়ার সময়ে একদিন বিকেলে হঠাৎ আমি তার রুমে হাজির হয়েছি। অন্য দিন অনেক কথা বললেও ওই সময়ে তিনি কেন জানিনা আমাকে তাড়াতাড়ি তাঁর রুম থেকে বের হওয়ার জন্য তাগিদ দিচ্ছিলেন। রুম থেকে বের হওয়ার ফাঁকে খাটের উপরে একটা ছোট খাপওয়ালা মিনিশ্যাম্পুর মতন জিনিস দেখতে পেলাম।
হুমমম, আমার পুর্ববর্তী স্পীকার মশাই দেশকে একটা বিরাট লজ্জার মধ্যে ফেলে গিয়েছিলেন। যা জাতির জন্য তো বটেই, পরবর্তী প্রজন্মের জন্যও গ্লানিকর ছিল। বিদেশে দেশের ভাবমুর্তি বিরাটভাবে ক্ষুন হয়েছে। তাই দেশ এবং জাতি জন্য আমাকে এই কষ্টটুকু করতে হয়েছে। এতে বিদেশে দেশের ভামমুর্তি পুনরুদ্ধার করা ছাড়াও দেশ এক ভয়ানক লজ্জার হাত থেকে বেচে গেছে।——– প্রধান স্পীকার।
দেশের সামনে এখন অনেক চ্যালেঞ্জ। মুল্যস্ফীতি ছাড়াও সারা বিশ্বে মন্দা আমাদের রেমিট্যান্সে বিরাট প্রভাব ফেলতে পারে।
বিস্তারিত»আমেরিকায় আসা অবদি আশেপাশে সুন্দরীদের ভীড় দেখে আমি তো পুরা টাশকি! এত সুন্দর মাইয়া আসে কোত্থেকে?- মনে মনে বেশ খুশি হয়ে ভাবি “এইবার মনে হয় শিকে ছিড়বেই” 😡 :shy:
কিন্তু একে একে পাঁচ মাস কেটে গেল, যেই লাও, সেই কদু =(( আমার কপালে আর :just: ফ্রেন্ড জোটে না। জাতি যদি মনে করে থাকে যে আমি ভীতু পোলা বইলা অগো কাছে ভিড়তে পারতাছি না,
বিস্তারিত»সিসিবিতে ঘুরাঘুরি শুরু হইছিল আমার অনেক আগেই। যখন শুধু কয়েকটা চেনা মুখই লিখে যাইতো দিনের পর দিন। লেখার হাত নেই বলে আলসেমি করে গেস্ট হিসেবেই চালাইছিলাম অনেকদিন। গেস্ট হিসেবেই কমেন্টাইতাম মনের সুখে।
কার বইয়ে যেন পরছিলাম, গেস্ট আর মাছ নাকি দুইদিন থাকলেই গন্ধ বের হয়। এখন অবশ্য ফ্রিজের যুগ, অনেক দিন থাকলেও সুগন্ধিই থাকে। আমিও ছিলাম ভালোই। কিন্তু ফয়েজ ভাই আমারে একদিন ধরে ফেললেন।
বিস্তারিত»