অবস্ট্যাকল কোর্সের উপকারিতাঃ ২

আমার প্রিয় খেলার তালিকাটা মনে হয় এরকম হবেঃ বাস্কেটবল, ক্রিকেট, ফুটবল। দেখতে হলে এবং খেলতে হলেও। এই তালিকাটা কিছুদিন আগেও একটু ভিন্নরকম ছিল, কিন্তু আপাতত এইটাই সবচেয়ে কারেন্ট আর আপডেটেড লিস্ট। কিন্তু এইগুলা হইল কনভেনশনাল স্পোর্টস। তালিকায় চতুর্থ নামটা যোগ করতে হলে একটা আনকনভেনশানাল স্পোর্টের নাম লিখতে হয়- পেইন্টবল। পেইন্টবল খেলা সম্পর্কে যারা জানেন না, তার ঘুরে আসতে পারেন প্রাগৈতিহাসিক একটা পোস্ট থেকেঃ

অবস্ট্যাকল কোর্সের উপকারিতা

আগে পেইন্টবল খেলছি ইনডোরে।

বিস্তারিত»

স্বপ্ন মৃত্যু অথবা ভালোবাসার গল্প

স্বপ্নেরা সুন্দর হয়,ভালোবাসা বিষণ্ণ হয় , জন্ম হয় শুভ্র অথবা শীতল। আগমনে চঞ্চল হয় এক অথবা দুফোটা জলকণা। আর নিশ্চলতার মাঝে শুরু হয় গতির। সেই গতির টানেই শুরু হয় তার অথবা তাদের যাত্রা।শুভ্রতার বুক হতে সে নেমে আসে কেবল। আঁধার অরণ্য তাকে আলো দেখিয়ে শোনায় একটানা একঘেয়ে নৈঃশব্দ্যের গান। সেই গানে তারা সঞ্চারিত হয় ক্রমশ। পাথরের বুক চিড়ে বের হয়ে আসে যেন।জন্ম হয় শুভ্র, শুভ্রতা বিলীয়মান হয় জীবনের গতিতে।তপ্ত রৌদ্র বেগবান করে তার স্রোতকে।নিশ্চল পাথুরে ভালোবাসায় বেড়ে উঠে সে ক্রমাগত বিদীর্ণ করে তার জননীর বুক অথবা সে জননী যেন হাসিমুখে বরণ করে নেয় জন্মের বেদনা।

বিস্তারিত»

কলেজ হাসপাতাল (স্মৃতিচারণমূলক অথবা গীবত নির্ভর পোস্ট)

হাসপাতাল জায়গাটা সাধারণভাবে কারোরই খুব পছন্দের জায়গা হবার কথা নয়। মৃত্যুর গন্ধে আচ্ছন্ন মৃত্যুপথযাত্রীদের পাঞ্জা লড়বার জায়গা কারি বা পছন্দ হয়। কিন্তু জগতের অনেক বিষয়ের মত এ জায়গাতেও ক্যাডেট কলেজগুলো অনন্য। হাসপাতাল জায়গাটা ক্যাডেটদের কাছে খুব বেশি অপ্রিয় হবার কারন নেই। বরং ডজার ক্যাডেটদের কাছে তা বেহেশততুল্য। রবিবাবুর ছেলেবেলার মত ক্যাডেটদের শরীর বেয়াড়া রকম ভালো হয়। তারপরেও থেমে থাকে না হাসপাতাল নামক জায়গায় গমন এবং ক্লাশ প্রেপ কিংবা পিটি ফাঁকি মারার সুযোগ নেয়া কিংবা দল ধরে বান্দ্রামি করবার বেহেশতি সুযোগ।

বিস্তারিত»

অরন্যের একটি দিন এবং একটি রাত্রি – ৩


শুভ’র হার্ড ব্রেকে একটা ঝাকুনী দিয়ে ফিল্ডারটি মূহূর্তেই থেমে যাবে।
(ক্লোজ শট)কিছুক্ষণ নিথর থেকে মনে মনে হিসাব কষে নিবে শুভ।
তারপর গাড়িটি রিভার্স গিয়ারে ফেলে পিছাতে শুরু করবে। সারাদিনের চিত্ত বিনোদন নিমিষেই উবে গিয়ে ভর করবে আঁধারে আবৃত অশনী সংকেত।
(হাল্কা জুম আউট ) এতক্ষণে গাড়ির বাকিরাও নড়ে চড়ে উঠবে।
পেছন থেকে স্নেহা (শুভ পত্নী) শুধালো, “কি হয়েছে ?

বিস্তারিত»

অরন্যের একটি দিন এবং একটি রাত্রি – ২

ব্যাকগ্রাউন্ডে তখনও বাজছে –
Hooray! Hooray! It’s A Holi-Holiday
what a world of fun for everyone, holi-holiday
Hooray! Hooray! It’s A Holi-Holiday

ফ্রেমে একে একে ভেসে উঠছে রিসোর্টটির লোকেশন।
সবুজ ঘাসে উপর হরিন হেঁটে বেড়াচ্ছে – পাশে সুইমিং পুল।
কৃত্রিম লেকে বোট রাইডিং – ঝিরি ঝিরি বাতাসে গাছের পাতা গুলো দুলছে…
সব মিলিয়ে খুবই প্রানবন্ত একটি বিকেল।

বিস্তারিত»

চান রাত এবং sms যুদ্ধ

আজকে চান রাত…সবাইকে ঈদ মোবারক…কয়েকদিন আগে রবিন (ককক) আমাদের sms কাব্যের একটা নমুনা পেশ করছিল……সেই সূত্রেই আজকের পোস্ট। ইফতার এর পর থেকেই শুরু হল আমাদের যুদ্ধ, এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত sms-গুলো লিখে দিলাম…দেখা যাক এর শেষ কোথায় হয়……।

রবিন (ককক):
ইফতারের দিন হল শেষ,
কি চমতকার বেশ বেশ।
কাল থেকে হবে দিনে খাওয়া,
ইলিশ-পোলাও আর দাওয়াত যাবে পাওয়া।
ঈদের জন্য সবাই খুশি,

বিস্তারিত»

সাহায্যের আবেদন_ডঃ আজিজুর রহমান_আমার বন্ধু রহমানের আব্বা

আমার বন্ধু রহমান…একটু ডানপিটে, একটূ দুষ্টু, পড়ার বইয়ের চাইতে অন্য অনেক কিছুতেই বেশী আগ্রহ। আর রহমানের বাপ…যদিও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জাদরেল প্রফেসর, আমাদের কাছে তার নাম শুনলেই চন্দ্রার বেত হাতে নিয়ে রহমানকে তাড়া করে বেড়ানোর একটা কাল্পনিক ইমেজ।নিন্দুকেরা বলে যে, উনি নাকি প্যারেন্টস ডে’তে পর্যন্ত ব্যকরণ বই নিয়ে রহমানকে বসায়ে দেয়ার চেষ্টা করতেন…আর রহমান ব্যস্ত থাকতো যথারীতি ব্যকরণ বইয়ের ফাঁক দিয়ে ইতিউতি সৌন্দর্য্য অবগাহনে।

আমাদের কৈশোর,

বিস্তারিত»

“মহান ভূত রজনী” এবং এম সি সি!!

২৫শে আগস্ট! মহান ভুত দিবস!!

ক্যাডেট কলেজের আন-অফিশিয়াল একটা স্পেশাল দিন।

এই দিনে MCC-র বিভিন্ন জায়গায় ভূত দেখা যায়। শুধু তাই নয়, সেই সব ভুতেরা নাকি সুযোগ পেলেই ভূত দিবস উপলক্ষে মকরা ক্যাডেটদের পাঙ্গানোও শুরু করে!!! মকরা ক্যাডেটরা তাদের 2nd choice. মূলত তাদের প্রথম পছন্দ ক্লাস সেভেন এবং এইটের নিরীহ অথবা কালারড পোলাপাইন।

কাহিনী শুরুর আগে আমাদের জেনে নেওয়া উচিত ভূত পেত্নী কি জিনিস!!!???

বিস্তারিত»

অতঃপর ব্লগর ব্লগর – ৭


নিজের লেখাগুলো ঘাঁটতেই দেখলাম গত রোজায় ব্লগর ব্লগর -৬ লিখেছিলাম। এক বছর বাদে আজ আবার ব্লগর ব্লগর -৭ লিখতে বসলাম।
ইদানিং বড্ড অনিয়মিত হয়ে গেছি। মাঝে মাঝে যখন ব্লগে ঢুকি – চোখ বুলাই অনেকের লেখাতে। পড়লেও কখনো কখনো মন্তব্য লেখা হয়ে ওঠে না। সেদিন সাইফের হাঁটুলের ক্রিয়েটিভ টী স্টলের স্বপ্ন দেখে নড়ে চড়ে বসেছিলাম। ভাবছিলাম – সমসাময়িক ক্রিয়েটিভ আর ডিজিটাল ভাবনার ভীড়ে হোঁচট খাচ্ছি প্রায়ঃশই।

বিস্তারিত»

বাস্তবতা………..

(আজকের এই গল্পটার প্লট আমার না । আমি গল্পটা কলেজে শুনছি । কাজেই কেউ যদি দাবি করেন যে এইটা তার গল্প তাইলে আমার কোনো দোষ নাই ।আমি আমার মত করে লিখলাম।)

আজ রুদ্রর মন খুব খারাপ । মনে বড় আশা নিয়ে সে আজ নিশিকে নিয়ে এসেছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে । কিন্তু কিছুতেই কিছু হলোনা । ডাক্তার স্পষ্ট বলে দিয়েছেন কোনো ব্যাক্তি যদি নিজের ইচ্ছায় তার দুটি চোখ দান না করে তবে নিশি কোনো দিনই এই সুন্দর পৃথিবী দেখতে পাবেনা ।

বিস্তারিত»

অগাস্ট ১২, ২০১০

ক্ষিলখেত নামটা শুনতেই কেমন ক্ষ্যাত ক্ষ্যাত লাগে। সেই তুলনায় নিকুঞ্জ নামটা বেশ সুন্দর। মনে হয় কত গোছানো আর পরিপাটি। কিন্তু প্রথম যেদিন নিকুঞ্জ দেখার সৌভাগ্য হলো সব গোছানো আর পরিপাটি ভাবনা চিন্তা দুই নাম্বার রোড থেকে দশ নাম্বারে আসতে আসতেই গায়েব হয়ে গেল। দশ নাম্বারে তখন জনি’রা থাকতো, এখনো থাকে। আমার এলাকার ফ্রেন্ড। ওর সাথেই দেখা করতে প্রথম আসা এই এলাকাটাতে। মোড়ের চায়ের দোকানে বসে চা খেতে রাস্তার এখানে ওখানে জমে থাকা ময়লা পানি দেখে ঘেন্নায় কেমন গা গুলিয়ে আসছিল।

বিস্তারিত»

ভৌত রসায়ন !!!


টানা কয়েক দিন গেল প্রখর রৌদ্রের দাপট
চারদিক ছিল দমবন্ধ করা ভ্যাপসা গুমোট।
চৌচির ক্ষেত,শুকনা জলাশয় আর শুষ্ক ঠোঁট
সারি বাধা প্রার্থনারত তৃষিত আত্মার জোট।
মেঘে মেঘে চলে দলাদলি মান অভিমানে
তৃষ্ণার্ত প্রকৃতি প্রতীক্ষারত আকাশপানে!


বৃষ্টির ছাঁট এসে লাগছিল হাতে-মুখে
প্রকৃতি এলোমেলো দারুন বাতাসে।
ছাতাখানি ধরে রাখাটাই বুঝি দায়
হাত উঁচু করে আছি আপ্রাণ চেষ্ঠায় ।

বিস্তারিত»

আমাদের স্টার্ট আপ এর একটি প্রোডাক্টঃ ১ম বারের মত মুঠোফোনে থেকে লিখুন বাংলা ফোনেটিকে, পোস্ট করুন ফেসবুকে বাংলা স্ট্যাটাস

অ্যাপলিকেশনটির ছবি:

অ্যাপলিকেশনটির ভিডিও দেখুন:

সফটওয়্যারটির মাধ্যমে প্রথমবারের মত আপনি পাচ্ছেন মুঠোফোন থেকে আপনার প্রাণের ভাষা বাংলায় ফেসবুকের স্ট্যাটাস আপডেটের সুযোগ। তাছাড়া সফটওয়্যারটি আপনার হাতের মুঠোয় এনে দিচ্ছে প্রথমবারের মত মোবাইলে বাংলা ফোনেটিক পদ্ধতিতে লেখার সুবিধা।

ডাউনলোড করুন

বাংলা ফোনেটিক কি-প্যাড:

আরো ছবি :

ফেসবুক ফ্যান পাতা

সবার মতামত চাচ্ছি।

বিস্তারিত»

অ-ছড়াকারের ছড়া

প্রেম
তোমার জন্য এক কথাতেই দিব সাগর পাড়ি
আনব তুলে তলা থেকে মাছ দুখানা ভারী
বলতে পারো তোমার জন্য করতে পারি সব
যখন তখন মরতে পারি, হতে পারি শব ।।
——————————–
ছবি
মিষ্টি হাসি বাঁকা ঠোঁটে
তপ্ত চোখে চেয়ে থাকে
মধুর তাহার অম্লবদন
রংবেরঙের স্বপ্ন আঁকে ।।
————————–
রাত
কেউ বসে বাজায় গিটার স্বপ্নসুরে
কেউ আবার ভারী নাকে তুমুল আওয়াজ তুলে
আমার মত হয়ত কেউ লিখছে ছড়া কম্পুটারে
জীবনটাকে মাপছে হয়ত রাত নিশীতের মনিটরে ।।

বিস্তারিত»

স্মৃতির ডাটাবেইজ

আমার শৈশবের সবচেয়ে পুরনো স্মৃতি কোনটা ? স্মৃতির ডাটাবেইজ-এর প্রথম এন্ট্রি …

বাসা বদল হচ্ছে, শিলা আপাদের বাসার সামনে একটা রিক্সা থামল, রিক্সা থেকে নামার সময় দুধ ভর্তি জগ উপুড় হয়ে পড়ে গেল, ছলকে পড়া দুধ গড়াচ্ছে …

হ্যালো বাজান
মাও মাও, ক্যামন আছ
ভাল আছি বাবা
আচ্ছা মা, আমরা শিলাপা’দের বাসায় আসলাম কত সালে ??
তাতো মনে নাই বাবা …

বিস্তারিত»