ভর্তি যুদ্ধ !!!

আমাদের ছোট ভাই-বোনেরা এখন ভর্তি যুদ্ধ নিয়ে খুব ব্যস্ত ।ইতোমধ্যে তারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছে ।অনেকের চান্স হয়েছে, অনেকের হয় নি ।আরও কিছু পরীক্ষা বাকি আছে ।তাদের মুখ থেকে ভর্তির গল্প শুনে এবং আমার কিছু অভিজ্ঞতা আর অনুভূতি থেকে ক্যাডেটদের ভর্তি যুদ্ধের ব্যাপারে কিছু কথা বলছি ।একজন ছাত্রের কোন ভাল প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়া মূলত দুইটি জিনিস এর উপর নির্ভরশীল ।প্রথমত ছাত্রের অধ্যয়ন এবং দ্বিতীয়ত ছাত্রকে কিভাবে পাঠদান করা হয়েছিল ।চলুন ঘুরে আসি আমাদের প্রিয় ক্যাডেট কলেজ থেকে ।প্রথমে আসি ক্যাডেটদের পাঠদানকারী শিক্ষক প্রসঙ্গে ।দুটি প্রেক্ষাপট এর ভিত্তিতে যদি শিক্ষকের মান বিবেচনা করা যায় ( আমাদের বড় ভাইদের আমলের ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক আর বর্তমান সময়ের ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক এবং বর্তমান সময় এর ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক আর বাইরের নামকরা কলেজ সমূহের শিক্ষক) তাইলে দেখা যাবে যে দুটি ক্ষেত্রেই ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক এর মান তুলনামূলক ভাবে ভাল নয় ।অনেক ভাল শিক্ষক ক্যাডেট কলেজে সুযোগ সুবিধার অপ্রতুলতার কারণে ক্যাডেট কলেজ ছেড়ে চলে যায় ।এবার আসি ক্যাডেটদের অধ্যয়নের ব্যাপারে ।কলেজ এর বিভিন্ন নিয়ম-শৃঙ্খলা,ডেইলি রুটিন,

বিস্তারিত»

গলা কাটার ‘সৌদি’ তরিকা

১৫০০ বছর আগে মানুষ ঘোড়ার পিঠে চড়ে ঢাল-তলোয়ার নিয়ে যুদ্ধ করত, তখন তলোয়ারের কোপে মৃত্যুদণ্ড ই ছিল স্বাভাবিক, কারণ মানুষ এতে অভ্যস্ত ছিল । এখন কি সেই ঢাল- তলোয়ারের যুগ আছে নাকি ?? সময়ের সাথে সাথে মানুষ আরো উন্নত মন-মানসিকতার সাথে পরিচিত হইতেছে, ১৫০০ বছর আগের জীবন যাত্রা চিন্তা চেতনার সাথে এখনকার মানুষের চিন্তা চেতনার আকাশ-পাতাল তফাত।

”মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের জন্য মানুষ না ”

বিস্তারিত»

একজন বাঁশীওয়ালা খুঁজে ফিরি

সভ্যতার আদিতে প্রকৃতির কোলেতে স্নিগ্ধ শুভ্রতারই বসবাস ছিল ! তখন এতটা দূষণ ছিলনা বাতাসে। তাইতো হৃৎপিন্ড এখন একটুতেই হাঁপিয়ে উঠে।
শুদ্ধতার মোহে তাড়িত হই আমি পথ থেকে পথে। সবার জীবনেই ছোট বড় দীর্ঘশ্বাস জমে যায়।
এ জন্যই হয়তো শব্দের ছলনায় সেইসব দীর্ঘশ্বাসগুলো আমরা একদম ভুলে থাকতে চাই।
জোর করে আঁকতে চাই শুধুই সুখছবি; তবুও এসে যায় ভায়োলিনের কান্না।
অভিমানে এক বুক আঁধার নিয়ে ছাইমাখা জীবনে উড়ে চলি –

বিস্তারিত»

?

খবরটা

বিস্তারিত»

টস্‌ বৃত্তান্ত !!

হেডঃ

দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে…
বটবৃক্ষের ছায়ায় পা ছড়িয়ে বসে থাকি।
নিজের মনন কে ছুটি দিয়ে
একেবারে নির্বিকার অপেক্ষমান আমি।

তারপর চলে সময়ের সাথে
ক্লান্ত সাপ লুডু খেলা।
থেকে থেকে মান অভিমানে
আকাশ পানে চেয়ে থাকা; আর
কেবল অদৃষ্টকে দোষারোপ !!
:thumbdown:

টেইলঃ

দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে…
মুঠো ফোনে যোগাযোগ করেছি চকিতে
পোড়া হৃদয়ের ব্যস্ত সাঁজোয়া ব্রিগেডে।

বিস্তারিত»

অযান্ত্রিক

ঋত্বিক ঘটকের অনন্য শব্দসংযোগ এবং সম্পাদনার প্রথম নিদর্শন অযান্ত্রিক। সিনেমার ইতিহাসে প্রথম সিনেমাগুলোর একটি যাতে কোন জড় বস্তুর সাথে মানুষের সম্পর্ক দেখানো হয়েছে। ক্ষেত্রবিশেষে অযান্ত্রিকে কিছু কল্পবিজ্ঞান থিম ফুটে ওঠে। আধুনিক ডিজনি সিনেমাগুলোতে গাড়ির ওপর যেভাবে প্রাণ আরোপ করা হয় সম্পূর্ণ বাস্তবতাবাদী গণ্ডীর মধ্যে থেকেই ঋত্বিক ঘটক সেটি অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। কল্পবিজ্ঞান বা রূপকথার আবহ তৈরির জন্য তাকে ফ্যান্টাসি সিনেমার ব্যকরণ প্রয়োগ করতে হয়নি। পোস্ট-প্রোডাকশনে ধারণকৃত বিভিন্ন শব্দ এবং ট্যাক্সির ভেঙে যাওয়া বিভিন্ন অংশের আপাত-অবাস্তব নড়াচড়ার মাধ্যমে গাড়িরও যে প্রাণ আছে তা ভাবতে বাধ্য করেছেন তিনি।

বিস্তারিত»

অক্সিডেন্ট আর ছায়াশ্রমিক- মধ্যিখানে ব্রেনার পাস

রোমে আসার আগে শুনতাম এই শহরে নাকি ৩০,০০০ বাঙালি আছে, আসার আগে বিশ্বাস হয়নি। কিন্তু আসার পর মনে হচ্ছে সংখ্যাটা এরও বেশি হতে পারে। আমি থাকি মূল শহরের বাইরে গ্রামমত একটা জায়গায়, আশেপাশে অনেক খোলা জায়গা, পাশেই ইউনিভার্সিটি। শহরকেন্দ্রে পৌঁছাতে সময় লাগে প্রায় ১ ঘণ্টা, বাসে ২০ মিনিট আর মেট্রোতে ৪০ মিনিট। প্রধান বাস এবং ট্রেন স্টেশনের কারণে কেন্দ্রটির নাম তেরমিনি (Termini)। এখান থেকেই শুরু অভিবাসীস্থানের।

বিস্তারিত»

বাংলাদেশ বদলাবেই

আজ থেকে ৩ বছর আগে মাত্র কেবল সেকেন্ড ইয়ারে পা দিয়েছি। আমাদের একটা কোর্স ছিল (নাম ভুলে গেছি) সেখানে ইন্টারন্যাশনাল বিযনেস পড়ানো হতো। বড় অর্থনীতি কিভাবে ছোট অর্থনীতিকে খেয়ে ফেলে তাই শিখছিলাম। বেনিয়া গোষ্ঠী (পড়ুন রাষ্ট্র) যারা আগে এলাকা দখল করে শোষন করত এখন তারা বিশ্বায়নের নামে অর্থনৈতিকভাবে শোষন করে। তারা ঋণ নিতে বাধ্য করে আবার তার কারনে তাদের নির্দেশিত পথে চলতেও হয়।

বিস্তারিত»

ইসসিরে! কতদিন পর সিসিবি আড্ডা!

লাবলু ভাই গাড়ির ইঞ্জিন ইস্টার্ট দিতে দিতে কহিলেন, চলো বৎস, “খাদ্য দর্শন” নামক দোকানে চলো। আগে আগে পৌঁছাইয়া সবাইকে গ্রহণ করিতে হইবেক। আমি সামনের সীটে বসিতে বসিতে কহিলাম- জী আজ্ঞে।

তো ব্যাপারটার শুরু এইভাবেই।

ফুড ভিশনে পৌছে বুঝলাম ভীষণ রকমের আগেই পৌছে গেছি আমি আর লাবলু ভাই। আমাদের দেখা মাত্র বেশ ভালো রকমের স্বাস্থ্যের অধিকারী এক হাসিখুশি ছেলে তড়াক করে উঠে দাঁড়িয়ে লম্বা মাপের সালাম দিলো।

বিস্তারিত»

এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল সেরা অসেরা বিতর্ক এবং এই বিষয়ে আমার ভাবনা

এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বের হলো। তারপরেই শুরু হয়ে গেলো সেরা অসেরা বের করার প্রয়াস। কোন এক সমীকরণের হিসাব মেনে ক্যাডেট কলেজ গুলো বেশ ভালোভাবেই শীর্ষে স্থান করে নিয়েছে। এটা নিয়ে ফেসবুকে একটা পোলকে ঘিরে কাদা ছোড়াছুড়িও হচ্ছে বেশ। তারমাঝে অতি দুঃখজনক ভাবে লক্ষ্য করলাম আমাদেরই ক্যাডেট ছোটভাই অনেকেই ফেসবুকে কিছু মন্তব্য করেছে যা অনাকাঙ্খিত এবং দৃষ্টি কটুও। কথা বলার মাঝে নুন্যতম সৌজন্য বোধ হারিয়ে সেরা অসেরার কুতর্কে মেতে উঠেছে অনেকেই।

বিস্তারিত»

অতঃপর ব্লগর ব্লগর – ৮

আকাশের বিশালতা কে বক্ষে ধারন করার এক ব্যাপক অভিপ্রায়ে মনের মাধুরী মিশিয়ে নিজ হাতে বানিয়েছি আমি চৌত্রিশটা ছোট বড় ঘুড়ি। এর মধ্যে সকালের মিষ্টি রোদের মত কিছু আছে। অন্য কিছু সুনীল সাগরের মত; গোটা কতক রক্তলাল, কয়েকটার আছে সবুজ পাড়। কেউ সোনালী, কেউ কেউ রুপালী – আর বাকি গুলো স্রেফ সাদা কালো।

একদিন হয়তো উড়ানোর অনুমতি মিলবে – এই প্রতীক্ষায় আমি বানিয়েছি এইসব ঘুড়ি।

বিস্তারিত»

ছোটগল্প: আমাদের মায়াবতীর একজোড়া কাজলকালো চোখ ছিলো

আমাদের গল্প শুরু হয় না শেষ হয় না কখনো। কেবল বৃত্তায়িত ভাবে ঘুরপাক খায় আমাদের বিকালের পুকুরপাড়ের আড্ডায়। মফস্বল এলাকার খবর হওয়া সব ঘটনাই উঠে আসে আমাদের আড্ডায় জোরেসোরে। এর মাঝে এখন মায়াবতীর গল্প কেউ ভুলক্রমে তুলে ফেললে আমরা না শোনার ভান করে এড়িয়ে যাই। তারপরেও হয়তো চোরা চোখ চলে যায় কোন এক সবুজের দিকে। বিকালের সূর্য আটকা পড়ে তার ক্লান্ত কক্ষপথের কোন এক চোরা গলিতে।

বিস্তারিত»

প্রাকৃতিক অনু পরমানু


জানালা দিয়ে তাকিয়ে ছিলাম
সারাটা দুপুর, মেঠো পথের দিকে-
রোদের তাপ কমে গেলে;
মাড়িয়েছি ঘাসফুল অবুঝের মত
একটা ঘাস ফরিঙ এর পিছুপিছু ।


পুকুরের জলে পা ডুবিয়ে বসেছিলাম-
মাছরাঙার ছোঁ-মারা ভঙ্গিমাটুকু
বিস্মিত নয়নে দেখব বলে।
গোটা বিকেলটাই পালিয়ে গেল;
কিন্তু অপেক্ষাটুকু ফুরালো না।


আকাশে লালিমা মেখে তখন
আমায় থমকে নামলো সন্ধ্যা।

বিস্তারিত»

একটি খোলা চিঠি

নীলিমা,
অনেক দিন পর আজ আবার তোমায় চিঠি লিখতে ইচ্ছে হলো।
আজ একটি বিশেষ দিন। গুছিয়ে তোমাকে চিঠি লেখা কেমন জানি কঠিন হয়ে ঠেকছে।
প্রথম প্রথম তোমায় কিছু লিখতে গেলে সব কিছু কেমন এলোমেলো হয়ে যেত।
খেই হারিয়ে ফেলতাম আমি। অনুভূতির ব্যাকরণগুলো কেমন বিব্রত দৃষ্টিতে আমার দিকে চেয়ে থাকত।
সত্যি বলতে কি – আজো আমি অবিকল আগের মতই। তোমার ভাষায় –

বিস্তারিত»