ঘোমটা মাথায় গয়না গলায়
বধূ সাজে বসে
ফেলে আসা বছর কুড়ি
সুদূর দেশের বাসা বাড়ি
গোপাল ভাড়ের গল্প ঝুড়ি
মনে তাহার আসে।
হৃদয়ের ডাক
ভালোবাসাপ্লুত সুরেলা আহবানে ডাকবো একদিন
ছুটে এসো তৃষ্ণাকাতর মোর আলিঙ্গনে
ছিড়ে সমস্ত কাঁটাতারের বেড়া
বাজায়ো হৃদয়ে বীণ
ছায়াঘন কুঞ্জবনে
দিও ঠোঁটজোড়া।
সুহাসিনী মেয়ে
প্রথম যেদিন তোমার সাথে
হলো আমার দেখা
মনে মনে ডেকেছি তোমায়
ভেবে আমার সখা।
কম্পিউটারের চিঠির মাঝে
করলাম যোগাযোগ
পেলাম নাকো তোমার সাড়া
তোমার মনোযোগ।
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- ১১
তুমি আজ ভালোবাসোনি ………
সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরন – পুরোপুরি কল্পনা থেকে লেখা। বাস্তব কোনো চরিত্র বা ঘটনার সাথে মিল পেলে … কিছুই করার নেই।
——————————————-
আগের গল্প ——-
একজন অসুস্থ মানুষ
ও, আমি এবং আমরা ……
যেদিন আমার মৃত্যু হলো ……………
বলতে চাই … তোমাকেই চাই
—————————————————————-
ভার্সিটি জীবনের শেষ বছরে এসে সবাই কেমন যেন ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
বিস্তারিত»উৎসর্গঃ আমার কাছের দু’জন বন্ধুকে!
আমরা খুঁজি স্পর্শে হঠাৎ সচকিতে চমকে উঠা,
রাত্রি জেগে গল্প কথায় আবেগগুলো দমকে উঠা,
উথলে উঠা ভালোবাসা,চুমুর বিদায় কথা শেষে-
আমরা খুঁজি স্বপ্নালু ঘুম স্বপ্ন ভীষণ ভালোবেসে!
আমরা দু’জন বন্দী থাকি অনেক দূরের খাঁচার ভেতর,
তবুও হৃদয় সময় সময় মিশছে এসে নিকটতর,
আমরা দুজন হাতটি ধরে হাটছি এখন অন্ধকারে
লোকের চোখের আড়াল খুঁজি; মনের কপাট বন্ধ করে-
দিনলিপিঃ আতকা আড্ডা
কয়েকদিন ধরে অফিস খুব বোরিং লাগতেছিলো। একই কাজ, একই রুটিন।ধুর। এটাও কোনো জীবন। আজকে হঠাত বিকাল বেলায় মেজাজ খুব খারাপ লাগতেছিলো। ধুর আর অফিস করে ভালো লাগতেছিলো না।একটু রিলাক্স দরকার। কামরুলকে ফোন দিলাম কই তুই? জানালো সে বাসায়। বললাম “এক ঘন্টার মাঝে আড্ডা দিতে চাই। এক কাজ কর। ক্যাডেট কলেজ ক্লাবে চলে আয়”। বল্লো “ঠিক আছে আয়।”
আমি অফিস থেকে বের হলাম সন্ধ্যা সাত টায়।রওয়ানা হলাম ক্যাডেট কলেজ ক্লাবের উদ্দেশে।
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- ১০
বৈশাখ এলো (একটা বৈশাখী কবিতা)
চৈত্রের তপ্ত রোদের পর-
বৈশাখ এলো প্রকৃতির ফুলেল উৎসব ভেঙ্গে,
বহু প্রতীক্ষিত কয়েক ফোঁটা জলের আস্বাদ নিয়ে,
একখন্ড বৈশাখ এলো ঝড়ো হাওয়ার মতো অকস্মাৎ
কালবোশেখীর প্রমত্ত ঝড়ের ঝাপটা দিয়ে
বৈশাখ এলো নগরে-তৃষ্ণিত নাগরিক হৃদয়ে!
সহস্র লোকের জন্য নবদিনের শুভাশীষ নিয়ে
উৎসবের মতো বৈশাখ এল!
ঈশ্বর যেখানে অবশ্যই উপস্থিত-
অল্প কয়বছর হলো আমি খানিকটা সুস্থির হয়েছি, তার আগে, যখন ছোট ছিলাম, অথবা এমনকি কলেজে থাকাকালীনও, যাবতীয় রোগ বা অসুখের আমি খুব প্রিয় ছিলাম। যখন যে রোগের চল দেখা যেত, আমি বীরত্বের সাথে সেই রোগ বাঁধিয়ে বসতাম।
ক্লাস সেভেনের থার্ড টার্মে, আমাদের কলেজে একধারসে অনেকের চিকেন পক্স হয়ে গেলো। ক্লাসের বন্ধুরা একেকদিন ক্লাসে আসে, লানচের পরে গেমসে যাবার সময় দেখি হাসপাতালের বারান্দা থেকে তাদের বিগলিত হাসি।
জীবন
১.
জীবন মানে কষ্ট
রাত পোহালেই পেটের জ্বালায়
মাথার ঘাম পায়ে ঝরায়
অখন্ডনীয় অদৃষ্ট।
২.
জীবন মানে সুখ
অট্টালিকার চার দেয়ালে
রঙ বেরঙের পুষ্প গলে
নেইকো কোনো দুখ।
বলতে চাই … তোমাকেই চাই
সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরন – পুরোপুরি কল্পনা থেকে লেখা। বাস্তব কোনো চরিত্র বা ঘটনার সাথে মিল পেলে … কিছুই করার নেই।
——————————————-
আগের গল্প ——-
একজন অসুস্থ মানুষ
ও, আমি এবং আমরা ……
যেদিন আমার মৃত্যু হলো ……………
মাঝরাতে কারেন্ট চলে গেলে ভ্যাপ্সা গরমে ঘুম ভেঙ্গে যায়। হঠাৎ অন্ধকারে জেগে উঠে মাথায় চিন্তা জাগে,
বিস্তারিত»পান্থশালার সেই মেয়েটি (একটি ট্র্যাজেডি কবিতা)
রাতটা ছিলো ভীষণ রকম শীতের
পান্থশালায় কেউ ছিলো না আর
টিমটিমে এক বাল্ব ছিলো ওই কোণে
সে আলোতেও বাড়ছে অন্ধকার!
হাতে আমার একটা মদের গ্লাস
চারটে বোতল-সবগুলোই খালি
শেষ ফোঁটাটাও চেটেপুটে খেয়ে
আমি তখন বেহুশ হয়ে ঘুমে!
ঠিক তখনই সে মেয়েটি এলো
বাইরে তখন কুঁয়াশায় ভেজা চাঁদ,
আমায় ডেকে তুললো সে ঘুম থেকে
মাতাল আমিও অবাক তাকে দেখে!
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- ০৯
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৮]
৩৮।
সেখানে ওরা কিছুখন ছিলো। তারপর বিদায় নিয়ে চলে এলো।
আসার পথে নীল, সোহেল, অয়ন কেউই কোনো কথা বললো। অদ্ভুত এক নীরবতা ছিলো পুরোটা পথ জুড়ে ছিলো। অয়ন যদিও এতোদিন ফান করেই বলছিলো কিন্তু যখন বাস্তবতা এই ভাবে সামনে এসে দাড়ালো সেও কিছু বলার মতো খুজে পাচ্ছিলো না।
একটি আজাইরা পোষ্ট : ফিরে দেখা
অনেকদিন থেকেই ঠিক করে রেখেছিলাম যেই দিন আমার ৫০তম পোষ্ট আসবে, সেইদিন এই উপলক্ষে একটা পোষ্ট দিবো। তাহলে এক কাজ এ দুই কাজ হবে। নিজেরও একটা পোষ্ট বাড়বে সেই সাথে কলেজেরও। হঠাত খেয়াল করে দেখি গত পোষ্ট টাই ছিলো আমার ৫০তম পোষ্ট। খেয়াল করা হয় নাই।ধুর খেয়াল না করার জন্য আমার ব্যান চাই। :bash:
৫০তম পোষ্টে এসে লিখতে বসে হঠাত পিছনে ফিরে তাকালাম। কি পেলাম ,