ঘোমটা মাথায় গয়না গলায়
বধূ সাজে বসে
ফেলে আসা বছর কুড়ি
সুদূর দেশের বাসা বাড়ি
গোপাল ভাড়ের গল্প ঝুড়ি
মনে তাহার আসে।
সেদিন ছিলো ছোট্ট খুকী
পুতুল পুতুল চোখ
হাঁড়ি পাতিল রান্না বাটি
বাঁশ বাগানে চড়ুই ভাতি
দীঘির জলে ঝাঁপাঝাঁপি
খেলায় খেলায় ঝোক।
আজকে মুখে মেঘলা হাসি
আঁখি কোনে জল
বকবে না মা হলে দেরি
ভাই বোনেদের মারামারি
রিমোট নিয়ে কাড়াকাড়ি
পাবে কোথায় বল।
ঘোমটা মাথায় গয়না গলায়
রাঙা বধূ যায়
বাবা মায়ের বাড়ি ছেড়ে
লিমোসিনের পালকি চড়ে
হৃদয় ভরা স্বপ্ন নিয়ে
শ্বশুর বাড়ি যায়।
🙂
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:thumbup:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:boss: :boss: :hatsoff: :hatsoff:
ভাইয়া আপনার মেয়ের মনে হয় এখনও লিমুযিনের পাল্কিতে চরার সময় হয়নি। সময় হলে আপনার কি হবে? এখনি আপনি ব্যাথায় কাতর..................
আমার শালীর জন্যে কাতর হয়ে এই লিখা... 😛
চমৎকার লাগলো মুঈদ ভাই।
আমাদের আরেকজন কবি নূপুর ভাইকে মিস করছি।
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কবিরাজ সাহেব কই গেলো? জানেন নাকি?
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
মুঈদ ভাই, দারুন! :boss: :boss:
ঐ.. :clap: