wowhdscsgiusg
বিস্তারিত»জন্মদিনের লেখা
তোমরা চাও আমার হাত বন্ধ হোক?
আমার লেখার খাতা কাগজ জব্দ হোক?
আমার মুখ বন্ধ হোক,চুপ থাকুক নীল ফড়িং
রূপকথার মৃত্যু হোক-এই তো চাও
মেঘলা দিন ভোর না হোক-এই তো চাও?
ঠিক আছে ,আমিও তবে বিষ নিলাম নীল শিরায়
হাত পোড়াই,মুখ পোড়াই-শান্তি পাও তোমরা সব?
নইলে কি আর তিন জুলাই,ঠোঁট পোড়াই,ঠোঁট পোড়াই
ভুল করি,রাত জেগে ভুল করি
ভুল বুকে প্রেম রেখে ভুল করি,ভুল ঘড়ি
ভুল সময় নষ্ট হয়,প্রেমবিহীন প্রেমবিহীন
অঘ্রাণের শেষ বেলায় আজ হোক আমার মৃত্যুদিন!
ভর্তি যুদ্ধ !!!
আমাদের ছোট ভাই-বোনেরা এখন ভর্তি যুদ্ধ নিয়ে খুব ব্যস্ত ।ইতোমধ্যে তারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছে ।অনেকের চান্স হয়েছে, অনেকের হয় নি ।আরও কিছু পরীক্ষা বাকি আছে ।তাদের মুখ থেকে ভর্তির গল্প শুনে এবং আমার কিছু অভিজ্ঞতা আর অনুভূতি থেকে ক্যাডেটদের ভর্তি যুদ্ধের ব্যাপারে কিছু কথা বলছি ।একজন ছাত্রের কোন ভাল প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়া মূলত দুইটি জিনিস এর উপর নির্ভরশীল ।প্রথমত ছাত্রের অধ্যয়ন এবং দ্বিতীয়ত ছাত্রকে কিভাবে পাঠদান করা হয়েছিল ।চলুন ঘুরে আসি আমাদের প্রিয় ক্যাডেট কলেজ থেকে ।প্রথমে আসি ক্যাডেটদের পাঠদানকারী শিক্ষক প্রসঙ্গে ।দুটি প্রেক্ষাপট এর ভিত্তিতে যদি শিক্ষকের মান বিবেচনা করা যায় ( আমাদের বড় ভাইদের আমলের ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক আর বর্তমান সময়ের ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক এবং বর্তমান সময় এর ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক আর বাইরের নামকরা কলেজ সমূহের শিক্ষক) তাইলে দেখা যাবে যে দুটি ক্ষেত্রেই ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক এর মান তুলনামূলক ভাবে ভাল নয় ।অনেক ভাল শিক্ষক ক্যাডেট কলেজে সুযোগ সুবিধার অপ্রতুলতার কারণে ক্যাডেট কলেজ ছেড়ে চলে যায় ।এবার আসি ক্যাডেটদের অধ্যয়নের ব্যাপারে ।কলেজ এর বিভিন্ন নিয়ম-শৃঙ্খলা,ডেইলি রুটিন,
বিস্তারিত»ফড়িঙের ডানা এবং দুই মিনিটের কবিতা
দরোজা ধরে দাঁড়ায় বিষাদ
তুমি ও নিষাদ,তুমি ও নিষাদ
কূপের থেকে কে জানতে চায়
একটি খুনের দৈব উপায়
রাত বিরহে নেই কোন পাপ
এই বালকের গোপন স্বভাব
সন্ধ্যা হতেই চন্দন কাঠ
আগুন পোড়ায় শবের পাঠ
মানুষ পোড়া ধূসর ছাই
লোকটা যে তালপাতার সেপাই
মরার পরে তার বিধবা স্ত্রী
প্রেমিক পেল এক মিস্তিরি
রাত বাড়তেই অন্ধকারে
দরজা টোকার অভিসারে
দরোজা ধরে দাঁড়ায় বিষাদ
তুমি ও নিষাদ,তুমি ও নিষাদ
সে ভিখু আর সেই পাঁচী
বললো থুথু-বিচ্ছিরি ছি
[মূল লেখাটার ছায়া]
বিস্তারিত»পাঠকের ডায়েরিঃ বন্দীশালা পাকিস্তান
সন্ধ্যার সময় কাজ না থাকলে প্রায়ই বইয়ের দোকানে ঘোরাঘুরি করি, খুব যে একটা বই কিনি তা না বরং এসি বা ফ্যানের হাওয়া খাইতে খাইতে বই দেখাই মূল উদ্দেশ্য। এরকম গত কয়েকদিন আগে গরমের মধ্যে “মধ্যমা” নামক দোকানে এসির হাওয়া খাইতে খাইতে হঠাত তাকের একটা বইয়ের দিকে চোখ পড়ল, হালকা পাতলা হলুদ রঙের একটা বই। কয়েক পৃষ্ঠা উল্টাতেই আগ্রহ জাগল তবে বইয়ের দোকানে বই আগ্রহ জাগালেও সব সময় তা গরীব ছাত্রদের পকেটের অবস্থার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হয় না।
বিস্তারিত»প্রলাপঃ১১ শূন্যতা ও নির্ভার
তুমি নেই তাই আমি ভালো আছি
আরো কাছাকাছি তুলো মেঘেদের ঘেষাঘেষি গা
ঘাম মেখে নেওয়া ফিরিয়ে দিতে কেউ নেই আর
তুমি নেই তাই করি চিৎকার
ভীষণ খুশিতে তিনফুট লাফ,বৃষ্টির দলে এলোমেলো নাচ
শহরের সব সাদা মেয়েদের চেয়ে চেয়ে দেখি ইচ্ছেমতন
সুযোগ পেলেই রিক্সা আরোহী বড় আপুদের চোখ টিপে দেই
বুক টিপে দেই লোকাল বাসের ব্যস্ত সুযোগে
যা ইচ্ছে তাই লিখতে পারি-বিবেচনাহীন অর্থছাড়া
শ্রাবণের শেষ বাদল ধারায়
ভিজি না এখন;ঘরের ভেতরে কাঁথামুড়ি দিয়ে
প্রবল অলস,ল্যাপটপ খুলে সাদা রমণীর অঙ্ক দেখি
শিল্পের কলঙ্ক দেখি
তুমি নেই তাই রাত হলে কোন ব্যস্ততা নেই
সুযোগ পেলেই
নেটে চ্যাটে বসি খুব সুইট সুইট ছোট আপিদের
সুযোগ পেলেই
খাতা খুলে গুনি দুই তিন তিন-চার দুই এক
তুমি নেই তাই জুতোর ভেতরে জেগেছে পেরেক
দুপুর রোদের এলোমেলো হেটে,কাগজ অফিস
প্রেসের দোকান,সম্পাদকের রাগী ফ্যন্টাসি-মরে গেছে সব।
?
খবরটা
বিস্তারিত»প্রথম ডেটের গল্পটা,সিঁড়িঘরে চুমু অথবা এ জার্নি বাই লোকাল বাস!
আচ্ছা,কাল কী হয়েছিল বজ্জাত ঘড়িটার?কাল দুপুরে
অমন ছুটছিল,যেন রেসের ঘোড়া,আমার সাথে শত্রুতা
ফাঁস পরাবোই,কিন্তু এখানে অনেক রোদ ভেঙে আসি
জানালার কাঁচে ধূলোতে তর্জনী ছুঁইয়ে নাম লিখি
একবারও ভাবে নি,মুখ তুলে চায় নি আমাদের দিকে!
ওভারব্রীজটা পার হতে যেন উড়ে যাই,ধীর সয় না
তিনতলাতে ছয়তলাতে লিফটটা থামে,অলস একটা
বিশ্রী গরম-এই শেষ শ্রাবনে-এত ঘামি,রেণু নাকে মুখে
তাসমিয়া-রাকিব ওরা নেমে গেল কেন?
দ্বিতীয় পর্ব
তুমি আমার বুকের কাছে
দুখের কাছে
ওম রেখেছো
ক্লান্তি পেতেই ঘুম রেখেছো
মেঘলা দিনে হাত বাড়াতেই বৃষ্টি দিলে
চৈত্র দিনে ফুল দিয়েছো দু’হাত ভরে
শেষ বিকেলে গান শোনালো বুলবুলিতে
স্বপ্নে বিভোর দিনগুলিতে
আকাশ এসে রঙ ঢেলেছে সারাবেলা
বারান্দাতে এক চিলতে রোদের খেলা
তুমি আমার দুঃসময়ে সঙ্গী ছিলে
আমায় তুমি নিয়ে যেতে কাজলবিলে
সারা আকাশ উপুর হয়ে দেখতো মোদের পদ্মচুরি
মেঘের ঘুড়ি
ঘুরে ঘুরে ছায়া দিতো চিলের সাথে
জোৎস্না রাতে
চুপটি পায়ে আসতে তুমি আমার চোখে স্বপ্ন নিয়ে
স্বপ্নে মোরা দেখতে পেলাম বিজন বনের সবুজ টিয়ে
চিত্রা হরিন,রঙিন চিতা
ভালোবাসার লাল কবিতা
তাদের সাথে রঙধনুরা ঘুরতে এলো এই পাড়াতে
এসব কিছু ঘটলো কেবল তোমার হাতের ইশারাতে।
বাংলাদেশ বদলাবেই
১
আজ থেকে ৩ বছর আগে মাত্র কেবল সেকেন্ড ইয়ারে পা দিয়েছি। আমাদের একটা কোর্স ছিল (নাম ভুলে গেছি) সেখানে ইন্টারন্যাশনাল বিযনেস পড়ানো হতো। বড় অর্থনীতি কিভাবে ছোট অর্থনীতিকে খেয়ে ফেলে তাই শিখছিলাম। বেনিয়া গোষ্ঠী (পড়ুন রাষ্ট্র) যারা আগে এলাকা দখল করে শোষন করত এখন তারা বিশ্বায়নের নামে অর্থনৈতিকভাবে শোষন করে। তারা ঋণ নিতে বাধ্য করে আবার তার কারনে তাদের নির্দেশিত পথে চলতেও হয়।
বিস্তারিত»ইসসিরে…..জবাব চাই
আমাদের প্রানপ্রিয় ফয়েজ ভাই এর বাসায় গ্যাস নাই কিনু কিনু কিনু?
আমরা দেশ ও জাতির (মতান্তরে এডু ও মডু এর) কাছে জবাব চাই। চাই। চাই।
ইসসিরে, যাই গা। অনেক লিখা হয়ে গিলো।
বিস্তারিত»এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল সেরা অসেরা বিতর্ক এবং এই বিষয়ে আমার ভাবনা
এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বের হলো। তারপরেই শুরু হয়ে গেলো সেরা অসেরা বের করার প্রয়াস। কোন এক সমীকরণের হিসাব মেনে ক্যাডেট কলেজ গুলো বেশ ভালোভাবেই শীর্ষে স্থান করে নিয়েছে। এটা নিয়ে ফেসবুকে একটা পোলকে ঘিরে কাদা ছোড়াছুড়িও হচ্ছে বেশ। তারমাঝে অতি দুঃখজনক ভাবে লক্ষ্য করলাম আমাদেরই ক্যাডেট ছোটভাই অনেকেই ফেসবুকে কিছু মন্তব্য করেছে যা অনাকাঙ্খিত এবং দৃষ্টি কটুও। কথা বলার মাঝে নুন্যতম সৌজন্য বোধ হারিয়ে সেরা অসেরার কুতর্কে মেতে উঠেছে অনেকেই।
বিস্তারিত»নদীর পাড়ে খেলা
নদীটাকে নিলাম করে বেচে
আনবো কিনে আজকে রাতে চাঁদ
তবুও যদি একটিবারের মত
পাই ফিরে সেই প্রথম প্রেমের রাত
চাঁদটা ভেঙে করবো রূপোর গুড়ো
আর অতঃপর ছড়িয়ে নদীর জলে
আমরা দু’জন বসবো মুখোমুখি
প্রেম পোড়াবে চুপ কথার অনলে
নদীর পাশে তোদের সাদা বাড়ি
খেয়া নিয়ে বসবো আমি ঘাটে
সঙ্গী র’বে দুইটি গাংচিলে
সারাটাদিন অপেক্ষাতে কাটে
সকাল মুছে,দুপুর মুছে-শেষে
বিকেল হলে ঘাস ফড়িঙের দল
হঠাৎ তাদের ব্যস্ত ছুটোছুটি
রোদের ছোঁয়ায় ছলকে উঠে জল
চতুর্দিকে হঠাৎ হুলুস্থুলু
সব দিকেতে কেবল কানাকানি
নদীর পাড়ের সরু পথটা বেয়ে
আসছে যে কোন পরীর দেশের রাণী!
পর্যায়ঃ ২০২
এমনি করে পায়ের কাছে পূজোর প্রসাদ দলতে পারো
অহঙ্কারী মেয়ের মতো চুল উড়িয়ে চলতে পারো
তোমার হাতে শিউলি দিলাম-ছুঁড়ে দিলে নদীর জলে
সাত কোটিবার প্রেম চাইলাম,ফিরিয়ে দিলে অন্ধ বলে
আর চা’বো না তোমার কাছে
আমার প্রেমের গোল পুকুরে একটি ছোট্ট কৌটা আছে
তার ভেতরে লুকিয়ে রাখি তোমার দেওয়া সব অধিকার
এখন থেকে তোমার মনের সবটা দখল একলা আমার
তোমার সাথে সারাটাদিন কাটিয়ে দিই খুনসুটিতে
ভালোবাসার টুকরো চিঠি-মুঠোফোনের সুক্ষ্ম ইথার
সন্ধ্যা হলে প্রেম চাইতে লজ্জা পেলাম
এমনতর মানুষ আমি
নিজের সকল উজাড় করে নারীর কাছে বিলিয়ে দিয়েও
বুকের মাঝে গোপন রাখা স্বপ্ন চা’বার সাহসটা নেই
সুপ্ত থাকুক বুকের কোণে চিরটাকাল
ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকুক চোরের মতন!
আজম খান
চুপ,চুপ,চুপ, অনামিকা চুপঃ
তখন সম্ভবত সেভেন বা এইটে পড়ি, বাসায় টিভি চ্যানেল বলতে সেই আদি অকৃ্ত্রিম বিটিভি। ডিশের স্বাদ পেতে তখনো অনেক দেরি তাই পড়াশোনা বাদে বাসায় থাকার সময়টাতে বাংলা সিনেমা, নাটক, বির্তক, খবর সব দেখি। এমনকী মাঝে মাঝে জনি প্রিন্ট শাড়ির এ্যাড দেখার জন্যও বসে থাকি। সেই সময় একদিন হঠাৎ বিটিভি ছাড়তেই দেখি এক টিঙটিঙে বুড়ো গান গাইছে- চুপ, চুপ,চুপ, অনামিকা চুপ
বিস্তারিত»