পেশাগত কারণে আমাকে এখন শিক্ষক বললে ভূল হবেনা। বিভিন্ন সময়ে নানা বিষয়ে আমি আমার স্টুডেন্টদেরকে বিভিন্ন অভিজ্ঞতার আলোকে শিক্ষা দিতে পছন্দ করি, এবং পারতঃপক্ষে অভিজ্ঞতাগুলো আমার নিজের জীবন থেকেই নিয়ে থাকি। ব্যাপারটা অনেকেরই হয়ত পছন্দ না। অনেকের এটা মনে করাও স্বাভাবিক যে আমি নিজেকে বেশ বড় কিছু হিসেবে জাহির করতে চাচ্ছি কিংবা নিজের ঢোল নিজেই পিটাচ্ছি। কিন্তু এরকমটা করার পিছনে আমার নিজস্ব একটা যুক্তি আছে।
বিস্তারিত»প্রাপ্তবয়ষ্ক – ২
ত্যাঁদড় সব পোলাপাইনের অত্যাচার নাকি উৎসাহ পাইয়া কিঞ্চিত কাম ফাকি দিয়া আবার লিখিতে বসিলাম। তাছাড়া এই মাত্র একখানা কোড চেঞ্জ চেকইন করার জন্য গনক মহাশয়ের নিকট জমা দিয়াছি। Available machine এর ঘরে শুন্য দেখিয়া বুঝিলাম ইফতার পার হইয়া যাইবে শেষ হতে। নাই কাজ তো খই ভাজ (আসলে কাম আছে মেলা, সন্ধ্যা সাতটায় যে রোজা লাগে তাতে আর কিছু করতে ইচ্ছা করে না, খালি সময় গুনি কহন ইফতার খাইতে যামু)।
বিস্তারিত»রানা, ভালো আছিস ?
বিসিসি তে ছিলাম ১৯৯৫-২০০১ পর্যন্ত। সময়টা আমার কাছে কেমন অদ্ভুত মনে হয়। অবাক একটা সময়। কিভাবে সকালে পিটি তে ফাকি দিব, কিভাবে রাতের প্রেপে ঘুমাব , আমাদের চিন্তার পরিধি ছিল এতটুকুই। আস্তে আস্তে বড় হলাম বাড়ছে জিবনের জটিলতা। কলেজ থেকে বের হয়ে সব বন্ধুরা কাছাকাছি ছিলাম বেশ কিছু দিন। এর পর দূর থেকে দূরে। আমার রুম মেট ছিল রানা, অনেক দিন। ঢাবি তে পড়ত অথনিতি।
বিস্তারিত»এম.জি.সি.সি র প্রতি ভালবাসা?…..নাকি বি.সি.সির প্রতি এম.জি.সি.সির ভালবাসা?
আমরা তখন ক্লাশ টুয়েলভে………আমাদের সময়..আই,সি,সি,এল,এম….সেবার হলো ক.ক.ক তে….প্রতিযোগিতা শেষে..সবাই
কলেজে…ফিরেছে। তো আমাদের কলেজের …পারফরমেন্স খুব ভালো। অনেকে বেশ কিছু ইভেন্টে বিজয়ী হয়েছে।
আমরা অংশগ্রহনকারীদের মুখ থেকে তাদের অভিজ্ঞতার কাহিনী শুনতে থাকলাম। বিশেষ করে একটা (!) কলেজের কে কে এসেছিল?দেখতে কেমন? তোদের সাথে কথা হয়েছে কিনা? etc..etc……….
আমরা আবার কাউকে কাউকে একটু খ্যাপাতে লাগলাম যেমন: আমাদের C.P কে, কারন তার ক্যাডেট নং আর বিশেষ (!) কলেজের C.P র ক্যাডেট নং একই ৯১৮.
বিস্তারিত»ফলাফল যখন টাই!!!
সিসিবি ফিরা আসার পর থিক্কাই ইচ্ছা করতাসে কিছু লিখি। গেটটুগেদার নিয়া একটা ছুড পোষ্ট দিছিলাম ওইটা বলে ওয়েব সমুদ্রে হারাইয়া গেছে:( । এই জন্য একটু দুক্কু পাইসিলাম। নয়া সিসিবি তে পোলাপাইন হুমরি খাইয়া পড়ল। মনটা ভইরা গেল সিসিবি খুল্লেই নতুন নতুন লেখা। কোনডা থুইয়া কোনডা পড়ুম হিমসিম খাইতে লাগলাম। কমেন্ট করাতে না করতে রিপ্লাই হাজির। বেশ ভাল লাগে। সময় বাবাজী যে কেমনে চলে যায় বুঝবার পারি না।
বিস্তারিত»জুতা পালিশ
সবাই কে লিখতে দেখে ভাই-বোনেরা আমারো খুব লিখতে ইছ্ছা করছিল। যার ফসল এখন আমি, যে অখাদ্য আপনাদের গিলাতে যাচ্ছি…,,,
আমরা তখন ক্লাশ ৮ এ। একদিন শুনতে পেলাম সোহরায়ার্দী হাউসের ক্লাশ ৭ এর (নাম বললাম না)…একজন সানসেটের উপর উঠেছিল।
পরে আমাদের ব্যাচের কয়েকজন তাকে সানসেটের উপর দেখে, সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করার পর, এক রুমের ভিতর নিয়ে গিয়ে রিমান্ড শুরু করে।
পরে রিমান্ডের রেজাল্টে জানা গেল……….সে আত্মহত্যা করতে সানসেটের উপর উঠেছিল।
প্রাপ্তবয়ষ্ক – ১
টাইটেল দেখেই বোঝা উচিত এই পুষ্ট খানা সকলের জইন্য প্রযোজ্য নাও হইতে পারে। তয় আমার ধারনা ইহা সকলেই পড়িবে এবং সকলের জইন্যই ইহা প্রযোজ্য হইবেক।
আজ রবিবার ছিল। এমনিতে রোযা, তারওপর বাসায় কোন কাজ নাই। সন্ধায় এক বাসায় ইফতার এর দাওয়াত আছে। তাই সকালে (আমার উইকএন্ড এর সকাল মানে আবার দুপুর বারোটার পর) ঘুম থেকে উঠে ভাব্লাম বাসায় কাম কাজ যহন নাই, যাই অফিস গিয়া কম্পিউটার গুতাই গিয়া।
বিস্তারিত»টুশকি ১
টুশকি [২]
১. আস্তে আস্তে কথা বলে ক্লাস নিতেন আহসানুল কবীর স্যার (বাংলা)। এতই আস্তে কথা বলতেন যে ঘুম ঠেকিয়ে রাখা মুশকিল হত। পিছনের দিকে কথা শোনা তো যেতই না উপরন্তু স্যারকে সেটা বললে ফ্যান বন্ধ করতে বলতেন। মোটামুটি ঘুমের ঘোরেই পার হয়ে যেত ক্লাস। এর ফাঁকে ফোকরে কেমন করে যেন কিছু কথা ঠিকই মনে আছে:
“কবিতার প্রতিটা শব্দ হবে রসগোল্লার মতোন।
বিস্তারিত»প্রসংগ – ছড়া
রফিক নওশাদ স্যার ছিলেন আমার হাউস মাস্টার আর আমি হাউস কালচারাল। সেই সুবাদে স্যারের বেশ খানিকটা কাছাকাছি এসেছিলাম (না চাইলেও আসতে হয়েছিল)। স্যারের কাছ থেকে অনেক ভাল জিনিস শিখেছি। তার মধ্যে একটি ছিল “নিজের জ্ঞান পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে যাও এবং বেচে থাক পরবর্তি প্রজন্মের মাঝে”। শাহরিয়ারের কবিতা ও ছড়া সংক্রান্ত লেখাটি পড়ে আমার মা এর শেখানো একটা ছড়ার কথা মনে পড়ে গেলো। লেখার শেষ অংশে আমি চড়া টি লিখবো।
বিস্তারিত»এই দূর পরবাসে – ২
শেষ বিকালের অন্ধকারে আমার ১৮ তলার ফ্লাট এর বারান্ধায় বসে ছিলাম অনেকক্ষন। চারপাশের সব কিছু ছাড়িয়ে বারান্ধাটা একেবারে আকাশের মাঝে চলে এসেছে। কুয়ালালামপুর শহরের একপাশে বড় একটা পাহাড়ের উপরে আমাদের এই হিলপার্ক কন্ডমেনিয়াম। প্রতিদিন সকালে আমার ঘুম ভাঙ্গে সুন্দর একটা সকাল দেখে। দূর আকাশে মেঘ আর সকালের প্রথম আলোর লুকোচুরি… প্রবাসের সব কষ্ট ভূলিয়ে দেয়। আবার ঠিক সন্ধে নামে যখন… পু্রোটা আকাশ থাকে লাল আলোর দখলে।
বিস্তারিত»শুভ জন্মদিন তারেক ভাই…
কয়েকদিন আগে তারেক ভাইয়ের কথা মতো তার পরিচিত এক বন্ধুর বাসায় গেলাম এক্স-ক্যাডেট গেঞ্জিটা হস্তান্তর করতে। তারেক ভাইয়ের সেই বন্ধুর নাম সানি। তো সানি ভাই আমাকে ড্রইং রুমে বসিয়ে জানতে চাইলেন তারেক ভাই আমার কি হন। আমি বলি ভাই হন। উনি মাথা নাড়েন। মৃদু স্বরে জানতে চান কেমন ভাই? চেহারায় তো তারেক ভাইয়ের সাথে তোমার কোন মিল নাই। আমি বলি ক্যাডেট ভাই। তখন উনি একটা সবজান্তা টাইপ হাসি দেন।
বিস্তারিত»এইচ এস সি কাহিনী…
কামরুলের এইচ এস সি’র রেজাল্ট নিয়ে লেখার প্রেক্ষিতে আমার একটা লেখা লিখবার কথা ছিল এবং আমি প্রমিজ করেছিলাম যে আজকের মধ্যে লিখব। তাই প্রমিজ রক্ষা করতে চলছি।
লেখা পড়ার ব্যাপারে আমার অনীহার কথা ইতিপূর্বে আমার “ফিরে দেখা” লেখাটিতে বলেছিলাম। ক্লাশ ইলেভেন এবং টুয়েল্ভ এ আমি এতটাই বান্দর ছিলাম যে কি আর বলবো। আমার রুমমেট ছিল হাফিজ এবং আরাফাত। আরাফাত ছিল কলেজ কালচারাল প্রিফেক্ট।
বিস্তারিত»পরথম পোষ্ট
অনেক দিন ধইরাই শুন্তাছি এই ব্লগের কথা, মাগার বাংলা টাইপ করবার পারতাম না দেইখা কোনদিন সাহস করবার পারি নাই। আইজকা যহন অফিসে মেলা কাম, ম্যানেজার যে কুনু সুময় রুম এ হান্দায় পরতে পারে, সেই সুময় ভাব্লাম বইয়া বইয়াই ত আসি, কিছু productive কাম করি। জীবনে এই পরথম বাংলা টাইপ করলাম। ভুল ভেরান্তি হইলে ক্ষমা কইরা দিয়েন।
কলেজ ছারছি আইজ এগার বচ্ছর। দিনে দিনে কম হয় নাই দেহি।
বিস্তারিত»ব্লগাড্ডা!!!
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ সিসবি আড্ডা শেষ হবার পর আমরা কয়েকজন টং এর দোকানের সামনে বসে গুলতানী মারছিলাম। এমন সময় বিল উত্থাপিত হলো যে, আজকের এই আড্ডাটা নিয়া কে ব্লগ লিখবে। কেউ বলে মাসরুফ ভাই, কেউ বলে কামরুল ভাই, কেউ বা জিহাদ-জিহাদ বলে রব তুললো। আমার কথা কেউ কয় নাই। আমারে কেউ পাত্তা দেয় নাই। আমি মাইন্ড খাইছি। এইটা এমনেই ব্লগর ব্লগর। আড্ডা নিয়া বেশী কথা নাই।
বিস্তারিত»প্রসঙ্গ – অনাগত
জানিনা মনবিদ্যার উপরে মাসরুফের দখল কতখানি, তবে আমার মনের কথা পড়ে নিতে যে ওর এতটুকু ভূল হয়নি তা বলতে পারি। অনাগতদের জন্য মাসরুফের লেখাটি পড়ে নিজের মনের ভাবটুকু প্রকাশ না করে আর পারলামনা।
২৮ আগষ্ট দিনটি খুব ই ব্যস্ত কাটিয়েছি। ষ্টেজ ডেকরেশন থেকে শুরু করে লাইটিং, হ্যান্ডস নিয়ে আসা, পারফর্মারদের নিয়ে লাস্ট মুহুর্তের ড্রেস রিহার্সেল, পুরো প্রোগ্রাম পরিচালনার দায়িত্বভার, প্রোগ্রাম নিয়ে আমার বসের টেনশন –
বিস্তারিত»