শেষ বিকালের অন্ধকারে আমার ১৮ তলার ফ্লাট এর বারান্ধায় বসে ছিলাম অনেকক্ষন। চারপাশের সব কিছু ছাড়িয়ে বারান্ধাটা একেবারে আকাশের মাঝে চলে এসেছে। কুয়ালালামপুর শহরের একপাশে বড় একটা পাহাড়ের উপরে আমাদের এই হিলপার্ক কন্ডমেনিয়াম। প্রতিদিন সকালে আমার ঘুম ভাঙ্গে সুন্দর একটা সকাল দেখে। দূর আকাশে মেঘ আর সকালের প্রথম আলোর লুকোচুরি… প্রবাসের সব কষ্ট ভূলিয়ে দেয়। আবার ঠিক সন্ধে নামে যখন… পু্রোটা আকাশ থাকে লাল আলোর দখলে। তারপর আস্তে আস্তে সন্ধের এই সোনালি আলো আইসিক্রমের মত হারিয়ে যায়।আকাশ দখল করে নেয় রাতের আঁধার। মাঝে মাঝে বিকেল বেলায় আলো ছায়ার এই খেলা দেখতে দেখতে ওই গান টা শুনি … বন্ধু তোমায় এ গান শোনাব বিকেল বেলায়, আর একবার যদি ………
কখন আবার বিকালের এই আলো আধার এর মাঝে চলে আসে বেরসিক মেঘ। মেঘ আর সোনালি আলোর এক অপাথির্ব সৌন্দর্য্যের মাঝে আস্তে আস্তে রাস্তার বাতি জ্বলে ওঠে। আর যেদিন বৃষ্টি আসে সেদিন তো আর এক নৈসর্গ, বৃষ্টির মেঘ আমাকে ছুঁইয়ে দিয়ে যায় ভালবাসার হিমেল পরশ।
(চলবে)
ভালো হয়েছে ............... খালেক
=)) =)) =))
😀
:clap:
অই ব্যাডা!
তর কি এক্সিডেন্ট হইছিল??
অহন কি অবস্থা?
জানাইস...
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ওখন ঠিক আছি ভাই। খালি হাত পায়ে এখনও ব্যাথা আাছে
🙂
কিরে তোরে রাইতে বেলায় রোজায় ধরলো নি??
বালামের একখান কষা গান মনে পড়ল.... শেষ বিকেলের আলোয়..ব্যাথার আবেশ নিয়ে..কার ছবি আঁক.. :(( :((
ভাতার সারাদিন কানে হেড ফোন দিয়া বালাম শুনলে তো তার গানের কথা সময়ে অসময়ে মনে পড়বোই। 😛
িকয়ের হেড ফোন.... স্পিকারে ফুল ভলিউমে...কিংবা বাসে মোবাইলের লাউড স্পিকারে.. 😀
চালায়া যান, প্রবাসের কথা শুনতে অন্যরকম লাগে।
খুবই সুন্দর উপমা দেন তো আপনি!কবিতা টবিতা লিখেন নাকি??
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
কি ব্যাপার, প্রেপটাইমে ঘুম বাদ দিয়ে কি কর?
আর কবিতা, জাভা আর পিএইচপি কোড লিখতে লিখতে জান শেষ