প্রিয় ভাই বোনেরা,
আসসালামুআলাইকুম।
কোন সাহিত্য ভা ভূমিকা ছাড়া সরাসরি মূল বক্তব্যে চলে আসি। কামরুলের পোস্টে আপনারা সবাই আমার বর্তমান স্ট্যাটাস জেনে গেছেন। ব্যাপারটি কিভাবে ঘটেছে তা এখনো আমার কাছে কেমন যেন মিস্ট্রি মনে হচ্ছে। আমার জন্য পাত্রী খোঁজা হচ্ছে ব্যাপারটা আমি হাল্কা জানতাম। কিন্তু কোথায় কিভাবে কি হচ্ছে তা জানা ছিলোনা। বাবা-মা’র কাছে শুধু এটুকু বলা ছিল, বিয়ের ব্যাপারে আমার নিজস্ব কোন পছন্দ নেই।
টুশকী বন্দনায় পেশকী
আমি কখন কিছু লিখতে পারিনা। কিন্তু সায়েদ এর টুশকি এর কারনে লেখতে বসলাম।
**********************
ক্যাডেট মানেই তার একটা টীজ নাম থকবেই! সবার ছিলো, কারন সবার কোনো না কোনো খুত তার সহপাঠীদের কাছে ধরা পরেই যেতো। আমাদের ক্লাসে রএকজন ছিল যার কোনো নাম পাওয়া যাচ্ছিলোনা। কারন সে ছিল খুব ভদ্র এবং শান্ত। কারো সাথে পাছে না থাকায় কেও তার নামকরনের মত কোনো খুত ও কখোনো পায়নি।
সাপ্তাহিক ১৩ (ঈদ সংখ্যা!)
বৃষ্টি এবারের ঈদ পুরো ধুয়ে দিয়ে গেল। সকালে চোখ মেলেই দেখি বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে, ঘুম মনে হলো তখন আরো জমিয়ে এলো। কিন্তু মায়ের অনবরত ডাকাডাকিতে শেষ পর্যন্ত বিছানা ছাড়তেই হলো, কিন্তু ততক্ষনে যা দেরি হবার হয়ে গিয়েছে। বাড়ির পাশের মসজিদে ততক্ষনে ঈদের নামাজ শুরু হয়ে গেছে। ছোট ভাই আশার কথা শোনালো যে পাশেই নাকি আরেকটা নতুন মসজিদ হয়েছে, সেখানে নামাজ আরো আধঘন্টা পরে। বৃষ্টি মাথায় করে দুভাই ছুটলাম মসজিদে।
বিস্তারিত»ফটোব্লগঃ বিসিসি ইফতার পার্টি – সিলেট এডিশন
অনেক দিন আগে ব্লগ দিয়েছিলাম সিলেটে বিসিসি’র ইফতার পার্টির। ছবিগুলো দুষ্টু ছেলে রেজওয়ানের আপলোড করার কথা থাকলেও ব্যটা বাইন মাছের মত পিছলে যাচ্ছিলো। যাইহোক, অবশষে গতকাল বেচারা পেন ড্রাইভে করে আমাকে ছবিগুলো দিয়ে গেছে। হয়তো এরমধ্যেই আপনারা শফিউল্লাহ ভাই (পক্ষান্তরে স্যার) এর ফেসবুকে বেশ কিছু ছবি দেখে ফেলেছেন (যদিও হুবুহু এই ছবিগুলো নয়), তার পরেও ওয়াদা রক্ষা করার জন্য ছবিগুলো আপলোড করলাম…
কুশলাদি পর্ব
উপস্থিত একমাত্র নেক্সট জেনারেশন
প্রস্তুতি পর্ব
বন্টন পর্ব
শফিউল্লাহ ভাই আর তার পেছনের ব্যক্তির মুখটা খেয়াল করুন…
বিস্তারিত»সাপ্তাহিক ১২ (ছুটি পর্ব)
ছুটি! প্রায় চার মাসের অপেক্ষা শেষে আজ শেষ পর্যন্ত ছুটি পেলাম। আজ রাতে ইনশাল্লাহ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবো। আহ… কতদিন পর ঢাকার দেখা পাব, ঢাকার মানুষদের দেখা পাব।
আগামীকাল থেকে ঈদের ছুটি শুরু হচ্ছে, এক সপ্তাহের জন্য। গত দুবছর ঢাকায় থাকায় আর কাছের মানুষেরা সবাই ঢাকার বাসিন্দা হওয়ায় ছুটিতে যাবার দিনের বিশেষ আনন্দটা সেভাবে উপলব্ধি করিনি। আজকে অনেকদিন পর বুঝতে পারছি ছুটিতে বাড়ী যাবার কি আনন্দ।
বিস্তারিত»আড্ডা
বিকেলের আড্ডায় আব্দুন নাফি-
বলে মামা তাড়াতাড়ি দেও চার চা-ফি
সাথে থাকে রুম্মান, আমি আর মরা,
ওই তোরা ৩ টা বেনসন ধরা।
জ্বলন্ত বেনসন-এ দিয়ে সুখ টান-
গুন গুন করে মরা ধরে এক গান।
কথা চলে নোয়া আর ভপ্পিকে নিয়ে
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট@মাইক্রোসফট – ২
২০০৭ এর মে-জুন মাসের কথা। মাথার ঘায়ে কুত্তা পাগল অবস্থা। ইন্টার্ন করছি স্যান হোজের ব্রডকম ব্রাঞ্চে ফুল্টাইম, সাথে আবার অ্যাডভাইজরের কাজও করতে হচ্ছে ফুল্টাইম।কিন্তু রিসার্চের কাজ কিছুই হচ্ছে না। হবে কিভাবে, দেশে দুই বছর হোল বউ ফেলে এই বিদেশে পড়ে আছি। কিছুতেই মন বসে না। শেষ পর্যন্ত অ্যাডভাইজরের সাথেই ছাড়াছাড়ি হয়ে গেল। ঠিক করে ফেললাম, এই শেষ, মাস্টার্স করেই বেরিয়ে যাব। শুরু করলাম চাকরি খোঁজা।
বিস্তারিত»আমার ঈদ শপিং
আমাদের গাড়ির ড্রাইভার উচ্চশক্ষিত, মাস্টার্স ডিগ্রি করা। বিষয়ও ফেলে দেয়ার মতো না, অর্থনীতি। দেখতেও মাশাল্লাহ। ;;)
এখনও যারা বোঝেন নাই, তাদের জন্য বলি-এই ড্রাইভারটা আসলে আমি। এই রোজার সময় আমাকে ড্রাইভারেরই কাজ করতে হয়। এমনিতে আমার অফিসটা মজার। যে কোনো অফিসে যাই বলে বাসা থেকে বের হওয়া যায়। আর অফিসে যদি বলি একটা গুরুত্বপূর্ণ নিউজ পেতে সোর্সের সঙ্গে দেখা করতে হবে তাহলেও যে কোনো সময় বাইরে থাকা যায়।
বিস্তারিত»হাল্কা পোস্ট
দেশ আসলেই এগিয়ে যাচ্ছে। এই এগিয়ে যাওয়ার পথে আমার কিঞ্চিৎ পোস্ট কাউন্ট বাড়ানোর চেস্টা (অন্য ভাষায় আজাইরা পোস্ট)।
নিচের সংখ্যাগুলো দেখে মনটা কেমন যেন ভালো হয়ে গেল। সব পোলাপাইনের দেশ বিদেশে ইফতারের সমাহার দেইখা খারাপ মন ভালো করার কিঞ্চিৎ প্রয়াস। আসলেই, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, ভাবতে ভালই লাগে। নাহ্, এইবার একখান গাজী ট্যাংক কিনাই লাগে।
•সিসিবি প্যারেড স্টেট
সর্বমোট সদস্য: ১,১০০
সর্বমোট পোস্ট: ২,৭২৭
সর্বমোট মন্তব্য: ১০৪,৯০৮
নাহ্,
বিস্তারিত»বিসিসি ইফতার পার্টি – সিলেট এডিশন
আজ মহা ধুমধামে বিসিসি’র সিলেট পার্টির ইফতার সন্ধ্যা হয়ে গেল। জমজমাট এই ইফতার পার্টির উদ্যোক্তা ছিলেন বকক এর ৬ষ্ঠ ব্যাচের শফিউল্লাহ ভাই (মেজর শফিউল্লাহ)। ব্যতিক্রমধর্মী এইজন্য বলছি, যে ইফতার পার্টি টি ছিল খোলা আকাশের নীচে বিশাল এক মাঠের মধ্যে। আয়োজনের এই ব্যতিক্রম, উপস্থিত সবাইকে অত্যন্ত অভিভূত করেছে।
সিলেট ক্যান্টনমেন্টের ঠিক উল্টো পার্শ্বের হাউজিং সোসাইটির সর্বশেষ কিনারায় খোলা আকাশের নীচে চাদর বিছিয়ে একদল রোযাদার ইফতার করছে ব্যাপারটা আসলেই রোমাঞ্চকর।
বিস্তারিত»সাপ্তাহিক ১১
তিন মাস আগে চট্টগ্রামে আসার প্রথম দিন থেকেই ঈদের ছুটির জন্য কাউন্ট ডাউন শুরু করেছিলাম। দিন হিসেবে না হয়ে সেটা ছিল সপ্তাহ হিসেবে। শেষ পর্যন্ত সে কাউন্ট ডাউন এসে শেষ সপ্তাহে ঠেকল। সব কিছু ঠিক থাকলে এই বৃহঃস্পতিবার ঢাকায় ফিরব। তবে ছুটিতে যাবার আনন্দের চেয়ে রোজার মাস শেষ হয়ে যাবার দুঃখ বেশি হচ্ছে। এই শান্তিময় সময়ের জন্য আবারো এক বছর অপেক্ষায় থাকতে হবে। (আমার রোজার মাস প্রীতির কারন আগের পোস্টে বলেছিলাম)।
বিস্তারিত»ছবি ব্লগ : মালেয়শিয়া – ১
কয়েক দিন আগেও বেড়াতে দেশের বাইরে গেলে, সবাই ইন্ডিয়া যেত, বাড়ির কাছে, কম খরচে, কম সময়ে বাজেট ভ্রমনের জন্যে ইন্ডিয়াই ছিল ভরসা, এখন দিন বদলাইছে।
সবাই এখন মালেয়শিয়া যায়। এয়ার এশিয়ার বাজেট টিকেটের সুবিদা নিচ্ছে সবাই। ২ বছরে মালয়শিয়াকে যেমন দেখলাম তা নিয়ে এই ছবি ব্লগ।
আমাদের মোল্লা স্যার
একটা কথা ছিলো না……সেই ১৯৫৩ সাল থেকে…..তেমনি, সেই কোন সাল থেকে মোল্লা স্যার আমাদের ক্যাডেট কলেজ প্রাঙ্গনকে উনার পদভারে কম্পিত করেছিলেন, তা আমার এই মুহুর্তে মনে পড়ছে না। তবে আমার মতো আন্ডাবাচ্চা থেকে শুরু করে আন্ডাবাচ্চার বাপ হওয়া পর্যন্ত সব এক্স ক্যাডটরা যে মোল্লা স্যারকে চেনেন, এ ব্যাপারে আমার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। তিনি আমাদের নুরুজ্জামান মোল্লা স্যার, গণিতের শিক্ষক।
মোল্লা স্যারের যে জিনিসটা সবচেয়ে ইউনিক,
মালায়শিয়ার চিঠি – ০৮
১
ঈদ আসছে আবার। ছেলেবেলায়, সারা বছর অপেক্ষা করে থাকতাম এই দিনটার জন্যে। অনেক মজার একটা দিন, পড়াশুনার বালাই নেই, নেই বকা ঝকা। সারা দিন ইচ্ছেমত ঘুরা আর টিভি দেখা। এখন অনেক বড় হয়ে গেছি, পড়াশুনা আর করা লাগে না, বকা ঝকার দিনও দেখতে দেখতে শেষ হল। তাই হয়তো ঈদ গুলো আর সেই ছেলে বেলার মত রঙ্গিন নেই আজকাল। তার পরেও গত দুই বছর বেশ মিস করেছি ঈদ।
সাপ্তাহিক ১০
ক। রোজা শুরু হবার পর থেকে দিনের রুটিন খুব সরল হয়ে গিয়েছে, ভোরে উঠে সেহেরি খাওয়া তারপর আবার ঘুম, ৯টা থেকে ৩টা ক্লাস, তারপর ইফতারের আগ পর্যন্ত টিভি, ইন্টারনেট মাঝে মাঝে ঘুম, ইফতারের পর ডিনারের আগ পর্যন্ত সামান্য আড্ডাবাজি আর সে টিভি/ইন্টারনেট, ডিনারের পর ইন্টারনেট আর মুভি, মুভি দেখতে দেখতেই ঘুম। মাঝে অবশ্য পরীক্ষার জন্য দুদিন এই চক্র ভেঙ্গে গিয়েছিল, তারপর আবার যেমন ছিলে।
বিস্তারিত»